ETV Bharat / crime

Minor Raped: লাগাতার ধর্ষণে সন্তান প্রসব নাবালিকার, গ্রেফতার প্রতিবেশী বৃদ্ধ

বৃদ্ধের বারবার ধর্ষণে সন্তানের জন্ম দিল নাবালিকা (Minor Raped) ৷ এরপরই ঘটনা জানাজানি হতে প্রতিবেশী বৃদ্ধকে গ্রেফতার করে গোপালনগর থানার পুলিশ ৷

14 years old gives birth, old man accused of rape of minor girl at north 24 parganas
লাগাতার ধর্ষণে সন্তান প্রসব নাবালিকার, গ্রেফতার প্রতিবেশী বৃদ্ধ
author img

By

Published : Aug 2, 2021, 5:50 PM IST

বনগাঁ, 2 অগস্ট: ভয় দেখিয়ে প্রতিবেশী নাবালিকাকে বারবার ধর্ষণের (Minor Raped) অভিযোগ উঠল ষাটোর্ধ্ব বৃদ্ধের বিরুদ্ধে । ধর্ষণের ফলে সন্তানসম্ভবা হয়ে পড়ে 14 বছরের কিশোরী ৷ তবে হুমকির ভয়ে সে মুখ খোলেনি ৷ নাবালিকাটি সন্তান প্রসব করার পরই বিষয়টি জানাজানি হয় ৷ এরপর পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ গ্রেফতার করে অভিযুক্তকে ।

পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতের নাম সইফুল্লা মুন্সি মণ্ডল । রবিবার রাতে গোপালনগর থানা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে গোপালনগর থানার পুলিশ । অভিযুক্তকে পুলিশি হেফাজতে চেয়ে বনগাঁ মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে ।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, 14 বছরের নাবালিকাকে নানা প্রলোভন দেখিয়ে আট-নয় মাস আগে প্রথম ধর্ষণ করে সইফুল্লা । তার পরে মেয়েটিকে ভয় দেখিয়ে সে বহুবার ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ । এ কথা কারওকে বললে তাকে মেরে ফেলা হবে বলেও হুমকি দেয় সে ৷ ভয়ে এতদিন মুখ খোলেনি সে । পরবর্তীতে ওই নাবালিকা সন্তানসম্ভবা হয়ে পড়ে ।

আরও পড়ুন: সংগ্রামপুর বিষমদকাণ্ডে খোঁড়া বাদশার আমৃত্যু কারাদণ্ড

কিশোরীর মা ভেবেছিলেন, মেয়ের পেটে কোনও সমস্যা হয়েছে । তাকে চিকিৎসা করাতে বনগাঁ হাসপাতালে নিয়ে যান পরিবারের সদস্যরা । রবিবার সন্ধ্যায় বনগাঁ মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করলে পুত্র সন্তান প্রসব করে ওই নাবালিকা । এরপরই সামনে চলে আসে গোটা ঘটনা ৷ প্রতিবেশী বৃদ্ধ সইফুল্লার কথা সবাইকে জানায় নিগৃহীতা । রাতেই নাবালিকার মা গোপালনগর থানায় সইফুল্লার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন । অভিযোগ পেয়ে সইফুল্লাকে গ্রেফতার করে গোপালনগর থানার পুলিশ । তার বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলা রুজু করেছে পুলিশ ।

আরও পড়ুন: হুমকি দিয়ে লাগাতার ধর্ষণে গর্ভবতী কিশোরী, গ্রেফতার প্রতিবেশী

ধৃতকে আজ সাত দিনের জন্য নিজেদের হেফাজতে রাখার আবেদন জানিয়ে বনগাঁ মহকুমা আদালতে পাঠিয়েছে গোপালনগর থানার পুলিশ । গোটা ঘটনায় তাজ্জব নাবালিকার মা ৷ তিনি বলেন, "মেয়েকে ধর্ষণ করা হয়েছে। মেয়ের বাচ্চাও হয়ে গিয়েছে । সইফুল্লা তো সম্পর্কে মেয়ের পাড়ার দাদু হয় । এত বড় সর্বনাশ করবে জীবনেও ভাবতে পারিনি । তার শাস্তি চাই । ফাঁসি চাই ।"

বনগাঁ, 2 অগস্ট: ভয় দেখিয়ে প্রতিবেশী নাবালিকাকে বারবার ধর্ষণের (Minor Raped) অভিযোগ উঠল ষাটোর্ধ্ব বৃদ্ধের বিরুদ্ধে । ধর্ষণের ফলে সন্তানসম্ভবা হয়ে পড়ে 14 বছরের কিশোরী ৷ তবে হুমকির ভয়ে সে মুখ খোলেনি ৷ নাবালিকাটি সন্তান প্রসব করার পরই বিষয়টি জানাজানি হয় ৷ এরপর পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ গ্রেফতার করে অভিযুক্তকে ।

পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতের নাম সইফুল্লা মুন্সি মণ্ডল । রবিবার রাতে গোপালনগর থানা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে গোপালনগর থানার পুলিশ । অভিযুক্তকে পুলিশি হেফাজতে চেয়ে বনগাঁ মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে ।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, 14 বছরের নাবালিকাকে নানা প্রলোভন দেখিয়ে আট-নয় মাস আগে প্রথম ধর্ষণ করে সইফুল্লা । তার পরে মেয়েটিকে ভয় দেখিয়ে সে বহুবার ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ । এ কথা কারওকে বললে তাকে মেরে ফেলা হবে বলেও হুমকি দেয় সে ৷ ভয়ে এতদিন মুখ খোলেনি সে । পরবর্তীতে ওই নাবালিকা সন্তানসম্ভবা হয়ে পড়ে ।

আরও পড়ুন: সংগ্রামপুর বিষমদকাণ্ডে খোঁড়া বাদশার আমৃত্যু কারাদণ্ড

কিশোরীর মা ভেবেছিলেন, মেয়ের পেটে কোনও সমস্যা হয়েছে । তাকে চিকিৎসা করাতে বনগাঁ হাসপাতালে নিয়ে যান পরিবারের সদস্যরা । রবিবার সন্ধ্যায় বনগাঁ মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করলে পুত্র সন্তান প্রসব করে ওই নাবালিকা । এরপরই সামনে চলে আসে গোটা ঘটনা ৷ প্রতিবেশী বৃদ্ধ সইফুল্লার কথা সবাইকে জানায় নিগৃহীতা । রাতেই নাবালিকার মা গোপালনগর থানায় সইফুল্লার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন । অভিযোগ পেয়ে সইফুল্লাকে গ্রেফতার করে গোপালনগর থানার পুলিশ । তার বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলা রুজু করেছে পুলিশ ।

আরও পড়ুন: হুমকি দিয়ে লাগাতার ধর্ষণে গর্ভবতী কিশোরী, গ্রেফতার প্রতিবেশী

ধৃতকে আজ সাত দিনের জন্য নিজেদের হেফাজতে রাখার আবেদন জানিয়ে বনগাঁ মহকুমা আদালতে পাঠিয়েছে গোপালনগর থানার পুলিশ । গোটা ঘটনায় তাজ্জব নাবালিকার মা ৷ তিনি বলেন, "মেয়েকে ধর্ষণ করা হয়েছে। মেয়ের বাচ্চাও হয়ে গিয়েছে । সইফুল্লা তো সম্পর্কে মেয়ের পাড়ার দাদু হয় । এত বড় সর্বনাশ করবে জীবনেও ভাবতে পারিনি । তার শাস্তি চাই । ফাঁসি চাই ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.