ETV Bharat / state

গণতান্ত্রিক আন্দোলন চেয়ে অবস্থান-বিক্ষোভ কংগ্রেস বিধায়কের

গোটা দেশ জুড়ে চলছে CAA বিরোধী আন্দোলন ৷ তার মধ্যেই অবস্থান বিক্ষোভে বসলেন হাঁসন বিধানসভার বিধায়ক মিল্টন রশিদ ৷ তাঁর দাবি অগণতান্ত্রিক পদ্ধতি নয়, গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতেই আন্দোলন করে তাকে সফল করতে হবে ৷

photo
ছবি
author img

By

Published : Dec 21, 2019, 3:26 PM IST

রামপুরহাট, 19 ডিসেম্বর : রাজ্য জুড়ে অগণতান্ত্রিক আন্দোলনকে গণতান্ত্রিক পথে ফেরাতে অবস্থান-বিক্ষোভ হাঁসন বিধানসভার কংগ্রেস বিধায়ক মিল্টন রশিদের । দু'দিন ধরে শীতের তীব্রতায় যখন রাজ্যের বাসিন্দাদের অবস্থা নাজেহাল, তখন তিনি রামপুরহাট মহকুমা শাসক ভবনের সামনে বুধবার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য অবস্থান-বিক্ষোভ শুরু করেছেন । যতক্ষণ জনগণ অগণতান্ত্রিক আন্দোলনের পথকে ছেড়ে গণতন্ত্রের পথে ফিরে না আসছেন ততক্ষণ চলবে তাঁর এই অবস্থান বিক্ষোভ ।

মঞ্চ থেকে মিল্টন বাবু জানান, " CAA নামক যে বিল আইনে পরিণত করা হয়েছে তার বিরুদ্ধে লড়াই শুধু সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নয়, সবার । তবে এই লড়াইয়ে অবশ্যই গণতান্ত্রিক পথে হওয়া উচিত ছিল । বাংলা ও ভারতবর্ষের বিভিন্ন জায়গায় এই আইন নিয়ে যে বাতাবরণ তৈরি হয়েছে তাকে আটকানোর জন্য সংবিধান বাঁচাও নামে আমাদের এই ধরনা মঞ্চ ।" তিনি আরও জানান , "এই আইনটি পাশ হয়ে যাওয়ার পরে গ্রাম বাংলার মানুষ যেভাবে অগণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে পথে নেমে রাস্তাঘাট, রেললাইন, ট্রেন ভাঙচুর করেছে তাতে নিজের পরিবেশ, পরিবার এবং সমাজের ক্ষতি করছে । আর এগুলি করে এই আইনের পরিবর্তন হবে না । সংবিধান বাঁচানোর এই লড়াইয়ে আমার মত অন্যান্য বিধায়করা পথে নামুন, তাহলে এইভাবে অগণতান্ত্রিক লড়াইয়ের পথ বেছে নেবেন না গ্রাম বাংলার মানুষরা ।"

দেখুন ভিডিয়ো

হাঁসন বিধানসভার বিধায়ক মিল্টন রশিদের আরও দাবি, " নতুন যে আইন পাশ হয়েছে সেই আইন ভারতীয় বংশোদ্ভূত নাগরিকদের জন্য নয় । এই আইন বাংলাদেশ, আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের থেকে যাঁরা এসেছেন তাঁদের জন্যও । সুতরাং আপনারা অযথা চিন্তা করে মস্তিষ্ককে বিকৃত করবেন না ।" নেতার অবস্থান বিক্ষোভে পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়ও ৷

রামপুরহাট, 19 ডিসেম্বর : রাজ্য জুড়ে অগণতান্ত্রিক আন্দোলনকে গণতান্ত্রিক পথে ফেরাতে অবস্থান-বিক্ষোভ হাঁসন বিধানসভার কংগ্রেস বিধায়ক মিল্টন রশিদের । দু'দিন ধরে শীতের তীব্রতায় যখন রাজ্যের বাসিন্দাদের অবস্থা নাজেহাল, তখন তিনি রামপুরহাট মহকুমা শাসক ভবনের সামনে বুধবার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য অবস্থান-বিক্ষোভ শুরু করেছেন । যতক্ষণ জনগণ অগণতান্ত্রিক আন্দোলনের পথকে ছেড়ে গণতন্ত্রের পথে ফিরে না আসছেন ততক্ষণ চলবে তাঁর এই অবস্থান বিক্ষোভ ।

