ETV Bharat / city

বন্ধ হচ্ছে টালা ব্রিজ, কোন পথে যান চলাচল?

1 ফেব্রুয়ারি থেকে বন্ধ করে দেওয়া হবে টালা ব্রিজ । তার বদলে গাড়িগুলিকে কোন পথে ঘুরিয়ে দেওয়া হবে তা নিয়ে বিশেষ পরিকল্পনা নিয়েছে কলকাতা পুলিশ ।

Kolkata's traffic picture after closing Tala bridge
টালা ব্রিজ বন্ধের পর কলকাতার ট্রাফিকের ছবি
author img

By

Published : Jan 27, 2020, 9:27 PM IST

কলকাতা, 27 জানুয়ারি: 31 জানুয়ারি রাত 12 টায় টালা ব্রিজের উপর দিয়ে গাড়ি চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেওয়া হবে। 1 ফেব্রুয়ারি ব্রিজ ভাঙার কাজ শুরু হবে। তারপর নতুনভাবে ব্রিজ তৈরির কাজ শুরু হবে । সেই সময় গাড়ি কোন পথে চলাচল করবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট পরিকল্পনা তৈরি করেছে লালবাজার। টালা ব্রিজ বন্ধ থাকার ফলে গাড়িগুলিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হবে লকগেট ব্রিজ, চিৎপুর ব্রিজ এবং বেলগাছিয়া ব্রিজ দিয়ে ।

চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউ দিয়ে আসা উত্তরমুখী বাস এবং মিনিবাস জে এম অ্যাভিনিউ, গিরিশ অ্যাভিনিউ, কে ভি ভি অ্যাভিনিউ দিয়ে লকগেট ফ্লাইওভার ধরে বি টি রোড যাবে। বিধান সরণী এ পি সি রোড দিয়ে আসা কিছু বাস-মিনিবাস শ্যামবাজারে পাঁচ মাথার মোড় থেকে ভূপেন বোস অ্যাভিনিউ, গিরিশ অ্যাভিনিউ, কে ভি ভি অ্যাভিনিউ দিয়ে লকগেট ফ্লাইওভার ধরবে বি টি রোডের জন্য । কিছু বাস-মিনিবাস গালিব স্ট্রিট দিয়ে লকগেট ফ্লাইওভার ধরবে। এখন থেকে উত্তরমুখী যান চলাচল করবে লকগেট ফ্লাইওভার দিয়ে । আর সল্টলেক-ভিআইপি রোড দিয়ে চলাচলকারী রাজারহাটগামী বাস, মিনিবাস যথারীতি বেলগাছিয়া রোড, বেলগাছিয়া ব্রিজ হয়ে চলবে। দক্ষিণমুখী বাস-মিনিবাস-এর জন্য চিড়িয়া মোড় থেকে দমদম রোড, নর্দান অ্যাভিনিউ, রাজা মণীন্দ্র অ্যাভিনিউ, মিল্ক কলোনি, বেলগাছিয়া ব্রিজ হয়ে শ্যামবাজারে আসবে । কিছু বাস বিটি রোড থেকে পাইকপাড়া মোড় হয়ে রাজা মণীন্দ্র রোড, মিল্ক কলোনি হয়ে শ্যামবাজারে আসবে ।

বন্ধ হচ্ছে টালা ব্রিজ

চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউ ধরে আসা উত্তরমুখী ছোট গাড়ি গিরিশ অ্যাভিনিউ, কে ভি ভি অ্যাভিনিউ হয়ে লকগেট ফ্লাইওভার অথবা কাশীপুর রোড হয়ে বি টি রোড যেতে পারবে। শ্যামবাজার থেকে আসা ছোট গাড়ি ভূপেন বোস অ্যাভিনিউ হয়ে গিরিশ অ্যাভিনিউ ধরবে । কিছু গাড়ি গালিব স্ট্রিট দিয়ে সোজা লকগেট ফ্লাইওভারের যাবে । দক্ষিণমুখী ছোট গাড়ির ক্ষেত্রে চিড়িয়া মোড় থেকে খগেন চ্যাটার্জি রোড কাশীপুর রোড হয়ে গিরিশ অ্যাভিনিউয়ে যাবে। কিছু গাড়ি পাইকপাড়া থেকে রাজা মণীন্দ্র রোড ধরে বেলগাছিয়া ব্রিজে উঠবে । কাশীপুরে যে রেলগেট তৈরি হতে চলেছে সেটি দিয়ে মূলত পণ্যবাহী গাড়ি চলাচল করবে । সেটি তৈরি হওয়ার আগে পর্যন্ত পণ্যবাহী গাড়ি ডানলপ থেকে দ্বিতীয় হুগলি সেতুর দিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হবে। ব্রিজ বন্ধ থাকার জেরে কলকাতার বিস্তীর্ণ অংশে যানজটের আশঙ্কা রয়েছে। সেই সূত্রে কলকাতা পুলিশের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই কয়েকটি পয়েন্ট চিহ্নিত করা হয়েছে। সেই অংশগুলোতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন থাকবে বলে জানিয়েছেন ডিসি ট্রাফিক রুপেশ কুমার।

