কলকাতা 24 নভেম্বর :শীতের মরসুমে বৃদ্ধি পেতে পারে কোরোনা সংক্রমণ। কোরোনার সংক্রমণের তীব্রতা বৃদ্ধি পেতে পারে এমন আশঙ্কা করছে কলকাতা পৌরনিগমের স্বাস্থ্য বিভাগ। ঠান্ডা সর্দি কাশি হলেই কোরোনার সংক্রমণের সম্ভাবনা অনেক গুণ বেশি। ঠান্ডা সর্দি কাশি হলে শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতা অভাব ঘটলেই দ্রুত সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে আরও দ্রুত ছড়িয়ে পড়বে কোরোনার সংক্রমণ। সেই সঙ্গে যারা কো মরবিড অসুখে ভুগছেন তাদের ক্ষেত্রে সংক্রমনের ঝুঁকি অনেক বেশি। তাই কলকাতা পৌরনিগমের নতুন করে কোরোনা সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে একাধিক পরিকল্পনা নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছে।
কলকাতা পৌরনিগমের প্রশাসক মন্ডলীর সদস্য ও স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান অতীন ঘোষ জানিয়েছেন, আসন্ন শীতের সময়ে কোরোনা তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তার কারণ সর্দি-জ্বর হলে শরীর দুর্বল হয়ে যাবে প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাবে আর এই সুযোগে কোরোনার সংক্রমণ সহজেই আক্রমণ করবে মানব শরীরে। তাই কলকাতা পৌরনিগমের এই শীতের মরসুমে কোরোনার সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে বিশেষ কয়েকটি পদক্ষেপ নিতে চলেছে। কলকাতা পৌরনিগমের এই মুহূর্তে 72 টি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কোরোনা সংক্রমনের পরীক্ষা করা হচ্ছে। স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোতে নিয়মিতভাবে অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করা চলছে। তবে কলকাতা পৌরনিগমের পরিকল্পনা ছিল 144 টি ওয়ার্ডের স্বাস্থ্যকেন্দ্রে অ্যান্টিজেন পরীক্ষা শুরু করা। কলকাতা পৌরনিগম টার্গেট নিয়েছে 120 থেকে 122 স্বাস্থ্যকেন্দ্রে অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করার। কিন্তু বাতানুকূল ছাড়া প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে অ্যান্টিজেন পরীক্ষা শুরু করা সম্ভব হচ্ছিল না। তিনি জানিয়েছেন শীত পড়ে গেছে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেশ খানিকটা কম রয়েছে ৷ তাই বাতানুকূলের প্রয়োজন নেই। তাই আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই কলকাতা পৌরনিগমের আরও 50 টি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে অ্যান্টিজেন পরীক্ষা শুরু করা হবে। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত এ স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোতে কোরোনা নির্ধারক অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করা হবে। এছাড়াও শহরজুড়ে আটটি ভ্রাম্যমান ল্যাবরটরি গাড়ি ঘুরে ঘুরে কোরোনা নির্ধারক অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করা হচ্ছে । অতীন ঘোষ জানিয়েছেন, প্রয়োজনে অ্যান্টিজেন পরীক্ষার জন্য গাড়ির সংখ্যা আরও বৃদ্ধি করা হবে।
কলকাতায় কোরোনায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছাড়িয়েছে 1 লাখ। মৃত্যুর সংখ্যা ছাড়িয়েছে 2525। প্রতিদিনই নতুন করে কোরোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন 800 জনের কাছাকাছি। গত 24 ঘণ্টায় কলকাতায় নতুন করে কোরোনায় সংক্রমিত হয়েছেন 867 জন , মারা গেছেন 11 জন ৷ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন 883 জন।
শীতের মরসুমে কোরোনার সংক্রমণ বৃদ্ধির আশঙ্কা, শহরে আরও 50টি কোরোনা পরীক্ষা সেন্টার - কোরোনার সংক্রমণ বৃদ্ধির আশঙ্কা
