সাঁইথিয়া, 6 জুন : পরিযায়ী শ্রমিকরা জামাই আদর চাইছে । সাংসদ শতাব্দী রায় সাঁইথিয়ায় এসে এই মন্তব্য করায় বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে । ইতিমধ্যে এই মন্তব্যের জন্য তাঁর তীব্র সমালোচনা করে বিরোধীরা । বীরভূম জেলা BJP সভাপতি শ্যামাপদ মণ্ডল এবং বীরভূম জেলা কংগ্রেসের সভাপতি সঞ্জয় অধিকারী শতাব্দীর মন্তব্যের কড়া সমালোচনা করেন । বিভিন্ন এলাকার ব্লক সমষ্টি আধিকারিকদের সঙ্গে দেখা করে কোয়ারানটিন সেন্টার, কোরোনা পরীক্ষা ইত্যাদি নিয়ে পর্যালোচনা করার জন্য আজ সাংসদ শতাব্দী রায় সাঁইথিয়ায় আসেন । এই পর্যালোচনা বৈঠকে এসে শতাব্দীর পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে এই মন্তব্য করেন ।
বীরভূম লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ শতাব্দী রায় শনিবার বীরভূমের সাঁইথিয়া শহরে এসে বলেন, "পরিযায়ী শ্রমিকরা সংখ্যায় হাজার হাজার, সবাইকে জামাই আদরে রাখা মুশকিল।" শতাব্দী রায়ের এই মন্তব্যকে দুর্ভাগ্যজনক বলেন বীরভূম জেলায় BJP সভাপতি শ্যামাপদ মণ্ডল ও জেলা কংগ্রেস সভাপতি সঞ্জয় অধিকারী।
শতাব্দী রায় বলেন, "হাজার হাজার লোকের প্রবলেম তো, সবাই যদি জামাই আদর চায় তাহলে মুশকিল হয়ে যাচ্ছে। মাছ দিলে বলছে মাংস হয়নি, মাংস দিলে বলছে ডিম হয়নি। এখন সবাই অস্থিরতার মধ্যে রয়েছে, এতদিন পরে ওখান থেকে ফিরছে, বাড়ি যাওয়ার জন্য অস্থির হচ্ছে।" তিনি আরও বলেন," আপনার বাড়িতে যদি একজন আসে যে যত্নটা করতে পারবেন, হাজার লোক এলে তা করতে পারবেন না। সেজন্য এই ক্ষোভ-বিক্ষোভগুলি নিজস্ব তৈরি করা হয়েছে । এখন তো বাঁচার লড়াই তাই বেশ কিছুটা মানিয়ে নিতে হবে। তারা বাড়ি যাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে এসব করছে।"
আর শতাব্দী রায়ের এমন মন্তব্যকে দুর্ভাগ্যজনক বলেন বীরভূম জেলা BJP সভাপতি শ্যামাপদ মণ্ডল। বীরভূম জেলা কংগ্রেসের সভাপতি সঞ্জয় অধিকারী জানান, "পরিযায়ী শ্রমিক নিয়ে একজন সাংসদ হিসেবে যে মন্তব্য করেছেন তা খুবই দুর্ভাগ্যজনক। বীরভূম জেলার পরিযায়ী শ্রমিকরা জল পাচ্ছে না, খাবার পাচ্ছে না। আর এই অবস্থায় একজন সাংসদ হয়ে ওই সকল পরিযায়ী শ্রমিকদের পাশে দাঁড়ানোর পরিবর্তে যে মন্তব্য করলেন তার তীব্র নিন্দা করছি আমরা।"
সবাই জামাই আদর চাইলে মুশকিল, কোয়ারানটিন সেন্টারে বিক্ষোভ প্রসঙ্গে শতাব্দী - পরিযায়ী শ্রমিক নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য শতাব্দী রায়ের