Kolkata's traffic picture after closing Tala bridge
টালা ব্রিজ বন্ধের পর কলকাতার ট্রাফিকের ছবি

প্রথমে ঠিক হয়েছিল 4 জানুয়ারি শুরু হবে টালা ব্রিজ ভাঙার কাজ । কিন্তু রেলের তরফে জানানো হয়নি, তাদের অংশ কবে ভাঙা হবে। সেই কারণে পিছিয়ে যায় পুরো প্রক্রিয়া । রেলের সঙ্গে বৈঠকে বসে রাজ্য সরকার । তখনও এবিষয়ে সদুত্তর পায়নি রাজ্য । পরে অবশ্য জটিলতা কাটে । রেলের তরফে সদুত্তর আসে । 800 মিটার লম্বা টালা ব্রিজ ভাঙতে খরচ হবে প্রায় 26 কোটি টাকা। ইতিমধ্যেই সে বিষয়ে টেন্ডার ডেকেছে পূর্ত দপ্তর। রাজ্য সরকারের তরফে খরচ ধরা হয়েছে 4 কোটি টাকা। আর রেলের অংশ ভাঙতে খরচ ধরা হয়েছে 22 কোটি টাকা।

পথ হারিয়ে থেমে যাচ্ছে কলকাতার ট্রাম !

কলকাতা, 27 জানুয়ারি: 31 জানুয়ারি রাত 12 টায় টালা ব্রিজের উপর দিয়ে গাড়ি চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেওয়া হবে। 1 ফেব্রুয়ারি ব্রিজ ভাঙার কাজ শুরু হবে। তারপর নতুনভাবে ব্রিজ তৈরির কাজ শুরু হবে । সেই সময় গাড়ি কোন পথে চলাচল করবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট পরিকল্পনা তৈরি করেছে লালবাজার। টালা ব্রিজ বন্ধ থাকার ফলে গাড়িগুলিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হবে লকগেট ব্রিজ, চিৎপুর ব্রিজ এবং বেলগাছিয়া ব্রিজ দিয়ে ।

চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউ দিয়ে আসা উত্তরমুখী বাস এবং মিনিবাস জে এম অ্যাভিনিউ, গিরিশ অ্যাভিনিউ, কে ভি ভি অ্যাভিনিউ দিয়ে লকগেট ফ্লাইওভার ধরে বি টি রোড যাবে। বিধান সরণী এ পি সি রোড দিয়ে আসা কিছু বাস-মিনিবাস শ্যামবাজারে পাঁচ মাথার মোড় থেকে ভূপেন বোস অ্যাভিনিউ, গিরিশ অ্যাভিনিউ, কে ভি ভি অ্যাভিনিউ দিয়ে লকগেট ফ্লাইওভার ধরবে বি টি রোডের জন্য । কিছু বাস-মিনিবাস গালিব স্ট্রিট দিয়ে লকগেট ফ্লাইওভার ধরবে। এখন থেকে উত্তরমুখী যান চলাচল করবে লকগেট ফ্লাইওভার দিয়ে । আর সল্টলেক-ভিআইপি রোড দিয়ে চলাচলকারী রাজারহাটগামী বাস, মিনিবাস যথারীতি বেলগাছিয়া রোড, বেলগাছিয়া ব্রিজ হয়ে চলবে। দক্ষিণমুখী বাস-মিনিবাস-এর জন্য চিড়িয়া মোড় থেকে দমদম রোড, নর্দান অ্যাভিনিউ, রাজা মণীন্দ্র অ্যাভিনিউ, মিল্ক কলোনি, বেলগাছিয়া ব্রিজ হয়ে শ্যামবাজারে আসবে । কিছু বাস বিটি রোড থেকে পাইকপাড়া মোড় হয়ে রাজা মণীন্দ্র রোড, মিল্ক কলোনি হয়ে শ্যামবাজারে আসবে ।

