ETV Bharat / city

পুলিশের 'সন্ত্রাসের' বিরুদ্ধে ফাঁড়ি ঘেরাও তৃণমূলের - পুলিশের 'সন্ত্রাসের' বিরুদ্ধে ফাঁড়ি ঘেরাও তৃণমূলের

চুরির ঘটনার তদন্তে গতকাল রাতে কাঁকসা ও DTPS ফাঁড়ির পুলিশ দুষ্কৃতীদের খোঁজে ওয়ারিয়া মুঙ্গের বস্তিতে যৌথভাবে অভিযান চালায় । সাতজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ । পরে তাদের মধ্যে চারজনকে ছেড়ে দেওয়া হয় । কিন্তু স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, অপরাধীদের ধরার নামে যারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিল না, তাদের ঘরে ঢুকে ভাঙচুর করেছে পুলিশ ।

police outpost Surrounded by the TMC
বিক্ষোভ তৃণমূলের
author img

By

Published : Dec 3, 2019, 12:04 AM IST

দুর্গাপুর, 2 ডিসেম্বর: পুলিশের বিরুদ্ধে জুলুমের অভিযোগে সোমবার সকালে দুর্গাপুরের DTPS পুলিশ ফাঁড়ি ঘেরাও করল তৃণমূল কংগ্রেস । বিক্ষোভে ছিলেন দুর্গাপুর পৌরসভার 36 নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কংগ্রেস নেতা ইমরান খান ও এলাকার বাসিন্দাদের একাংশ । তবে তৃণমূলের পতাকা হাতে নিয়েই ফাঁড়ি ঘেরাও করেন তাঁরা ।

চুরির ঘটনার তদন্তে গতকাল রাতে কাঁকসা ও DTPS ফাঁড়ির পুলিশ দুষ্কৃতীদের খোঁজে ওয়ারিয়া মুঙ্গের বস্তিতে যৌথভাবে অভিযান চালায় । সাতজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ । পরে তাদের মধ্যে চারজনকে ছেড়ে দেওয়া হয় । কিন্তু স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, অপরাধীদের ধরার নামে যারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিল না, তাদের ঘরে ঢুকে ভাঙচুর করেছে পুলিশ । তৃণমূলের 36 নম্বর ওয়ার্ড যুব সভাপতি ইমরান খানের অভিযোগ, "এলাকার সমস্ত লোহা মাফিয়া, দুষ্কৃতীরা গায়ে হাওয়া লাগিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে । আর দুষ্কৃতীদের ধরার নামে DTPS ফাঁড়ির পুলিশ নিরীহদের তুলে নিয়ে গিয়ে কেস দিচ্ছে । সাধারণ মানুষদের হয়রান করছে । এটা কোনওভাবে মেনে নেওয়া যায় না । যদি পুলিশ জুলুম বন্ধ না করে তাহলে লাগাতার আন্দোলন হবে ।"

দেখুন ভিডিয়ো...

শালিনী জয়সওয়াল নামে এক স্থানীয় বাসিন্দার অভিযোগ, 24 নভেম্বর বিয়ে হয় এলাকার এক মহিলার । সদ্য বিবাহিতা ওই মহিলার স্বামীকে গতকাল রাতে শ্বশুরবাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায় পুলিশ । এমনকি এক পড়ুয়াকেও তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ তোলেন তিনি । ফাঁড়ি ঘেরাও কর্মসূচিতে ছিলেন 36 নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর লোকনাথ দাস ও যুগ্ম আহ্বায়ক পার্থসারথি দাঁ । এদিন DTPS ফাঁড়ির এক গাড়ির চালক ও দুই সিভিক ভলান্টিয়ারও ফাঁড়ি ঘেরাও কর্মসূচিতে যোগ দেন । অবশেষে যারা চুরির ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নয় তাদের ছেড়ে দেওয়ার আশ্বাস দিলে ঘেরাও তুলে নেন বিক্ষোভকারীরা ।

