ETV Bharat / sports

ISL 2021-22 : মহানগরীতে এবার দেশের সর্বোচ্চ লিগ ? এফএসডিএলের বৈঠকে ইঙ্গিত

চলতি বছরে আইএসএল আয়োজনের দায়িত্ব পেতে পারে কলকাতা ৷ তালিকায় রয়েছে গোয়াও ৷ করোনা পরিস্থিতিতে গত মরসুমে আইএসএল আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছিল গোয়া ৷

eastbengal
eastbengal
author img

By

Published : Jun 16, 2021, 9:38 PM IST

কলকাতা, 16 জুন : বুধ সন্ধ্যায় বাংলার ফুটবল মহলে এল ভাল খবর ৷ লগ্নিকারী সংস্থার সঙ্গে চুক্তি জটের মধ্যেই এফএসডিএলের বৈঠকে যোগ দিয়েছিল ইস্টবেঙ্গল ৷ এদিকে 2021-22 আইএসএলের আয়োজক হিসেবে জোরালোভাবে উঠে আসছে কলকাতার নাম ৷ গত মরসুম থেকে করোনা পরিস্থিতির কারণে একটি শহরে আয়োজন করা হচ্ছে দেশের সর্বোচ্চ লিগ ৷ গত মরসুমে এর দায়িত্ব পেয়েছিল গোয়া ৷ কিন্তু এবার আয়োজকের দৌড়ে নাকি অনেকটাই এগিয়ে মহানগরী ৷

সমস্যার বরফ গলিয়ে ইস্টবেঙ্গল কি আইএসএলে যোগ দিতে চলেছে ? বুধবার সারাদিনের ঘটনা প্রবাহ সেই দিকেই হয়তো নির্দেশ করছে । চলতি মরসুমে আইএসএল কীভাবে আয়োজিত হবে তা নিয়ে গত মরসুমে অংশগ্রহণকারী এগারোটি দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আজ বৈঠক ছিল এফএসডিএলের । সেখানে আইএসএলের 2021-22 মরসুমের আয়োজন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয় । তবে আলোচনার কেন্দ্রে ছিল ইস্টবেঙ্গলের অবস্থান । কারণ লগ্নিকারী এবং ক্লাবের চুক্তি জট এমন জায়গায় পৌঁছেছে যেখানে বিচ্ছেদ একমাত্র উপায় মনে করা হচ্ছিল । শোনা গিয়েছিল বুধবারের এফএসডিএল এর ডাকা বৈঠকে এসসি ইস্টবেঙ্গল প্রতিনিধি থাকবেন না । কিন্তু লাল-হলুদের প্রতিনিধি হিসেবে ক্লাবের সিইও শিবাজী সমাদ্দার যোগ দিয়েছিলেন বৈঠকে ।

আইএসএলের গভর্নিং কাউন্সিলের মিটিংয়ে এসসি ইস্টবেঙ্গল যোগ দিলেও দেশের সর্বোচ্চ লিগে খেলার ব্যাপারে কথা দিয়ে আসেনি । বৈঠক শেষে সিইও শিবাজী সমাদ্দার জানিয়েছেন, "প্রাথমিকভাবে বৈঠকে ছিলাম না । তবে এফএসডিএলের তরফে অনুরোধ করা হলে বৈঠকে অংশগ্রহণ করেছি । কীভাবে লিগ আয়োজন করা হবে তা জানানো হয়েছে এই মিটিংয়ে । তবে আইএসএলে খেলার ব্যাপারে কথা দিয়ে আসিনি । আমরা চুক্তি নিয়ে নিজেদের সিদ্ধান্তে একই জায়গায় রয়েছি । চূড়ান্ত চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার পরেই আমরা পরবর্তী পদক্ষেপ নেব ।"

এসসি ইস্টবেঙ্গলের সিইও-র এফএসডিএলের বৈঠকে যোগদান এবং তাঁর এই বক্তব্য শোনার পর অবশ্য কোনও মন্তব্য করতে চাননি ক্লাবের শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার ৷ বিশ্বস্ত সূত্র বলছে, এফএসডিএল এসসি ইস্টবেঙ্গলের বক্তব্য শোনার পর দ্রুত সমস্যার সমাধান করার উদ্যোগ নিতে বলেছে ৷ না হলে এই মরসুমে আইএসএল দশটি দল নিয়ে আয়োজিত হবে । কারণ এত কম সময়ের মধ্যে নতুন কোনও দলকে নেওয়ার মত সময় নেই । গত মরসুমে প্রথমবার 11টি দল নিয়ে আয়োজিত হয় আইএসএল ৷