বন্ধ হচ্ছে টালা ব্রিজ

চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউ ধরে আসা উত্তরমুখী ছোট গাড়ি গিরিশ অ্যাভিনিউ, কে ভি ভি অ্যাভিনিউ হয়ে লকগেট ফ্লাইওভার অথবা কাশীপুর রোড হয়ে বি টি রোড যেতে পারবে। শ্যামবাজার থেকে আসা ছোট গাড়ি ভূপেন বোস অ্যাভিনিউ হয়ে গিরিশ অ্যাভিনিউ ধরবে । কিছু গাড়ি গালিব স্ট্রিট দিয়ে সোজা লকগেট ফ্লাইওভারের যাবে । দক্ষিণমুখী ছোট গাড়ির ক্ষেত্রে চিড়িয়া মোড় থেকে খগেন চ্যাটার্জি রোড কাশীপুর রোড হয়ে গিরিশ অ্যাভিনিউয়ে যাবে। কিছু গাড়ি পাইকপাড়া থেকে রাজা মণীন্দ্র রোড ধরে বেলগাছিয়া ব্রিজে উঠবে । কাশীপুরে যে রেলগেট তৈরি হতে চলেছে সেটি দিয়ে মূলত পণ্যবাহী গাড়ি চলাচল করবে । সেটি তৈরি হওয়ার আগে পর্যন্ত পণ্যবাহী গাড়ি ডানলপ থেকে দ্বিতীয় হুগলি সেতুর দিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হবে। ব্রিজ বন্ধ থাকার জেরে কলকাতার বিস্তীর্ণ অংশে যানজটের আশঙ্কা রয়েছে। সেই সূত্রে কলকাতা পুলিশের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই কয়েকটি পয়েন্ট চিহ্নিত করা হয়েছে। সেই অংশগুলোতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন থাকবে বলে জানিয়েছেন ডিসি ট্রাফিক রুপেশ কুমার।

Kolkata's traffic picture after closing Tala bridge
টালা ব্রিজ বন্ধের পর কলকাতার ট্রাফিকের ছবি

প্রথমে ঠিক হয়েছিল 4 জানুয়ারি শুরু হবে টালা ব্রিজ ভাঙার কাজ । কিন্তু রেলের তরফে জানানো হয়নি, তাদের অংশ কবে ভাঙা হবে। সেই কারণে পিছিয়ে যায় পুরো প্রক্রিয়া । রেলের সঙ্গে বৈঠকে বসে রাজ্য সরকার । তখনও এবিষয়ে সদুত্তর পায়নি রাজ্য । পরে অবশ্য জটিলতা কাটে । রেলের তরফে সদুত্তর আসে । 800 মিটার লম্বা টালা ব্রিজ ভাঙতে খরচ হবে প্রায় 26 কোটি টাকা। ইতিমধ্যেই সে বিষয়ে টেন্ডার ডেকেছে পূর্ত দপ্তর। রাজ্য সরকারের তরফে খরচ ধরা হয়েছে 4 কোটি টাকা। আর রেলের অংশ ভাঙতে খরচ ধরা হয়েছে 22 কোটি টাকা।

পথ হারিয়ে থেমে যাচ্ছে কলকাতার ট্রাম !

Intro:কলকাতা, 27 জানুয়ারি: আগামী 31 জানুয়ারি রাত 12 টায় গাড়ি চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেওয়া হবে টালা ব্রিজের উপর দিয়ে। 1 ফেব্রুয়ারি টালা ব্রিজ ভাঙার কাজ শুরু হবে। তারপর নতুনভাবে ব্রিজ তৈরির কাজ শুরু হবে । সেই সময় গাড়ি কোন পথে চলাচল করবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট পরিকল্পনা তৈরি করেছে লালবাজার। টালা ব্রিজের বন্ধ থাকার ফলে পুলিশের মূল ভরসা হতে চলেছে লকগেট ব্রিজ, চিতপুর ব্রিজ এবং বেলগাছিয়া ব্রিজ।


