ETV Bharat / state

ডেঙ্গি আতঙ্কে এবার আগেভাগেই আসরে কোচবিহারের স্বাস্থ্যবিভাগ - ডেঙ্গু

প্রতিবছর পতঙ্গবাহিত রোগ মোকাবিলায় স্বাস্থ্যবিভাগের কাজ শুরু করতে অনেকটা দেরি হয়ে যায় । তাই এবার আগেভাগেই মোকাবিলায় নেমেছে তারা ৷ যার ফলে পতঙ্গবাহিত রোগীর সংখ্যাটা অন্যান্য বছরের তুলনায় অনেকটা কমবে বলে আশাবাদী স্বাস্থ্যবিভাগ ৷

Dengue Campaign in Coochbehar
চলতি বছরে পতঙ্গবাহিত রোগ রুখতে উদ্যোগী কোচবিহার স্বাস্থ্যদপ্তর
author img

By

Published : Feb 11, 2020, 4:38 PM IST

কোচবিহার, 11 ফেব্রুয়ারি : ডেঙ্গি, জাপানিজ় এনসেফ্যালাইটিসের মতো পতঙ্গবাহিত রোগ মোকাবিলায় কাজ শুরু করেছে জেলা স্বাস্থ্যবিভাগ ৷ ফেব্রুয়ারি থেকেই কাজ শুরু করা হয়েছে ৷ বিভিন্ন এলাকায় জঙ্গল পরিষ্কার থেকে শুরু করে সব ধরনের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে ৷ জেলা সদর থেকে মহকুমা, ব্লক কিংবা গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে ভেক্টর কন্ট্রোল টিমকে নামিয়ে এই কাজ করা হবে ৷

প্রতিবছর পতঙ্গবাহিত রোগ মোকাবিলায় স্বাস্থ্যবিভাগের কাজ শুরু করতে অনেকটা দেরি হয়ে যায় । তাই এবার আগেভাগেই মোকাবিলায় নেমেছে স্বাস্থ্যবিভাগ ৷ কোচবিহার জেলা স্বাস্থ্যবিভাগ সূত্রে জানা গেছে, 2013 সালে কোচবিহার জেলায় ডেঙ্গি রোগীর দেখা মেলেনি । তবে 2014 সালে চারজনের রক্তে ডেঙ্গির জীবাণু পাওয়া যায় । 2015 সালে 19 জন, 2016 সালে 29 জন, 2017 সালে 223 জনের রক্তে ডেঙ্গির জীবাণু মেলে । 2018 সালে সেই সংখ্যা কমে দাঁড়ায় 64-তে । এরপর 2019 সালে ডেঙ্গি আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে যায় । কোচবিহার জেলায় গত জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত 539 জনের রক্তে ডেঙ্গির জীবাণু মিলেছে । তবে কোনও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি ৷

অন্যদিকে, জাপানিজ় এনসেফ্যালাইটিসে গতবছর চারজন আক্রান্ত হন । তার মধ্যে দু'জন মারা যান । এসব বিষয় মাথায় রেখেই এবার আগে থেকে কাজ শুরু করেছে স্বাস্থ্যবিভাগ । জেলা স্বাস্থ্যবিভাগ ও প্রশাসন গ্রামে গ্রামে ভিলেজ রিসোর্স কর্মী নিয়োগ করে এলাকা পরিষ্কার রাখা, গ্রামে গ্রামে ডেঙ্গি রোগ নিয়ন্ত্রণে সচেতনতা বৃদ্ধি সহ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে । এছাড়াও জেলা মৎস্যবিভাগের সহযোগিতায় এবার বহু এলাকার জলাশয়ে গাপ্পি মাছ ছাড়া হয়েছে । যার ফলে পতঙ্গবাহিত রোগীর সংখ্যা অনেকটা কমবে বলে আশাবাদী স্বাস্থ্যবিভাগ ৷

কোচবিহার জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুমিত গাঙ্গুলি বলেন, "পতঙ্গবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণে এবার আমরা আগেভাগেই কাজে নেমেছি । আশা করছি সাফল্য পাব ৷ "

কোচবিহার, 11 ফেব্রুয়ারি : ডেঙ্গি, জাপানিজ় এনসেফ্যালাইটিসের মতো পতঙ্গবাহিত রোগ মোকাবিলায় কাজ শুরু করেছে জেলা স্বাস্থ্যবিভাগ ৷ ফেব্রুয়ারি থেকেই কাজ শুরু করা হয়েছে ৷ বিভিন্ন এলাকায় জঙ্গল পরিষ্কার থেকে শুরু করে সব ধরনের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে ৷ জেলা সদর থেকে মহকুমা, ব্লক কিংবা গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে ভেক্টর কন্ট্রোল টিমকে নামিয়ে এই কাজ করা হবে ৷

