শিলিগুড়ি, 2 জুন : উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কোরোনা আক্রান্তের সংস্পর্শে এসে আক্রান্ত চার চিকিৎসক । অন্যদিকে কোরোনা হাসপাতালে আক্রান্ত সুপার সহ আরও তিনজন । PPE, মাস্ক, স্যানিটাইজ়ার ব্যবহারের পরও কেন এভাবে চিকিৎসকরা আক্রান্ত হচ্ছেন তার উত্তর খুঁজছে স্বাস্থ্য দপ্তর ।
রাজ্যে যখন কোরোনা সংক্রমণ শুরু হয়েছিল, সেই সময় উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আক্রান্ত হয়েছিলেন দুই নার্স । কিন্তু সেই সময় সেখানে পর্যাপ্ত PPE, গ্লাভস ছিল না । এখানকার এক চিকিৎসক কলকাতায় গিয়ে আক্রান্ত হন । কিন্তু এখন PPE, গ্লাভস ইত্যাদির অভাব নেই বললেই চলে । এই পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাজ করেও কীভাবে ফের মেডিকেলের চার চিকিৎসক আক্রান্ত হলেন তা নিয়ে খোঁজ শুরু করেছে স্বাস্থ্য দপ্তর । পাশাপাশি, শিলিগুড়ির কোরোনা হাসপাতালে কীভাবে সুপার সহ চারজন আক্রান্ত হলেন তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে ।
কোরোনা মোকাবিলায় উত্তরবঙ্গের দায়িত্বে থাকা চিকিৎসক সুশান্ত রায় বলেন, “কোনওভাবে রোগীর সংস্পর্শে আসাতেই এই সংক্রমণ ছড়িয়েছে । এর জেরে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চার চিকিৎসক আক্রান্ত হয়েছেন ও আরও 15 জন কোয়ারানটিনে । এখন মাস্ক, PPE ইত্যাদির সমস্যা নেই । ফলে আমাদের দেখতে হবে চিকিৎসা করতে গিয়ে কোথাও ভুল হচ্ছে কি না । কারণ সংস্পর্শ ছাড়া সংক্রমণ সম্ভব নয় ।”
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ প্রবীর দেব জানান, “চিকিৎসকরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলেন । তা মেনেই কাজ হচ্ছে । ফলে কীভাবে সংক্রমণ হচ্ছে তা খতিয়ে দেখছি আমরা ।” মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সুপার কৌশিক সমাজদার জানান, দৈনিক গড়ে 200 PPE ব্যবহার হচ্ছে । পর্যাপ্ত মাস্ক, স্যানিটাইজ়ার, গ্লাভস রয়েছে । তারপরও কীভাবে সংক্রমণ ছড়াল তা নিয়ে আমরা চিন্তায় রয়েছি । সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে ।"
উত্তরবঙ্গ মেডিকেলে চিকিৎসকদের কোরোনা সংক্রমণ নিয়ে চিন্তিত স্বাস্থ্য দপ্তর
পর্যাপ্ত মাস্ক, PPE ও গ্লাভস থাকা সত্ত্বেও কীভাবে চিকিৎসকরা আক্রান্ত হচ্ছেন তা নিয়ে চিন্তিত স্বাস্থ্য দপ্তর ।
শিলিগুড়ি, 2 জুন : উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কোরোনা আক্রান্তের সংস্পর্শে এসে আক্রান্ত চার চিকিৎসক । অন্যদিকে কোরোনা হাসপাতালে আক্রান্ত সুপার সহ আরও তিনজন । PPE, মাস্ক, স্যানিটাইজ়ার ব্যবহারের পরও কেন এভাবে চিকিৎসকরা আক্রান্ত হচ্ছেন তার উত্তর খুঁজছে স্বাস্থ্য দপ্তর ।
রাজ্যে যখন কোরোনা সংক্রমণ শুরু হয়েছিল, সেই সময় উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আক্রান্ত হয়েছিলেন দুই নার্স । কিন্তু সেই সময় সেখানে পর্যাপ্ত PPE, গ্লাভস ছিল না । এখানকার এক চিকিৎসক কলকাতায় গিয়ে আক্রান্ত হন । কিন্তু এখন PPE, গ্লাভস ইত্যাদির অভাব নেই বললেই চলে । এই পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাজ করেও কীভাবে ফের মেডিকেলের চার চিকিৎসক আক্রান্ত হলেন তা নিয়ে খোঁজ শুরু করেছে স্বাস্থ্য দপ্তর । পাশাপাশি, শিলিগুড়ির কোরোনা হাসপাতালে কীভাবে সুপার সহ চারজন আক্রান্ত হলেন তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে ।
কোরোনা মোকাবিলায় উত্তরবঙ্গের দায়িত্বে থাকা চিকিৎসক সুশান্ত রায় বলেন, “কোনওভাবে রোগীর সংস্পর্শে আসাতেই এই সংক্রমণ ছড়িয়েছে । এর জেরে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চার চিকিৎসক আক্রান্ত হয়েছেন ও আরও 15 জন কোয়ারানটিনে । এখন মাস্ক, PPE ইত্যাদির সমস্যা নেই । ফলে আমাদের দেখতে হবে চিকিৎসা করতে গিয়ে কোথাও ভুল হচ্ছে কি না । কারণ সংস্পর্শ ছাড়া সংক্রমণ সম্ভব নয় ।”
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ প্রবীর দেব জানান, “চিকিৎসকরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলেন । তা মেনেই কাজ হচ্ছে । ফলে কীভাবে সংক্রমণ হচ্ছে তা খতিয়ে দেখছি আমরা ।” মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সুপার কৌশিক সমাজদার জানান, দৈনিক গড়ে 200 PPE ব্যবহার হচ্ছে । পর্যাপ্ত মাস্ক, স্যানিটাইজ়ার, গ্লাভস রয়েছে । তারপরও কীভাবে সংক্রমণ ছড়াল তা নিয়ে আমরা চিন্তায় রয়েছি । সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে ।"