ETV Bharat / city

নিজের বিরুদ্ধে তদন্তকে স্বাগত, অনাস্থা নিয়ে 'স্বস্তি'-তে নীহাররঞ্জন

ফিরহাদ হাকিমের নির্দেশে অনাস্থা ভোট নিয়ে আপাতত স্বস্তিতে ইংরেজবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যান নীহাররঞ্জন ঘোষ । একইসঙ্গে নিজের বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশকে স্বাগত জানিয়েছেন তিনি । তবে এখনই অনাস্থা প্রস্তাব প্রত্যাহার করা হচ্ছে না বলে জানিয়ে দিয়েছেন ইংরেজবাজার পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান ।

নীহাররঞ্জন ঘোষ
author img

By

Published : Sep 5, 2019, 1:57 PM IST

মালদা, 5 সেপ্টেম্বর : দলের সব কাউন্সিলরকে কলকাতায় ডেকে পাঠিয়ে ইংরেজবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাব প্রত্যাহার করার নির্দেশ দিয়েছেন তৃণমূল নেতা এবং পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম । একই সঙ্গে নীহাররঞ্জন ঘোষকে আগের মতো পৌরবোর্ড পরিচালনার নির্দেশও দিয়েছেন পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী । পুরমন্ত্রী দেওয়া তদন্তের নির্দেশকে স্বাগত জানিয়েছেন নীহাররঞ্জন । গতকাল কলকাতা থেকে মালদায় ফিরে কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের ভিত্তি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন ইংরেজবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যান । অন্যদিকে, অনাস্থা প্রত্যাহার নিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান দুলাল সরকার জানিয়ে দিয়েছেন, অনাস্থা প্রস্তাব পেশের 21 দিনের মধ্যে তদন্ত কমিটি মালদায় না এলে তাঁরা কিছুতেই অনাস্থা প্রত্যাহার করবেন না ।

নীহারবাবুর বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতি সহ একাধিক অভিযোগ এনে 28 অগাস্ট মহকুমাশাসকের কাছে অনাস্থা প্রস্তাব পেশ করেন ইংরেজবাজার পৌরসভার 15 জন তৃণমূলের কাউন্সিলর । দলের কাউকে কিছু আগাম না জানিয়েই এই অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে আসেন তাঁরা । আকস্মিক এই ঘটনায় অস্বস্তিতে পড়ে শাসকদল । পরিস্থিতি মোকাবিলায় তড়িঘড়ি মালদায় পাঠানো হয় এই জেলার দলীয় পর্যবেক্ষক গোলাম রব্বানিকে । তিনি এবং জেলা তৃণমূল সভানেত্রী মৌসম নুর বিক্ষুব্ধ কাউন্সিলরদের সঙ্গে কথা বলেও সমস্যার সমাধান করতে পারেননি । শেষ পর্যন্ত সোমবার (2 সেপ্টেম্বর) কলকাতায় দলীয় কাউন্সিলরদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন ফিরহাদ হাকিম । বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, তিনি নীহারবাবুর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব প্রত্যাহারের জন্য বিক্ষুব্ধ কাউন্সিলরদের নির্দেশ দেন । একই সঙ্গে নীহারবাবুর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের তদন্তের জন্য একটি তদন্ত কমিটি মালদায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন ।

