কলকাতা, 10 জুন: সুনীল ছেত্রী ভারতীয় ফুটবলে কিংবদন্তি হলেও আদতে মানুষটি মনের দিক থেকে শিশুর মতো । এভাবেই ভারতীয় দলের অধিনায়কের অজানা দিক তুলে ধরেছেন ইগুয়েন লিংডো।
অধিনায়কের শিশুসুলভ আচরণের কথা বলতে গিয়ে একটি ঘটনার কথা বলেছেন তরুণ মিডফিল্ডার। "আমার সঠিক তারিখটা মনে নেই। বেঙ্গালুরুতে ভারতীয় দলের শিবির চলছিল। পরের দিন ঘরের মাঠে ম্যাকাওয়ের বিরুদ্ধে হোম ম্যাচ। একটা জয় আমাদের AFC এশিয়ান কাপে জায়গা করে দেবে। ওই সময় অনূর্ধ্ব 17 বিশ্বকাপের ম্যাচ চলছিল। আমরা তাড়াতাড়ি অনুশীলন শেষ করে TV-র সামনে বসেছিলাম। সুনীল ভারতীয় দলের ভালো খেলা দেখে বাচ্চাদের মতো আনন্দ করছিল। ভারতীয় দল গোল শোধ করতেই বিছানায় শিশুর মতো লাফিয়ে উঠেছিল সুনীল ছেত্রী । সারা ঘর জুড়ে দৌড়েছিল।"
রুমমেট হওয়ার অভিজ্ঞাতার নিরিখে তরুণ মিডফিল্ডার জানিয়েছেন খেলা নিয়ে বাড়তি চাপ কখনই অনুভব করেন না অধিনায়ক। খেলার বাইরের অনেক বিষয়ে আলোচনা চলতে থাকে সবসময়। একইভাবে টাটা ফুটবল অ্যাকাডেমিতে সুযোগ না পাওয়ার জন্য ধন্যবাদ দেন সুনীল। তবে পড়াশোনার অভাব নিয়ে আক্ষেপ রয়েছে সুনীলের, জানিয়েছেন লিংডো।
তাই বাচ্চাদের পড়াশোনার প্রয়োজনীয়তার কথা সবসময় বলেন। নিজেদের বেড়ে ওঠার সময় সুযোগ সুবিধার অভাবের আক্ষেপ এখনও সুনীলের মনে। তাই নতুন প্রজন্মের জন্য ভালো পরিকাঠামোর প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন।
ভারত অধিনায়ক তার TV-র রিমোট এবং মোবাইল নিয়ে মোটেই পজ়েসিভ নন। একমাত্র ভালো খেলা থাকলেই রিমোট নিয়ে খেলা দেখতে বসেন। তবে সুনীল ছেত্রী যে ব্যাগ গোছানোর ব্যাপারে একদমই অপটু, তা জানিয়েছেন লিংডো। বেরোনোর আগের মুহূর্তে ব্যাগ গোছানোর জন্য তাড়াহুড়ো করেন। সব মিলিয়ে দিনের শেষে শিশুসুলভ মানসিকতা লুকিয়ে রয়েছে সুনীল ছেত্রীর মধ্যে, বলছেন লিংডো।
সুনীলের মন শিশুর মতো : ইগুয়েন লিংডো - lingdho on Sunil Chhetri
পড়াশোনার অভাব নিয়ে আক্ষেপ রয়েছে সুনীলের । তাই বাচ্চাদের পড়াশোনার প্রয়োজনীয়তার কথা সবসময় বলেন। নিজেদের বেড়ে ওঠার সময় সুযোগ সুবিধার অভাবের আক্ষেপ এখনও সুনীলের মনে। তাই নতুন প্রজন্মের জন্য ভালো পরিকাঠামোর প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন। সুনীল ছেত্রীর সম্পর্কে এমনই কথা জানালেন সতীর্থ ইগুয়েন লিংডো।
কলকাতা, 10 জুন: সুনীল ছেত্রী ভারতীয় ফুটবলে কিংবদন্তি হলেও আদতে মানুষটি মনের দিক থেকে শিশুর মতো । এভাবেই ভারতীয় দলের অধিনায়কের অজানা দিক তুলে ধরেছেন ইগুয়েন লিংডো।
অধিনায়কের শিশুসুলভ আচরণের কথা বলতে গিয়ে একটি ঘটনার কথা বলেছেন তরুণ মিডফিল্ডার। "আমার সঠিক তারিখটা মনে নেই। বেঙ্গালুরুতে ভারতীয় দলের শিবির চলছিল। পরের দিন ঘরের মাঠে ম্যাকাওয়ের বিরুদ্ধে হোম ম্যাচ। একটা জয় আমাদের AFC এশিয়ান কাপে জায়গা করে দেবে। ওই সময় অনূর্ধ্ব 17 বিশ্বকাপের ম্যাচ চলছিল। আমরা তাড়াতাড়ি অনুশীলন শেষ করে TV-র সামনে বসেছিলাম। সুনীল ভারতীয় দলের ভালো খেলা দেখে বাচ্চাদের মতো আনন্দ করছিল। ভারতীয় দল গোল শোধ করতেই বিছানায় শিশুর মতো লাফিয়ে উঠেছিল সুনীল ছেত্রী । সারা ঘর জুড়ে দৌড়েছিল।"
রুমমেট হওয়ার অভিজ্ঞাতার নিরিখে তরুণ মিডফিল্ডার জানিয়েছেন খেলা নিয়ে বাড়তি চাপ কখনই অনুভব করেন না অধিনায়ক। খেলার বাইরের অনেক বিষয়ে আলোচনা চলতে থাকে সবসময়। একইভাবে টাটা ফুটবল অ্যাকাডেমিতে সুযোগ না পাওয়ার জন্য ধন্যবাদ দেন সুনীল। তবে পড়াশোনার অভাব নিয়ে আক্ষেপ রয়েছে সুনীলের, জানিয়েছেন লিংডো।
তাই বাচ্চাদের পড়াশোনার প্রয়োজনীয়তার কথা সবসময় বলেন। নিজেদের বেড়ে ওঠার সময় সুযোগ সুবিধার অভাবের আক্ষেপ এখনও সুনীলের মনে। তাই নতুন প্রজন্মের জন্য ভালো পরিকাঠামোর প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন।
ভারত অধিনায়ক তার TV-র রিমোট এবং মোবাইল নিয়ে মোটেই পজ়েসিভ নন। একমাত্র ভালো খেলা থাকলেই রিমোট নিয়ে খেলা দেখতে বসেন। তবে সুনীল ছেত্রী যে ব্যাগ গোছানোর ব্যাপারে একদমই অপটু, তা জানিয়েছেন লিংডো। বেরোনোর আগের মুহূর্তে ব্যাগ গোছানোর জন্য তাড়াহুড়ো করেন। সব মিলিয়ে দিনের শেষে শিশুসুলভ মানসিকতা লুকিয়ে রয়েছে সুনীল ছেত্রীর মধ্যে, বলছেন লিংডো।