ETV Bharat / city

ঝুলিতে সোনার পদক, তবুও ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত

খো খো কোচ পলাশ পাল আক্ষেপ করে বলেন, "শিলিগুড়ি শুধু টেবল টেনিসের শহর নয় । গত কয়েক বছরে জাতীয় দলের অনেক খো খো খেলোয়াড় উঠে এসেছে এই শহর থেকেই । কিন্তু প্রচার আর আর্থিক সাহায্য মেলেনি । তাই হারিয়ে যাচ্ছে খেলোয়াড়রা । ধরে রাখা যাচ্ছে না তাদের । আমরা নিজেদের পকেট থেকে ওদের বাড়ি থেকে আসা-যাওয়ার ভাড়াটা দিই । এভাবে কতদিন চলবে জানি না ।"

kho kho play
খো খো
author img

By

Published : Jan 21, 2020, 11:36 PM IST

Updated : Jan 22, 2020, 10:04 AM IST

শিলিগুড়ি, 21 জানুয়ারি : ঝুলিতে রয়েছে একাধিক সোনার পদক । গত কয়েক বছরে রাজ্য ও দেশের হয়ে বহু খেলাতেই জিতেছে ওরা । পরিকাঠামোর অভাব সত্ত্বেও ঘরে তুলেছে স্বর্ণ পদক । তবুও ওদের ঘরে আজ অন্ধকার । অভাবের তাড়নায় এখন খো খো ছাড়তে চান একাধিক জাতীয় স্তরের সোনাজয়ী খেলোয়াড় ।

শিলিগুড়িতে খো খো খেলার নাম নিতেই উঠে আসে সালমা মাঝি, জ্যোতি বিশ্বকর্মা, মাম্পি সরকার, অঞ্জলি মুণ্ডার নাম । খুব সকালে অথবা স্কুল ছুটির পর শিলিগুড়ির সারদামণি স্কুলের মাঠে গেলেই দেখা মিলবে এদের। কেউ জাতীয় স্তরে খেলে বহুবার পদক এনেছেন । কেউ আবার সাফ গেমসেও সোনা পেয়েছেন । গরীব পরিবার থেকে উঠে আসা শিলিগুড়ি মহকুমার এই খো খো খেলোয়াড়দের অধিকাংশেরই আর্থিক অবস্থা এখন ভালো নয় । অভাবের সঙ্গে লড়াই করে খেলতে হচ্ছে তাঁদের । জোটে না পুষ্টিকর খাবার । তাই খেলা ছাড়তে চাইছেন অনেকেই ।

শালুগাড়ার সিংহিঝোড়ার বাসিন্দা সালমা মাঝি । সালমার বাবা দুমরা মাঝি, মা ইমনিয়া মাঝি ৷ তাঁরা দু’জনেই শ্রমিকের কাজ করেন । তবুও মেয়ের পড়াশোনায় খামতি রাখেননি ৷ মেয়েকে কলেজে পড়িয়েছেন তাঁদের সামান্য সঞ্চয় থেকেই ।বর্তমানে কলেজে দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী সালমা । পড়াশোনার পাশাপাশি চালছে খেলাধুলোও । 2016 সাফ গেমসে সোনা জয়ী ভারতীয় খো খো দলের অন্যতম সদস্য সালমা । সালমা বলেন, "ছোটো থেকে খেলছি । বহু পদক এনেছি । আমার স্বপ্ন পরিবারের আর্থিক অনটন দূর করা আর দেশের হয়ে খেলা । কিন্তু বাধা অর্থ । যে সাফ গেমসে আমি ভারতীয় দলে অংশ নিয়ে সোনা জিতেছিলাম, সেই দলের সদস্যদের যারা অন্য রাজ্য থেকে এসেছিল, তারা সকলেই চাকরি পেয়ে প্রতিষ্ঠিত । পাশাপাশি চালিয়ে যাচ্ছে খেলাধুলোও । ওই সময়ে আমি নাবালিকা থাকায় চাকরি পাইনি । এখন সাবালিকা হলেও চাকরি জোটেনি । কতদিন এভাবে আর টানব? বাবা ও মা একসময়ে উৎসাহ দিতেন । এখন তাঁরাও চাইছেন খেলা ছেড়ে অন্তত বেসরকারি কোনও কাজে ঢুকি ৷ যাতে ঘরের জন্য যদি দুটো পয়সা আনতে পারি ।"

তাঁদের স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে আসুক প্রশাসন আর্জি খো খো খেলোয়াড়দের

