কলকাতা, 17 নভেম্বর : পৌরভোটের আগেই মাজেরহাট ব্রিজ খুলে দিয়ে বেহালা-ঠাকুরপুকুর সহ দক্ষিণ কলকাতার মানুষের মন জয় করতে চাইছে তৃণমূল। এই কারণেই নিজেই গাড়িতে করে পুরো ব্রিজ ঘুরে দেখলেন কলকাতা পৌরনিগমের মুখ্য প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম। এখানেই শেষ নয় ৷ সোমবার মধ্যরাত থেকে ব্রিজের উপর ন'টি পাথর ভরতি 42 টনের লরি চাপিয়ে লোড টেস্টিং হতেই স্বস্তির নিঃশ্বাস কলকাতা পৌরনিগমের অন্দরে। লোড টেস্টিংয়ের পর কেবল ফিক্সিং কবে শুরু হবে তা জানতে ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে আলোচনা করেন ফিরহাদ। সব মিলিয়ে রেলের অনুমতি নিয়ে এই ব্রিজের ডিসেম্বরের শুরুতেই উদ্বোধন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আগামী কয়েকদিন ধরে ব্রিজের বিভিন্ন অংশে ওজন চাপিয়ে লোড টেস্টিংয়ের কাজ আরও করা হবে। 227 মিটার দীর্ঘ ব্রিজের যে অংশটি ঝুলন্ত অবস্থায় রয়েছে সেই অংশের বহন ক্ষমতাও নানাভাবে পরীক্ষা করে দেখা হবে। এই ব্রিজের একদিকের লাইনে নটি পাথর ভরতি লরি দাঁড় করিয়ে লোড টেস্টিং করা শুরু হয়েছে। পরবর্তী সময়ে একইভাবে ব্রিজ- এর বিপরীত লাইনেও মাল ভরতি লরি দাঁড় করিয়ে বহন ক্ষমতা পরীক্ষা করা হবে। এরপর ব্রিজের ঝুলন্ত অংশেও পরীক্ষা করা হবে। যদি ব্রিজের 100 শতাংশ ঠিক থাকে তাহলে দ্রুতই ব্রিজ খুলে দেওয়া হবে সাধারণের জন্য। এই ব্রিজ অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি হচ্ছে ৷ ব্রিজের বিভিন্ন অংশে লোড টেস্টিং সেন্সর বসানো হচ্ছে। ব্রিজের কোনও অংশ যদি ওভারলোডেড হয়ে যায় তখনই সেন্সর ব্রিজের কন্ট্রোল রুমে জানিয়ে দেবে। সেইসঙ্গে ব্রিজ চালু হওয়ার পরেও নিয়মিত নজরদারি রাখা হবে ৷
2018 সালের 4 সেপ্টেম্বর মাজেরহাট ব্রিজ ভেঙে পড়েছিল। ব্রিজ ভেঙে পড়ার কারণ ছিল, ব্রিজ মেরামতির নামে অবৈজ্ঞানিকভাবে পিচের উপর পিচ ফেলা হয়েছে। পিচের আস্তরণ পড়ে পড়ে তা ব্রিজের ওজন অনেক গুণ বাড়িয়ে তুলেছিল। এই নতুন ব্রিজের বিটুমিন ও কংক্রিটের ঢালাই করে ওজন কমানো হচ্ছে। সবদিক ঠিক থাকলেই ও রেলের ছাড়পত্র পেলে তবে শীতেই এই ব্রিজ খুলে দেওয়া হতে পারে বলে জানা গিয়েছে।
মাজেরহাট ব্রিজে শুরু হল ওয়েট টেস্টিং
মাজেরহাট ব্রিজে লোড টেস্টিং করা হচ্ছে ৷ সমস্ত কাজ খতিয়ে দেখেন কলকাতা পৌরনিগমের মুখ্য প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম ৷ সবকিছু ঠিক থাকলে ডিসেম্বরেই চালু হতে পারে মাজেরহাট ব্রিজ ৷
কলকাতা, 17 নভেম্বর : পৌরভোটের আগেই মাজেরহাট ব্রিজ খুলে দিয়ে বেহালা-ঠাকুরপুকুর সহ দক্ষিণ কলকাতার মানুষের মন জয় করতে চাইছে তৃণমূল। এই কারণেই নিজেই গাড়িতে করে পুরো ব্রিজ ঘুরে দেখলেন কলকাতা পৌরনিগমের মুখ্য প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম। এখানেই শেষ নয় ৷ সোমবার মধ্যরাত থেকে ব্রিজের উপর ন'টি পাথর ভরতি 42 টনের লরি চাপিয়ে লোড টেস্টিং হতেই স্বস্তির নিঃশ্বাস কলকাতা পৌরনিগমের অন্দরে। লোড টেস্টিংয়ের পর কেবল ফিক্সিং কবে শুরু হবে তা জানতে ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে আলোচনা করেন ফিরহাদ। সব মিলিয়ে রেলের অনুমতি নিয়ে এই ব্রিজের ডিসেম্বরের শুরুতেই উদ্বোধন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আগামী কয়েকদিন ধরে ব্রিজের বিভিন্ন অংশে ওজন চাপিয়ে লোড টেস্টিংয়ের কাজ আরও করা হবে। 227 মিটার দীর্ঘ ব্রিজের যে অংশটি ঝুলন্ত অবস্থায় রয়েছে সেই অংশের বহন ক্ষমতাও নানাভাবে পরীক্ষা করে দেখা হবে। এই ব্রিজের একদিকের লাইনে নটি পাথর ভরতি লরি দাঁড় করিয়ে লোড টেস্টিং করা শুরু হয়েছে। পরবর্তী সময়ে একইভাবে ব্রিজ- এর বিপরীত লাইনেও মাল ভরতি লরি দাঁড় করিয়ে বহন ক্ষমতা পরীক্ষা করা হবে। এরপর ব্রিজের ঝুলন্ত অংশেও পরীক্ষা করা হবে। যদি ব্রিজের 100 শতাংশ ঠিক থাকে তাহলে দ্রুতই ব্রিজ খুলে দেওয়া হবে সাধারণের জন্য। এই ব্রিজ অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি হচ্ছে ৷ ব্রিজের বিভিন্ন অংশে লোড টেস্টিং সেন্সর বসানো হচ্ছে। ব্রিজের কোনও অংশ যদি ওভারলোডেড হয়ে যায় তখনই সেন্সর ব্রিজের কন্ট্রোল রুমে জানিয়ে দেবে। সেইসঙ্গে ব্রিজ চালু হওয়ার পরেও নিয়মিত নজরদারি রাখা হবে ৷
2018 সালের 4 সেপ্টেম্বর মাজেরহাট ব্রিজ ভেঙে পড়েছিল। ব্রিজ ভেঙে পড়ার কারণ ছিল, ব্রিজ মেরামতির নামে অবৈজ্ঞানিকভাবে পিচের উপর পিচ ফেলা হয়েছে। পিচের আস্তরণ পড়ে পড়ে তা ব্রিজের ওজন অনেক গুণ বাড়িয়ে তুলেছিল। এই নতুন ব্রিজের বিটুমিন ও কংক্রিটের ঢালাই করে ওজন কমানো হচ্ছে। সবদিক ঠিক থাকলেই ও রেলের ছাড়পত্র পেলে তবে শীতেই এই ব্রিজ খুলে দেওয়া হতে পারে বলে জানা গিয়েছে।