ETV Bharat / city

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ পেলে রামমন্দির গড়তে এগিয়ে যাবে কংগ্রেস : ডালু - সুপ্রিম কোর্ট

আজ সাংবাদিক বৈঠকে রাজ্য প্রদেশ কংগ্রেসের কার্যকরী সভাপতি আবু হাসেম খান চৌধুরি জানান, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ পেলে রাম মন্দির তৈরিতে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবেন তাঁরা ।

আবু হাসেম খান চৌধুরি
author img

By

Published : Jun 11, 2019, 11:00 PM IST

Updated : Jun 11, 2019, 11:07 PM IST

মালদা, 11 জুন : "সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ পেলেই রামমন্দির গড়তে সবার আগে এগিয়ে যাবে কংগ্রেস । আমরা বলব, গড়ো মন্দির । আমাদের কোনও আপত্তি নেই । দেশের লোক যদি চায় তবে ওটা হবেই । তা আমাদের পছন্দ হোক বা না হোক ।" আজ সাংবাদিক বৈঠকে এই মন্তব্য করলেন পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেসের কার্যকরী সভাপতি আবু হাসেম খান চৌধুরি । রাজ্যের পাশাপাশি দেশে কংগ্রেসের খারাপ ফলের বিষয়টি মেনে নেন তিনি । জানান, মানুষের সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ আর আগের মতো নেই । দলের প্রতি দায়বদ্ধ এমন লোকজনেরও অভাব দেখা দিয়েছে । তবে তিনি আশাবাদী, কংগ্রেস আবার ঘুরে দাঁড়াবে ।

রাজ্যে 42টি সিটের মধ্যে মাত্র দু'টিতে জিতেছে কংগ্রেস । বহরমপুরে অধীর চৌধুরি ও দক্ষিণ মালদায় আবু হাসেম খান চৌধুরি ওরফে ডালু । ডালু জিতেছেন খুব সামান্য মার্জিনে । তাই ভোটের ফল ঘোষণার পর জেলার রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন ওঠতে শুরু করে তাহলে কি এবার গণির গড়ে কংগ্রেসের বিদায় যাত্রা শুরু হয়ে গেল ? আজ সেই নিয়ে পর্যালোচনা বৈঠকে বসে মালদা জেলা কংগ্রেস নেতৃত্ব । সেখানে উপস্থিত ছিলেন জেলা কংগ্রেস সভাপতি মোস্তাক আলম, আবু হাসেম খান চৌধুরি, জেলার দুই কংগ্রেস বিধায়ক মোত্তাকিন আলম ও ভূপেন্দ্রনাথ হালদার সহ অন্যরা ।

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

বৈঠক শুরুর আগে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ডালু বলেন, "পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর থেকেই তৃণমূলের বিকল্প খুঁজছিল সাধারণ মানুষ । মানুষ ভেবেছে কংগ্রেস এখনও তৃণমূলের বিকল্প হিসেবে তৈরি নয় । তাই তারা BJP-কে ভোট দিয়েছে । কিন্তু ভোটে জিতে BJP যে ট্রেন্ড ব্যবহার করছে তা দেশের পক্ষে, জাতির পক্ষে খুব খারাপ । আবেগে ভর করে দেশ চালানো যায় না ।"

ভোটের নিজেদের হারের কথা স্বীকার করে ডালু জানান, বর্তমানে তাঁরা মানুষের কাছ থেকে কিছুটা দূরে সরে গেছেন । তাঁরা মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না । তার উপর এখন দলে দায়বদ্ধ কর্মীর সংখ্যা অনেকটা কমে গেছে । ফলে একটা শূন্যতা তৈরি হয়েছে সাধারণ মানুষ ও দলের মধ্যে ।

আগে যেভাবে কংগ্রেস কর্মীরা দলে দলে তৃণমূলে যোগ দিয়েছে, ঠিক তেমনভাবেই এখন BJP-তে যোগ দিচ্ছে । এই দলবদল ঠেকাতে কী ব্যবস্থা নেবেন ? প্রশ্নের উত্তরে ডালু বলেন, "রাহুল গান্ধি দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ডাক দিয়েছিলেন । কিন্তু তাঁর কথায় মানুষ খুব একটা কান দেয়নি । এর সঙ্গে BJP ধর্মের সুড়সুড়ি দেওয়া শুরু করেছিল । সারাদেশে তারা একটা বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করছিল, কংগ্রেস থাকলে রামমন্দির হবে না । কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের ইনস্ট্রাকশন পেলে কংগ্রেস সবার আগে রামমন্দির গড়তে এগিয়ে যাবে । আমরাই বলব, গড়ো মন্দির । আমাদের কোনও আপত্তি নেই ।"