অন্যদিকে 2016-তে সাফ গেমস ছাড়াও গত কয়েক বছরে একাধিকবার জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন মনোজ সরকার । তাঁর বাবার মুদিখানার দোকান আছে । পড়াশোনা চালানোর পাশাপাশি খো খো খেলেন মনোজ । মনোজে বলেন, "আমরা প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে খেলতে আসি । রোজ দুই বেলা প্রশিক্ষণ নিই । কিন্তু সত্যি বলতে কী, আসা-যাওয়ায় খরচটুকুও জোটানো কঠিন কাজ । অন্য রাজ্যে খো খো খেলতেন যাঁরা, তাঁরা এখন বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠান বা নিজের রাজ্যে চাকরি পেয়েছেন । আমরা এসব কিছুই পাইনি । তাই এখন হতাশ হয়ে পড়ছি । এখন পরিবার চাইছে সংসারের হাল ধরি । ভাবছি খেলা ছেড়ে দেব ।"

খো খো কোচ পলাশ পাল আক্ষেপ করে বলেন, "শিলিগুড়ি শুধু টেবল টেনিসের শহর নয় । গত কয়েক বছরে জাতীয় দলের অনেক খো খো খেলোয়াড় উঠে এসেছে এই শহর থেকেই । কিন্তু প্রচার আর আর্থিক সাহায্য মেলেনি । তাই হারিয়ে যাচ্ছে খেলোয়াড়রা । ধরে রাখা যাচ্ছে না তাদের । আমরা নিজেদের পকেট থেকে ওদের বাড়ি থেকে আসা-যাওয়ার ভাড়াটা দিই । এভাবে কতদিন চলবে জানি না ।"


খেলোয়াড়দের চাকরি না পাওয়ার সমস্যা তো আছেই, পাশাপাশি প্রশিক্ষণের জন্য সামান্য খেলার মাঠটুকুও অনেক সময় মেলে না তাঁদের । অপেক্ষা করতে হয় স্কুল ছুটির জন্য । তারপর প্রায় সন্ধ্যায় অল্প আলোয় শুরু হয় প্র্যাকটিস । রাজ্যের পর্যটন মন্ত্রী গৌতম দেব বা সাংসদ রাজু বিস্তাকে জানিয়েও লাভ হয়নি বলে জানান শিলিগুড়ি খো খো অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক ভাস্কর দত্ত মজুমদার । তিনি আক্ষেপ করে বলেন, "নুন আনতে পানতা ফুরোচ্ছে জাতীয় স্তরের খো খো খেলোয়াড়দের ।"

শিলিগুড়ি, 21 জানুয়ারি : ঝুলিতে রয়েছে একাধিক সোনার পদক । গত কয়েক বছরে রাজ্য ও দেশের হয়ে বহু খেলাতেই জিতেছে ওরা । পরিকাঠামোর অভাব সত্ত্বেও ঘরে তুলেছে স্বর্ণ পদক । তবুও ওদের ঘরে আজ অন্ধকার । অভাবের তাড়নায় এখন খো খো ছাড়তে চান একাধিক জাতীয় স্তরের সোনাজয়ী খেলোয়াড় ।

শিলিগুড়িতে খো খো খেলার নাম নিতেই উঠে আসে সালমা মাঝি, জ্যোতি বিশ্বকর্মা, মাম্পি সরকার, অঞ্জলি মুণ্ডার নাম । খুব সকালে অথবা স্কুল ছুটির পর শিলিগুড়ির সারদামণি স্কুলের মাঠে গেলেই দেখা মিলবে এদের। কেউ জাতীয় স্তরে খেলে বহুবার পদক এনেছেন । কেউ আবার সাফ গেমসেও সোনা পেয়েছেন । গরীব পরিবার থেকে উঠে আসা শিলিগুড়ি মহকুমার এই খো খো খেলোয়াড়দের অধিকাংশেরই আর্থিক অবস্থা এখন ভালো নয় । অভাবের সঙ্গে লড়াই করে খেলতে হচ্ছে তাঁদের । জোটে না পুষ্টিকর খাবার । তাই খেলা ছাড়তে চাইছেন অনেকেই ।

শালুগাড়ার সিংহিঝোড়ার বাসিন্দা সালমা মাঝি । সালমার বাবা দুমরা মাঝি, মা ইমনিয়া মাঝি ৷ তাঁরা দু’জনেই শ্রমিকের কাজ করেন । তবুও মেয়ের পড়াশোনায় খামতি রাখেননি ৷ মেয়েকে কলেজে পড়িয়েছেন তাঁদের সামান্য সঞ্চয় থেকেই ।বর্তমানে কলেজে দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী সালমা । পড়াশোনার পাশাপাশি চালছে খেলাধুলোও । 2016 সাফ গেমসে সোনা জয়ী ভারতীয় খো খো দলের অন্যতম সদস্য সালমা । সালমা বলেন, "ছোটো থেকে খেলছি । বহু পদক এনেছি । আমার স্বপ্ন পরিবারের আর্থিক অনটন দূর করা আর দেশের হয়ে খেলা । কিন্তু বাধা অর্থ । যে সাফ গেমসে আমি ভারতীয় দলে অংশ নিয়ে সোনা জিতেছিলাম, সেই দলের সদস্যদের যারা অন্য রাজ্য থেকে এসেছিল, তারা সকলেই চাকরি পেয়ে প্রতিষ্ঠিত । পাশাপাশি চালিয়ে যাচ্ছে খেলাধুলোও । ওই সময়ে আমি নাবালিকা থাকায় চাকরি পাইনি । এখন সাবালিকা হলেও চাকরি জোটেনি । কতদিন এভাবে আর টানব? বাবা ও মা একসময়ে উৎসাহ দিতেন । এখন তাঁরাও চাইছেন খেলা ছেড়ে অন্তত বেসরকারি কোনও কাজে ঢুকি ৷ যাতে ঘরের জন্য যদি দুটো পয়সা আনতে পারি ।"