শীতের সময় কোরোনার সংক্রমণের তীব্রতা বৃদ্ধি পেতে পারে ৷ এই আশঙ্কায় কলকাতা পৌরনিগম আরও 50 টি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে অ্যান্টিজেন পরীক্ষা শুরু করতে চলেছে ৷
কলকাতা 24 নভেম্বর :শীতের মরসুমে বৃদ্ধি পেতে পারে কোরোনা সংক্রমণ। কোরোনার সংক্রমণের তীব্রতা বৃদ্ধি পেতে পারে এমন আশঙ্কা করছে কলকাতা পৌরনিগমের স্বাস্থ্য বিভাগ। ঠান্ডা সর্দি কাশি হলেই কোরোনার সংক্রমণের সম্ভাবনা অনেক গুণ বেশি। ঠান্ডা সর্দি কাশি হলে শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতা অভাব ঘটলেই দ্রুত সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে আরও দ্রুত ছড়িয়ে পড়বে কোরোনার সংক্রমণ। সেই সঙ্গে যারা কো মরবিড অসুখে ভুগছেন তাদের ক্ষেত্রে সংক্রমনের ঝুঁকি অনেক বেশি। তাই কলকাতা পৌরনিগমের নতুন করে কোরোনা সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে একাধিক পরিকল্পনা নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছে।
কলকাতা পৌরনিগমের প্রশাসক মন্ডলীর সদস্য ও স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান অতীন ঘোষ জানিয়েছেন, আসন্ন শীতের সময়ে কোরোনা তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তার কারণ সর্দি-জ্বর হলে শরীর দুর্বল হয়ে যাবে প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাবে আর এই সুযোগে কোরোনার সংক্রমণ সহজেই আক্রমণ করবে মানব শরীরে। তাই কলকাতা পৌরনিগমের এই শীতের মরসুমে কোরোনার সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে বিশেষ কয়েকটি পদক্ষেপ নিতে চলেছে। কলকাতা পৌরনিগমের এই মুহূর্তে 72 টি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কোরোনা সংক্রমনের পরীক্ষা করা হচ্ছে। স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোতে নিয়মিতভাবে অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করা চলছে। তবে কলকাতা পৌরনিগমের পরিকল্পনা ছিল 144 টি ওয়ার্ডের স্বাস্থ্যকেন্দ্রে অ্যান্টিজেন পরীক্ষা শুরু করা। কলকাতা পৌরনিগম টার্গেট নিয়েছে 120 থেকে 122 স্বাস্থ্যকেন্দ্রে অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করার। কিন্তু বাতানুকূল ছাড়া প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে অ্যান্টিজেন পরীক্ষা শুরু করা সম্ভব হচ্ছিল না। তিনি জানিয়েছেন শীত পড়ে গেছে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেশ খানিকটা কম রয়েছে ৷ তাই বাতানুকূলের প্রয়োজন নেই। তাই আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই কলকাতা পৌরনিগমের আরও 50 টি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে অ্যান্টিজেন পরীক্ষা শুরু করা হবে। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত এ স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোতে কোরোনা নির্ধারক অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করা হবে। এছাড়াও শহরজুড়ে আটটি ভ্রাম্যমান ল্যাবরটরি গাড়ি ঘুরে ঘুরে কোরোনা নির্ধারক অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করা হচ্ছে । অতীন ঘোষ জানিয়েছেন, প্রয়োজনে অ্যান্টিজেন পরীক্ষার জন্য গাড়ির সংখ্যা আরও বৃদ্ধি করা হবে।
কলকাতায় কোরোনায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছাড়িয়েছে 1 লাখ। মৃত্যুর সংখ্যা ছাড়িয়েছে 2525। প্রতিদিনই নতুন করে কোরোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন 800 জনের কাছাকাছি। গত 24 ঘণ্টায় কলকাতায় নতুন করে কোরোনায় সংক্রমিত হয়েছেন 867 জন , মারা গেছেন 11 জন ৷ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন 883 জন।