ETV Bharat / state

প্রাণ সংশয়ে 5 কোরোনা আক্রান্ত, গাফিলতির অভিযোগ উত্তরবঙ্গ মেডিকেলে

ফালাকাটা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের ট্রুনাট মেশিনে সোয়াব টেস্টের রিপোর্টে পাঁচ পরিযায়ী শ্রমিকের দেহে কোরোনা পজিটিভ পেয়েছে জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর। যদিও ট্রুনাট মেশিনে আসা রিপোর্ট সরকারি ভাবে মান্যতা দেওয়া হয়না। তাই ট্রুনাট মেশিনে কোরোনা পজিটিভ আসা পাঁচ পরিযায়ী শ্রমিককে মাদারিহাটের কোয়ারানটিন সেন্টার থেকে দ্রুত সরিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে তপসিখাতার প্রি কোভিড-19 হাসপাতালে। বর্তমানে ওই পাঁচ সন্দেহজনক কোরোনা আক্রান্ত ওই হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন।তবে তিনদিন ধরে ট্রুনাট মেশিনে পজিটিভ আসা পাঁচ রোগীকে নিয়ে কী করবে জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর তা নিয়েই গভীর চিন্তায় স্বাস্থ্য আধিকারিকরা।

corona patients
উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ
author img

By

Published : May 30, 2020, 11:42 PM IST

আলিপুরদুয়ার, 30 মে :উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজে গাফিলতির অভিযোগ । প্রাণ সংশয়ে পাঁচ জন কোরোনা আক্রান্ত রোগী। কোরোনা পজিটিভ ধরা পড়লেও চিকিৎসা শুরু হয়নি তিনদিনেও। কোরোনা আক্রান্তরা তিনদিন একপ্রকার বিনা চিকিৎসায় পড়ে আছে তপসিখাতার প্রি- কোভিড হাসপাতালে। ট্রুনাট মেশিনে কোরোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসার পর পাঁচ পরিযায়ী শ্রমিকের সোয়াব টেস্টের চুড়ান্ত রিপোর্ট তিন দিনেও জেলা স্বাস্থ্যদপ্তরে পাঠাতে পারল না উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ।

মেডিকেল কলেজের এই গাফিলতিতে ক্ষুব্ধ জেলার স্বাস্থ্যদপ্তর। মেডিকেল কলেজের গাফিলতির জেরে পাঁচ পরিযায়ী শ্রমিক নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছেন জেলা স্বাস্থ্যদপ্তরের আধিকারিকরা।

ফালাকাটা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের ট্রুনাট মেশিনে সোয়াব টেস্টের রিপোর্টে পাঁচ পরিযায়ী শ্রমিকের দেহে কোরোনা পজিটিভ পেয়েছে জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর। যদিও ট্রুনাট মেশিনে আসা রিপোর্ট সরকারি ভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়না। তাই ট্রুনাট মেশিনে কোরোনা পজিটিভ আসা পাঁচ পরিযায়ী শ্রমিককে মাদারিহাটের কোয়ারানটিন সেন্টার থেকে দ্রুত সরিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে তপসিখাতার প্রি কোভিড-19 হাসপাতালে। বর্তমানে ওই পাঁচ সন্দেহজনক কোরোনা আক্রান্ত ওই হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন।তবে তিনদিন ধরে ট্রুনাট মেশিনে পজিটিভ আসা পাঁচ রোগীকে নিয়ে কী করবে জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর তা নিয়েই গভীর চিন্তায় স্বাস্থ্য আধিকারিকরা।

ফালাকাটা ব্লকের চার কোরোনা পজিটিভ রোগীর ক্ষেত্রেও উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজের একই গড়িমসির জেরে 14 দিন কোয়ারানটিন থাকা চার জনকে জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর ছেড়ে দিলেও 14 দিন পরে 27 তারিখ রাতে রিপোর্ট আসে চার জনেই কোরোনা আক্রান্ত। এর ফলে বিপাকে পড়ে জেলা স্বাস্থ্যবিভাগ।

গত শুক্রবার ভিন রাজ্য থেকে আসা এক মহিলা ও চার যুবকের জেলায় আসার পর তাদের কোয়ারানটিনে রাখে জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর।কোয়ারানটিনে থাকা ওই পাঁচ পরিযায়ীর ফালাকাটা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের ট্রুনাট মেশিনে সোয়াব টেস্ট হয়। রিপোর্ট আসে পাঁচ জনেই করোনা পজিটিভ। এরপর পাঁচ জনের সোয়াবের চুড়ান্ত পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয় উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজে। জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর মেডিকেল কলেজে আবেদন করে ট্রুনাট মেশিনে পজিটিভ আসা রোগীদের দ্রুত রিপোর্ট পাঠাতে। তবে তিনদিন অতিক্রান্ত হবার পরেও সোয়াব টেস্টের চুড়ান্ত রিপোর্ট তিন দিনেও এসে পৌঁছায়নি জেলা স্বাস্থ্যদপ্তরের হাতে।