তাঁদের স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে আসুক প্রশাসন আর্জি খো খো খেলোয়াড়দের

অন্যদিকে 2016-তে সাফ গেমস ছাড়াও গত কয়েক বছরে একাধিকবার জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন মনোজ সরকার । তাঁর বাবার মুদিখানার দোকান আছে । পড়াশোনা চালানোর পাশাপাশি খো খো খেলেন মনোজ । মনোজে বলেন, "আমরা প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে খেলতে আসি । রোজ দুই বেলা প্রশিক্ষণ নিই । কিন্তু সত্যি বলতে কী, আসা-যাওয়ায় খরচটুকুও জোটানো কঠিন কাজ । অন্য রাজ্যে খো খো খেলতেন যাঁরা, তাঁরা এখন বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠান বা নিজের রাজ্যে চাকরি পেয়েছেন । আমরা এসব কিছুই পাইনি । তাই এখন হতাশ হয়ে পড়ছি । এখন পরিবার চাইছে সংসারের হাল ধরি । ভাবছি খেলা ছেড়ে দেব ।"

খো খো কোচ পলাশ পাল আক্ষেপ করে বলেন, "শিলিগুড়ি শুধু টেবল টেনিসের শহর নয় । গত কয়েক বছরে জাতীয় দলের অনেক খো খো খেলোয়াড় উঠে এসেছে এই শহর থেকেই । কিন্তু প্রচার আর আর্থিক সাহায্য মেলেনি । তাই হারিয়ে যাচ্ছে খেলোয়াড়রা । ধরে রাখা যাচ্ছে না তাদের । আমরা নিজেদের পকেট থেকে ওদের বাড়ি থেকে আসা-যাওয়ার ভাড়াটা দিই । এভাবে কতদিন চলবে জানি না ।"


খেলোয়াড়দের চাকরি না পাওয়ার সমস্যা তো আছেই, পাশাপাশি প্রশিক্ষণের জন্য সামান্য খেলার মাঠটুকুও অনেক সময় মেলে না তাঁদের । অপেক্ষা করতে হয় স্কুল ছুটির জন্য । তারপর প্রায় সন্ধ্যায় অল্প আলোয় শুরু হয় প্র্যাকটিস । রাজ্যের পর্যটন মন্ত্রী গৌতম দেব বা সাংসদ রাজু বিস্তাকে জানিয়েও লাভ হয়নি বলে জানান শিলিগুড়ি খো খো অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক ভাস্কর দত্ত মজুমদার । তিনি আক্ষেপ করে বলেন, "নুন আনতে পানতা ফুরোচ্ছে জাতীয় স্তরের খো খো খেলোয়াড়দের ।"

Intro:ঝুলিতে রয়েছে একাধীক সোনার পদক। গত কয়েক বছরে রাজ্য ও দেশের হয়ে বহু খেলাতেই জিতেছিল ওরা। পরিকাঠামোর অভাব দূরে সরিয়ে এনেছিল পদক। তবুও ওদের ঘরে আজ অন্ধকার। অভাবের তাড়নায় এখন খোখো ছাড়তে চান একাধীক জাতীয় স্তরের সোনাজয়ী খেলোয়ার। 



