ETV Bharat / city

নিশ্চিহ্ন ভবানীপুরে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের পৈতৃক ভিটে

হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের পৈতৃক ভিটের উপর ফ্ল্যাট বাড়ি তৈরি হওয়ায় ক্ষুব্ধ বিশিষ্ট ব্যক্তি থেকে তাঁর গুণমুগ্ধরা ৷ সরকারি অবহেলার কারণে এভাবে একটি ঐতিহ্যবাহী স্মৃতি মুছে গেল বলে তাঁরা অভিযোগ করছেন ৷

hemanta mukherjee
হেমন্ত মুখোপাধ্যায়
author img

By

Published : Jul 4, 2020, 3:00 PM IST

Updated : Jul 8, 2020, 11:47 AM IST

কলকাতা, 4 জুলাই : তাঁর সুরের জাদুতে এক সময় বিভোর ছিল ভারতবাসী ৷ কিন্তু সদ্য জন্ম শতবর্ষ পার হওয়া প্রবাদপ্রতিম সংগীত শিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের স্মৃতি বলতে শুধুই তাঁর গান ৷ বসত ভিটের যেটুকু চিহ্ন ছিল তা প্রায় শেষ ৷ লেক রোডে মেনকা সিনেমা হলের পিছনে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি আগেই নিশ্চিহ্ন হয়েছিল ৷ এবার ভবানীপুরে রূপনারায়ণ নন্দন লেনের পৈতৃক ভিটের শেষ স্মৃতিচিহ্ন মুছে গেল ৷ তার জায়গায় প্রোমোটারদের হাত ধরে গড়ে উঠেছে ফ্ল্যাট বাড়ি ৷ রাজ্যের মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় জানালেন, ভবানীপুরের বাড়িটি থাকার যোগ্য নয় ৷ বাধ্য হয়ে শরিকরা বাড়ি বিক্রি করেছেন ৷

দক্ষিণ 24 পরগনার বহড়ুতে 1920 সালের 16 জুন মামারবাড়িতে জন্ম হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের ৷ এরপর ভবানীপুরের রূপনারায়ণ নন্দন লেনের বাড়িতে তাঁর বড় হয়ে ওঠা ৷ এই বাড়িতে হেমন্ত থেকে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় হয়ে উঠেছিলেন ৷ গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার, মান্না দে, অখিল বন্ধু ঘোষ, জ্ঞানেশ মুখোপাধ্যায়, মহম্মদ রফির মতো সংগীত জগতের কিংবদন্তিদের আনাগোনা ছিল রূপনারায়ণ নন্দন লেনের বাড়িতে ৷ অখিল বন্ধু ঘোষ তো তাঁর প্রতিবেশী ছিলেন ৷ দিন-রাত রিহার্সাল, সুরের তালে তালে ওই বাড়িতে যেন তখন চাঁদের হাট ৷ 1949 সালে এ রকমভাবে সলিল চৌধুরির কথায় ও সুরে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় গেয়েছিলেন ‘কোনও এক গাঁয়ের বধূর কথা তোমায় শোনাই শোনো’ ৷ তৎকালীন বাংলায় সলিল-হেমন্তর যুগলবন্দিতে এমন আধুনিক গান সাড়া ফেলে দিয়েছিল ৷ আরও এক অবিস্মরণীয় ‘রানার ছুটেছে রানার’ ভবানীপুরের এই বাড়িতে থাকতে গেয়েছিলেন হেমন্ত মুখোপাধ্যায় ৷ তখন বাংলা ও হিন্দি গানে হেমন্ত যুগ ৷ এমন সময় রূপনারায়ণ নন্দন লেনের বাড়ি বিক্রির কথা ওঠে ৷ তাতে সায় ছিল না শিল্পীর ৷ পরে লেকরোডের বাড়িতে উঠে গেলেন তিনি ৷ কিন্তু সময় পেলে চলে আসতেন পৈতৃক ভিটেতে ৷ পাড়ায় বক্সিং ক্লাবের হয়ে প্রায় প্রতি বছর কালীপুজোর অনুষ্ঠানে গান গাইতেন ৷

hemanta mukherjee
হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের পৈতৃক ভিটে

হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের প্রতিবেশী ছিলেন বর্তমান বিদ্যুৎ মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় । তাঁর বাড়ির অনতিদূরে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের এই বাড়ি ছিল । এই বাড়িতে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের ব্যবহার করা বিভিন্ন সামগ্রী নিয়ে হেরিটেজ বিল্ডিং করা যেত । হেমন্ত মুখোপাধ্যায় মিউজিয়ামও করা যেতে পারত । কিন্তু মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় জানালেন, ‘‘বাড়িটি বিক্রি হয়ে গেছে । এখন আর আর্কাইভ করার সম্ভাবনা নয় । বহু শরিক ছিল এই বাড়িতে । হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের দাদা, তাঁর ছেলে-মেয়ে সকলে থাকতেন এই বাড়িতে । সরু গলির ভিতর দিয়ে ঢুকতে হত । বাধ্য হয়ে এই বাড়ি বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে । লেক রোডে পরে বাড়ি করেছিলেন হেমন্ত মুখোপাধ্যায় । এক কথায় বাড়িটি থাকার মতো নয় ।’’ মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের পরিবারের সঙ্গে মুখোপাধ্যায় পরিবারের সম্পর্ক ছিল । হেমন্ত মুখোপাধ্যায় জন্ম শতবর্ষ কমিটির চেয়ারম্যান তথা প্রাক্তন নগরপাল তুষার তালুকদার ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ‘‘সরকারের উদাসীনতার জন্য হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের বাড়িটিকে গ্যালারি করা বা মিউজিয়াম করা সম্ভব হল না । হেমন্ত মুখোপাধ্যায় দীর্ঘকাল এই বাড়িতে কাটিয়েছেন । দক্ষিণ ২৪ পরগনার বহড়ুতে মামারবাড়িতে জন্মের পর বাবার সঙ্গে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় চলে আসেন ভবানীপুরের রূপনারায়ণ নন্দন লেনের এই বাড়িতে । হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের প্রতিভার স্ফুরণ হয় এখান থেকে । অথচ তাঁর স্মৃতি সম্বলিত ঐতিহাসিক বাড়িটির সংরক্ষণ করা গেল না । ভালো কিছু রাখতে পারি না । শুধু ভাঙতে পারি আমরা । কমিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে, বিষয়টি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে জানানো হবে । যথোচিত গুরুত্ব সহকারে যাতে বিষয়টি দেখা হয় । তাঁর জন্মশতবর্ষে বাড়িটিকে উপযুক্ত মর্যাদা দেওয়ার দাবি জানানো হবে । উত্তর পুরুষের জন্য হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের এইটুকু স্মৃতি তৈরি থাক । হেমন্ত মেমোরিয়াল মিউজিয়াম করার প্রস্তাব দেওয়া হবে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে । বাড়িটা সরকার অধিগ্রহণ করুক । যে বাড়িতে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় অতিবাহিত হয়েছে ৷ সেই বাড়িটি এখন ভেঙে ফেলে প্রোমোটারের কবলে পড়েছে । সাধারণ বাড়িতে পরিণত করা হবে ঐতিহাসিক বাড়িটিকে । বাঙালি জীবনের একটা অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি ঘটবে এভাবে ।’’

হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের অনুরাগী অধ্যাপিকা দেবযানী মিত্র তাঁর শৈশবে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের দিনের শেষে ঘুমের দেশে গানটির কথা বলছিলেন । তার কথায়, ‘‘ইতিহাস থাকছে না, ভাবতে পারছি না । এখনও হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের নাম কানে এলে সাদা ধুতি এবং গোটানো হাতার পাঞ্জাবি পরা মানুষটির কথা মনে পড়ে । ভাবতে কষ্ট হচ্ছে তাঁর পৈতৃক ভিটে নিশ্চিহ্ন ।’’ রূপনারায়ণ নন্দন লেনের দোকানদার প্রদীপ দাস আক্ষেপের সুরে জানালেন, ‘‘মিউজিয়াম আর হবে কী করে? বাড়ি তো বিক্রি হয়ে গেল । ধুতি আর শার্ট পড়ে এ পাড়ায় বহু অনুষ্ঠান করেছেন হেমন্ত মুখোপাধ্যায় । শৈশবের সেই স্মৃতি এখনও মনে আছে । এই রাস্তা দিয়ে হেঁটে যেতেন তিনি ।’’

হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের পৈতৃক বাড়ি ভেঙে গড়ে উঠেছে নতুন বিল্ডিং

কলকাতা, 4 জুলাই : তাঁর সুরের জাদুতে এক সময় বিভোর ছিল ভারতবাসী ৷ কিন্তু সদ্য জন্ম শতবর্ষ পার হওয়া প্রবাদপ্রতিম সংগীত শিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের স্মৃতি বলতে শুধুই তাঁর গান ৷ বসত ভিটের যেটুকু চিহ্ন ছিল তা প্রায় শেষ ৷ লেক রোডে মেনকা সিনেমা হলের পিছনে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি আগেই নিশ্চিহ্ন হয়েছিল ৷ এবার ভবানীপুরে রূপনারায়ণ নন্দন লেনের পৈতৃক ভিটের শেষ স্মৃতিচিহ্ন মুছে গেল ৷ তার জায়গায় প্রোমোটারদের হাত ধরে গড়ে উঠেছে ফ্ল্যাট বাড়ি ৷ রাজ্যের মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় জানালেন, ভবানীপুরের বাড়িটি থাকার যোগ্য নয় ৷ বাধ্য হয়ে শরিকরা বাড়ি বিক্রি করেছেন ৷

দক্ষিণ 24 পরগনার বহড়ুতে 1920 সালের 16 জুন মামারবাড়িতে জন্ম হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের ৷ এরপর ভবানীপুরের রূপনারায়ণ নন্দন লেনের বাড়িতে তাঁর বড় হয়ে ওঠা ৷ এই বাড়িতে হেমন্ত থেকে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় হয়ে উঠেছিলেন ৷ গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার, মান্না দে, অখিল বন্ধু ঘোষ, জ্ঞানেশ মুখোপাধ্যায়, মহম্মদ রফির মতো সংগীত জগতের কিংবদন্তিদের আনাগোনা ছিল রূপনারায়ণ নন্দন লেনের বাড়িতে ৷ অখিল বন্ধু ঘোষ তো তাঁর প্রতিবেশী ছিলেন ৷ দিন-রাত রিহার্সাল, সুরের তালে তালে ওই বাড়িতে যেন তখন চাঁদের হাট ৷ 1949 সালে এ রকমভাবে সলিল চৌধুরির কথায় ও সুরে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় গেয়েছিলেন ‘কোনও এক গাঁয়ের বধূর কথা তোমায় শোনাই শোনো’ ৷ তৎকালীন বাংলায় সলিল-হেমন্তর যুগলবন্দিতে এমন আধুনিক গান সাড়া ফেলে দিয়েছিল ৷ আরও এক অবিস্মরণীয় ‘রানার ছুটেছে রানার’ ভবানীপুরের এই বাড়িতে থাকতে গেয়েছিলেন হেমন্ত মুখোপাধ্যায় ৷ তখন বাংলা ও হিন্দি গানে হেমন্ত যুগ ৷ এমন সময় রূপনারায়ণ নন্দন লেনের বাড়ি বিক্রির কথা ওঠে ৷ তাতে সায় ছিল না শিল্পীর ৷ পরে লেকরোডের বাড়িতে উঠে গেলেন তিনি ৷ কিন্তু সময় পেলে চলে আসতেন পৈতৃক ভিটেতে ৷ পাড়ায় বক্সিং ক্লাবের হয়ে প্রায় প্রতি বছর কালীপুজোর অনুষ্ঠানে গান গাইতেন ৷

hemanta mukherjee
হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের পৈতৃক ভিটে

হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের প্রতিবেশী ছিলেন বর্তমান বিদ্যুৎ মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় । তাঁর বাড়ির অনতিদূরে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের এই বাড়ি ছিল । এই বাড়িতে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের ব্যবহার করা বিভিন্ন সামগ্রী নিয়ে হেরিটেজ বিল্ডিং করা যেত । হেমন্ত মুখোপাধ্যায় মিউজিয়ামও করা যেতে পারত । কিন্তু মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় জানালেন, ‘‘বাড়িটি বিক্রি হয়ে গেছে । এখন আর আর্কাইভ করার সম্ভাবনা নয় । বহু শরিক ছিল এই বাড়িতে । হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের দাদা, তাঁর ছেলে-মেয়ে সকলে থাকতেন এই বাড়িতে । সরু গলির ভিতর দিয়ে ঢুকতে হত । বাধ্য হয়ে এই বাড়ি বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে । লেক রোডে পরে বাড়ি করেছিলেন হেমন্ত মুখোপাধ্যায় । এক কথায় বাড়িটি থাকার মতো নয় ।’’ মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের পরিবারের সঙ্গে মুখোপাধ্যায় পরিবারের সম্পর্ক ছিল । হেমন্ত মুখোপাধ্যায় জন্ম শতবর্ষ কমিটির চেয়ারম্যান তথা প্রাক্তন নগরপাল তুষার তালুকদার ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ‘‘সরকারের উদাসীনতার জন্য হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের বাড়িটিকে গ্যালারি করা বা মিউজিয়াম করা সম্ভব হল না । হেমন্ত মুখোপাধ্যায় দীর্ঘকাল এই বাড়িতে কাটিয়েছেন । দক্ষিণ ২৪ পরগনার বহড়ুতে মামারবাড়িতে জন্মের পর বাবার সঙ্গে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় চলে আসেন ভবানীপুরের রূপনারায়ণ নন্দন লেনের এই বাড়িতে । হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের প্রতিভার স্ফুরণ হয় এখান থেকে । অথচ তাঁর স্মৃতি সম্বলিত ঐতিহাসিক বাড়িটির সংরক্ষণ করা গেল না । ভালো কিছু রাখতে পারি না । শুধু ভাঙতে পারি আমরা । কমিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে, বিষয়টি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে জানানো হবে । যথোচিত গুরুত্ব সহকারে যাতে বিষয়টি দেখা হয় । তাঁর জন্মশতবর্ষে বাড়িটিকে উপযুক্ত মর্যাদা দেওয়ার দাবি জানানো হবে । উত্তর পুরুষের জন্য হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের এইটুকু স্মৃতি তৈরি থাক । হেমন্ত মেমোরিয়াল মিউজিয়াম করার প্রস্তাব দেওয়া হবে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে । বাড়িটা সরকার অধিগ্রহণ করুক । যে বাড়িতে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় অতিবাহিত হয়েছে ৷ সেই বাড়িটি এখন ভেঙে ফেলে প্রোমোটারের কবলে পড়েছে । সাধারণ বাড়িতে পরিণত করা হবে ঐতিহাসিক বাড়িটিকে । বাঙালি জীবনের একটা অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি ঘটবে এভাবে ।’’

হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের অনুরাগী অধ্যাপিকা দেবযানী মিত্র তাঁর শৈশবে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের দিনের শেষে ঘুমের দেশে গানটির কথা বলছিলেন । তার কথায়, ‘‘ইতিহাস থাকছে না, ভাবতে পারছি না । এখনও হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের নাম কানে এলে সাদা ধুতি এবং গোটানো হাতার পাঞ্জাবি পরা মানুষটির কথা মনে পড়ে । ভাবতে কষ্ট হচ্ছে তাঁর পৈতৃক ভিটে নিশ্চিহ্ন ।’’ রূপনারায়ণ নন্দন লেনের দোকানদার প্রদীপ দাস আক্ষেপের সুরে জানালেন, ‘‘মিউজিয়াম আর হবে কী করে? বাড়ি তো বিক্রি হয়ে গেল । ধুতি আর শার্ট পড়ে এ পাড়ায় বহু অনুষ্ঠান করেছেন হেমন্ত মুখোপাধ্যায় । শৈশবের সেই স্মৃতি এখনও মনে আছে । এই রাস্তা দিয়ে হেঁটে যেতেন তিনি ।’’

হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের পৈতৃক বাড়ি ভেঙে গড়ে উঠেছে নতুন বিল্ডিং
Last Updated : Jul 8, 2020, 11:47 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.