প্রতিবছর পতঙ্গবাহিত রোগ মোকাবিলায় স্বাস্থ্যবিভাগের কাজ শুরু করতে অনেকটা দেরি হয়ে যায় । তাই এবার আগেভাগেই মোকাবিলায় নেমেছে স্বাস্থ্যবিভাগ ৷ কোচবিহার জেলা স্বাস্থ্যবিভাগ সূত্রে জানা গেছে, 2013 সালে কোচবিহার জেলায় ডেঙ্গি রোগীর দেখা মেলেনি । তবে 2014 সালে চারজনের রক্তে ডেঙ্গির জীবাণু পাওয়া যায় । 2015 সালে 19 জন, 2016 সালে 29 জন, 2017 সালে 223 জনের রক্তে ডেঙ্গির জীবাণু মেলে । 2018 সালে সেই সংখ্যা কমে দাঁড়ায় 64-তে । এরপর 2019 সালে ডেঙ্গি আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে যায় । কোচবিহার জেলায় গত জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত 539 জনের রক্তে ডেঙ্গির জীবাণু মিলেছে । তবে কোনও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি ৷

অন্যদিকে, জাপানিজ় এনসেফ্যালাইটিসে গতবছর চারজন আক্রান্ত হন । তার মধ্যে দু'জন মারা যান । এসব বিষয় মাথায় রেখেই এবার আগে থেকে কাজ শুরু করেছে স্বাস্থ্যবিভাগ । জেলা স্বাস্থ্যবিভাগ ও প্রশাসন গ্রামে গ্রামে ভিলেজ রিসোর্স কর্মী নিয়োগ করে এলাকা পরিষ্কার রাখা, গ্রামে গ্রামে ডেঙ্গি রোগ নিয়ন্ত্রণে সচেতনতা বৃদ্ধি সহ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে । এছাড়াও জেলা মৎস্যবিভাগের সহযোগিতায় এবার বহু এলাকার জলাশয়ে গাপ্পি মাছ ছাড়া হয়েছে । যার ফলে পতঙ্গবাহিত রোগীর সংখ্যা অনেকটা কমবে বলে আশাবাদী স্বাস্থ্যবিভাগ ৷

কোচবিহার জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুমিত গাঙ্গুলি বলেন, "পতঙ্গবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণে এবার আমরা আগেভাগেই কাজে নেমেছি । আশা করছি সাফল্য পাব ৷ "

Intro:কোচবিহার ঃ ডেঙ্গু, জাপানিজ এনসেফালাইটিস এর মত পতঙ্গ বাহিত রোগ মোকাবিলায় চলতি মাস থেকেই কাজ শুরু করছে কোচবিহার জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর। প্রতিবছরই পতঙ্গবাহিত রোগ মোকাবিলায় স্বাস্থ্যদপ্তরের কাজ শুরু করতে অনেকটা দেরি হয়ে যায়। তাই এবার আগেভাগেই মোকাবেলায় নামছে স্বাস্থ্যদপ্তর। বিভিন্ন এলাকায় জঙ্গল পরিষ্কার থেকে শুরু করে সব ধরনের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। জেলা সদর থেকে মহকুমা, ব্লক কিংবা গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে
ভেক্টর কন্ট্রোল টিমকে নামিয়ে এই কাজ করা হবে। গত বছর জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা 500 পার হলেও কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। তবে জাপানিজ এনসেফালাইটিস রোগে দুজনের মৃত্যু হয়। তাই সমস্ত দিক বিচার করে এবার আগেভাগেই নামছে স্বাস্থ্যদপ্তর।

কোচবিহার জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে 2013 সালে কোচবিহার জেলায় ডেঙ্গু রোগী দেখা মেলেনি। তবে 2014 সালে চার জনের রক্তে ডেঙ্গুর জীবাণু মিলেছে। 2015 সালে 19 জনের, 2016 সালে 29 জনের, 2017 সালে 223 জনের রক্তে ডেঙ্গুর জীবাণু মেলে। 2018 সালে সেই সংখ্যা কমে দাঁড়ায় 64 তে। এরপর 2019 সালের হঠাৎ করেই ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বেড়ে যায়। কোচবিহার জেলায় গত জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত 539 জনের রক্তে ডেঙ্গু রোগের জীবানু মিলেছে। তবে কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। এদিকে জাপানিজ এনসেফালাইটিস গতবছর চারজন আক্রান্ত হয়। তার মধ্যে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এসব বিষয় মাথায় রেখেই এবার আগে থেকে কাজ শুরু করেছে স্বাস্থ্য দপ্তর। জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর ও প্রশাসন গ্রামে গ্রামে ভিলেজ রিসোর্স পারসন নিয়োগ করে এলাকা পরিষ্কার রাখা, গ্রামে গ্রামে ডেঙ্গু রোগ নিয়ন্ত্রণে সচেতনতা বৃদ্ধি সহ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করছে। এছাড়া জেলা মৎস্য দপ্তর এর সহযোগিতায় এবার ডিলার বহু এলাকায় গাপ্পি মাছ ছাড়া হয়েছে। এর ফলে এবার পতঙ্গবাহিত রোগীর সংখ্যা অনেকটা কমবে বলে আশা স্বাস্থ্য দপ্তরের। কোচবিহার জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুমিত গাঙ্গুলি বলেন, পতঙ্গ বাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণে এবার আমরা আগেভাগেই কাজে নামছি। আশা করছি সাফল্য পাব।।।# শুভঙ্কর সাহা। Body:wb_crb_02_dengue_campaign _pic_1_7205341Conclusion:wb_crb_02_dengue_campaign _pic_1_7205341
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.