Body:শিলিগুড়ির খোখো বলতেই নাম উঠে আসে সালমা মাঝি, জ্যোতি বিশ্বকর্মা, মাম্পি সরকার, অঞ্জলি মুণ্ডার। খুব সকালে অথবা স্কুল ছুটির পর শিলিগুড়ির সারদামণি স্কুলের মাঠে গেলেই দেখা মিলবে এদের। কেউ জাতীয় স্তরে বহুবার পদক এনেছেন। কেউ আবার সাফ গেমসেও সোনা পেয়েছেন। গরীব পরিবার থেকে উঠে আসা শিলিগুড়ি মহকুমার এই খো খো খেলোয়াড়দের অধিকাংশেরই অবস্থা এখন ভালো নয়। অভাবের সঙ্গে লড়াই করে খেলতে হচ্ছে তাদের। জোটে না পুষ্টিকর খাবার। তাই খেলা ছাড়তে চাইছেন অনেকেই। শালুগাড়ার সিংহিঝোড়ার বাসিন্দা সালমা মাঝি। সালমার বাবা দুমরা মাঝি, মা ইমনিয়া দেবী দু’জনেই শ্রমিকের কাজ করেন। তবুও মেয়েকে কলেজে পড়িয়েছেন সামান্য সঞ্চয় থেকেই। আপাতত দ্বিতীয় বর্ষে কলেজে পড়ছে সালমা। পাশাপাশি চলছে খেলা। ২০১৬ সাফ গেমসে সোনা জয়ী ভারতীয় খো খো দলের অন্যতম সদস্য সালমা। সালমার কথায়, ছোট থেকে খেলছি। বহু পদক এনেছি। আমার স্বপ্ন পরিবারকে সবাচ্ছন্দে রাখা আর দেশের হয়ে খেলা। কিন্তু বাধা অর্থই। যে সাফ গেমসে আমি ভারতীয় দলে অংশ নিয়ে সোনা জিতেছিলাম, সেই দলের সদস্যরা (যারা অন্য রাজ্য থেকে এসেছিল) সকলেই চাকরি পেয়ে প্রতিষ্ঠিত। পাশাপাশি খেলছেও। ওই সময়ে আমি নাবালিকা থাকায় চাকরি পাইনি। সেই চাকরী জোটেনি এখনো। কতদিন এভাবে আর টানব? বাবা ও মা একসময়ে উঠসাহ দিতেন। এখন তারাও চাইছেন খেলা ছেড়ে অন্তত বেসরকারী কোনও কাজে ঢুকে ঘরে যদি দুটো পয়সা আনতে পারি। 

২০১৬ তে সাফ গেমস ছাড়াও গত কয়েক বছরে একাধীকবার জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন মনোজ সরকার। তার বাবা মুদির দোকান চালান। কোনও মতে পড়াশুনো চালানোর পাশাপাশি খোখো খেলেন মনোজ। মনোজের কথায় আমরা প্রত্যন্ত গ্রামগঞ্জ থেকে খেলতে আসি। রোজ দুবেলা প্রশিক্ষন নি। কিন্তু সত্যি বলতে কি, আসা যাওয়ায় খরচটুকুও জোটানো খুব কঠিন কাজ। অন্য রাজ্যে খোখো খেলতেন যারা তারা বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠান বা এ রাজ্যে চাকরি পেয়েছেন। আমরা এসব কিছুই পাইনি। তাই এখন হতাশা জন্ম নিয়েছে। এখন পরিবার চাইছে বাড়ির সংসারের হাল ধরি আমরা। তাই ভাবছি খেলা ছেড়ে দেব। 
খোখোর কোচ পলাশ পালের আক্ষেপ, শিলিগুড়ি শুধু টেবল টেনিসের শহর তা নয়। জাতীয় দলে গত কয়েক বছরে অনেকেই খোখোতে উঠে এসেছে এই শহর থেকেই। কিন্তু প্রচার আর আর্থিক সাহায্য মেলেনি। তাই হারিয়ে যাচ্ছে খেলোয়ারেরা। ধরে রাখা যাচ্ছে না ওদের। আমরা ওদের নিজেদের পকেট থেকে অন্তত আসা যাওয়ার ভাড়াটা দিতে পারি। সেই টাকায় ওরা রোজ খেলতে আসে। একটু একটু করে ওরা যখন জাতীয় স্তরে অংশ নিতে শুরু করে তখন ওদের গড় বয়স হয়ে দাড়ায় ১৫ থেকে ১৮। অনটনের জেরে তখন ওরা খোখো ছাড়তে পারলেই বাঁচে। এভাবে কতদিন চলবে তা জানিনা। 
খেলোয়ারদের সমস্যার পাশাপাশি সামান্য মাঠটুকুও মেলে না এও সোনার ছেলে-মেয়েদের। তাই অপেক্ষা করতে হয় স্কুল ছুটির জন্য। তারপর অল্প আলোয় শুরু হয় প্রাকটিস। রাজ্যের পর্যটন মন্ত্রী গৌতম দেব বা সাংসদ রাজু বিস্তাকে জানিয়েও এদের আর্থিক অনিশ্চয়তা কাটানো যায় নি বলে সবীকার করে নিয়েছেন শিলিগুড়ি খোখো আসোশিয়েসনের সম্পাদক ভাস্কর দত্ত মজুমদার। তার আক্ষেপ নুন আনতে পানতা ফুরাচ্ছে ওদের।


Conclusion:
Last Updated : Jan 22, 2020, 10:04 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.