ETV Bharat / state

ইলেকট্রিক ফেন্সিংয়ে তড়িতাহত হয়ে মৃত্যু হাতির, গ্রেপ্তার 1 - ইলেকট্রিক ফেন্সিংয়ে তড়িতাহত হয়ে হাতির মৃত্যু

আলিপুরদুয়ারে ইলেকট্রিক ফেন্সিংয়ে তড়িতাহত হয়ে মৃত্যু হল একটি পূর্ণ বয়স্ক হাতির৷ ঘটনাটি ঘটেছে ব্যাঘ্র প্রকল্পের সাউথ রায়ডাক রেঞ্জের মারাখাতা বিট-এ৷ ঘটনায় গ্রেপ্তার ব্য়ক্তি৷

Elephant dies in Alipurduar
আলিপুরদুয়ারে হাতির মৃত্যু৷
author img

By

Published : Jun 17, 2020, 4:36 AM IST

আলিপুরদুয়ার, 16 জুন: কেরালায় মানুষের নৃশংসতার শিকার হয়েছিল একটি গর্ভবতী হাতি ৷ এবার আলিপুরদুয়ারে তড়িতাহত হয়ে মৃত্যু হল একটি পূর্ণ বয়স্ক মাকনা হাতির৷ ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হল এক ব্যক্তিকে৷ সকালেই বন অধিকর্তারা জানান, সম্ভবত হাতিটি খাবারের সন্ধানে গ্রামে ঢুকে পড়ে৷ এরপর জমির ইলেকট্রিক ফেন্সিং-এ তড়িতাহত হয়৷ বন আধিকারিকরা জানিয়েছিলেন, জমিতে হাতির প্রবেশ ঠেকাতে ইলেকট্রিক ফেন্সিং লাগানো ও বিষপ্র‍য়োগ অপরাধ মুলক কাজ। এরপর বিকেলে পোস্টমর্টেম রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পর গ্রেপ্তার করা হল জমির মালিককে৷

মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে কুমারগ্রাম ব্লকের বক্সা টাইগার রিজ়ার্ভ ফরেস্টে দুটি হাতির মৃত্যু হল। পরপর হাতির মৃত্যুর ঘটনায় নড়েচড়ে বসেছে বক্সা টাইগার রিজার্ভ ফরেস্ট কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার সকালে ব্যাঘ্র প্রকল্পের সাউথ রায়ডাক রেঞ্জের মারাখাতা বিট-এর ঘটনাটির কথা জানা যায়৷ পশ্চিম চেংমারী গ্রামের বাসিন্দা রবীন্দ্র রাই নামের এক ব্যক্তির ক্ষেত থেকে হাতির দেহ উদ্ধার হয়। ওই ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সে জানায়, সকালে ক্ষেতে কাজ করতে গিয়ে হাতিটিকে দেখতে পায় সে। কলাবাগান ও পাটক্ষেতের মাঝে মুখ থুবড়ে পড়েছিল হাতিটি। হাতিটিকে জীবিত ভেবে ভয় পেয়ে পালিয়ে যায় সে। এরপর পঞ্চায়েত সদস্যের সাহায্যে বন দপ্তরকে খবর দেওয়া হয়। বন দপ্তর এসে হাতির দেহ উদ্ধার করে তদন্ত শুরু করে। পোস্টমর্টেম রিপোর্ট আসার পর তড়িতাহত হয়ে মৃত্যুর বিষয়ে নিশ্চিত হন তদন্তকারীরা৷ এরপরই গ্রেপ্তার করা হয় জমির মালিক রবীন্দ্র রাইকে৷ বন দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত হাতিটি পূর্ণ বয়স্ক মাকনা হাতি৷

গত 9 জুন বক্সা টাইগার রিজ়ার্ভে আরও একটি হাতির মৃতদেহ উদ্ধার হয়। সেই ঘটনারও তদন্ত শুরু করছে বন দপ্তর। পরপর দুটি হাতির মৃত্যুর ঘটনায় চিন্তিত বন আধিকারিকরা৷

