ETV Bharat / city

হোটেলকর্মীর ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার

লকডাউনের দু-তিন মাস আগে থেকে দুর্গাপুরের সিটি সেন্টারের একটি রেস্তরাঁয় ওয়েটারের কাজ করতেন কলকাতার বাসিন্দা ওই ব্যক্তি ৷ রেঁস্তরাটি বন্ধ হয়ে যায় ৷ আর্থিক অনটনে ভুগছিলেন তিনি ৷ সেই কারণে আত্মহত্যা বলে অনুমান করছে পুলিশ ৷

durgapur
রোজগারবিহীন হোটেল কর্মীর আত্মঘাতী, মৃত্যুর কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা
author img

By

Published : Jun 5, 2020, 12:53 PM IST

দুর্গাপুর ,5 জুন : দুর্গাপুর সিটি সেন্টারের বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন বাণিজ্যিক ভবনের ছাদে এক হোটেল কর্মীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার। মৃতের বয়স আনুমানিক 42 বছর ৷ তবে, মৃতের নাম এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। মৃতদেহটি সিটি সেন্টার ফাঁড়ির পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে পাঠিয়েছে । প্রাথমিক তদন্তে অনুমান আর্থিক অনটনের কারণে মানসিক অবসাদ থেকে আত্মঘাতী করেছে ওই ব্যক্তি ৷ অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে চলছে তদন্ত ৷

জানা যায়, লকডাউনের দু-তিন মাস আগে থেকে দুর্গাপুরের সিটি সেন্টারের একটি রেস্তরাঁয় ওয়েটারের কাজ করতেন কলকাতার বাসিন্দা ওই ব্যক্তি। রেস্তরাঁটির উপরে একটি বাণিজ্যিক ভবনে থাকতেন তিনি। লকডাউন শুরু হতেই সিটি সেন্টার বাসস্ট্যান্ড লাগোয়া ওই রেস্তরাঁটি বন্ধ হয়ে যায়। কর্মহীন হয়ে পড়েন তিনি ৷ যানবাহন চলাচল না করার কারণে বাড়িও ফিরে যেতে পারেননি। স্থানীয় সূত্র থেকে আরও জানা যায় , লকডাউন চলাকালীন একবার শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ার কারণে তাঁকে দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে ভরতি করা হয় ৷ সুস্থ হয়ে তিনি ফিরেও আসেন ৷ তারপর আত্মহত্যা করেন ৷ ব্যবসায়ী আশিস কসুয়া জানিয়েছেন, "বৃহস্পতিবার ওই ভবনে থাকা একটি সরকারি কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে আসা ছাত্রছাত্রীরা ওই ব্যক্তিকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। এরপর সিটি সেন্টার ফাঁড়ির পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে পাঠায় । কী কারণে মারা গেলেন এই ব্যক্তি তা এখনও পর্যন্ত যাওয়া যায়নি ৷"

মৃতের পরিচয় নিয়ে কী বলেন স্থানীয় বাসিন্দারা ? দেখুন ভিডিয়োয়...

খাদ্য এবং বাসস্থানের অভাবে দিন কাটাচ্ছিলেন ওই হোটেল কর্মী, বিষয়টি স্থানীয় বাসিন্দাদেরও জানা ছিল ৷ তবুও প্রশাসনিক ভবনে সেই বিষয়টি কেনও জানানো হয়নি তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন ৷

দুর্গাপুর ,5 জুন : দুর্গাপুর সিটি সেন্টারের বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন বাণিজ্যিক ভবনের ছাদে এক হোটেল কর্মীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার। মৃতের বয়স আনুমানিক 42 বছর ৷ তবে, মৃতের নাম এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। মৃতদেহটি সিটি সেন্টার ফাঁড়ির পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে পাঠিয়েছে । প্রাথমিক তদন্তে অনুমান আর্থিক অনটনের কারণে মানসিক অবসাদ থেকে আত্মঘাতী করেছে ওই ব্যক্তি ৷ অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে চলছে তদন্ত ৷

জানা যায়, লকডাউনের দু-তিন মাস আগে থেকে দুর্গাপুরের সিটি সেন্টারের একটি রেস্তরাঁয় ওয়েটারের কাজ করতেন কলকাতার বাসিন্দা ওই ব্যক্তি। রেস্তরাঁটির উপরে একটি বাণিজ্যিক ভবনে থাকতেন তিনি। লকডাউন শুরু হতেই সিটি সেন্টার বাসস্ট্যান্ড লাগোয়া ওই রেস্তরাঁটি বন্ধ হয়ে যায়। কর্মহীন হয়ে পড়েন তিনি ৷ যানবাহন চলাচল না করার কারণে বাড়িও ফিরে যেতে পারেননি। স্থানীয় সূত্র থেকে আরও জানা যায় , লকডাউন চলাকালীন একবার শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ার কারণে তাঁকে দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে ভরতি করা হয় ৷ সুস্থ হয়ে তিনি ফিরেও আসেন ৷ তারপর আত্মহত্যা করেন ৷ ব্যবসায়ী আশিস কসুয়া জানিয়েছেন, "বৃহস্পতিবার ওই ভবনে থাকা একটি সরকারি কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে আসা ছাত্রছাত্রীরা ওই ব্যক্তিকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। এরপর সিটি সেন্টার ফাঁড়ির পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে পাঠায় । কী কারণে মারা গেলেন এই ব্যক্তি তা এখনও পর্যন্ত যাওয়া যায়নি ৷"

মৃতের পরিচয় নিয়ে কী বলেন স্থানীয় বাসিন্দারা ? দেখুন ভিডিয়োয়...

খাদ্য এবং বাসস্থানের অভাবে দিন কাটাচ্ছিলেন ওই হোটেল কর্মী, বিষয়টি স্থানীয় বাসিন্দাদেরও জানা ছিল ৷ তবুও প্রশাসনিক ভবনে সেই বিষয়টি কেনও জানানো হয়নি তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.