ETV Bharat / city

যাত্রীর শরীরের তাপমাত্রা কত, মাস্ক পরেছে ? হাওড়ায় নজরদারি মেশিনে

হাওড়া স্টেশনের প্রবেশপথে বসানো হয়েছে স্বয়ংক্রিয় থার্মাল মেশিন । এই স্বয়ংক্রিয় থার্মাল স্ক্যানিং মেশিন বলে দেবে কোনও যাত্রী মাস্ক পড়েছেন কি না । এছাড়া এই মেশিনের মাধ্যমে জানা যাবে প্রত্যেক রেলযাত্রীর শরীরের তাপমাত্রাও । আপাতত পরীক্ষামূলকভাবে 10 লাখ টাকা ব্যয়ে দুটি মেশিন বসানো হয়েছে। একটি ওল্ড কমপ্লেক্সের ক্যাব রোডে, অন্যটি পাশের প্রবেশদ্বারে।

howrah station
মেশিনেই নজরদারি হাওড়া স্টেশনে
author img

By

Published : Jun 3, 2020, 7:17 PM IST

Updated : Jun 23, 2020, 2:59 PM IST

হাওড়া, 3 জুন : থার্মাল গান ব্যবহার করে যাত্রীদের শরীরের তাপমাত্রা নির্ধারণ করছিল রেল কর্তৃপক্ষ। এছাড়া প্রত্যেক যাত্রী মাস্ক পড়েছে কি না তাও নজর রাখা হচ্ছিল । এই কাজে তিন থেকে চারজন রেল পুলিশকর্মীকে মোতায়েন করতে হয়েছিল। কিন্তু, এবার মাত্র একজনের উপস্থিতিতেই যাত্রীদের শরীরের তাপমাত্রা থেকে শুরু করে প্রবেশকারী মাস্ক পরেছে কি না তার সবটাই দেখভাল করা সম্ভব হবে। কারণ হাওড়া স্টেশন চত্বরে প্রবেশ পথে বসানো হয়েছে স্বয়ংক্রিয় থার্মাল স্ক্যানিং মেশিন। এই মেশিন অনায়াসেই বলে দেবে কে প্রবেশের যোগ্য আর কে নয়।

স্বয়ংক্রিয় এই থার্মাল স্ক্যানিং মেশিন বসানো হয়েছে দূরপাল্লার যাত্রী প্রবেশের গেটগুলিতে। যেখানে একে একে প্রবেশকারী যাত্রীদের থার্মাল স্ক্যানিং এবং মুখে মাস্ক রয়েছে কি না সেই পরীক্ষা স্বয়ংক্রিয়ভাবে করে ফেলবে মেশিন। মুখে কেউ মাস্ক না পড়ে থাকলে "নো মাস্ক" বলে সিগনাল দেবে মেশিন। সেই সঙ্গে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেভ হয়ে যাবে মাস্ক না পরা ব্যক্তির ছবি। এর পাশাপাশি যার শরীরের তাপমাত্রা 100° বা তার উপরে, তার ক্ষেত্রেও সিগনাল দেবে এই মেশিনটি। স্বাভাবিক থাকলে মেশিন বলে দেবে তাপমাত্রা স্বাভাবিক।

হাওড়া ডিভিশন- এর DRM ইশাক খান জানান, আপাতত পরীক্ষামূলকভাবে 10 লাখ টাকা ব্যয়ে দুটি মেশিন বসানো হয়েছে। একটি ওল্ড কমপ্লেক্সের ক্যাব রোডে, অন্যটি পাশের প্রবেশদ্বারে। ক্যামেরার পাশাপাশি রাখা হয়েছে মনিটর। যেখানে RPF কর্মীরা মনিটর দেখেই বুঝে যাবেন। পরবর্তীকালে এই সংখ্যা আরও বাড়ানো হবে। তবে লোকাল ট্রেনের যাত্রীরা যে পথ দিয়ে যাতায়াত করেন সেখানে এই মেশিন বসানো হবে না। কারণ অতিমাত্রায় যাত্রী চলাচল শুরু হলে অত স্ক্যান করা সম্ভব নয়। মেশিনটি যে সমস্ত স্ক্যান করবে তার সমস্ত তথ্য সেভ হয়ে থাকবে মেমোরিতে।

হাওড়া, 3 জুন : থার্মাল গান ব্যবহার করে যাত্রীদের শরীরের তাপমাত্রা নির্ধারণ করছিল রেল কর্তৃপক্ষ। এছাড়া প্রত্যেক যাত্রী মাস্ক পড়েছে কি না তাও নজর রাখা হচ্ছিল । এই কাজে তিন থেকে চারজন রেল পুলিশকর্মীকে মোতায়েন করতে হয়েছিল। কিন্তু, এবার মাত্র একজনের উপস্থিতিতেই যাত্রীদের শরীরের তাপমাত্রা থেকে শুরু করে প্রবেশকারী মাস্ক পরেছে কি না তার সবটাই দেখভাল করা সম্ভব হবে। কারণ হাওড়া স্টেশন চত্বরে প্রবেশ পথে বসানো হয়েছে স্বয়ংক্রিয় থার্মাল স্ক্যানিং মেশিন। এই মেশিন অনায়াসেই বলে দেবে কে প্রবেশের যোগ্য আর কে নয়।

স্বয়ংক্রিয় এই থার্মাল স্ক্যানিং মেশিন বসানো হয়েছে দূরপাল্লার যাত্রী প্রবেশের গেটগুলিতে। যেখানে একে একে প্রবেশকারী যাত্রীদের থার্মাল স্ক্যানিং এবং মুখে মাস্ক রয়েছে কি না সেই পরীক্ষা স্বয়ংক্রিয়ভাবে করে ফেলবে মেশিন। মুখে কেউ মাস্ক না পড়ে থাকলে "নো মাস্ক" বলে সিগনাল দেবে মেশিন। সেই সঙ্গে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেভ হয়ে যাবে মাস্ক না পরা ব্যক্তির ছবি। এর পাশাপাশি যার শরীরের তাপমাত্রা 100° বা তার উপরে, তার ক্ষেত্রেও সিগনাল দেবে এই মেশিনটি। স্বাভাবিক থাকলে মেশিন বলে দেবে তাপমাত্রা স্বাভাবিক।

হাওড়া ডিভিশন- এর DRM ইশাক খান জানান, আপাতত পরীক্ষামূলকভাবে 10 লাখ টাকা ব্যয়ে দুটি মেশিন বসানো হয়েছে। একটি ওল্ড কমপ্লেক্সের ক্যাব রোডে, অন্যটি পাশের প্রবেশদ্বারে। ক্যামেরার পাশাপাশি রাখা হয়েছে মনিটর। যেখানে RPF কর্মীরা মনিটর দেখেই বুঝে যাবেন। পরবর্তীকালে এই সংখ্যা আরও বাড়ানো হবে। তবে লোকাল ট্রেনের যাত্রীরা যে পথ দিয়ে যাতায়াত করেন সেখানে এই মেশিন বসানো হবে না। কারণ অতিমাত্রায় যাত্রী চলাচল শুরু হলে অত স্ক্যান করা সম্ভব নয়। মেশিনটি যে সমস্ত স্ক্যান করবে তার সমস্ত তথ্য সেভ হয়ে থাকবে মেমোরিতে।

Last Updated : Jun 23, 2020, 2:59 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.