ETV Bharat / city

টাকা ফেরত দেওয়া নিয়ে ED-র সঙ্গে কথা হয়নি : শতাব্দী

ED-র তলবের একদিন পর CGO কমপ্লেক্সে হাজিরা দিলেন তৃণমূল সাংসদ শতাব্দী রায় ৷ আজ তাঁকে টানা তিন ঘণ্টা জেরা করেন ED আধিকারিকরা ৷

ED দপ্তরে শতাব্দী রায়
author img

By

Published : Aug 8, 2019, 8:33 PM IST

Updated : Aug 8, 2019, 8:44 PM IST

বিধাননগর, 8 অগাস্ট : সারদা চিটফাণ্ড মামলায় বীরভূমের তৃণমূল সাংসদ শতাব্দী রায়কে জেরা করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED) ৷ ED-র তলবের একদিন পর CGO কমপ্লেক্সে হাজিরা দিলেন তিনি ৷

আজ দুপুর 2টা 15মিনিট নাগাদ CGO কমপ্লেক্সে আসেন শতাব্দী রায় ৷ ED আধিকারিকরা সাংসদকে টানা তিন ঘণ্টা জেরা করেন ৷ ED-র দপ্তর থেকে বেরিয়ে শতাব্দী রায় বলেন, "তদন্তকারী সংস্থার পক্ষ থেকে চাওয়া নথিপত্র জমা করেছি ৷ সেই নথি খতিয়ে দেখা হবে ৷ তদন্তের স্বার্থে আবার ডাকা হলে আসব ৷"

সারদার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হিসেবে শতাব্দী রায় 29 লাখ টাকা পান । সেই টাকা ফেরত দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে ED-কে চিঠি দিয়েছিলেন ৷ আজ ED-র জেরা শেষে তিনি বলেন, টাকা ফেরত দেওয়া নিয়ে কোনও কথা হয়নি ED-র সঙ্গে ৷

ভিডিয়োয় শুনুন শতাব্দীর বক্তব্য

আরও পড়ুন : যাঁরা কাজ না করে টাকা নিয়েছেন, তাঁরাই ফেরত দিচ্ছেন ; শতাব্দীকে আক্রমণ কুণালের ?

প্রায় 14 মাস সারদার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর ছিলেন শতাব্দী রায় ৷ ED সূত্রের খবর, কী ভাবে তাঁর সারদাকর্তা সুদীপ্ত সেনের যোগাযোগ হয়? কার মাধ্যমে যোগাযোগ হয়? তিনি মোট কত টাকা সুদীপ্ত সেনের থেকে নিয়েছিলেন? সেই টাকা কী ভাবে এবং কোন কোন অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে টাকা লেনদেন হয়েছিল? টাকার অন্য কোনও অংশীদার ছিল কি না? ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর ছাড়াও সারদা চিটফাণ্ডের সঙ্গে তাঁর অন্য কোনও অর্থনৈতিক সম্পর্ক ছিল কি না, এ সমস্ত তথ্যই আজ বীরভূমের সাংসদের থেকে জানতে চান ED আধিকারিকরা ৷

গতকাল শতাব্দী রায়কে CGO কমপ্লেক্সে হাজিরার জন্য তলব করে ED ৷ কিন্তু তার পরিবর্তে সাংসদ আজকে ED দপ্তরে হাজির হন ৷ নিজের দেরি প্রসঙ্গে শতাব্দী রায় বলেন, সংসদ চলার কারণেই তিনি সময়মতো হাজিরা দিতে পারেননি ৷ এর আগেও জুলাইয়ে শতাব্দী রায়কে দু'বার তলব করে ED ৷ জবাবে সারদার টাকা ফেরত দিতে চেয়ে ED-কে চিঠি পাঠান সাংসদ ৷

বিধাননগর, 8 অগাস্ট : সারদা চিটফাণ্ড মামলায় বীরভূমের তৃণমূল সাংসদ শতাব্দী রায়কে জেরা করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED) ৷ ED-র তলবের একদিন পর CGO কমপ্লেক্সে হাজিরা দিলেন তিনি ৷

আজ দুপুর 2টা 15মিনিট নাগাদ CGO কমপ্লেক্সে আসেন শতাব্দী রায় ৷ ED আধিকারিকরা সাংসদকে টানা তিন ঘণ্টা জেরা করেন ৷ ED-র দপ্তর থেকে বেরিয়ে শতাব্দী রায় বলেন, "তদন্তকারী সংস্থার পক্ষ থেকে চাওয়া নথিপত্র জমা করেছি ৷ সেই নথি খতিয়ে দেখা হবে ৷ তদন্তের স্বার্থে আবার ডাকা হলে আসব ৷"

সারদার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হিসেবে শতাব্দী রায় 29 লাখ টাকা পান । সেই টাকা ফেরত দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে ED-কে চিঠি দিয়েছিলেন ৷ আজ ED-র জেরা শেষে তিনি বলেন, টাকা ফেরত দেওয়া নিয়ে কোনও কথা হয়নি ED-র সঙ্গে ৷

ভিডিয়োয় শুনুন শতাব্দীর বক্তব্য

আরও পড়ুন : যাঁরা কাজ না করে টাকা নিয়েছেন, তাঁরাই ফেরত দিচ্ছেন ; শতাব্দীকে আক্রমণ কুণালের ?

