ETV Bharat / sports

Srinjay Bose on Mohun Bagan : বারপুজোর আমন্ত্রণ হোয়াটসঅ্যাপে, তবু মোহনবাগান নিয়ে আবেগ অটুট সৃঞ্জয়ের

টুটু বসু এখনও মোহনবাগানের প্রেসিডেন্ট কি না, তা নিয়ে নিয়েও মন্তব্য করতে চাননি সৃঞ্জয় (Srinjay Bose on Mohun Bagan) ৷

Srinjay Bose on Mohun Bagan Barpujo
মোহনবাগান নিয়ে আবেগ অটুটই থাকবে, বারপুজোর নিমন্ত্রণ না পৌঁছলেও জানালেন সৃঞ্জয়
author img

By

Published : Apr 15, 2022, 7:59 PM IST

Updated : Apr 15, 2022, 8:29 PM IST

কলকাতা, 15 এপ্রিল : মোহনবাগান ক্লাবের বারপুজোর (barpujo of Mohun Bagan Club) নিমন্ত্রণপত্র এবার পৌঁছয়নি প্রাক্তন ক্লাব সচিব সৃঞ্জয় বসুর কাছে । তাঁকে শুধুমাত্র হোয়াটসঅ্যাপ করে আমন্ত্রণ পাঠানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে । ক্লাবের বর্তমান পদাধিকারীদের তরফেও কেউ ফোন করে সৃঞ্জয় বসুকে আমন্ত্রণ জানাননি ৷ শুক্রবার মোহনবাগান ক্লাব থেকে অনতিদূরে ভবানীপুর ক্লাবে বসে একথা জানিয়েছেন সৃঞ্জয় বসু । এই ক্লাবের শীর্ষকর্তা হিসেবে সৃঞ্জয় বসু অবশ্য মোহনবাগানের বর্তমান সচিব দেবাশিষ দত্তকে ফোন করে বারপুজোর অনুষ্ঠানে ভবানীপুর ক্লাবে আসার আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন । ব্যস্ততার ফাঁকে অন্তত একবার তাঁকে ভবানীপুর ক্লাবে এসে ঘুরে যাওয়ার অনুরোধ করেন ৷

যাঁরা ময়দানের খবর রাখেন তাঁরা জানেন, মোহনবাগান এবং বসু পরিবারের যোগ বিজ্ঞাপনী সংস্থার আঁটার মতো । অথচ সেই মোহনবাগান ক্লাবের বারপুজোয় তাঁদের কাউকে দেখা গেল না (Srinjay Bose absent from barpujo of Mohun Bagan)। সভাপতি টুটু বসুও ব্রাত্য । যদিও মোহনবাগান সচিব দেবাশিস দত্ত বলছেন, “ টুটু বসু, অঞ্জন মিত্ররা মোহনবাগানের অবিচ্ছেদ্য অংশ । তবে সবাইকেই থামতে হয় । উমাপতি কুমার, ধীরেন দে, শৈলেন মান্নাকেও থামতে হয়েছে ।” তবে এই বিষয়টি নিয়ে তিনি কী ভাবছেন তা নিয়ে সরাসরি মুখ খুলতে রাজি নন সৃঞ্জয় বসু । টুটু বসু মোহনবাগানের প্রেসিডেন্ট আছেন কি না তা নিয়েও শব্দ খরচ করেননি তিনি । শুধু বলেছেন, “দেখুন আমার পয়তাল্লিশ বছর বয়স । আমি থামব কি না তা ঈশ্বর ঠিক করবেন । অন্য কেউ যদি ঠিক করে ফেলেন, সেটা তার বিষয়”।

বারপুজোর আমন্ত্রণ হোয়াটসঅ্যাপে, তবু মোহনবাগান নিয়ে আবেগ অটুট সৃঞ্জয়ের

আরও পড়ুন : অভিষেকের ক্লাবের ট্যাগলাইন, ‘দমদার হারবার ডায়মন্ড হারবার‘

এই প্রথম নবর্ষের দিন বারপুজোয় মোহনবাগান ক্লাবে তাঁর গাড়ি পৌঁছল না । স্বাভাবিকভাবেই একটা খারাপ লাগা কাজ করেছে সৃঞ্জয়ের মধ্যে ৷ বলেছেন, “দেখুন সবকিছুরই একটা প্রথম আছে । আমার মোহনবাগান ঘিরে আবেগ আজও একইরকম । ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে খেলা থাকলে আজও সারাদিন জলস্পর্শ করি না ৷” মোহনবাগান থেকে তাঁর বিদায় প্রসঙ্গে রাজনৈতিক অঙ্ক রয়েছে বলে মনে করেন অনেকে । যদিও তা নিয়ে সহমত নন ভবানীপুর ক্লাবের শীর্ষকর্তা । মোহনবাগানের পাশাপাশি এদিন ভবানীপুর ক্লাবেও পালিত হল বারপুজো । মোহনবাগান ক্লাবের অনেক পরিচিত মুখ উপস্থিত ছিলেন ভবানীপুরের বারপুজোয় । মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য, শংকরলাল চক্রবর্তী-সহ একাধিক প্রাক্তন ফুটবলার ছিলেন বারপুজোর অনুষ্ঠানে ।