পরিযায়ী শ্রমিক নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করলেন তৃণমূল সাংসদ শতাব্দী রায় । শতাব্দী সাঁইথিয়ায় এক পর্যালোচনা বৈঠকে এসে বলেন, পরিযায়ীরা জামাই আদর চাইছে । তা দেওয়া সম্ভব নয় । শতাব্দীর এই মন্তব্যের কড়া সমালোচনা করেন BJP সভাপতি শ্যামাপদ মণ্ডল এবং বীরভূম জেলা কংগ্রেসের সভাপতি সঞ্জয় অধিকারী ।
সাঁইথিয়া, 6 জুন : পরিযায়ী শ্রমিকরা জামাই আদর চাইছে । সাংসদ শতাব্দী রায় সাঁইথিয়ায় এসে এই মন্তব্য করায় বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে । ইতিমধ্যে এই মন্তব্যের জন্য তাঁর তীব্র সমালোচনা করে বিরোধীরা । বীরভূম জেলা BJP সভাপতি শ্যামাপদ মণ্ডল এবং বীরভূম জেলা কংগ্রেসের সভাপতি সঞ্জয় অধিকারী শতাব্দীর মন্তব্যের কড়া সমালোচনা করেন । বিভিন্ন এলাকার ব্লক সমষ্টি আধিকারিকদের সঙ্গে দেখা করে কোয়ারানটিন সেন্টার, কোরোনা পরীক্ষা ইত্যাদি নিয়ে পর্যালোচনা করার জন্য আজ সাংসদ শতাব্দী রায় সাঁইথিয়ায় আসেন । এই পর্যালোচনা বৈঠকে এসে শতাব্দীর পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে এই মন্তব্য করেন ।
বীরভূম লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ শতাব্দী রায় শনিবার বীরভূমের সাঁইথিয়া শহরে এসে বলেন, "পরিযায়ী শ্রমিকরা সংখ্যায় হাজার হাজার, সবাইকে জামাই আদরে রাখা মুশকিল।" শতাব্দী রায়ের এই মন্তব্যকে দুর্ভাগ্যজনক বলেন বীরভূম জেলায় BJP সভাপতি শ্যামাপদ মণ্ডল ও জেলা কংগ্রেস সভাপতি সঞ্জয় অধিকারী।
শতাব্দী রায় বলেন, "হাজার হাজার লোকের প্রবলেম তো, সবাই যদি জামাই আদর চায় তাহলে মুশকিল হয়ে যাচ্ছে। মাছ দিলে বলছে মাংস হয়নি, মাংস দিলে বলছে ডিম হয়নি। এখন সবাই অস্থিরতার মধ্যে রয়েছে, এতদিন পরে ওখান থেকে ফিরছে, বাড়ি যাওয়ার জন্য অস্থির হচ্ছে।" তিনি আরও বলেন," আপনার বাড়িতে যদি একজন আসে যে যত্নটা করতে পারবেন, হাজার লোক এলে তা করতে পারবেন না। সেজন্য এই ক্ষোভ-বিক্ষোভগুলি নিজস্ব তৈরি করা হয়েছে । এখন তো বাঁচার লড়াই তাই বেশ কিছুটা মানিয়ে নিতে হবে। তারা বাড়ি যাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে এসব করছে।"
আর শতাব্দী রায়ের এমন মন্তব্যকে দুর্ভাগ্যজনক বলেন বীরভূম জেলা BJP সভাপতি শ্যামাপদ মণ্ডল। বীরভূম জেলা কংগ্রেসের সভাপতি সঞ্জয় অধিকারী জানান, "পরিযায়ী শ্রমিক নিয়ে একজন সাংসদ হিসেবে যে মন্তব্য করেছেন তা খুবই দুর্ভাগ্যজনক। বীরভূম জেলার পরিযায়ী শ্রমিকরা জল পাচ্ছে না, খাবার পাচ্ছে না। আর এই অবস্থায় একজন সাংসদ হয়ে ওই সকল পরিযায়ী শ্রমিকদের পাশে দাঁড়ানোর পরিবর্তে যে মন্তব্য করলেন তার তীব্র নিন্দা করছি আমরা।"