ETV Bharat / international

Tokyo company: জাপানের বেসরকারি মহাকাশযানের চাঁদে ভেঙে পড়ার আশঙ্কা

জাপানের বেসরকারি সংস্থা আইস্পেসের তৈরি মহাকাশযানের চাঁদে অবতরণের কথা ছিল ৷ সেটি চাঁদের মাটিতে ভেঙে পড়েছে বলে অনুমান করা হচ্ছে ৷ ওই সংস্থা জানিয়েছে যে আগামিদিনে আবার তারা একই ধরনের অভিযান চালাবে ৷

Tokyo company
Tokyo company
author img

By

Published : Apr 26, 2023, 12:14 PM IST

টোকিয়ো (জাপান), 26 এপ্রিল: চাঁদের মাটিতে ভেঙে পড়ল জাপানের একটি বেসরকারি সংস্থার তৈরি মহাকাশযান ৷ বুধবার ওই মহাকাশযানের চাঁদে অবতরণ করার কথা ছিল ৷ অবতরণের কিছুক্ষণ আগেই ওই মহাকাশযানের সঙ্গে বিজ্ঞানীদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় ৷ তার পর সেটির সঙ্গে সংযোগের চেষ্টা করতে থাকেন বিজ্ঞানীরা ৷ প্রায় ছ‘ঘণ্টা পর আইস্পেস নামে টোকিয়োর ওই সংস্থার তৈরি মহাকাশযানটির সন্ধান মেলে ৷ কিন্তু ততক্ষণে চাঁদের মাটিতে ভেঙে পড়েছে ওই মহাকাশযান ৷

ওই মহাকাশযানের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার পরও আশাবাদী ছিলেন আইস্পেসের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও তাকেশি হাকামাদা ৷ কারণ, তিনটি দেশ গত সাড়ে চারমাস ধরে প্রচেষ্টা চালিয়ে ওই মহাকাশযানকে চাঁদের মাটিতে অবতরণের চেষ্টা চালাচ্ছিল ৷ পরে সেই আশা পূরণ হয়নি৷ তখন এই অভিযানের ব্যর্থতার কথা ঘোষণা করা হয় ৷ তখন হাকামাদাকে রীতিমতো বিধ্বস্ত দেখাচ্ছিল ৷ যদি এই অভিযান সফল হত, তাহলে তা বেসরকারি কোনও সংস্থার মহাকাশযানের প্রথম চাঁদে অবতরণ করত ৷ তবে হাল ছাড়তে নারাজ আইস্পেসের সিইও ৷ তিনি জানিয়েছেন, আগামী বছর তাঁরা আরও একবার চেষ্টা করবেন ৷

এখনও পর্যন্ত রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চিন সফলভাবে চন্দ্রাভিযান করতে পেরেছে ৷ ইজরায়েলের একটি অলাভজনক সংস্থা এই চেষ্টা করেছিল 2019 সালে ৷ কিন্তু তাদের সেই চেষ্টা সফল হয়নি ৷ এবার জাপানের এই বেসরকারি সংস্থার প্রচেষ্টাও সফল হল না ৷ জাপানের ওই সংস্থার মহাকাশযানে সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর তৈরি একটি মিনি লুনার রোভার রয়েছে ৷ এছাড়া একটি খেলনার মতো রোবট রয়েছে ৷ যা জাপানেই তৈরি হয়েছে ৷ এই রোবটটির অবতরণের পরবর্তী দশদিন চাঁদের মাটিতে ঘোরার কথা ছিল ৷ সেখান থেকে নানা তথ্য সংগ্রহ করার কথা ছিল ৷ যা শেষপর্যন্ত বাস্তবায়িত হল না ৷

প্রসঙ্গত, জাপানের আইস্পেস সংস্থাটি তৈরি হয় 2010 সালে ৷ তারা এই পরিকল্পনা করেছিল যে ব্যবসায়িক ও অন্য সংস্থাগুলির জন্য চাঁদে যাওয়ার বাহন হয়ে উঠবে ৷ কিন্তু প্রথম প্রয়াসে তারা সফল হল না ৷ তবে ওই সংস্থা তিনটি চন্দ্রাভিযানের জন্য অর্থ আগেই সংগ্রহ করে রেখেছে ৷ ফলে প্রথমটিতে ব্যর্থ হলেও পরবর্তী দু’টি চন্দ্রাভিযানের জন্য তাদের অর্থের অভাব হবে না ৷ সেই কারণেই হাকামাদা জানিয়েছেন যে তাঁরা চেষ্টা চালিয়ে যাবেন ৷ কিন্তু চন্দ্রাভিযান বন্ধ করবেন না ৷