ডালু আরও বলেন, "আমাদের প্রথম শত্রু অশিক্ষা, দ্বিতীয় শত্রু খাদ্যাভাব ৷ সঙ্গে রয়েছে আর্থিক অনটন । শিক্ষার আলো নেই বলেই মালদায় BJP ভোট পেয়েছে । যিনি BJP-র সাংসদ হয়েছেন তিনি এতদিন বামপন্থী ছিলেন । সাংসদ হওয়ার লোভে দল পালটেছেন । আসলে পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুলিশ ও প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে ভোট লুট করেছেন । সেই লুট কংগ্রেস বা বামেরা প্রতিহত করতে পারেনি । তাই লোকসভা নির্বাচনে সবাই জয় শ্রীরাম বলেছে । তবে BJP-র উত্থান হলেও রাজ্যে কংগ্রেস আবার ঘুরে দাঁড়াবে ।"

মালদা, 11 জুন : "সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ পেলেই রামমন্দির গড়তে সবার আগে এগিয়ে যাবে কংগ্রেস । আমরা বলব, গড়ো মন্দির । আমাদের কোনও আপত্তি নেই । দেশের লোক যদি চায় তবে ওটা হবেই । তা আমাদের পছন্দ হোক বা না হোক ।" আজ সাংবাদিক বৈঠকে এই মন্তব্য করলেন পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেসের কার্যকরী সভাপতি আবু হাসেম খান চৌধুরি । রাজ্যের পাশাপাশি দেশে কংগ্রেসের খারাপ ফলের বিষয়টি মেনে নেন তিনি । জানান, মানুষের সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ আর আগের মতো নেই । দলের প্রতি দায়বদ্ধ এমন লোকজনেরও অভাব দেখা দিয়েছে । তবে তিনি আশাবাদী, কংগ্রেস আবার ঘুরে দাঁড়াবে ।

রাজ্যে 42টি সিটের মধ্যে মাত্র দু'টিতে জিতেছে কংগ্রেস । বহরমপুরে অধীর চৌধুরি ও দক্ষিণ মালদায় আবু হাসেম খান চৌধুরি ওরফে ডালু । ডালু জিতেছেন খুব সামান্য মার্জিনে । তাই ভোটের ফল ঘোষণার পর জেলার রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন ওঠতে শুরু করে তাহলে কি এবার গণির গড়ে কংগ্রেসের বিদায় যাত্রা শুরু হয়ে গেল ? আজ সেই নিয়ে পর্যালোচনা বৈঠকে বসে মালদা জেলা কংগ্রেস নেতৃত্ব । সেখানে উপস্থিত ছিলেন জেলা কংগ্রেস সভাপতি মোস্তাক আলম, আবু হাসেম খান চৌধুরি, জেলার দুই কংগ্রেস বিধায়ক মোত্তাকিন আলম ও ভূপেন্দ্রনাথ হালদার সহ অন্যরা ।

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

বৈঠক শুরুর আগে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ডালু বলেন, "পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর থেকেই তৃণমূলের বিকল্প খুঁজছিল সাধারণ মানুষ । মানুষ ভেবেছে কংগ্রেস এখনও তৃণমূলের বিকল্প হিসেবে তৈরি নয় । তাই তারা BJP-কে ভোট দিয়েছে । কিন্তু ভোটে জিতে BJP যে ট্রেন্ড ব্যবহার করছে তা দেশের পক্ষে, জাতির পক্ষে খুব খারাপ । আবেগে ভর করে দেশ চালানো যায় না ।"

ভোটের নিজেদের হারের কথা স্বীকার করে ডালু জানান, বর্তমানে তাঁরা মানুষের কাছ থেকে কিছুটা দূরে সরে গেছেন । তাঁরা মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না । তার উপর এখন দলে দায়বদ্ধ কর্মীর সংখ্যা অনেকটা কমে গেছে । ফলে একটা শূন্যতা তৈরি হয়েছে সাধারণ মানুষ ও দলের মধ্যে ।