আরও পড়ুন : Cristiano Ronaldo : অতীতে নরম পানীয়ের বিজ্ঞাপনের মুখ ছিলেন রোনাল্ডো ! ভাইরাল ভিডিয়ো

বৈঠকে এফএসডিএল জানিয়েছে, এই মরসুমেও জৈব সুরক্ষা বলয় তৈরি করে আইএসএল আয়োজন করা হবে ৷ থাকবে করোনা সংক্রান্ত কড়া বিধিনিষেধ ৷ গত মরসুমে গোয়াতে আইএসএল অনুষ্ঠিত হয়েছিল । করোনা ভাইরাসের কারণে হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ভিত্তিতে খেলা হয়নি ৷ যাতে বেশি যাতায়াত না করতে হয় তাই একটি শহরে আইএসএল আয়োজন করা হয়েছিল । এবারও আয়োজক হিসেবে গোয়ার নাম রয়েছে । তবে সেই তালিকায় জোরালোভাবে রয়েছে কলকাতার নাম । ইতিমধ্যে দর্শকশূন্য স্টেডিয়ামে খেলা আয়োজনের ব্যাপারে রাজ্য সরকার অনুমতি দিয়েছে । চলতি মরসুমে আইএসএল অক্টোবর বা নভেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত করা হবে বলে পরিকল্পনা করা হয়েছে । আশা করা হচ্ছে ততদিনে সংক্রমণের রেশ আরও কমবে । পরিস্থিতি ভালো থাকলে স্টেডিয়ামে হয়ত নিয়ন্ত্রিতভাবে দর্শক প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হতে পারে । পাশাপাশি করোনা ভাইরাসের তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কাকে মাথায় রাখা হচ্ছে । তাই আয়োজনের ত্রুটি যাতে না থাকে সেদিকে কড়া নজরদারি এফএসডিএল-এর ৷

গোয়া, কলকাতা ছাড়াও আয়োজকের তালিকায় আরও কয়েকটি শহরের নামও আলোচনায় রয়েছে ৷ তবে ব্যবসায়িক কারণে তা প্রকাশ করা হয়নি । তবে গোয়া গত মরসুমের পরিকাঠামোগত অভিজ্ঞতার কারণে অল্প হলেও এগিয়ে রয়েছে । এদিকে কলকাতার একাধিক স্টেডিয়াম এবং সুলভে ভালোমানের হোটেলের সুবিধার দিকটিও ভেবে দেখছে এফএসডিএল ৷ গত মরসুমে আই লিগ সফলভাবে আয়োজন করেছিল কলকাতা ৷

আরও পড়ুন : Euro 2020 : রোনাল্ডো অসাধারণ, ফ্রান্স অপ্রতিরোধ্য ; বলছেন ময়দানের প্রাক্তনরা

তবে আয়োজনের এই খুঁটিনাটি নিয়ে লাল হলুদ সমর্থকদের আগ্রহ কম । তারা আইএসএলে ইস্টবেঙ্গল খেলবে কি না তা নিয়ে চিন্তিত । ক্লাব এবং লগ্নিকারীর মধ্যে চুক্তি জট রয়েছে যাবতীয় সমস্যার পিছনে । ইতিমধ্যে সমর্থকদের একটি বিরাট অংশ ক্লাব কর্তাদের কাঠগড়ায় চড়িয়ে নিরন্তর সমালোচনা এবং রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করে চলেছে । পাল্টা হিসেবে সমর্থকদের একাংশ ক্লাবের পাশে দাঁড়িয়েছে । ক্লাব কর্তারা বলছেন লগ্নিকারীর পাঠানো চূড়ান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে তা ক্লাব বিক্রির নামান্তর হবে ।

যদিও সেই শঙ্কাকে উড়িয়ে দিয়েছে লগ্নিকারী সংস্থা । যার সমর্থনে সদস্য সমর্থকদের বিরাট অংশ । তবে দুই পক্ষই আইএসএলে প্রিয় ক্লাবকে দেখতে চায় । পরিস্থিতি কঠিন হচ্ছে বুঝতে পেরে ক্লাব কর্তারা আলোচনা করে চলেছেন । কারণ চুক্তি ভঙ্গ হলে স্পোর্টিং রাইটস ফিরে পাওয়া কঠিন যেমন হবে তেমনই লগ্নিকারীর তরফে বিরাট অঙ্কের আর্থিক দায় চাপিয়ে দেওয়া হবে । ক্লাব কর্তাদের পক্ষে যা সামলানোর ক্ষমতা নেই । তাই ক্লাবের ভালো হবে এমন পদক্ষেপ নেওয়ার কথা কর্তারা বলছেন । সেখানে হয়তো চুক্তির জটে আপত্তির অংশগুলো দুপক্ষের মধ্যস্থতায় মিটিয়ে ফেলার কথা লগ্নিকারী সংস্থাকে বলা হবে । তাই বলা যায় এদিনের এই বৈঠক ইস্টবেঙ্গল এবং লাল হলুদ জনতার কাছে কিছুটা হলেও আশার আলো ।