আরও পড়ুন: মাঝ আকাশেই ধ্বংস স্পেসএক্স নির্মীত বিশ্বের সবচেয়ে বড় রকেট

টোকিয়ো (জাপান), 26 এপ্রিল: চাঁদের মাটিতে ভেঙে পড়ল জাপানের একটি বেসরকারি সংস্থার তৈরি মহাকাশযান ৷ বুধবার ওই মহাকাশযানের চাঁদে অবতরণ করার কথা ছিল ৷ অবতরণের কিছুক্ষণ আগেই ওই মহাকাশযানের সঙ্গে বিজ্ঞানীদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় ৷ তার পর সেটির সঙ্গে সংযোগের চেষ্টা করতে থাকেন বিজ্ঞানীরা ৷ প্রায় ছ‘ঘণ্টা পর আইস্পেস নামে টোকিয়োর ওই সংস্থার তৈরি মহাকাশযানটির সন্ধান মেলে ৷ কিন্তু ততক্ষণে চাঁদের মাটিতে ভেঙে পড়েছে ওই মহাকাশযান ৷

ওই মহাকাশযানের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার পরও আশাবাদী ছিলেন আইস্পেসের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও তাকেশি হাকামাদা ৷ কারণ, তিনটি দেশ গত সাড়ে চারমাস ধরে প্রচেষ্টা চালিয়ে ওই মহাকাশযানকে চাঁদের মাটিতে অবতরণের চেষ্টা চালাচ্ছিল ৷ পরে সেই আশা পূরণ হয়নি৷ তখন এই অভিযানের ব্যর্থতার কথা ঘোষণা করা হয় ৷ তখন হাকামাদাকে রীতিমতো বিধ্বস্ত দেখাচ্ছিল ৷ যদি এই অভিযান সফল হত, তাহলে তা বেসরকারি কোনও সংস্থার মহাকাশযানের প্রথম চাঁদে অবতরণ করত ৷ তবে হাল ছাড়তে নারাজ আইস্পেসের সিইও ৷ তিনি জানিয়েছেন, আগামী বছর তাঁরা আরও একবার চেষ্টা করবেন ৷

এখনও পর্যন্ত রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চিন সফলভাবে চন্দ্রাভিযান করতে পেরেছে ৷ ইজরায়েলের একটি অলাভজনক সংস্থা এই চেষ্টা করেছিল 2019 সালে ৷ কিন্তু তাদের সেই চেষ্টা সফল হয়নি ৷ এবার জাপানের এই বেসরকারি সংস্থার প্রচেষ্টাও সফল হল না ৷ জাপানের ওই সংস্থার মহাকাশযানে সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর তৈরি একটি মিনি লুনার রোভার রয়েছে ৷ এছাড়া একটি খেলনার মতো রোবট রয়েছে ৷ যা জাপানেই তৈরি হয়েছে ৷ এই রোবটটির অবতরণের পরবর্তী দশদিন চাঁদের মাটিতে ঘোরার কথা ছিল ৷ সেখান থেকে নানা তথ্য সংগ্রহ করার কথা ছিল ৷ যা শেষপর্যন্ত বাস্তবায়িত হল না ৷

প্রসঙ্গত, জাপানের আইস্পেস সংস্থাটি তৈরি হয় 2010 সালে ৷ তারা এই পরিকল্পনা করেছিল যে ব্যবসায়িক ও অন্য সংস্থাগুলির জন্য চাঁদে যাওয়ার বাহন হয়ে উঠবে ৷ কিন্তু প্রথম প্রয়াসে তারা সফল হল না ৷ তবে ওই সংস্থা তিনটি চন্দ্রাভিযানের জন্য অর্থ আগেই সংগ্রহ করে রেখেছে ৷ ফলে প্রথমটিতে ব্যর্থ হলেও পরবর্তী দু’টি চন্দ্রাভিযানের জন্য তাদের অর্থের অভাব হবে না ৷ সেই কারণেই হাকামাদা জানিয়েছেন যে তাঁরা চেষ্টা চালিয়ে যাবেন ৷ কিন্তু চন্দ্রাভিযান বন্ধ করবেন না ৷

আরও পড়ুন: মাঝ আকাশেই ধ্বংস স্পেসএক্স নির্মীত বিশ্বের সবচেয়ে বড় রকেট

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.