কলকাতা, 19 নভেম্বর: কালীপুজোর দিন দুপুরে SSKM হাসপাতালে মৃত্যু হয় মায়ের । সেটা মেনে নিতে পারেননি ছেলে। মায়ের মৃত্যুর পর থেকেই মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। গতরাতে উদ্ধার হল তার ঝুলন্ত দেহ । তদন্তকারী দলের পুলিশের প্রাথমিক অনুমান আত্মহত্যা করেছেন ওই ব্যক্তি ।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গড়ফা থানা এলাকার রামকৃষ্ণ পল্লীতে পরিবারের সঙ্গেই থাকতেন দেবাশীষ বন্দ্য়োপাধ্য়ায় । তাঁর বয়স 57 বছর । পেশায় তিনি অটোরিকশা চালক ছিলেন । নিজের অটো রয়েছে তাঁর । গত কালীপুজোর দিন দুপুর 1টা নাগাদ SSKM হাসপাতালে ব্রেন স্ট্রোকে মৃত্যু হয় তার মায়ের । মায়ের মৃত্যু মেনে নিতে পারেননি দেবাশীষ । তারপর থেকেই মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন বলে জানিয়েছে দেবাশীষের পরিবার । গতরাতে তাঁর ছেলে সায়ন বন্দ্য়োপাধ্য়ায় কর্মস্থল থেকে ফিরে দেখেন শোবার ঘরে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ধুতি লাগিয়ে ঝুলছে তাঁর বাবা । সঙ্গে সঙ্গেই তিনি পুরো বিষয়টি প্রতিবেশীদের জানান । খবর দেওয়া হয় গড়ফা থানায় । পুলিশ এসে দেবাশীষবাবুকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় SSKM হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
ঘটনার তদন্তে নেমে প্রাথমিকভাবে পুলিশ এটিকে আত্মহত্যার ঘটনা বলেই মনে করছে । তার শরীরে অন্য কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই । গলার দাগ দেখে তদন্তকারীরা মোটের ওপর নিশ্চিত এটি আত্মহত্যার ঘটনা । তবে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হওয়ার জন্য তার দেহ পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য ।
মায়ের মৃত্যু মেনে নিতে পারেননি ছেলে, অবসাদে আত্মহত্যা
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গড়ফা থানা এলাকার রামকৃষ্ণ পল্লীতে পরিবারের সঙ্গেই থাকতেন দেবাশীষ বন্দ্য়োপাধ্য়ায় । তাঁর বয়স 57 বছর । পেশায় তিনি অটোরিকশা চালক ছিলেন । নিজের অটো রয়েছে তাঁর । গত কালীপুজোর দিন দুপুর 1টা নাগাদ SSKM হাসপাতালে ব্রেন স্ট্রোকে মৃত্যু হয় তার মায়ের ।
কলকাতা, 19 নভেম্বর: কালীপুজোর দিন দুপুরে SSKM হাসপাতালে মৃত্যু হয় মায়ের । সেটা মেনে নিতে পারেননি ছেলে। মায়ের মৃত্যুর পর থেকেই মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। গতরাতে উদ্ধার হল তার ঝুলন্ত দেহ । তদন্তকারী দলের পুলিশের প্রাথমিক অনুমান আত্মহত্যা করেছেন ওই ব্যক্তি ।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গড়ফা থানা এলাকার রামকৃষ্ণ পল্লীতে পরিবারের সঙ্গেই থাকতেন দেবাশীষ বন্দ্য়োপাধ্য়ায় । তাঁর বয়স 57 বছর । পেশায় তিনি অটোরিকশা চালক ছিলেন । নিজের অটো রয়েছে তাঁর । গত কালীপুজোর দিন দুপুর 1টা নাগাদ SSKM হাসপাতালে ব্রেন স্ট্রোকে মৃত্যু হয় তার মায়ের । মায়ের মৃত্যু মেনে নিতে পারেননি দেবাশীষ । তারপর থেকেই মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন বলে জানিয়েছে দেবাশীষের পরিবার । গতরাতে তাঁর ছেলে সায়ন বন্দ্য়োপাধ্য়ায় কর্মস্থল থেকে ফিরে দেখেন শোবার ঘরে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ধুতি লাগিয়ে ঝুলছে তাঁর বাবা । সঙ্গে সঙ্গেই তিনি পুরো বিষয়টি প্রতিবেশীদের জানান । খবর দেওয়া হয় গড়ফা থানায় । পুলিশ এসে দেবাশীষবাবুকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় SSKM হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
ঘটনার তদন্তে নেমে প্রাথমিকভাবে পুলিশ এটিকে আত্মহত্যার ঘটনা বলেই মনে করছে । তার শরীরে অন্য কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই । গলার দাগ দেখে তদন্তকারীরা মোটের ওপর নিশ্চিত এটি আত্মহত্যার ঘটনা । তবে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হওয়ার জন্য তার দেহ পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য ।