ETV Bharat / state

Mamata Banerjee Meeting: বীরভূমে দল ছাড়ার হিরিক, তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে মমতা

কালীঘাটে তৃণমূল নেত্রীর (TMC Supreme Mamata Banerjee) ডাকা বৈঠকে হাজির আছেন বীরভূমের সব নেতাই। অন্য়দিকে বৈঠকের দিনই বীরভূমে তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল ফের একবার প্রকাশ্যে এসে গেল ৷

Etv Bharat
বীরভূম নিয়ে তৃণমূল নেত্রীর বৈঠক
author img

By

Published : Mar 24, 2023, 8:07 PM IST

তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে মমতা

নলহাটি, 24 মার্চ: কেষ্টবিহীন গড় সামলাবে কে ? অনুব্রত মণ্ডলের অনুপস্থিতিতে বীরভূমের নেতৃত্ব কার হাতে থাকবে তা নিয়ে আলোচনায় বসছেন তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । শুক্রবার কালীঘাটে তৃণমূল নেত্রীর (TMC Supreme Mamata Banerjee) ডাকা বৈঠকে হাজির আছেন বীরভূমের সব নেতাই। অন্য়দিকে বৈঠকের দিনই বীরভূমে তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল ফের একবার প্রকাশ্যে এসে গেল ৷ এমনকি দলীয় নেতৃত্বের প্রতি ক্ষোভ উগরে দিয়ে দলও ছাড়ছেন জেলার নেতারা ৷

মুখ্য়মন্ত্রী যখন বীরভূম নিয়ে বৈঠকে বসছেন । তার একদিন আগে বৃহস্পতিবারই বীরভূমের তৃণমূল নেতা কাজল শেখ ঘনিষ্ঠ বিধানচন্দ্র মাঝি একটি জনসভা থেকে বলেন, "পুরনো যাঁরা ছিলেন, তাঁরা ক্ষমতা নিজের হাতেই রেখে দিয়েছিলেন । ক্ষমতা মানুষের সর্বস্তরে পৌঁছে দিতে হবে।" এদিন আবারও নলহাটিতে গোষ্ঠী কোন্দলের জেরে দল ছাড়লেন নলহাটি 1 নং ব্লকের বাউটিয়া পঞ্চায়েতের তৃণমূল সভাপতি মৃগাঙ্ক মণ্ডল। জেল বন্দি রয়েছেন জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। দলীয় সূত্রে খবর, জেলে যাওয়ার পর থেকেই বীরভূমে তৃণমূল কংগ্রেসে ভাঙ্গন শুরু হয়েছে। যা ক্রমে তীব্র আকার ধারণ করছে জেলায় ৷

অনুব্রত মণ্ডলের ঘনিষ্ট এলাকার বিধায়ক রাজেন্দ্র প্রসাদ সিংয়ের উপর ক্ষোভ প্রকাশ করে দল ছেড়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের অঞ্চল সভাপতি। দল ছাড়ার পাশাপাশি অঞ্চল সভাপতির পদ থেকেও ইস্তফা দিয়েছেন তিনি। পদত্যাগী অঞ্চল সভাপতি মৃগাঙ্ক মন্ডলের দাবি, তিনি গত 22 মার্চ তাঁর দলের নলহাটি 1 নম্বর ব্লক সভাপতি অশোক ঘোষের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।

আরও পড়ুন: 'শুভেন্দুকে গ্রেফতার করা হচ্ছে না কেন ?', নারদা স্টিং নিয়ে শুভেন্দুর মন্তব্যে জবাব কুণালের

পদত্যাগী অঞ্চল সভাপতির অভিযোগ, নলহাটির বিধায়ক রাজেন্দ্র প্রসাদ সিংয়ের কুমন্তব্যের কারণেই দল থেকে পদত্যাগ করেছেন তিনি। মৃগাঙ্ক মন্ডল বলেন, "আমার ইস্তফা দেওয়ার পর বিধায়ক বলেছেন, আমাকে নাকি দল থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কোনও দিন আমাকে বহিষ্কারের কোনও চিঠি কেউ দেয়নি। আর বহিষ্কারের অধিকার ব্লক সভাপতির, বিধায়কের নয়।" যদিও পারিবারিক কারণে সভাপতি পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন বলে দাবি করেন তিনি ৷ তাঁর কথায়, "বিধায়ক যে মন্তব্য করেছেন, সেই মন্তবের পরিপেক্ষিতেই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি তৃণমূল ত্যাগ করার।" পাশাপাশি তিনি অন্য কোনও দলে যাবেন না বলেও ঘোষণা করাছেন। তাঁর কথায়, "আমি রাজনীতি থেকে অবসর নিচ্ছি।" এই আবহেই এদিন বীরভূম নিয়ে বৈঠকে বসছেন তৃণমূল নেত্রী ৷

তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে মমতা

নলহাটি, 24 মার্চ: কেষ্টবিহীন গড় সামলাবে কে ? অনুব্রত মণ্ডলের অনুপস্থিতিতে বীরভূমের নেতৃত্ব কার হাতে থাকবে তা নিয়ে আলোচনায় বসছেন তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । শুক্রবার কালীঘাটে তৃণমূল নেত্রীর (TMC Supreme Mamata Banerjee) ডাকা বৈঠকে হাজির আছেন বীরভূমের সব নেতাই। অন্য়দিকে বৈঠকের দিনই বীরভূমে তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল ফের একবার প্রকাশ্যে এসে গেল ৷ এমনকি দলীয় নেতৃত্বের প্রতি ক্ষোভ উগরে দিয়ে দলও ছাড়ছেন জেলার নেতারা ৷

মুখ্য়মন্ত্রী যখন বীরভূম নিয়ে বৈঠকে বসছেন । তার একদিন আগে বৃহস্পতিবারই বীরভূমের তৃণমূল নেতা কাজল শেখ ঘনিষ্ঠ বিধানচন্দ্র মাঝি একটি জনসভা থেকে বলেন, "পুরনো যাঁরা ছিলেন, তাঁরা ক্ষমতা নিজের হাতেই রেখে দিয়েছিলেন । ক্ষমতা মানুষের সর্বস্তরে পৌঁছে দিতে হবে।" এদিন আবারও নলহাটিতে গোষ্ঠী কোন্দলের জেরে দল ছাড়লেন নলহাটি 1 নং ব্লকের বাউটিয়া পঞ্চায়েতের তৃণমূল সভাপতি মৃগাঙ্ক মণ্ডল। জেল বন্দি রয়েছেন জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। দলীয় সূত্রে খবর, জেলে যাওয়ার পর থেকেই বীরভূমে তৃণমূল কংগ্রেসে ভাঙ্গন শুরু হয়েছে। যা ক্রমে তীব্র আকার ধারণ করছে জেলায় ৷

অনুব্রত মণ্ডলের ঘনিষ্ট এলাকার বিধায়ক রাজেন্দ্র প্রসাদ সিংয়ের উপর ক্ষোভ প্রকাশ করে দল ছেড়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের অঞ্চল সভাপতি। দল ছাড়ার পাশাপাশি অঞ্চল সভাপতির পদ থেকেও ইস্তফা দিয়েছেন তিনি। পদত্যাগী অঞ্চল সভাপতি মৃগাঙ্ক মন্ডলের দাবি, তিনি গত 22 মার্চ তাঁর দলের নলহাটি 1 নম্বর ব্লক সভাপতি অশোক ঘোষের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।

আরও পড়ুন: 'শুভেন্দুকে গ্রেফতার করা হচ্ছে না কেন ?', নারদা স্টিং নিয়ে শুভেন্দুর মন্তব্যে জবাব কুণালের

পদত্যাগী অঞ্চল সভাপতির অভিযোগ, নলহাটির বিধায়ক রাজেন্দ্র প্রসাদ সিংয়ের কুমন্তব্যের কারণেই দল থেকে পদত্যাগ করেছেন তিনি। মৃগাঙ্ক মন্ডল বলেন, "আমার ইস্তফা দেওয়ার পর বিধায়ক বলেছেন, আমাকে নাকি দল থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কোনও দিন আমাকে বহিষ্কারের কোনও চিঠি কেউ দেয়নি। আর বহিষ্কারের অধিকার ব্লক সভাপতির, বিধায়কের নয়।" যদিও পারিবারিক কারণে সভাপতি পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন বলে দাবি করেন তিনি ৷ তাঁর কথায়, "বিধায়ক যে মন্তব্য করেছেন, সেই মন্তবের পরিপেক্ষিতেই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি তৃণমূল ত্যাগ করার।" পাশাপাশি তিনি অন্য কোনও দলে যাবেন না বলেও ঘোষণা করাছেন। তাঁর কথায়, "আমি রাজনীতি থেকে অবসর নিচ্ছি।" এই আবহেই এদিন বীরভূম নিয়ে বৈঠকে বসছেন তৃণমূল নেত্রী ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.