আগে যেভাবে কংগ্রেস কর্মীরা দলে দলে তৃণমূলে যোগ দিয়েছে, ঠিক তেমনভাবেই এখন BJP-তে যোগ দিচ্ছে । এই দলবদল ঠেকাতে কী ব্যবস্থা নেবেন ? প্রশ্নের উত্তরে ডালু বলেন, "রাহুল গান্ধি দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ডাক দিয়েছিলেন । কিন্তু তাঁর কথায় মানুষ খুব একটা কান দেয়নি । এর সঙ্গে BJP ধর্মের সুড়সুড়ি দেওয়া শুরু করেছিল । সারাদেশে তারা একটা বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করছিল, কংগ্রেস থাকলে রামমন্দির হবে না । কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের ইনস্ট্রাকশন পেলে কংগ্রেস সবার আগে রামমন্দির গড়তে এগিয়ে যাবে । আমরাই বলব, গড়ো মন্দির । আমাদের কোনও আপত্তি নেই ।"

ডালু আরও বলেন, "আমাদের প্রথম শত্রু অশিক্ষা, দ্বিতীয় শত্রু খাদ্যাভাব ৷ সঙ্গে রয়েছে আর্থিক অনটন । শিক্ষার আলো নেই বলেই মালদায় BJP ভোট পেয়েছে । যিনি BJP-র সাংসদ হয়েছেন তিনি এতদিন বামপন্থী ছিলেন । সাংসদ হওয়ার লোভে দল পালটেছেন । আসলে পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুলিশ ও প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে ভোট লুট করেছেন । সেই লুট কংগ্রেস বা বামেরা প্রতিহত করতে পারেনি । তাই লোকসভা নির্বাচনে সবাই জয় শ্রীরাম বলেছে । তবে BJP-র উত্থান হলেও রাজ্যে কংগ্রেস আবার ঘুরে দাঁড়াবে ।"

Intro:মালদা, 11 জুন : " সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ পেলেই রাম মন্দির গড়তে কংগ্রেস সবার আগে এগিয়ে যাবে। আমরা বলবো, করো মন্দির। আমাদের কোনো আপত্তি নেই। দেশের লোক যদি চায় তবে ওটা হবেই। সেটা আমাদের পছন্দ হোক কিংবা না হোক।" আজ এক সাংবাদিক বৈঠকে এই মন্তব্য করলেন পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেসের কার্যকরী সভাপতি তথা দক্ষিণ মালদার সাংসদ আবু হাসেম খান চৌধুরি (ডালু মিঞা)। একইসঙ্গে তিনি বলেন, মানুষের সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ আগের মতো আর নেই। দলের প্রতি দায়বদ্ধ লোকজনেরও অভাব দেখা দিয়েছে। তবে তিনি নিশ্চিত, কংগ্রেস আবার ঘুরে দাঁড়াবে।


Body:গত লোকসভা নির্বাচনে উত্তর মালদা কেন্দ্রটি বিজেপির কাছে হেরেছে কংগ্রেস। দক্ষিণ মালদা কেন্দ্রেও কষ্টার্জিত জয় পেয়েছেন ডালু মিঞা। ভোটের ফল ঘোষণার পরই জেলার রাজনৈতিক মহলে এনিয়ে নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। তবে কি গণির গড়ে কংগ্রেসের বিদায় যাত্রা শুরু হয়ে গেল? ভোটের ফল পর্যালোচনার জন্য আজ মালদা শহরের একটি লজে আলোচনায় বসে কংগ্রেস নেতৃত্ব। সেখানে উপস্থিত ছিলেন জেলা কংগ্রেস সভাপতি মোস্তাক আলম, দক্ষিণ মালদার সাংসদ আবু হাসেম খান চৌধুরি, দুই বিধায়ক মোত্তাকিন আলম ও ভূপেন্দ্রনাথ হালদার সহ আরো অনেকে। বৈঠক শুরুর আগে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন মোস্তাক সাহেব ও ডালু মিঞা।
ডালুবাবু বলেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর থেকেই তৃণমূলের বিকল্প খুঁজছিল সাধারণ মানুষ। মানুষ ভেবেছে কংগ্রেস এখনো তৃণমূলের বিকল্প হিসাবে তৈরি নয়। তাই তারা বিজেপিকে ভোট দিয়েছে। কিন্তু ভোটে জিততে বিজেপি যে ট্রেন্ড ব্যবহার করেছে তা দেশের পক্ষে, জাতির পক্ষে খুব খারাপ। আবেগে ভর করে দেশ চালানো যায় না। ডালুবাবু আরো বলেন, বর্তমানে তাঁরা মানুষের কাজ থেকে কিছুটা দূরে সরে গেছেন মানুষ তাদের চায়। কিন্তু তাঁরা মানুষের কাছে পৌছোতে পারছেন না। তার উপর এখন দলে দায়বদ্ধ কর্মীর সংখ্যা অনেকটা কমে গেছে। ফলে একটা শূন্যতা তৈরি হয়েছে। এই শূন্যতাকে তাঁরা যতটা পূরণ করতে পারবেন ততই ভালো। কিন্তু আগে যেভাবে কংগ্রেস কর্মীরা দলে দলে তৃণমূলে যোগ দিয়েছে, ঠিক তেমনভাবেই এখন বিজেপিতে যোগদানের দৃশ্য দেখা যাচ্ছে। দলীয় কর্মীদের দলবদল ঠেকাতে কী ব্যবস্থা নেবেন? এই প্রশ্ন সন্তর্পনে এড়িয়ে যান ডালুবাবু। গোটা দেশে কংগ্রেসের ভরাডুবি প্রসঙ্গে তিনি বলেন রাহুল গান্ধি এবার দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ডাক দিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর কথায় মানুষ খুব একটা কান দেয়নি। এর সঙ্গে বিজেপি ধর্মের সুড়সুড়ি দেওয়া শুরু করেছিল। সারাদেশে তারা একটা বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করছিল, কংগ্রেস থাকলে রাম মন্দির হবে না। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের ইনস্ট্রাকশন পেলে কংগ্রেস সবার আগে রাম মন্দির গড়তে এগিয়ে যাবে। আমরাই বলব, করো মন্দির। আমাদের কোনো আপত্তি নেই। ভারতের লোক যদি মন্দির চায় তবে ওটা হবেই। সেটা আমাদের পছন্দ হোক কিংবা না হোক। এইসব করে বিজেপি আসল সমস্যাগুলি পিছনে নিয়ে চলে গেছে। এখন দেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা বেকারি, পানীয় জল, অশিক্ষা, খাদ্যের অভাবের মতো বিষয়গুলি। সেদিকেই সবার নজর দেওয়া উচিত।


Conclusion:মোস্তাক সাহেব বলেন, আমাদের প্রথম শত্রু অশিক্ষা, দ্বিতীয় শত্রু খাদ্যাভাব, আর্থিক অনটন ইত্যাদি। শিক্ষা আলো নেই বলেই মালদায় বিজেপি ভোট পেয়েছে। যিনি বিজেপির সাংসদ হয়েছেন তিনি এতদিন বামপন্থী দল করেছেন। সাংসদ হওয়ার লোভে দল পাল্টেছেন। আসলে গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুলিশ ও প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে ভোট লুট করেছেন। সেই লুট কংগ্রেস কিংবা সিপিএম প্রতিহত করতে পারেনি। তাই লোকসভা নির্বাচনে সবাই জয় শ্রীরাম বলেছে। তবে বিজেপির উত্থান সামরিক কংগ্রেস আবার ঘুরে দাঁড়াবে। মোস্তাক সাহেবকে প্রশ্ন করা হয়, দীর্ঘদিন দেশে ক্ষমতায় ছিল তাঁদের দল। সেই সময় অশিক্ষা, গরিবি, এসব দূর করা হয়নি কেন? তাঁর উত্তর, পশ্চিমবঙ্গে 34 বছর ক্ষমতায় বামফ্রন্ট ছিল। তারা নিজেদের সিদ্ধান্তে মাতৃভাষায় শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করেছিল। কেন্দ্রে কংগ্রেস থাকাকালীনই মিড ডে মিল ব্যবস্থা চালু হয়েছে। চালু হয়েছে ফুড সিকিউরিটি অ্যাক্ট। যদিও মুখ্যমন্ত্রীর গোয়ার্তুমিতে এই রাজ্যে এখনো তা চালু হয়নি। কিন্তু এসবকে ছাপিয়ে গেছে বিজেপির ধর্মীয় প্রচার। রামকৃষ্ণদেব বলেছিলেন, যত মত, তত পথ। গান্ধিজি বলেছিলেন, এই দেশে সব শ্রেণির, সব জাতির মানুষ নিজেদের মতামত প্রকাশ করতে পারবে। কিন্তু সেসব আর হয়নি। এদের কোনো স্লোগানই নেই। তবুও মানুষ এদের ভোট দিয়েছে। তবে এসব সাময়িক।
Last Updated : Jun 11, 2019, 11:07 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.