যদিও আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের ACP পূর্ব আরিশ বিলাল বলেন, "আজ থানার সামনে কিছু মানুষ ক্ষোভ দেখিয়েছে । আমরা কাউকে গ্রেপ্তার করিনি । কাঁকসা থানা এলাকার একটি চুরির ঘটনার তদন্তে কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আনা হয়েছিল । এই ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত নয় তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে । "

দুর্গাপুর, 2 ডিসেম্বর: পুলিশের বিরুদ্ধে জুলুমের অভিযোগে সোমবার সকালে দুর্গাপুরের DTPS পুলিশ ফাঁড়ি ঘেরাও করল তৃণমূল কংগ্রেস । বিক্ষোভে ছিলেন দুর্গাপুর পৌরসভার 36 নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কংগ্রেস নেতা ইমরান খান ও এলাকার বাসিন্দাদের একাংশ । তবে তৃণমূলের পতাকা হাতে নিয়েই ফাঁড়ি ঘেরাও করেন তাঁরা ।

চুরির ঘটনার তদন্তে গতকাল রাতে কাঁকসা ও DTPS ফাঁড়ির পুলিশ দুষ্কৃতীদের খোঁজে ওয়ারিয়া মুঙ্গের বস্তিতে যৌথভাবে অভিযান চালায় । সাতজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ । পরে তাদের মধ্যে চারজনকে ছেড়ে দেওয়া হয় । কিন্তু স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, অপরাধীদের ধরার নামে যারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিল না, তাদের ঘরে ঢুকে ভাঙচুর করেছে পুলিশ । তৃণমূলের 36 নম্বর ওয়ার্ড যুব সভাপতি ইমরান খানের অভিযোগ, "এলাকার সমস্ত লোহা মাফিয়া, দুষ্কৃতীরা গায়ে হাওয়া লাগিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে । আর দুষ্কৃতীদের ধরার নামে DTPS ফাঁড়ির পুলিশ নিরীহদের তুলে নিয়ে গিয়ে কেস দিচ্ছে । সাধারণ মানুষদের হয়রান করছে । এটা কোনওভাবে মেনে নেওয়া যায় না । যদি পুলিশ জুলুম বন্ধ না করে তাহলে লাগাতার আন্দোলন হবে ।"

দেখুন ভিডিয়ো...

শালিনী জয়সওয়াল নামে এক স্থানীয় বাসিন্দার অভিযোগ, 24 নভেম্বর বিয়ে হয় এলাকার এক মহিলার । সদ্য বিবাহিতা ওই মহিলার স্বামীকে গতকাল রাতে শ্বশুরবাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায় পুলিশ । এমনকি এক পড়ুয়াকেও তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ তোলেন তিনি । ফাঁড়ি ঘেরাও কর্মসূচিতে ছিলেন 36 নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর লোকনাথ দাস ও যুগ্ম আহ্বায়ক পার্থসারথি দাঁ । এদিন DTPS ফাঁড়ির এক গাড়ির চালক ও দুই সিভিক ভলান্টিয়ারও ফাঁড়ি ঘেরাও কর্মসূচিতে যোগ দেন । অবশেষে যারা চুরির ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নয় তাদের ছেড়ে দেওয়ার আশ্বাস দিলে ঘেরাও তুলে নেন বিক্ষোভকারীরা ।

যদিও আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের ACP পূর্ব আরিশ বিলাল বলেন, "আজ থানার সামনে কিছু মানুষ ক্ষোভ দেখিয়েছে । আমরা কাউকে গ্রেপ্তার করিনি । কাঁকসা থানা এলাকার একটি চুরির ঘটনার তদন্তে কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আনা হয়েছিল । এই ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত নয় তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে । "

