কাঠমাণ্ডু, 30 মে : প্রায় 5 ঘণ্টা পর খোঁজ মিলেছে নেপালের বিমানের ৷ আশঙ্কা করা হচ্ছে বিমানে থাকা কেউই আর বেঁচে নেই ৷ কারণ বিমানের ধ্বংসাবশেষের সঙ্গে যাত্রীদের দেহাংশও এদিক ওদিক পড়ে রয়েছে ৷ তা দেখে আর দেহাংশগুলিকে আলাদা করে চেনার উপায় নেই ৷ যদিও সরকারিভাবে এখনও হতাহতের সংখ্যা জানানো হয়নি ৷
স্থানীয়রা নেপালের সেনাবাহিনীর জওয়ানদের জানিয়েছিলেন, বিমানটি লামচে নদীর কাছে পাহাড়ের উপর ভেঙে পড়ে ৷ সেনাবাহিনীর মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নারায়ণ সিলওয়াল জানিয়েছেন, পাহাড়ের ওপর বিমানটির ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গিয়েছে (Nepal Army physically locates missing Aircraft) ৷ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বলেন, ‘‘বিভিন্ন সংস্থার উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা ছোট হেলিকপ্টার ব্যবহার করে ঘটনাস্থলে পৌঁছনোর চেষ্টা করছেন । লেফটেন্যান্ট মঙ্গল শ্রেষ্ঠ এবং একজন গাইড ইতিমধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন ৷"
আশঙ্কা করা হচ্ছে বিমানে থাকা কেউই আর বেঁচে নেই ৷ কারণ বিমানের ধ্বংসাবশেষের সঙ্গে যাত্রীদের দেহাংশও এদিক ওদিক পড়ে রয়েছে ৷ তা দেখে আর দেহাংশগুলিকে আলাদা করে চেনার উপায় নেই ৷ যদিও সরকারিভাবে এখনও হতাহতের সংখ্যা জানানো হয়নি ৷
তারা এয়ারের 9এনএইটি এয়ারক্রাফ্টটি নেপালের পোখরা থেকে জমসনের দিকে যাচ্ছিল ৷ বিমানটিতে কর্মী সমেত 22 জন যাত্রী ছিলেন ৷ এদের মধ্যে 4 জন ভারতীয়, 3 জন জাপানি এবং বাকিরা নেপালি (Aircraft with 22 people on board flying missing in Nepal's mountains on Sunday) ৷
আরও পড়ুন : খোঁজ মিলল নেপালের হারিয়ে যাওয়া বিমানের, যাত্রীদের মৃত্যুর আশঙ্কা
এয়ারলাইন সংস্থা বিমানে থাকা যাত্রীদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে ৷ মুম্বইয়ের অশোক কুমার ত্রিপাঠী, তাঁর স্ত্রী বৈভাবী বন্দেকর (ত্রিপাঠি) এবং তাঁদের সন্তান ধানুশ এবং রিতিকা ওই বিমানে ছিল ৷