ETV Bharat / city

শহরে বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক করার দাবিতে DYFI-র বিক্ষোভ - বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক করার দাবিতে বিক্ষোভ

অবিলম্বে শহরের বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক করার দাবিতে ভিক্টোরিয়া হাউজের সামনে বিক্ষোভ দেখাল DYFI। এছাড়াও এদিন লকডাউনের তিন মাসের বিদ্যুতের বিল মুকুব করা দাবি জানাল তারা।

DYFI on power service
বিক্ষোভ
author img

By

Published : May 26, 2020, 10:50 PM IST

কলকাতা, 26 মে: চুক্তিভিত্তিক নয়, স্থায়ী কর্মী নিয়োগ করে অবিলম্বে বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক করার দাবিতে মঙ্গলবার ভিক্টোরিয়া হাউজের সামনে বিক্ষোভ দেখাল DYFI। আজ এইসঙ্গে লকডাউন পর্বের 3 মাসের বিদ্যুতের বিল মুকুবের দাবি জানায় DYFI নেতৃত্ব।

আমফানের দাপটে শহর কলকাতায় আনুমানিক সাড়ে 5 হাজার গাছ ভেঙে পড়েছে, উপড়ে গিয়েছে অসংখ্য বিদ্যুতের খুঁটি। সব মিলিয়ে বিধ্বংসী ঝড়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে শহর কলকাতা। প্রশসন একটানা কাজ করলেও এখনও বহু অঞ্চল বিদ্যুৎ সংযোগহীন। রয়েছে পানীয় জলের সমস্যাও। এমত অবস্থায় মঙ্গলবার সকালে CESC-র প্রধান ভবন ভিক্টোরিয়া হাউজের সামনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে একাধিক দাবিতে বিক্ষোভ দেখাল বামেদের যুব সংগঠন DYFI। তাঁদের দাবি, যে কোনও ভাবেই হোক মানুষের স্বাভাবিক জীবন ফিরিয়ে দিতে হবে। তাঁরা জানান, ঝড় আমফানের পর 6 দিন কেটে গেলেও এখনও শহরের বিস্তীর্ণ এলাকা বিদ্যুৎহীন। পানীয় জলের সমস্যাও রয়েছে। এমনটা চলতে পারে না। তাঁদের মন্তব্য, রাজ্য সরকারের সঙ্গে CESC কর্তৃপক্ষ অযথা বিতর্কে জড়িয়ে পড়ছে। এখন বিতর্ক করার সময় নয়। অবিলম্বে বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক করতে হবে। এইসঙ্গে এদিন লকডাউনের 3 মাসের বিদ্যুতের বিল মুকুবের দাবিও জানায় DYFI।

DYFI-এর কলকাতা জেলা সভাপতি কলতান দাশগুপ্ত বলেন, "প্রচুর টাকা কামিয়েছে CESC। এবার তিন মাস অন্তত পকেট কাটা বন্ধ রাখুক। পূর্ব শহরতলি এবং দক্ষিণ শহরতলির বিভিন্ন অংশে, দক্ষিণ কলকাতার বহু জায়গায় এখনও লোডশেডিং হয়ে আছে, নেই পানীয় জল। বিদ্যুৎ পরিষেবা না থাকলে পানীয় জল মিলবে না। এটাই স্বাভাবিক। সেই কারণেই বিদ্যুৎ পরিষেবা দ্রুত চালু করার দাবি জানাচ্ছি আমরা।"

কলকাতা, 26 মে: চুক্তিভিত্তিক নয়, স্থায়ী কর্মী নিয়োগ করে অবিলম্বে বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক করার দাবিতে মঙ্গলবার ভিক্টোরিয়া হাউজের সামনে বিক্ষোভ দেখাল DYFI। আজ এইসঙ্গে লকডাউন পর্বের 3 মাসের বিদ্যুতের বিল মুকুবের দাবি জানায় DYFI নেতৃত্ব।

আমফানের দাপটে শহর কলকাতায় আনুমানিক সাড়ে 5 হাজার গাছ ভেঙে পড়েছে, উপড়ে গিয়েছে অসংখ্য বিদ্যুতের খুঁটি। সব মিলিয়ে বিধ্বংসী ঝড়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে শহর কলকাতা। প্রশসন একটানা কাজ করলেও এখনও বহু অঞ্চল বিদ্যুৎ সংযোগহীন। রয়েছে পানীয় জলের সমস্যাও। এমত অবস্থায় মঙ্গলবার সকালে CESC-র প্রধান ভবন ভিক্টোরিয়া হাউজের সামনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে একাধিক দাবিতে বিক্ষোভ দেখাল বামেদের যুব সংগঠন DYFI। তাঁদের দাবি, যে কোনও ভাবেই হোক মানুষের স্বাভাবিক জীবন ফিরিয়ে দিতে হবে। তাঁরা জানান, ঝড় আমফানের পর 6 দিন কেটে গেলেও এখনও শহরের বিস্তীর্ণ এলাকা বিদ্যুৎহীন। পানীয় জলের সমস্যাও রয়েছে। এমনটা চলতে পারে না। তাঁদের মন্তব্য, রাজ্য সরকারের সঙ্গে CESC কর্তৃপক্ষ অযথা বিতর্কে জড়িয়ে পড়ছে। এখন বিতর্ক করার সময় নয়। অবিলম্বে বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক করতে হবে। এইসঙ্গে এদিন লকডাউনের 3 মাসের বিদ্যুতের বিল মুকুবের দাবিও জানায় DYFI।

DYFI-এর কলকাতা জেলা সভাপতি কলতান দাশগুপ্ত বলেন, "প্রচুর টাকা কামিয়েছে CESC। এবার তিন মাস অন্তত পকেট কাটা বন্ধ রাখুক। পূর্ব শহরতলি এবং দক্ষিণ শহরতলির বিভিন্ন অংশে, দক্ষিণ কলকাতার বহু জায়গায় এখনও লোডশেডিং হয়ে আছে, নেই পানীয় জল। বিদ্যুৎ পরিষেবা না থাকলে পানীয় জল মিলবে না। এটাই স্বাভাবিক। সেই কারণেই বিদ্যুৎ পরিষেবা দ্রুত চালু করার দাবি জানাচ্ছি আমরা।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.