Body:চিত্তরঞ্জন এভিনিউ দিয়ে আসা উত্তরমুখী বাস এবং মিনিবাস জেএম এভিনিউ, গিরিশ এভিনিউ, কেভিভি এভিনিউ দিয়ে লক গেট ফ্লাইওভার ধরে বিটি রোড যাবে। বিধান সরণি এপিসি রড দিয়ে আসা কিছু বাস-মিনিবাস শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড় থেকে ভূপেন বোস এভিনিউ, গিরিশ এভিনিউ, কেভিভি এভিনিউ দিয়ে লকগেট ফ্লাইওভার ধরবে বিটি রোডের জন্য। কিছু বাস-মিনিবাস গালিব স্ট্রীট দিয়ে লকগেট ফ্লাইওভার ধরবে। এখন থেকে উত্তরমুখী যান চলাচল করবে লকগেট ফ্লাইওভার দিয়ে। আর সটলেক ভিআইপি রোড রাজারহাট গামী বাস, মিনিবাস যথারীতি বেলগাছিয়া রোড, বেলগাছিয়া ব্রিজ হয়ে চলবে। দক্ষিণমুখী বাস-মিনিবাস এর জন্য চিড়িয়া মোড় থেকে দমদম রোড, নর্দান এভিনিউ, রাজা মনীন্দ্র এভিনিউ, মিল্ক কলোনি বেলগাছিয়া ব্রিজ শ্যামবাজারে আসবে। কিছু বাস বিটি রোড থেকে পাইকপাড়া মোড় হয়ে রাজা মনীন্দ্র রোড, মিল্ক কলোনি হয়ে শ্যামবাজার আসবে।



Conclusion:চিত্তরঞ্জন এভিনিউ ধরে আসা উত্তর মুখী ছোট গাড়ি গিরিশ এভিনিউ ,কে ভি ভি এভিনিউ হয়ে লকগেট ফ্লাইওভার অথবা কাশিপুর রোড হয়ে বিটি রোড যেতে পারবে। শ্যামবাজার থেকে আসা ছোট গাড়ি ভূপেন বোস এভিনিউ হয়ে গিরিশ এভিনিউ ধরবে। কিছু গাড়ি গালিব স্ট্রীট দিয়ে সোজা লকগেট ফ্লাইওভারের যাবে। দক্ষিণমুখী ছোট গাড়ির ক্ষেত্রে চিড়িয়া মোড় থেকে খগেন চ্যাটার্জি রোড কাশিপুর রোড হয়ে গিরিশ অ্যাভিনিয়ে যাবে। কিছু গাড়ি পাইকপাড়া থেকে রাজা মনীন্দ্র রোড ধরে বেলগাছিয়া ব্রিজে উঠবে। কাশীপুরে যে রেলগেট তৈরি হতে চলেছে সেটি দিয়ে মূলত পণ্যবাহী গাড়ি চলাচল করবে। সেটি তৈরি হওয়ার আগে পর্যন্ত পণ্যবাহী গাড়ি ডানলপ থেকে দ্বিতীয় হুগলী সেতু দিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হবে।

ব্রিজ বন্ধ থাকার জেরে কলকাতার বিস্তীর্ণ অংশে যানজটের আশঙ্কা রয়েছে। সেই সূত্রে কলকাতা পুলিশের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি পয়েন্ট চিহ্নিত করা হয়েছে। সেই অংশগুলোতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন থাকবে বলে জানিয়েছেন ডিসি ট্রাফিক রুপেশ কুমার।

প্রথমে ঠিক হয়েছিল 4 জানুয়ারি শুরু হবে টালা ব্রিজ ভাঙার কাজ। কিন্তু রেলের তরফে জানানো হয়নি তাদের অংশ কবে ভাঙা হবে। সেই কারণে পিছিয়ে যায় পুরো প্রক্রিয়া। রেলের সঙ্গে বৈঠকে বসে রাজ্য সরকার। তখনো এবিষয়ে সদুত্তর পায়নি রাজ্য সরকার। পরে অবশ্য জটিলতা কাটে। রেলের তরফে সদুত্তর আসে। 800 মিটার লম্বা টালা ব্রিজ ভাঙতে খরচ হবে প্রায় 26 কোটি টাকা। ইতিমধ্যেই সে বিষয়ে টেন্ডার ডেখেছে পূর্ত দপ্তর। রাজ্য সরকারের অংশের খরচ ধরা হয়েছে 4 কোটি টাকা। আর রেলের অংশ ভাঙতে খরচ ধরা হয়েছে 22 কোটি টাকা।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.