কলকাতা, 16 জুন : বুধ সন্ধ্যায় বাংলার ফুটবল মহলে এল ভাল খবর ৷ লগ্নিকারী সংস্থার সঙ্গে চুক্তি জটের মধ্যেই এফএসডিএলের বৈঠকে যোগ দিয়েছিল ইস্টবেঙ্গল ৷ এদিকে 2021-22 আইএসএলের আয়োজক হিসেবে জোরালোভাবে উঠে আসছে কলকাতার নাম ৷ গত মরসুম থেকে করোনা পরিস্থিতির কারণে একটি শহরে আয়োজন করা হচ্ছে দেশের সর্বোচ্চ লিগ ৷ গত মরসুমে এর দায়িত্ব পেয়েছিল গোয়া ৷ কিন্তু এবার আয়োজকের দৌড়ে নাকি অনেকটাই এগিয়ে মহানগরী ৷

সমস্যার বরফ গলিয়ে ইস্টবেঙ্গল কি আইএসএলে যোগ দিতে চলেছে ? বুধবার সারাদিনের ঘটনা প্রবাহ সেই দিকেই হয়তো নির্দেশ করছে । চলতি মরসুমে আইএসএল কীভাবে আয়োজিত হবে তা নিয়ে গত মরসুমে অংশগ্রহণকারী এগারোটি দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আজ বৈঠক ছিল এফএসডিএলের । সেখানে আইএসএলের 2021-22 মরসুমের আয়োজন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয় । তবে আলোচনার কেন্দ্রে ছিল ইস্টবেঙ্গলের অবস্থান । কারণ লগ্নিকারী এবং ক্লাবের চুক্তি জট এমন জায়গায় পৌঁছেছে যেখানে বিচ্ছেদ একমাত্র উপায় মনে করা হচ্ছিল । শোনা গিয়েছিল বুধবারের এফএসডিএল এর ডাকা বৈঠকে এসসি ইস্টবেঙ্গল প্রতিনিধি থাকবেন না । কিন্তু লাল-হলুদের প্রতিনিধি হিসেবে ক্লাবের সিইও শিবাজী সমাদ্দার যোগ দিয়েছিলেন বৈঠকে ।

আইএসএলের গভর্নিং কাউন্সিলের মিটিংয়ে এসসি ইস্টবেঙ্গল যোগ দিলেও দেশের সর্বোচ্চ লিগে খেলার ব্যাপারে কথা দিয়ে আসেনি । বৈঠক শেষে সিইও শিবাজী সমাদ্দার জানিয়েছেন, "প্রাথমিকভাবে বৈঠকে ছিলাম না । তবে এফএসডিএলের তরফে অনুরোধ করা হলে বৈঠকে অংশগ্রহণ করেছি । কীভাবে লিগ আয়োজন করা হবে তা জানানো হয়েছে এই মিটিংয়ে । তবে আইএসএলে খেলার ব্যাপারে কথা দিয়ে আসিনি । আমরা চুক্তি নিয়ে নিজেদের সিদ্ধান্তে একই জায়গায় রয়েছি । চূড়ান্ত চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার পরেই আমরা পরবর্তী পদক্ষেপ নেব ।"

এসসি ইস্টবেঙ্গলের সিইও-র এফএসডিএলের বৈঠকে যোগদান এবং তাঁর এই বক্তব্য শোনার পর অবশ্য কোনও মন্তব্য করতে চাননি ক্লাবের শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার ৷ বিশ্বস্ত সূত্র বলছে, এফএসডিএল এসসি ইস্টবেঙ্গলের বক্তব্য শোনার পর দ্রুত সমস্যার সমাধান করার উদ্যোগ নিতে বলেছে ৷ না হলে এই মরসুমে আইএসএল দশটি দল নিয়ে আয়োজিত হবে । কারণ এত কম সময়ের মধ্যে নতুন কোনও দলকে নেওয়ার মত সময় নেই । গত মরসুমে প্রথমবার 11টি দল নিয়ে আয়োজিত হয় আইএসএল ৷

আরও পড়ুন : Cristiano Ronaldo : অতীতে নরম পানীয়ের বিজ্ঞাপনের মুখ ছিলেন রোনাল্ডো ! ভাইরাল ভিডিয়ো

