কলকাতা, 2 ডিসেম্বর : ফুটপাতের সস্তা স্যানিটাইজার নয়। নামী কম্পানির ব্র্যান্ড আর লেবেল দেখে স্যানিটাইজার কিনছেন? চিকিৎসকরা বলছেন, সেটি সুঅভ্যাস। কিন্তু সেই নামে ব্র্যান্ডের বোতলে আসল স্যানিটাইজার আছে তো? না থাকলে কিন্তু যাবতীয় লড়াই বৃথা। সাধু সাবধান !
কোরোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে রাজ্যবাসীর অন্যতম অস্ত্র সাবান আর হ্যান্ড স্যানিটাইজার। WHO র বিশ্ববাসীকে পরামর্শ কোরোনার থেকে বাঁচতে বার বার সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে। আর যেখানে জল বা সাবান পাওয়া সম্ভব নয়, সেখানে ব্যবহার করতে হবে আলকোহল বেসড হ্যান্ড স্যানিটাইজার। তাতে অ্যালকোহলের মাত্রাও নির্দিষ্ট করে দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। বলা হয়েছে, হ্যান্ড স্যানিটাইজারে থাকতে হবে 70% অ্যালকোহল। সেটির ব্যবহারে অনেকটাই নিরাপদে থাকা যাবে। ফলে কলকাতাবাসী ব্যবহার করছেন দেদার হ্যান্ড স্যানিটাইজার। কিন্তু জানেন কি আপনার কেনা হ্যান্ড স্যানিটাইজার অনেক ক্ষেত্রেই নকল? আজ তার আরও একবার প্রমাণ মিলল। কলকাতা পুলিশ নামী ব্র্যান্ডের প্রচুর নকল হ্যান্ড স্যানিটাইজার বাজেয়াপ্ত করল। পাশাপাশি উদ্ধার হয়েছে নকল আমলা তেল, গোলাপজল এবং একটি নামী ব্র্যান্ডের হেয়ার অয়েল। ঘটনায় দুই ব্যক্তিকে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। তাদছর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
কলকাতা শহরের ফুটপাতে এখন হ্যান্ড স্যানিটাইজারের রমরমা কারবার। পান-সিগারেটের দোকান হোক কিংবা অন্য কোনও দোকান, সর্বত্রই বিক্রি হচ্ছে রংবেরংগের হ্যান্ড স্যানিটাইজার। এদিকে কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়ে দিয়েছে, হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিক্রির জন্য কোন লাইসেন্সের প্রয়োজন নেই। অর্থাৎ যে কেউ যে কোনও দোকানে বিক্রি করতে পারবেন কোরোনা মোকাবিলার এই অস্ত্র। কলকাতা পুলিশের কাছে খবর আসে বাজারে ব্যাপকভাবে ঢুকছে নকল হ্যান্ড স্যানিটাইজার। সোর্স মারফত খবর পেয়ে আজ টালা থানা এলাকার বেলগাছিয়া রোডে হানা দেয় পুলিশ। সেখানে নামী কম্পানির প্রচুর ভর্তি স্যানিটাইজারের বোতল উদ্ধার করা হয় । পাশাপাশি উদ্ধার করা হয় নামে কম্পানির আমলা তেল গোলাপজল এবং হেয়ার অয়েল। পাওয়া যায় প্রচুর খালি বোতল। উদ্ধার হয় লেবেল। ওই জাল স্যানিটাইজার নামি কম্পানির বোতলের মধ্যে ফানেল দিয়ে পুরে বাজারে বিক্রি করে দেওয়া হতো। তা চলে যেত খোলাবাজারে। সাধারণমানুষ ভালো স্যানিটাইজার ভেবে সেটি কিনে ঠকছিলেন। ঘটনায় দুই ব্যক্তির সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। তাদের নাম শুভ হাজরা এবং স্বপন বিশ্বাস। তাদের 41 এ ধারায় নোটিশ পাঠিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ।
বাজার ছেয়েছে নকল স্যানিটাইজারে, এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের তল্লাশিতে উদ্ধার
এখন প্রতি মানুষের কাছে কোরোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অন্যতম হাতিয়ার হ্যান্ড স্যানিটাইজার আর মাস্ক ৷ কিন্তু বাজারে ছেয়ে গিয়েছে নকল স্যানিটাইজারে ৷ আজ নকল স্যানিটাইজার বাজেয়াপ্ত করল পুলিশ ৷
কলকাতা, 2 ডিসেম্বর : ফুটপাতের সস্তা স্যানিটাইজার নয়। নামী কম্পানির ব্র্যান্ড আর লেবেল দেখে স্যানিটাইজার কিনছেন? চিকিৎসকরা বলছেন, সেটি সুঅভ্যাস। কিন্তু সেই নামে ব্র্যান্ডের বোতলে আসল স্যানিটাইজার আছে তো? না থাকলে কিন্তু যাবতীয় লড়াই বৃথা। সাধু সাবধান !
কোরোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে রাজ্যবাসীর অন্যতম অস্ত্র সাবান আর হ্যান্ড স্যানিটাইজার। WHO র বিশ্ববাসীকে পরামর্শ কোরোনার থেকে বাঁচতে বার বার সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে। আর যেখানে জল বা সাবান পাওয়া সম্ভব নয়, সেখানে ব্যবহার করতে হবে আলকোহল বেসড হ্যান্ড স্যানিটাইজার। তাতে অ্যালকোহলের মাত্রাও নির্দিষ্ট করে দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। বলা হয়েছে, হ্যান্ড স্যানিটাইজারে থাকতে হবে 70% অ্যালকোহল। সেটির ব্যবহারে অনেকটাই নিরাপদে থাকা যাবে। ফলে কলকাতাবাসী ব্যবহার করছেন দেদার হ্যান্ড স্যানিটাইজার। কিন্তু জানেন কি আপনার কেনা হ্যান্ড স্যানিটাইজার অনেক ক্ষেত্রেই নকল? আজ তার আরও একবার প্রমাণ মিলল। কলকাতা পুলিশ নামী ব্র্যান্ডের প্রচুর নকল হ্যান্ড স্যানিটাইজার বাজেয়াপ্ত করল। পাশাপাশি উদ্ধার হয়েছে নকল আমলা তেল, গোলাপজল এবং একটি নামী ব্র্যান্ডের হেয়ার অয়েল। ঘটনায় দুই ব্যক্তিকে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। তাদছর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
কলকাতা শহরের ফুটপাতে এখন হ্যান্ড স্যানিটাইজারের রমরমা কারবার। পান-সিগারেটের দোকান হোক কিংবা অন্য কোনও দোকান, সর্বত্রই বিক্রি হচ্ছে রংবেরংগের হ্যান্ড স্যানিটাইজার। এদিকে কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়ে দিয়েছে, হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিক্রির জন্য কোন লাইসেন্সের প্রয়োজন নেই। অর্থাৎ যে কেউ যে কোনও দোকানে বিক্রি করতে পারবেন কোরোনা মোকাবিলার এই অস্ত্র। কলকাতা পুলিশের কাছে খবর আসে বাজারে ব্যাপকভাবে ঢুকছে নকল হ্যান্ড স্যানিটাইজার। সোর্স মারফত খবর পেয়ে আজ টালা থানা এলাকার বেলগাছিয়া রোডে হানা দেয় পুলিশ। সেখানে নামী কম্পানির প্রচুর ভর্তি স্যানিটাইজারের বোতল উদ্ধার করা হয় । পাশাপাশি উদ্ধার করা হয় নামে কম্পানির আমলা তেল গোলাপজল এবং হেয়ার অয়েল। পাওয়া যায় প্রচুর খালি বোতল। উদ্ধার হয় লেবেল। ওই জাল স্যানিটাইজার নামি কম্পানির বোতলের মধ্যে ফানেল দিয়ে পুরে বাজারে বিক্রি করে দেওয়া হতো। তা চলে যেত খোলাবাজারে। সাধারণমানুষ ভালো স্যানিটাইজার ভেবে সেটি কিনে ঠকছিলেন। ঘটনায় দুই ব্যক্তির সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। তাদের নাম শুভ হাজরা এবং স্বপন বিশ্বাস। তাদের 41 এ ধারায় নোটিশ পাঠিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ।