ETV Bharat / state

পুলিশ সুপার অনুব্রতর অঙ্গুলিহেলনে চলছেন, বিবেক দুবের কাছে অভিযোগ রবিনের - Additional Chief Electoral Officer Sanjay Basu

রাজ্যর চার প্রশাসনিক আধিকারিকের বিরুদ্ধে বিবেক দুবের কাছে অভিযোগ CPI(M) ও কংগ্রেসের

রবিন দেব
author img

By

Published : Apr 1, 2019, 9:13 PM IST

কলকাতা, ১ এপ্রিল : বীরভূমের পুলিশ সুপার সহ রাজ্যর তিন প্রশাসনিক আধিকারিক তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে কাজ করছেন। নির্বাচন কমিশনের স্পেশাল পুলিশ অবজ়ারভার বিবেক দুবের কাছে আজ এই অভিযোগ করেন CPI(M) নেতা রবিন দেব।

আজ রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তরে ৯টি দলের সঙ্গে পৃথকভাবে বৈঠক করেন বিবেক দুবে। সেখানে CPI(M)-র তরফে উপস্থিত ছিলেন রবিন দেব। বৈঠক থেকে বেরিয়ে তিনি বলেন, "রাজ্য পুলিশ ও প্রশাসন তৃণমূলের হয়ে কাজ করছে। কয়েকজনের নামও বলেছি। বীরভূমের পুলিশ সুপার শ্যাম সিং তো তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের হুকুম তালিম করেন। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশেরও পরোয়া করেন না। এছাড়াও বিষ্ণুপুরের SDPO সুকমলকান্তি দাস, আরামবাগের IC পার্থসারথি হালদারের বিরুদ্ধেও অভিযোগ জানিয়েছি।"

কংগ্রেসের তরফেও রাজ্যের পুলিশ ও প্রশাসনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতের অভিযোগ করা হয়। মালদার জেলাশাসক কৌশিক ভট্টাচার্যর বিরুদ্ধে নির্দিষ্টভাবে অভিযোগ জানিয়েছে তারা। বৈঠক শেষে কংগ্রেস নেতা প্রদীপ ভট্টাচার্য বলেন, "রাজ্যের সব প্রশাসনিক আধিকারিক খারাপ নন। অনেক ভালো প্রশাসক, পুলিশ রয়েছেন। কিন্তু, তাঁদের ভয় দেখানো হয়। বলা হয়, ভোট মিটে গেলে তাঁদের শাস্তির মুখে পড়তে হবে। বলেছি, ভালো আধিকারিকদের কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন তা আপনি ঠিক করুন।"

পাশাপাশি, রাজ্যে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি করে কংগ্রেস। প্রদীপবাবু বলেন, "ভোট চুরির পটভূমি এখন থেকেই তৈরি হয়ে গেছে। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে সব বুথের দায়িত্ব দিতে হবে। না হলে ভোট লুট হয়ে যাবে। তৃণমূল বেশি আসন পেলে আপত্তি নেই। কিন্তু, কীভাবে তা পাবে সেটাই বড় প্রশ্ন। শাসকদল ভোট লুট করবে। চুরি না করে ক্ষমতায় এলে আমাদের কিছু বলার থাকবে না।"

কলকাতা, ১ এপ্রিল : বীরভূমের পুলিশ সুপার সহ রাজ্যর তিন প্রশাসনিক আধিকারিক তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে কাজ করছেন। নির্বাচন কমিশনের স্পেশাল পুলিশ অবজ়ারভার বিবেক দুবের কাছে আজ এই অভিযোগ করেন CPI(M) নেতা রবিন দেব।

আজ রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তরে ৯টি দলের সঙ্গে পৃথকভাবে বৈঠক করেন বিবেক দুবে। সেখানে CPI(M)-র তরফে উপস্থিত ছিলেন রবিন দেব। বৈঠক থেকে বেরিয়ে তিনি বলেন, "রাজ্য পুলিশ ও প্রশাসন তৃণমূলের হয়ে কাজ করছে। কয়েকজনের নামও বলেছি। বীরভূমের পুলিশ সুপার শ্যাম সিং তো তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের হুকুম তালিম করেন। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশেরও পরোয়া করেন না। এছাড়াও বিষ্ণুপুরের SDPO সুকমলকান্তি দাস, আরামবাগের IC পার্থসারথি হালদারের বিরুদ্ধেও অভিযোগ জানিয়েছি।"

কংগ্রেসের তরফেও রাজ্যের পুলিশ ও প্রশাসনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতের অভিযোগ করা হয়। মালদার জেলাশাসক কৌশিক ভট্টাচার্যর বিরুদ্ধে নির্দিষ্টভাবে অভিযোগ জানিয়েছে তারা। বৈঠক শেষে কংগ্রেস নেতা প্রদীপ ভট্টাচার্য বলেন, "রাজ্যের সব প্রশাসনিক আধিকারিক খারাপ নন। অনেক ভালো প্রশাসক, পুলিশ রয়েছেন। কিন্তু, তাঁদের ভয় দেখানো হয়। বলা হয়, ভোট মিটে গেলে তাঁদের শাস্তির মুখে পড়তে হবে। বলেছি, ভালো আধিকারিকদের কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন তা আপনি ঠিক করুন।"

পাশাপাশি, রাজ্যে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি করে কংগ্রেস। প্রদীপবাবু বলেন, "ভোট চুরির পটভূমি এখন থেকেই তৈরি হয়ে গেছে। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে সব বুথের দায়িত্ব দিতে হবে। না হলে ভোট লুট হয়ে যাবে। তৃণমূল বেশি আসন পেলে আপত্তি নেই। কিন্তু, কীভাবে তা পাবে সেটাই বড় প্রশ্ন। শাসকদল ভোট লুট করবে। চুরি না করে ক্ষমতায় এলে আমাদের কিছু বলার থাকবে না।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.