বৈঠকে এফএসডিএল জানিয়েছে, এই মরসুমেও জৈব সুরক্ষা বলয় তৈরি করে আইএসএল আয়োজন করা হবে ৷ থাকবে করোনা সংক্রান্ত কড়া বিধিনিষেধ ৷ গত মরসুমে গোয়াতে আইএসএল অনুষ্ঠিত হয়েছিল । করোনা ভাইরাসের কারণে হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ভিত্তিতে খেলা হয়নি ৷ যাতে বেশি যাতায়াত না করতে হয় তাই একটি শহরে আইএসএল আয়োজন করা হয়েছিল । এবারও আয়োজক হিসেবে গোয়ার নাম রয়েছে । তবে সেই তালিকায় জোরালোভাবে রয়েছে কলকাতার নাম । ইতিমধ্যে দর্শকশূন্য স্টেডিয়ামে খেলা আয়োজনের ব্যাপারে রাজ্য সরকার অনুমতি দিয়েছে । চলতি মরসুমে আইএসএল অক্টোবর বা নভেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত করা হবে বলে পরিকল্পনা করা হয়েছে । আশা করা হচ্ছে ততদিনে সংক্রমণের রেশ আরও কমবে । পরিস্থিতি ভালো থাকলে স্টেডিয়ামে হয়ত নিয়ন্ত্রিতভাবে দর্শক প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হতে পারে । পাশাপাশি করোনা ভাইরাসের তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কাকে মাথায় রাখা হচ্ছে । তাই আয়োজনের ত্রুটি যাতে না থাকে সেদিকে কড়া নজরদারি এফএসডিএল-এর ৷

গোয়া, কলকাতা ছাড়াও আয়োজকের তালিকায় আরও কয়েকটি শহরের নামও আলোচনায় রয়েছে ৷ তবে ব্যবসায়িক কারণে তা প্রকাশ করা হয়নি । তবে গোয়া গত মরসুমের পরিকাঠামোগত অভিজ্ঞতার কারণে অল্প হলেও এগিয়ে রয়েছে । এদিকে কলকাতার একাধিক স্টেডিয়াম এবং সুলভে ভালোমানের হোটেলের সুবিধার দিকটিও ভেবে দেখছে এফএসডিএল ৷ গত মরসুমে আই লিগ সফলভাবে আয়োজন করেছিল কলকাতা ৷

আরও পড়ুন : Euro 2020 : রোনাল্ডো অসাধারণ, ফ্রান্স অপ্রতিরোধ্য ; বলছেন ময়দানের প্রাক্তনরা

তবে আয়োজনের এই খুঁটিনাটি নিয়ে লাল হলুদ সমর্থকদের আগ্রহ কম । তারা আইএসএলে ইস্টবেঙ্গল খেলবে কি না তা নিয়ে চিন্তিত । ক্লাব এবং লগ্নিকারীর মধ্যে চুক্তি জট রয়েছে যাবতীয় সমস্যার পিছনে । ইতিমধ্যে সমর্থকদের একটি বিরাট অংশ ক্লাব কর্তাদের কাঠগড়ায় চড়িয়ে নিরন্তর সমালোচনা এবং রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করে চলেছে । পাল্টা হিসেবে সমর্থকদের একাংশ ক্লাবের পাশে দাঁড়িয়েছে । ক্লাব কর্তারা বলছেন লগ্নিকারীর পাঠানো চূড়ান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে তা ক্লাব বিক্রির নামান্তর হবে ।

যদিও সেই শঙ্কাকে উড়িয়ে দিয়েছে লগ্নিকারী সংস্থা । যার সমর্থনে সদস্য সমর্থকদের বিরাট অংশ । তবে দুই পক্ষই আইএসএলে প্রিয় ক্লাবকে দেখতে চায় । পরিস্থিতি কঠিন হচ্ছে বুঝতে পেরে ক্লাব কর্তারা আলোচনা করে চলেছেন । কারণ চুক্তি ভঙ্গ হলে স্পোর্টিং রাইটস ফিরে পাওয়া কঠিন যেমন হবে তেমনই লগ্নিকারীর তরফে বিরাট অঙ্কের আর্থিক দায় চাপিয়ে দেওয়া হবে । ক্লাব কর্তাদের পক্ষে যা সামলানোর ক্ষমতা নেই । তাই ক্লাবের ভালো হবে এমন পদক্ষেপ নেওয়ার কথা কর্তারা বলছেন । সেখানে হয়তো চুক্তির জটে আপত্তির অংশগুলো দুপক্ষের মধ্যস্থতায় মিটিয়ে ফেলার কথা লগ্নিকারী সংস্থাকে বলা হবে । তাই বলা যায় এদিনের এই বৈঠক ইস্টবেঙ্গল এবং লাল হলুদ জনতার কাছে কিছুটা হলেও আশার আলো ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.