ETV Bharat / state

ছাপ্পার হুমকি পেয়ে ভোটকর্মীদের ঢুকতে বাধা তুফানগঞ্জে

কোচবিহারের তুফানগঞ্জে কেন্দ্রীয় বাহিনী পৌঁছায়নি। কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়া ভোট নয় এই দাবিতে ভোটকর্মীদের বুথে ঢুকতে বাধা দেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে বিষয়টি স্বাভাবিক হয়। বুথে ঢুকতে পারেন ভোটকর্মীরা।

বুথের বাইরে ভোটকর্মীরা
author img

By

Published : Apr 10, 2019, 11:01 PM IST

Updated : Apr 11, 2019, 12:01 AM IST

আলিপুরদুয়ার, 10 এপ্রিল: রাত পোহালেই ভোট রাজ্যের দুই লোকসভা কেন্দ্র আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে। তার আগে আজ আলিপুরদুয়ার লোকসভার অন্তর্গত কোচবিহারের তুফানগঞ্জ বিধানসভা এলাকার 6 নম্বর বুথ ধলপলে কেন্দ্রীয় বাহিনী না মেলায় ভোটকর্মীদের বুথে ঢুকতে বাধা দেন স্থানীয়রা। ভোটকর্মীদের ঘিরে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা।

স্থানীয়দের অভিযোগ, "CI (সার্কেল ইনস্পেক্টর) বলছে আপনারা সবাই এখানে দাঁড়িয়ে থাকবেন ওইদিকে ভোট এমনিতেই হয়ে যাবে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় যেরকম করে ছাপ্পা হয়েছে ওইরকম করেই হবে।" তবে CI-এর নাম তাঁরা বলতে পারেননি। স্থানীয়দের দাবি, কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়া এলাকায় ভোট করা যাবে না।

ভিডিয়োয় দেখুন
অন্যদিকে স্থানীয়দের বিক্ষোভের জেরে অনেকক্ষণ খোলা মাঠেই বসে থাকেন ভোটকর্মীরা। পরে পরিস্থিতি সামাল দিতে এলাকায় পৌঁছায় তুফানগঞ্জ থানার পুলিশ। স্থানীয়দের বোঝান পুলিশকর্মীরা। শেষমেশ ভোটকর্মীরা বুথে ঢোকেন।

আলিপুরদুয়ার, 10 এপ্রিল: রাত পোহালেই ভোট রাজ্যের দুই লোকসভা কেন্দ্র আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে। তার আগে আজ আলিপুরদুয়ার লোকসভার অন্তর্গত কোচবিহারের তুফানগঞ্জ বিধানসভা এলাকার 6 নম্বর বুথ ধলপলে কেন্দ্রীয় বাহিনী না মেলায় ভোটকর্মীদের বুথে ঢুকতে বাধা দেন স্থানীয়রা। ভোটকর্মীদের ঘিরে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা।

স্থানীয়দের অভিযোগ, "CI (সার্কেল ইনস্পেক্টর) বলছে আপনারা সবাই এখানে দাঁড়িয়ে থাকবেন ওইদিকে ভোট এমনিতেই হয়ে যাবে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় যেরকম করে ছাপ্পা হয়েছে ওইরকম করেই হবে।" তবে CI-এর নাম তাঁরা বলতে পারেননি। স্থানীয়দের দাবি, কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়া এলাকায় ভোট করা যাবে না।

ভিডিয়োয় দেখুন
অন্যদিকে স্থানীয়দের বিক্ষোভের জেরে অনেকক্ষণ খোলা মাঠেই বসে থাকেন ভোটকর্মীরা। পরে পরিস্থিতি সামাল দিতে এলাকায় পৌঁছায় তুফানগঞ্জ থানার পুলিশ। স্থানীয়দের বোঝান পুলিশকর্মীরা। শেষমেশ ভোটকর্মীরা বুথে ঢোকেন।
Intro:আলিপুরদুয়ারঃ- রাজনৈতিক রনাঙ্গনের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া।
Body: মিডিয়ায় TRP হারিয়েছে রাজনৈতিক দল গুলো।হেবি ওয়েট রাজনৈতিক নেতাদের জনসভা, কর্মী সভা, মিটিং, মিছিলের ছবি ফলাও করে তুলে ধরা হচ্ছে ফেসবুকে।দলীয় কর্মীদের আশা এই সমস্ত ছবি ফেসবুকে তুলে ধরলেই মুহুর্তেই বাজিমাত।অন্তত প্রতি দলের দলীয় কর্মীদের প্রাথমিক ধারনা এটাই।
রাজ্যে জুড়েই দলীয় প্রার্থীর সহজ প্রচারের মাধ্যম হিসেবে সমস্ত রাজনৈতিক দলের নেতা, কর্মীরা সফট টার্গেট করেছে ফেসবুককে।
অথচ ফেসবুক নামক এই সোশ্যাল মিডিয়াই সম্পূর্ণ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে এই রাজনৈতিক নেতা, নেত্রী, মন্ত্রী, বিধায়ক,সাংসদের থেকে।
পরিসংখ্যান থেকেই দেখা যাচ্ছে মনোনয়ন জমা দেবার থেকে এখনও পর্যন্ত প্রচারের যে ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতি দলের কর্মী সমর্থকরা পরিবেশন করে চলেছেন তার TRP একদম তলানিতে।
সে আলিপুরদুয়ারে আসা রাজ্যের মন্ত্রী রাজীব ব্যানার্জি হোক, কিংবা বিজেপি রাজ্যে সভার সাংসদ রুপা গাঙ্গুলি, কিংবা ভোট প্রার্থী জন বারলা, দশরথ তির্কি, যে কেউ হোউক না কেন TRP একদম তলানিতে।
তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজেপি, তৃনমুল টিমটিম করে জ্বললেও খুজে পাওয়া প্রায় দুস্কর বাম, কংগ্রেস প্রার্থীদের।
Conclusion:সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখা যাচ্ছে যে কোন দলের প্রচার হোউক না কেন বরাতে জুটছে বড় জোর ছয়, সাতটি লাইক। এক,দুটো কমেন্ট ছাড়া আর কিছুই নয়। অথচ দলের প্রার্থীরা যথেষ্টই হেব্বি ওয়েট।
Last Updated : Apr 11, 2019, 12:01 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.