Intro:""লোহা চোররা নিচিন্তে ঘুমোচ্ছে অথচ সাধারণ নিরীহ মানুষ পুলিশি জুলুমের কারনে আতঙ্কে ভুগছে""- পুলিশের বিরুদ্ধে এই জুলুমবাজির অভিযোগে সোমবার সাতসকালে দুর্গাপুরের ডিটিপিএস পুলিশ ফাঁড়িতে বিক্ষোভ দেখালো দুর্গাপুর পুরসভার ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের টিএমসি নেতা-কর্মীসহ সাধারণ মানুষ।দলীয় পতাকা হাতে নিয়েই ডিটিপএস ফাঁড়ি ঘেরাও করল টিএমসি নেতা-কর্মীরা।
শাসক দলের যুব শাখার ছত্রিশ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতি ইমরান খাঁনের অভিযোগ, এই এলাকার কুখ্যাত উমেশ চৌধুরী থেকে শুরু করে সমস্ত লোহা মাফিয়া আর দুষ্কৃতীরা গায়ে হাওয়া লাগিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আর দুষ্কৃতী ধরার নামে ডিটিপিএস ফাঁড়ির পুলিশ নিরীহ মানুষদের তুলে নিয়ে হয় কেস দিচ্ছে। নচেৎ হয়রানি করছে। এটা কোনোভাবে মেনে নেওয়া যায় না। যদি পুলিশ এই জুলুম বন্ধ না করে তাহলে লাগাতার আন্দোলন হবে।""
মানুষের ক্ষোভের কারন রবিবার রাতে কাঁকসা ও ডিটিপিএস ফাঁড়ির পুলিশ ওয়ারিয়া মুঙ্গের বস্তিতে যৌথ ভাবে অভিযান চালায় কোনো অপরাধীর সন্ধান করতে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, অপরাধীদের বিরুদ্ধে পুলিশ কড়া ব্যবস্থা নিক অসুবিধা নেই। কিন্তু অপরাধী ধরার নামে নিরপরাধদের ঘরে ঢুকে ভাঙচুর আর সবকিছু তছনচ করেছে। ডিটিপিএস ফাঁড়ির এক পুলিশের গাড়ীর চালক ও এক দুই জন সিভিক পুলিশ তারাও আজ এর বিরুদ্ধে তারা ফাঁড়ি ঘেরাও কর্মসূচীতে যোগ দেয়।
শালিনী জয়সওয়াল নামে এক স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ, গত চব্বিশ তারিখ বিয়ে হয়েছিল এলাকারই এক মহিলার।সদ্য বিবাহিত এই মহিলার স্বামী আসে শ্বশুরবাড়িতে।তাকেও রবিবার রাতে তুলে নিয়ে এসেছে পুলিশ। এমনকি এক ছাত্রকে,যার আজ পরীক্ষা তাকেও পুলিশ বিনা অপরাধে ধরে নিয়ে এসেছে।
তৃণমূল কংগ্রেসের দলীয় পতাকা নিয়ে এইদিন দলের কর্মী সমর্থকরা সাধারণ মানুষকে সাথে নিয়ে এই ফাঁড়ি ঘেরাও কর্মসূচীতে সামিল হন। কোনো বিরোধী দল নয় খোদ তৃণমূল কর্মীদের এই বিক্ষোভ কর্মসূচীতে অস্বস্তি এড়াতে ডিটিপিএস ফাঁড়িতে ছুটে আসেন স্থানীয় ছত্রিশ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার লোকনাথ দাস ও ওয়ার্ডের যুগ্ম কনভেনর পার্থসারথি দা।পুলিশের সাথে তারা আলোচনায় বসেন, জানিয়ে দেন যাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই তাদের অবিলম্বে ছেড়ে দিতে হবে।
শেষ পর্যন্ত স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের চাপে পুলিশ গুরুত্ব দিয়ে সাধারণ মানুষের দাবীগুলি বিবেচনার আশ্বাস দিলে প্রায় ঘন্টা খানেক পর ওঠে ফাঁড়ি ঘেরাও কর্মসূচী। নিরপরাধদের ব পুলিশ ছেড়ে দেবেন বলে আশ্বাস দেয়।টিএমসি নেতা পার্থসারথী দাঁ বলেন,""পুলিশকে বলেছি আগে আমরা দেখব যারা নিরপরাধ তাদের পুলিশ যাতে কোনওভাবেই হেনস্থা না করে।যারা অপরাধী তাদের ধরুক।""Body:হConclusion:হ
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.