আলিপুরদুয়ার জেলা স্বাস্থ্যদপ্তরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, চুড়ান্ত গাফিলতির পরিচয় দিয়েছে মেডিকেল কলেজ। তাদের গড়িমসির জন্যই বিপাকে গোটা জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর। উত্তরবঙ্গের কোরোনা মোকাবিলার দায়িত্বে থাকা সুশান্ত রায় জানান, মেডিকেল কলেজে চাপ বাড়ছে। তাই একটু দেরি হতে পারে। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখা হবে।

আলিপুরদুয়ার, 30 মে :উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজে গাফিলতির অভিযোগ । প্রাণ সংশয়ে পাঁচ জন কোরোনা আক্রান্ত রোগী। কোরোনা পজিটিভ ধরা পড়লেও চিকিৎসা শুরু হয়নি তিনদিনেও। কোরোনা আক্রান্তরা তিনদিন একপ্রকার বিনা চিকিৎসায় পড়ে আছে তপসিখাতার প্রি- কোভিড হাসপাতালে। ট্রুনাট মেশিনে কোরোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসার পর পাঁচ পরিযায়ী শ্রমিকের সোয়াব টেস্টের চুড়ান্ত রিপোর্ট তিন দিনেও জেলা স্বাস্থ্যদপ্তরে পাঠাতে পারল না উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ।

মেডিকেল কলেজের এই গাফিলতিতে ক্ষুব্ধ জেলার স্বাস্থ্যদপ্তর। মেডিকেল কলেজের গাফিলতির জেরে পাঁচ পরিযায়ী শ্রমিক নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছেন জেলা স্বাস্থ্যদপ্তরের আধিকারিকরা।

ফালাকাটা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের ট্রুনাট মেশিনে সোয়াব টেস্টের রিপোর্টে পাঁচ পরিযায়ী শ্রমিকের দেহে কোরোনা পজিটিভ পেয়েছে জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর। যদিও ট্রুনাট মেশিনে আসা রিপোর্ট সরকারি ভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়না। তাই ট্রুনাট মেশিনে কোরোনা পজিটিভ আসা পাঁচ পরিযায়ী শ্রমিককে মাদারিহাটের কোয়ারানটিন সেন্টার থেকে দ্রুত সরিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে তপসিখাতার প্রি কোভিড-19 হাসপাতালে। বর্তমানে ওই পাঁচ সন্দেহজনক কোরোনা আক্রান্ত ওই হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন।তবে তিনদিন ধরে ট্রুনাট মেশিনে পজিটিভ আসা পাঁচ রোগীকে নিয়ে কী করবে জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর তা নিয়েই গভীর চিন্তায় স্বাস্থ্য আধিকারিকরা।

ফালাকাটা ব্লকের চার কোরোনা পজিটিভ রোগীর ক্ষেত্রেও উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজের একই গড়িমসির জেরে 14 দিন কোয়ারানটিন থাকা চার জনকে জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর ছেড়ে দিলেও 14 দিন পরে 27 তারিখ রাতে রিপোর্ট আসে চার জনেই কোরোনা আক্রান্ত। এর ফলে বিপাকে পড়ে জেলা স্বাস্থ্যবিভাগ।

গত শুক্রবার ভিন রাজ্য থেকে আসা এক মহিলা ও চার যুবকের জেলায় আসার পর তাদের কোয়ারানটিনে রাখে জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর।কোয়ারানটিনে থাকা ওই পাঁচ পরিযায়ীর ফালাকাটা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের ট্রুনাট মেশিনে সোয়াব টেস্ট হয়। রিপোর্ট আসে পাঁচ জনেই করোনা পজিটিভ। এরপর পাঁচ জনের সোয়াবের চুড়ান্ত পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয় উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজে। জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর মেডিকেল কলেজে আবেদন করে ট্রুনাট মেশিনে পজিটিভ আসা রোগীদের দ্রুত রিপোর্ট পাঠাতে। তবে তিনদিন অতিক্রান্ত হবার পরেও সোয়াব টেস্টের চুড়ান্ত রিপোর্ট তিন দিনেও এসে পৌঁছায়নি জেলা স্বাস্থ্যদপ্তরের হাতে।

আলিপুরদুয়ার জেলা স্বাস্থ্যদপ্তরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, চুড়ান্ত গাফিলতির পরিচয় দিয়েছে মেডিকেল কলেজ। তাদের গড়িমসির জন্যই বিপাকে গোটা জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর। উত্তরবঙ্গের কোরোনা মোকাবিলার দায়িত্বে থাকা সুশান্ত রায় জানান, মেডিকেল কলেজে চাপ বাড়ছে। তাই একটু দেরি হতে পারে। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখা হবে।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.