ETV Bharat / state

সেতু না হলে পুনর্বাসনের ফ্যাটে যাবেন না, জানিয়ে দিলেন ছিটমহলবাসীরা - কোচবিহার

বর্তমানে দিনহাটা কৃষি মেলা সেটেলমেন্ট ক্যাম্পে অস্থায়ীভাবে বসবাস করছেন ছিটমহলবাসীরা ৷ এদিন জেলাশাসকের সঙ্গে বৈঠকে তাঁরা জানিয়ে দেন, ধরলা নদীতে পাকা সেতু না হলে তাঁরা সরকারি ফ্ল্যাট বাড়িতে যাবেন না৷

chhitmahal residents not go rehab
ছিটমহলবাসী
author img

By

Published : Feb 23, 2020, 12:08 PM IST

কোচবিহার, 23 ফেব্রুয়ারি: ধরলা নদীতে পাকা সেতু না হলে তাঁরা জেলা প্রশাসনের দেওয়া ফ্ল্যাট বাড়িতে যাবেন না, শনিবার কোচবিহারের জেলাশাসককে জানিয়ে দিলেন ছিটমহলের বাসিন্দারা । ছিটমহলের বাসিন্দাদের অভিযোগ, তাঁদের যেখানে ফ্ল্যাট বাড়ি (পুনর্বাসন) বানিয়ে দেওয়া হয়েছে তা ধরলা নদীর অপর পাড়ে । সেখান থেকে মেখলিগঞ্জ শহরে আসতে হলে অনেকটাই ঘুরে আসতে হয় । সেক্ষেত্রে ধরলা নদীর ওপর একটি সেতু হলেই কেবল সমস্যার সমাধান হওয়া সম্ভব ৷

2015 সালের 31 জুলাই দুই দেশের মধ্যে ছিটমহল বিনিময়ের পর হাজারখানেক বাসিন্দা ভারতের স্থায়ী বাসিন্দা হয়। বর্তমানে যাঁরা কোচবিহারের মেখলিগঞ্জ, হলদিবাড়ি ও দিনহাটা কৃষি মেলা সেটেলমেন্ট ক্যাম্পে অস্থায়ীভাবে বসবাস করছেন । ইতিমধ্যে যাঁদের স্থায়ী ফ্ল্যাট দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে জেলা প্রশাসন । কিন্তু মেখলিগঞ্জের ভোটবাড়িতে ধরলা নদীর ওপারের সেই ফ্ল্যাটে যেতে চাইছেন না ছিটমহলের বাসিন্দারা । যেহেতু সেক্ষেত্রে তাঁদের স্থায়ী ঠিকানার সঙ্গে মেখলিগঞ্জ শহরের দূরত্ব অনেকটাই বেড়ে যাবে । এই আপত্তির কথা জেনেই এদিন ছিটমহলবাসীদের অস্থায়ী শিবিরে আসেন জেলাশাসক পবন কাদিয়ান। তিনি শিবিরের বাসিন্দাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কোচবিহারের অতিরিক্ত জেলা শাসক জ্যোতির্ময় তাঁতি, মেখলিগঞ্জের মহকুমা শাসক রামকুমার তামাং প্রমুখ৷

বৈঠক শেষে ক্যাম্পের এক বাসিন্দা বলেন, "DM সাহেব অনেক কথাই বললেন৷ কিন্তু পুনর্বাসনের জন্য ফ্ল্যাট বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার আগে ওই ধরলা নদীতে পাকা সেতু তৈরি করে দিতে হবে। না হলে ওই এলাকায় যাব না আমরা।" কোচবিহার জেলাশাসক পবন কাদিয়ান বলেন, "বাসিন্দাদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আগামীতেও হবে।"

কোচবিহার, 23 ফেব্রুয়ারি: ধরলা নদীতে পাকা সেতু না হলে তাঁরা জেলা প্রশাসনের দেওয়া ফ্ল্যাট বাড়িতে যাবেন না, শনিবার কোচবিহারের জেলাশাসককে জানিয়ে দিলেন ছিটমহলের বাসিন্দারা । ছিটমহলের বাসিন্দাদের অভিযোগ, তাঁদের যেখানে ফ্ল্যাট বাড়ি (পুনর্বাসন) বানিয়ে দেওয়া হয়েছে তা ধরলা নদীর অপর পাড়ে । সেখান থেকে মেখলিগঞ্জ শহরে আসতে হলে অনেকটাই ঘুরে আসতে হয় । সেক্ষেত্রে ধরলা নদীর ওপর একটি সেতু হলেই কেবল সমস্যার সমাধান হওয়া সম্ভব ৷

2015 সালের 31 জুলাই দুই দেশের মধ্যে ছিটমহল বিনিময়ের পর হাজারখানেক বাসিন্দা ভারতের স্থায়ী বাসিন্দা হয়। বর্তমানে যাঁরা কোচবিহারের মেখলিগঞ্জ, হলদিবাড়ি ও দিনহাটা কৃষি মেলা সেটেলমেন্ট ক্যাম্পে অস্থায়ীভাবে বসবাস করছেন । ইতিমধ্যে যাঁদের স্থায়ী ফ্ল্যাট দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে জেলা প্রশাসন । কিন্তু মেখলিগঞ্জের ভোটবাড়িতে ধরলা নদীর ওপারের সেই ফ্ল্যাটে যেতে চাইছেন না ছিটমহলের বাসিন্দারা । যেহেতু সেক্ষেত্রে তাঁদের স্থায়ী ঠিকানার সঙ্গে মেখলিগঞ্জ শহরের দূরত্ব অনেকটাই বেড়ে যাবে । এই আপত্তির কথা জেনেই এদিন ছিটমহলবাসীদের অস্থায়ী শিবিরে আসেন জেলাশাসক পবন কাদিয়ান। তিনি শিবিরের বাসিন্দাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কোচবিহারের অতিরিক্ত জেলা শাসক জ্যোতির্ময় তাঁতি, মেখলিগঞ্জের মহকুমা শাসক রামকুমার তামাং প্রমুখ৷

বৈঠক শেষে ক্যাম্পের এক বাসিন্দা বলেন, "DM সাহেব অনেক কথাই বললেন৷ কিন্তু পুনর্বাসনের জন্য ফ্ল্যাট বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার আগে ওই ধরলা নদীতে পাকা সেতু তৈরি করে দিতে হবে। না হলে ওই এলাকায় যাব না আমরা।" কোচবিহার জেলাশাসক পবন কাদিয়ান বলেন, "বাসিন্দাদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আগামীতেও হবে।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.