কলকাতা, 15 এপ্রিল : মোহনবাগান ক্লাবের বারপুজোর (barpujo of Mohun Bagan Club) নিমন্ত্রণপত্র এবার পৌঁছয়নি প্রাক্তন ক্লাব সচিব সৃঞ্জয় বসুর কাছে । তাঁকে শুধুমাত্র হোয়াটসঅ্যাপ করে আমন্ত্রণ পাঠানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে । ক্লাবের বর্তমান পদাধিকারীদের তরফেও কেউ ফোন করে সৃঞ্জয় বসুকে আমন্ত্রণ জানাননি ৷ শুক্রবার মোহনবাগান ক্লাব থেকে অনতিদূরে ভবানীপুর ক্লাবে বসে একথা জানিয়েছেন সৃঞ্জয় বসু । এই ক্লাবের শীর্ষকর্তা হিসেবে সৃঞ্জয় বসু অবশ্য মোহনবাগানের বর্তমান সচিব দেবাশিষ দত্তকে ফোন করে বারপুজোর অনুষ্ঠানে ভবানীপুর ক্লাবে আসার আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন । ব্যস্ততার ফাঁকে অন্তত একবার তাঁকে ভবানীপুর ক্লাবে এসে ঘুরে যাওয়ার অনুরোধ করেন ৷

যাঁরা ময়দানের খবর রাখেন তাঁরা জানেন, মোহনবাগান এবং বসু পরিবারের যোগ বিজ্ঞাপনী সংস্থার আঁটার মতো । অথচ সেই মোহনবাগান ক্লাবের বারপুজোয় তাঁদের কাউকে দেখা গেল না (Srinjay Bose absent from barpujo of Mohun Bagan)। সভাপতি টুটু বসুও ব্রাত্য । যদিও মোহনবাগান সচিব দেবাশিস দত্ত বলছেন, “ টুটু বসু, অঞ্জন মিত্ররা মোহনবাগানের অবিচ্ছেদ্য অংশ । তবে সবাইকেই থামতে হয় । উমাপতি কুমার, ধীরেন দে, শৈলেন মান্নাকেও থামতে হয়েছে ।” তবে এই বিষয়টি নিয়ে তিনি কী ভাবছেন তা নিয়ে সরাসরি মুখ খুলতে রাজি নন সৃঞ্জয় বসু । টুটু বসু মোহনবাগানের প্রেসিডেন্ট আছেন কি না তা নিয়েও শব্দ খরচ করেননি তিনি । শুধু বলেছেন, “দেখুন আমার পয়তাল্লিশ বছর বয়স । আমি থামব কি না তা ঈশ্বর ঠিক করবেন । অন্য কেউ যদি ঠিক করে ফেলেন, সেটা তার বিষয়”।

বারপুজোর আমন্ত্রণ হোয়াটসঅ্যাপে, তবু মোহনবাগান নিয়ে আবেগ অটুট সৃঞ্জয়ের

আরও পড়ুন : অভিষেকের ক্লাবের ট্যাগলাইন, ‘দমদার হারবার ডায়মন্ড হারবার‘

এই প্রথম নবর্ষের দিন বারপুজোয় মোহনবাগান ক্লাবে তাঁর গাড়ি পৌঁছল না । স্বাভাবিকভাবেই একটা খারাপ লাগা কাজ করেছে সৃঞ্জয়ের মধ্যে ৷ বলেছেন, “দেখুন সবকিছুরই একটা প্রথম আছে । আমার মোহনবাগান ঘিরে আবেগ আজও একইরকম । ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে খেলা থাকলে আজও সারাদিন জলস্পর্শ করি না ৷” মোহনবাগান থেকে তাঁর বিদায় প্রসঙ্গে রাজনৈতিক অঙ্ক রয়েছে বলে মনে করেন অনেকে । যদিও তা নিয়ে সহমত নন ভবানীপুর ক্লাবের শীর্ষকর্তা । মোহনবাগানের পাশাপাশি এদিন ভবানীপুর ক্লাবেও পালিত হল বারপুজো । মোহনবাগান ক্লাবের অনেক পরিচিত মুখ উপস্থিত ছিলেন ভবানীপুরের বারপুজোয় । মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য, শংকরলাল চক্রবর্তী-সহ একাধিক প্রাক্তন ফুটবলার ছিলেন বারপুজোর অনুষ্ঠানে ।

Last Updated : Apr 15, 2022, 8:29 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.