প্রায় 14 মাস সারদার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর ছিলেন শতাব্দী রায় ৷ ED সূত্রের খবর, কী ভাবে তাঁর সারদাকর্তা সুদীপ্ত সেনের যোগাযোগ হয়? কার মাধ্যমে যোগাযোগ হয়? তিনি মোট কত টাকা সুদীপ্ত সেনের থেকে নিয়েছিলেন? সেই টাকা কী ভাবে এবং কোন কোন অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে টাকা লেনদেন হয়েছিল? টাকার অন্য কোনও অংশীদার ছিল কি না? ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর ছাড়াও সারদা চিটফাণ্ডের সঙ্গে তাঁর অন্য কোনও অর্থনৈতিক সম্পর্ক ছিল কি না, এ সমস্ত তথ্যই আজ বীরভূমের সাংসদের থেকে জানতে চান ED আধিকারিকরা ৷

গতকাল শতাব্দী রায়কে CGO কমপ্লেক্সে হাজিরার জন্য তলব করে ED ৷ কিন্তু তার পরিবর্তে সাংসদ আজকে ED দপ্তরে হাজির হন ৷ নিজের দেরি প্রসঙ্গে শতাব্দী রায় বলেন, সংসদ চলার কারণেই তিনি সময়মতো হাজিরা দিতে পারেননি ৷ এর আগেও জুলাইয়ে শতাব্দী রায়কে দু'বার তলব করে ED ৷ জবাবে সারদার টাকা ফেরত দিতে চেয়ে ED-কে চিঠি পাঠান সাংসদ ৷

Intro:

বিধাননগর, ৮ আগস্ট: ডাকা হয়েছিল বুধবার ৭ আগস্ট। এলেন একদিন পর বৃহস্পতিবার ৮ আগস্ট। বলেছিলেন টাকা ফেরত দিতে চান যদি তদন্তকারী সংস্থা চায়। জানালেন সংসদ চলায় তার আসতে একদিন দেরী হল। তবে টাকা ফেরত নিয়ে কথা হয়নি। ইডি এদিন তাকে তিনঘন্টা জিজ্ঞাসাবাদ করে। ইডির চাওয়ায় বহু নথিপত্র এদিন জমা দিয়েছেন তিনি। খতিয়ে দেখা হচ্ছে সেই নথিপত্র। প্রয়োজনে ফের ডাকা হবে তৃণমূল সাংসদকে।

Body:বৃহস্পতিবার দুপুর ২:১৫ নাগাদ তিনি সল্টলেকে অবস্থিত সিজিও কমপ্লেক্সে আসেন। প্রায় তিন ঘন্টা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। প্রায় ১৪ মাস সারদার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর ছিলেন বীরভূমের সাংসদ শতাব্দী রায়। সূত্রের খবর কিভাবে তার সারদা-কর্তা সুদীপ্ত সেনের যোগাযোগ হল। কে তাকে যোগাযোগ করিয়ে দিল। মোট কত টাকা তিনি নিয়েছিলেন। সেই টাকা কিভাবে লেনদেন হয়েছিল এবং কোন কোন একাউন্টের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছিল। টাকার অন্য কেউ অংশীদার ছিল কিনা। ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর ছাড়াও সারদা কর্তা কিংবা সারদা কোম্পানির সঙ্গে তার অন্যভাবে অর্থনৈতিক সম্পর্ক ছিল কিনা। তিনি কাউকে সারদা-কর্তা বা কোম্পানির অন্য কারোর সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিয়েছিলেন কি না এ বিষয়ে তাকে এদিন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।


Conclusion:জুলাই মাসে তাকে দুবার তলব করেছিল ইডি। জবাবে সারদার টাকা ফেরত দিতে চেয়ে ইডিকে চিঠি পাঠান তৃণমূল সাংসদ শতাব্দী রায়। সরদার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে শতাব্দী রায় 29 লক্ষ টাকা তিনি হাতে পান। টাকা ফেরতের কথা বললেও ইডি আধিকারিকদের সঙ্গে তার টাকা ফেরত নিয়ে কোন রকম কথাবার্তা হয়নি বলে জানান তিনি। অর্থাৎ টাকা ফেরতের প্রক্রিয়ার মুখে বললেও খাতায় কলমে শুরু হয়নি।


Last Updated : Aug 8, 2019, 8:44 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.