মঞ্চ থেকে মিল্টন বাবু জানান, " CAA নামক যে বিল আইনে পরিণত করা হয়েছে তার বিরুদ্ধে লড়াই শুধু সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নয়, সবার । তবে এই লড়াইয়ে অবশ্যই গণতান্ত্রিক পথে হওয়া উচিত ছিল । বাংলা ও ভারতবর্ষের বিভিন্ন জায়গায় এই আইন নিয়ে যে বাতাবরণ তৈরি হয়েছে তাকে আটকানোর জন্য সংবিধান বাঁচাও নামে আমাদের এই ধরনা মঞ্চ ।" তিনি আরও জানান , "এই আইনটি পাশ হয়ে যাওয়ার পরে গ্রাম বাংলার মানুষ যেভাবে অগণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে পথে নেমে রাস্তাঘাট, রেললাইন, ট্রেন ভাঙচুর করেছে তাতে নিজের পরিবেশ, পরিবার এবং সমাজের ক্ষতি করছে । আর এগুলি করে এই আইনের পরিবর্তন হবে না । সংবিধান বাঁচানোর এই লড়াইয়ে আমার মত অন্যান্য বিধায়করা পথে নামুন, তাহলে এইভাবে অগণতান্ত্রিক লড়াইয়ের পথ বেছে নেবেন না গ্রাম বাংলার মানুষরা ।"

দেখুন ভিডিয়ো

হাঁসন বিধানসভার বিধায়ক মিল্টন রশিদের আরও দাবি, " নতুন যে আইন পাশ হয়েছে সেই আইন ভারতীয় বংশোদ্ভূত নাগরিকদের জন্য নয় । এই আইন বাংলাদেশ, আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের থেকে যাঁরা এসেছেন তাঁদের জন্যও । সুতরাং আপনারা অযথা চিন্তা করে মস্তিষ্ককে বিকৃত করবেন না ।" নেতার অবস্থান বিক্ষোভে পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়ও ৷

Intro:Body:রামপুরহাট, 19 ডিসেম্বর : রাজ্য জুড়ে অগনত্রান্তিক আন্দোলনকে গণতান্ত্রিক পথে ফেরাতে অবস্থান-বিক্ষোভ হাঁসন বিধানসভার বিধায়ক মিল্টন রশিদের।
দুদিন ধরে শীতের তীব্রতায় যখন রাজ্যের বাসিন্দাদের অবস্থা নাজেহাল , তখন তিনি রামপুরহাট মহকুমা শাসক ভবনের সামনে বুধবার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য অবস্থান-বিক্ষোভ শুরু করেছেন। মানুষ অগণতান্ত্রিক আন্দোলনের পথকে ছেড়ে গণতন্ত্রের পথে ফিরে না আসছেন কতক্ষণ চলবে তাঁর এই অবস্থান বিক্ষোভ।
মঞ্চ থেকে মিল্টন বাবু জানান, "CAA নামক যে বিল আইনে পরিণত করা হয়েছে তার বিরুদ্ধে লড়াই শুধু সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নয়, সবার। তবে এই লড়াইয়ে অবশ্যই গণতান্ত্রিক পথে হওয়া উচিত ছিল। বাংলা সহ ভারতবর্ষের বিভিন্ন জায়গায় এই আইন নিয়ে যে বাতাবরণ তৈরি হয়েছে তাকে আটকানোর জন্য সংবিধান বাঁচাও নামে আমাদের এই ধরনা মঞ্চ।"
তিনি আরও জানান , "এই আইনটি পাস হয়ে যাওয়ার পরে গ্রাম বাংলার মানুষ যেভাবে ও গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে পথে নেমে রাস্তাঘাট, রেললাইন, ট্রেন ভাঙচুর করেছে তাতে নিজের পরিবেশ, পরিবার এবং সমাজের ক্ষতি করছে। আর এগুলি করে এই আইনের পরিবর্তন হবে না।সংবিধান বাঁচানোর এই লড়াইয়ে আমার মত অন্যান্য বিধায়করা পথে নামুন, তাহলে এইভাবে অগণতান্ত্রিক লড়াইয়ের পথ বেছে নেবেন না গ্রাম বাংলার মানুষরা।"
হাঁসন বিধানসভার বিধায়ক মিল্টন রশিদের আরও দাবি, "নতুন যে আইন পাস হয়েছে সেই আইন ভারতীয় বংশোদ্ভূত নাগরিকদের জন্য নয়। এই আইন বাংলাদেশ, আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের থেকে যারা এসেছেন তাদের জন্য। সুতরাং আপনারা অযথা চিন্তা করে মস্তিষ্ককে বিকৃত করবেন না।"Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.