দেখুন ভিডিয়োয়

গতকাল মালদা ফিরে নীহারবাবু বলেন, "সোমবার বৈঠকে সব কাউন্সিলররাই নিজেদের কথা বলেছেন । দল প্রথমেই যে নির্দেশ দিয়েছে, তা হল, দলকে না জানিয়ে যাঁরা অনাস্থা নিয়ে এসেছেন, তাঁদের অনাস্থা প্রত্যাহার করে নিতে হবে এবং তা নির্দিষ্ট সময়ের আগেই । দুই পৌরসভার (ইংরেজবাজারের পাশাপাশি পুরাতন মালদার চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনা হয়েছে) কাউন্সিলরদেরই সেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে । একই সঙ্গে দুই পৌরসভার চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের তদন্ত করতে পৌর নগর উন্নয়ন দপ্তর থেকে একটি তদন্ত কমিটিও জেলায় পাঠানো হবে । সেই কমিটি নিজেদের রিপোর্ট দপ্তরে জমা দেবে । তবে কবে সেই কমিটি মালদায় আসবে তা আমার জানা নেই । দলের সম্মান যাতে কিছুতেই ক্ষুন্ন না হয় তার জন্যই পুরমন্ত্রী এই নির্দেশ দিয়েছেন । আপাতত আমি আগের মতোই পৌরসভায় কাজ করে যাব । "

এদিকে জেলার বাইরে থাকা ভাইস চেয়ারম্যান দুলাল সরকার জানিয়ে দিয়েছেন, "পৌরদপ্তর তদন্তকারী দল জেলায় না পাঠানো পর্যন্ত চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রত্যাহারের কোনও প্রশ্নই ওঠে না । আমরা এব্যাপারে এখনও একজোট আছি । আমরা কেউ দলের বিরুদ্ধে নই । তবে চেয়ারম্যানের কাজকর্মে আমাদের প্রশ্ন রয়েছে ।"

মালদা, 5 সেপ্টেম্বর : দলের সব কাউন্সিলরকে কলকাতায় ডেকে পাঠিয়ে ইংরেজবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাব প্রত্যাহার করার নির্দেশ দিয়েছেন তৃণমূল নেতা এবং পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম । একই সঙ্গে নীহাররঞ্জন ঘোষকে আগের মতো পৌরবোর্ড পরিচালনার নির্দেশও দিয়েছেন পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী । পুরমন্ত্রী দেওয়া তদন্তের নির্দেশকে স্বাগত জানিয়েছেন নীহাররঞ্জন । গতকাল কলকাতা থেকে মালদায় ফিরে কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের ভিত্তি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন ইংরেজবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যান । অন্যদিকে, অনাস্থা প্রত্যাহার নিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান দুলাল সরকার জানিয়ে দিয়েছেন, অনাস্থা প্রস্তাব পেশের 21 দিনের মধ্যে তদন্ত কমিটি মালদায় না এলে তাঁরা কিছুতেই অনাস্থা প্রত্যাহার করবেন না ।

নীহারবাবুর বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতি সহ একাধিক অভিযোগ এনে 28 অগাস্ট মহকুমাশাসকের কাছে অনাস্থা প্রস্তাব পেশ করেন ইংরেজবাজার পৌরসভার 15 জন তৃণমূলের কাউন্সিলর । দলের কাউকে কিছু আগাম না জানিয়েই এই অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে আসেন তাঁরা । আকস্মিক এই ঘটনায় অস্বস্তিতে পড়ে শাসকদল । পরিস্থিতি মোকাবিলায় তড়িঘড়ি মালদায় পাঠানো হয় এই জেলার দলীয় পর্যবেক্ষক গোলাম রব্বানিকে । তিনি এবং জেলা তৃণমূল সভানেত্রী মৌসম নুর বিক্ষুব্ধ কাউন্সিলরদের সঙ্গে কথা বলেও সমস্যার সমাধান করতে পারেননি । শেষ পর্যন্ত সোমবার (2 সেপ্টেম্বর) কলকাতায় দলীয় কাউন্সিলরদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন ফিরহাদ হাকিম । বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, তিনি নীহারবাবুর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব প্রত্যাহারের জন্য বিক্ষুব্ধ কাউন্সিলরদের নির্দেশ দেন । একই সঙ্গে নীহারবাবুর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের তদন্তের জন্য একটি তদন্ত কমিটি মালদায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন ।