সকালে বন অধিকর্তা শুভঙ্কর সেনগুপ্ত জানিয়েছিলেন, খাবারের খোঁজে মাঝেমধ্যেই গ্রামে প্রবেশ করে হাতি। তবে, হাতি ঠেকাতে জমিতে ইলেকট্রিক ফেন্সিং লাগানো এবং বিষপ্র‍য়োগ অপরাধ মুলক কাজ। হাতিটির শুঁড়ে পোড়া দাগ দেখে সন্দেহ হয়েছে আমাদের। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে ইলেকট্রিক শকের প্রমাণ পাওয়া গেলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পরই ব্যবস্থা নেওয়া হয় ।

আলিপুরদুয়ার, 16 জুন: কেরালায় মানুষের নৃশংসতার শিকার হয়েছিল একটি গর্ভবতী হাতি ৷ এবার আলিপুরদুয়ারে তড়িতাহত হয়ে মৃত্যু হল একটি পূর্ণ বয়স্ক মাকনা হাতির৷ ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হল এক ব্যক্তিকে৷ সকালেই বন অধিকর্তারা জানান, সম্ভবত হাতিটি খাবারের সন্ধানে গ্রামে ঢুকে পড়ে৷ এরপর জমির ইলেকট্রিক ফেন্সিং-এ তড়িতাহত হয়৷ বন আধিকারিকরা জানিয়েছিলেন, জমিতে হাতির প্রবেশ ঠেকাতে ইলেকট্রিক ফেন্সিং লাগানো ও বিষপ্র‍য়োগ অপরাধ মুলক কাজ। এরপর বিকেলে পোস্টমর্টেম রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পর গ্রেপ্তার করা হল জমির মালিককে৷

মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে কুমারগ্রাম ব্লকের বক্সা টাইগার রিজ়ার্ভ ফরেস্টে দুটি হাতির মৃত্যু হল। পরপর হাতির মৃত্যুর ঘটনায় নড়েচড়ে বসেছে বক্সা টাইগার রিজার্ভ ফরেস্ট কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার সকালে ব্যাঘ্র প্রকল্পের সাউথ রায়ডাক রেঞ্জের মারাখাতা বিট-এর ঘটনাটির কথা জানা যায়৷ পশ্চিম চেংমারী গ্রামের বাসিন্দা রবীন্দ্র রাই নামের এক ব্যক্তির ক্ষেত থেকে হাতির দেহ উদ্ধার হয়। ওই ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সে জানায়, সকালে ক্ষেতে কাজ করতে গিয়ে হাতিটিকে দেখতে পায় সে। কলাবাগান ও পাটক্ষেতের মাঝে মুখ থুবড়ে পড়েছিল হাতিটি। হাতিটিকে জীবিত ভেবে ভয় পেয়ে পালিয়ে যায় সে। এরপর পঞ্চায়েত সদস্যের সাহায্যে বন দপ্তরকে খবর দেওয়া হয়। বন দপ্তর এসে হাতির দেহ উদ্ধার করে তদন্ত শুরু করে। পোস্টমর্টেম রিপোর্ট আসার পর তড়িতাহত হয়ে মৃত্যুর বিষয়ে নিশ্চিত হন তদন্তকারীরা৷ এরপরই গ্রেপ্তার করা হয় জমির মালিক রবীন্দ্র রাইকে৷ বন দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত হাতিটি পূর্ণ বয়স্ক মাকনা হাতি৷

গত 9 জুন বক্সা টাইগার রিজ়ার্ভে আরও একটি হাতির মৃতদেহ উদ্ধার হয়। সেই ঘটনারও তদন্ত শুরু করছে বন দপ্তর। পরপর দুটি হাতির মৃত্যুর ঘটনায় চিন্তিত বন আধিকারিকরা৷

সকালে বন অধিকর্তা শুভঙ্কর সেনগুপ্ত জানিয়েছিলেন, খাবারের খোঁজে মাঝেমধ্যেই গ্রামে প্রবেশ করে হাতি। তবে, হাতি ঠেকাতে জমিতে ইলেকট্রিক ফেন্সিং লাগানো এবং বিষপ্র‍য়োগ অপরাধ মুলক কাজ। হাতিটির শুঁড়ে পোড়া দাগ দেখে সন্দেহ হয়েছে আমাদের। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে ইলেকট্রিক শকের প্রমাণ পাওয়া গেলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পরই ব্যবস্থা নেওয়া হয় ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.