ETV Bharat / sports

বিশ্বাস ছিল ছয় মারতে পারব : দীনেশ কার্তিক - Krunal Pandya

চার বলে ১৩ রান দরকার ছিল। তখন রান নেননি। হেরে যায় ভারতে। সে প্রসঙ্গে মুখ খুললেন দীনেশ কার্তিক

দীনেশ কার্তিক
author img

By

Published : Feb 13, 2019, 11:39 PM IST

দিল্লি, ১৩ ফেব্রুয়ারি : চার বলে ১৩ রান দরকার ছিল। নন-স্ট্রাইকিং এন্ডে ছিলেন ক্রুনাল পান্ডিয়া। সেই পরিস্থিতিতে রান নেননি দীনেশ কার্তিক। শেষ বলে কার্তিক ছয় মারলেও ৪ রান আগেই থেমে যায় ভারত। ফলে নিউজ়িল্যান্ডের বিরুদ্ধে T-20 সিরিজ়ে ২-১ ব্যবধানে হেরে যায়। তারপরই কার্তিক তুমুল সমালোচনার মুখে পড়েন। সেই প্রসঙ্গে এই প্রথম মুখ খুললেন কার্তিক। তিনি বলেন, "আমার বিশ্বাস ছিল ছয় মারতে পারব।"

গত বছর নিদহাস ট্রফির ফাইনালে এরকম পরিস্থিতি থেকে একা হাতে ম্যাচ জিতিয়েছিলেন কার্তিক। সেই ম্যাচে তাঁর অপর প্রান্তে টেলএন্ডাররা ছিলেন। কিন্তু, নিউজ়িল্যান্ডের বিরুদ্ধে তাঁর সঙ্গে ছিলেন ক্রুনাল। যিনি তখন ১২ বলে ২৫ রানে অপরাজিত ছিলেন। কার্তিক বলেন, "আমাদের স্কোর ছিল ১৪৫/৬। সেখান থেকে এমন জায়গায় ম্যাচ নিয়ে গেছিলাম যে বিপক্ষ বোলাররা চাপের মুখে পড়ে যায়। আমরা আত্মবিশ্বাসী ছিলাম যে ম্যাচ জিততে পারব।"

সপ্তম উইকেটে ক্রুনাল পান্ডিয়া ও দীনেশ কার্তিক ২৮ বলে ৬৩ রান যোগ করেন। তাঁদের পার্টনারশিপের সৌজন্য ভারত ম্যাচ জেতার দোরগোড়ায় পৌঁছে যায়। কার্তিক বলেন, "মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান হিসেবে অনেক সময়ে নিজের দক্ষতার উপর আস্থা রাখতে হবে যে চাপের মুখে বড় শট খেলতে পারব। পাশাপাশি নিজের সঙ্গীর উপর ভরসা রাখাটাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু, তখন বিষয়টি কাজে আসেনি। ক্রিকেটে এরকম হতে পারে। যত নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রাখবে ম্যাচ শেষ করার ক্ষেত্রে তত বেশি ধারাবাহিক হওয়া যাবে।"

undefined

কিন্তু, এই সিদ্ধান্তের জন্য টিমের পক্ষ থেকে আপনাকে কিছু বলা হয়েছিল? সে প্রসঙ্গে তিনি বলেন, "তারা পরিস্থিতি সম্পর্কে অবহিত ছিল। তারা জানত, আমরা দুজনেই আমাদের সেরাটা উজাড় করে দিয়েছি। সেদিন আমরা যথেষ্ট ছিলাম না। যদিও সাপোর্ট স্টাফরা এই বিষয়গুলি জানেন।"

দিল্লি, ১৩ ফেব্রুয়ারি : চার বলে ১৩ রান দরকার ছিল। নন-স্ট্রাইকিং এন্ডে ছিলেন ক্রুনাল পান্ডিয়া। সেই পরিস্থিতিতে রান নেননি দীনেশ কার্তিক। শেষ বলে কার্তিক ছয় মারলেও ৪ রান আগেই থেমে যায় ভারত। ফলে নিউজ়িল্যান্ডের বিরুদ্ধে T-20 সিরিজ়ে ২-১ ব্যবধানে হেরে যায়। তারপরই কার্তিক তুমুল সমালোচনার মুখে পড়েন। সেই প্রসঙ্গে এই প্রথম মুখ খুললেন কার্তিক। তিনি বলেন, "আমার বিশ্বাস ছিল ছয় মারতে পারব।"

গত বছর নিদহাস ট্রফির ফাইনালে এরকম পরিস্থিতি থেকে একা হাতে ম্যাচ জিতিয়েছিলেন কার্তিক। সেই ম্যাচে তাঁর অপর প্রান্তে টেলএন্ডাররা ছিলেন। কিন্তু, নিউজ়িল্যান্ডের বিরুদ্ধে তাঁর সঙ্গে ছিলেন ক্রুনাল। যিনি তখন ১২ বলে ২৫ রানে অপরাজিত ছিলেন। কার্তিক বলেন, "আমাদের স্কোর ছিল ১৪৫/৬। সেখান থেকে এমন জায়গায় ম্যাচ নিয়ে গেছিলাম যে বিপক্ষ বোলাররা চাপের মুখে পড়ে যায়। আমরা আত্মবিশ্বাসী ছিলাম যে ম্যাচ জিততে পারব।"

সপ্তম উইকেটে ক্রুনাল পান্ডিয়া ও দীনেশ কার্তিক ২৮ বলে ৬৩ রান যোগ করেন। তাঁদের পার্টনারশিপের সৌজন্য ভারত ম্যাচ জেতার দোরগোড়ায় পৌঁছে যায়। কার্তিক বলেন, "মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান হিসেবে অনেক সময়ে নিজের দক্ষতার উপর আস্থা রাখতে হবে যে চাপের মুখে বড় শট খেলতে পারব। পাশাপাশি নিজের সঙ্গীর উপর ভরসা রাখাটাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু, তখন বিষয়টি কাজে আসেনি। ক্রিকেটে এরকম হতে পারে। যত নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রাখবে ম্যাচ শেষ করার ক্ষেত্রে তত বেশি ধারাবাহিক হওয়া যাবে।"

undefined

কিন্তু, এই সিদ্ধান্তের জন্য টিমের পক্ষ থেকে আপনাকে কিছু বলা হয়েছিল? সে প্রসঙ্গে তিনি বলেন, "তারা পরিস্থিতি সম্পর্কে অবহিত ছিল। তারা জানত, আমরা দুজনেই আমাদের সেরাটা উজাড় করে দিয়েছি। সেদিন আমরা যথেষ্ট ছিলাম না। যদিও সাপোর্ট স্টাফরা এই বিষয়গুলি জানেন।"

Srinagar (Jammu and Kashmir ), Feb 13 (ANI): While addressing a press conference, former chief minister of Jammu and Kashmir and president of Jammu and Kashmir Peoples Democratic Party (JKPDP) Mehbooba Mufti said, "We had warned the government of consequences if divisions were created selectively, want to tell Centre that you will be playing with fire, if you created Ladakh division from Kashmir. Pir Panjal and Chenab division must also be created else there will be agitations there as well".
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.