দেখুন ভিডিয়োয়

গতকাল মালদা ফিরে নীহারবাবু বলেন, "সোমবার বৈঠকে সব কাউন্সিলররাই নিজেদের কথা বলেছেন । দল প্রথমেই যে নির্দেশ দিয়েছে, তা হল, দলকে না জানিয়ে যাঁরা অনাস্থা নিয়ে এসেছেন, তাঁদের অনাস্থা প্রত্যাহার করে নিতে হবে এবং তা নির্দিষ্ট সময়ের আগেই । দুই পৌরসভার (ইংরেজবাজারের পাশাপাশি পুরাতন মালদার চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনা হয়েছে) কাউন্সিলরদেরই সেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে । একই সঙ্গে দুই পৌরসভার চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের তদন্ত করতে পৌর নগর উন্নয়ন দপ্তর থেকে একটি তদন্ত কমিটিও জেলায় পাঠানো হবে । সেই কমিটি নিজেদের রিপোর্ট দপ্তরে জমা দেবে । তবে কবে সেই কমিটি মালদায় আসবে তা আমার জানা নেই । দলের সম্মান যাতে কিছুতেই ক্ষুন্ন না হয় তার জন্যই পুরমন্ত্রী এই নির্দেশ দিয়েছেন । আপাতত আমি আগের মতোই পৌরসভায় কাজ করে যাব । "

এদিকে জেলার বাইরে থাকা ভাইস চেয়ারম্যান দুলাল সরকার জানিয়ে দিয়েছেন, "পৌরদপ্তর তদন্তকারী দল জেলায় না পাঠানো পর্যন্ত চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রত্যাহারের কোনও প্রশ্নই ওঠে না । আমরা এব্যাপারে এখনও একজোট আছি । আমরা কেউ দলের বিরুদ্ধে নই । তবে চেয়ারম্যানের কাজকর্মে আমাদের প্রশ্ন রয়েছে ।"

Intro:মালদা, 04 সেপ্টেম্বর : দলের সব কাউন্সিলরকে কলকাতায় ডেকে পাঠিয়ে ইংরেজবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাব প্রত্যাহার করার নির্দেশ দিয়েছেন পৌরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। একই সঙ্গে তাঁকে আগের মতো পৌরবোর্ড পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছেন। তবে তাঁর বিরুদ্ধে পৌরমন্ত্রী যে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন, তাকে স্বাগত জানাচ্ছেন তিনি। আজ কলকাতা থেকে মালদায় ফিরে এমনটাই জানিয়েছেন চেয়ারম্যান নীহাররঞ্জন ঘোষ। একইসঙ্গে কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের ভিত্তি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। এদিকে পৌরসভার চেয়ারম্যান আজও সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, অনাস্থা প্রস্তাব পেশের 21 দিনের মধ্যে তদন্ত কমিটি মালদায় না এলে তাঁরা কিছুতেই অনাস্থা প্রত্যাহার করবেন না।


Body:উল্লেখ্য, নীহারবাবুর বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতি সহ একাধিক অভিযোগ এনে গত 28 আগস্ট মহকুমাশাসকের কাছে অনাস্থা প্রস্তাব পেশ করেন ইংরেজবাজার পৌরসভার 15 জন তৃণমূলি কাউন্সিলর। দলের কাউকে কিছু আগাম না জানিয়েই এই অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে আসা হয়। আকস্মিক এই ঘটনায় অস্বস্তিতে পড়ে যায় দল। পরিস্থিতি মোকাবিলায় তড়িঘড়ি মালদায় পাঠানো হয় এই জেলার দলীয় পর্যবেক্ষক গোলাম রব্বানিকে। তিনি এবং জেলা তৃণমূল সভানেত্রী মৌসাম নূর বিক্ষুব্ধ কাউন্সিলরদের সঙ্গে কথা বলেও সমস্যার সমাধান করতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত গত পরশু কলকাতায় দলীয় কাউন্সিলরদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন গৌরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, তিনি নীহারবাবুর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব প্রত্যাহারের জন্য বিক্ষুব্ধ কাউন্সিলরদের নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে নীহারবাবুর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের তদন্তের জন্য একটি তদন্ত কমিটি মালদায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন।
আজ কলকাতা থেকে মালদা ফিরে নীহারবাবু বলেন, "পরশুদিনের বৈঠকে সব কাউন্সিলররাই নিজেদের কথা বলেছেন। দল প্রথমেই যে নির্দেশ দিয়েছে, তা হল, দলকে না জানিয়ে যারা অনাস্থা নিয়ে এসেছেন, তাঁদের অনাস্থা প্রত্যাহার করে নিতে হবে। এবং তা নির্দিষ্ট সময়ের আগেই। দুই পৌরসভার কাউন্সিলরদেরই সেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে দুই পৌরসভার চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের তদন্ত করতে পৌর নগর উন্নয়ন দপ্তর থেকে একটি তদন্ত কমিটিও জেলায় পাঠানো হবে। সেই কমিটি নিজেদের রিপোর্ট দপ্তরে জমা দেবে। তবে কবে সেই কমিটি মালদায় আসবে তা আমার জানা নেই। দলের সম্মান যাতে কিছুতেই ক্ষুন্ন না হয় তার জন্যই পৌরমন্ত্রী এই নির্দেশ দিয়েছেন। আপাতত আমি আগের মতোই পৌরসভায় কাজ করে যাব। মানুষকে পরিষেবা দেওয়ার জন্য আমরা সেখানে গেছি। আমার মনে হয় না, পরিষেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনও সমস্যা হবে। তবে আজ আমার বিরুদ্ধে যারা অনাস্থা নিয়ে এসেছেন, তাঁরা আগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধেও অনাস্থা নিয়ে এসেছিলেন। আবার এখন আগের চেয়ারম্যান বিক্ষুব্ধ কাউন্সিলরদের সঙ্গে আমার বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাবে স্বাক্ষর করেছেন। আমার একটাই কথা, আমি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৈনিক। আমি দলের পক্ষে অসম্মানজনক কোনও কাজ করব না। আমি পরশুদিনের বৈঠকেও জোর গলায় জানিয়েছি, আমার বিরুদ্ধে কোনও দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে তা তদন্ত করে দেখা হোক। তদন্তে যা হবে, তার ভিত্তিতে দল আমাকে যে নির্দেশ দেবে, আমি তা মাথা পেতে নেব। একই সঙ্গে আমি আরও বলেছি, যারা আমার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনেছে, তাদের বিরুদ্ধেও তদন্ত করা হোক। তবে কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে আমার হাত থেকে আর্থিক ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার যে খবর প্রকাশিত হয়েছে তা সঠিক নয়। পৌরসভার কোন চেকে চেয়ারম্যান, এগজিকিউটিভ অফিসার, ফিনান্স অফিসার ও ভাইস-চেয়ারম্যান স্বাক্ষর করতে পারেন। তবে চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতিতে তাঁর দেওয়া অধিকারবলেই ভাইস চেয়ারম্যান কোনও চেকে স্বাক্ষর করতে পারেন। চেয়ারম্যান ফিরে আসলে চেকে স্বাক্ষর করার অধিকার আর ভাইস চেয়ারম্যানের থাকবে না। এই নিয়মের বদল করতে হলে বিধানসভায় বিল পাস করাতে হবে। আমার মনে হয়, পৌরমন্ত্রীর বক্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা করা হচ্ছে। এটা ঠিক নয়। তাছাড়া এমন কোনও কথা পৌরামন্ত্রী বলেছেন বলেও আমার জানা নেই।"


Conclusion:এদিকে জেলার বাইরে থাকা ভাইস চেয়ারম্যান দুলাল সরকার আজও সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, "পৌরদপ্তর তদন্তকারী দল জেলায় না পাঠানো পর্যন্ত চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রত্যাহারের কোনও প্রশ্নই ওঠে না। আমরা এব্যাপারে এখনও একজোট আছি। আমরা কেউ দলের বিরুদ্ধে নই। তবে চেয়ারম্যানের কাজকর্মে আমাদের প্রশ্ন রয়েছে।"
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.