ETV Bharat / briefs

স্লুইস গেট নিয়ে তরজায় রায়গঞ্জের বিধায়ক ও পৌরপ্রধান

রায়গঞ্জ শক্তিনগরে স্লুইস গেট মেরামতি করল সেচ দপ্তর। রায়গঞ্জ পৌর এলাকার তিনটি ওয়ার্ড জলমগ্ন হবার দায় পৌরসভার উপর চাপালেন রায়গঞ্জের বিধায়ক মোহিত সেনগুপ্ত। পৌরপতি সন্দীপ বিশ্বাস বিধায়কের এই দায় নিতে রাজি নয়।

Raigunj
Raigunj
author img

By

Published : Jul 4, 2020, 10:53 PM IST

রায়গঞ্জ, 4জুলাই : একটানা বৃষ্টিতে রায়গঞ্জ পৌরএলাকার তিনটি ওয়ার্ড জলমগ্ন । ওই এলাকা গুলির মানুষেরা এখন ঘরছাড়া। যদিওপ্রশাসনিক আধিকারিকরা নিকাশি ব্যবস্থার অবহেলার কারণ হিসেবে একে অপরকে দোষারোপকরছেন। রায়গঞ্জের বিধায়ক মোহিত সেনগুপ্ত অভিযোগ করে বলেন পৌরপ্রধান সন্দীপ বিশ্বাসএই ঘটনার দোষী । অপরদিকে সন্দীপ বিশ্বাস মোহিত সেনগুপ্তর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনেন। আজস্লুইস গেট মেরামেতির কাজে হাত লাগান সেচ দপ্তর।

শুক্রবারভোর থেকে প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে রায়গঞ্জ পৌরসভার সাত নম্বর ওয়ার্ড শক্তিনগর, আট নম্বর রমেন্দ্রপল্লী এবং নয় নম্বরওয়ার্ড কুমারডাঙ্গির একাংশ জলমগ্ন হয়ে যায়।বাড়ি ঘরে জল ঢোকায় এই এলাকার বাসিন্দারারেল লাইন থেকে বেশ কিছু স্কুলে আশ্রয় নেন। রায়গঞ্জ কুলিক নদীর জল সামান্য কমলেওনদী বাঁধের স্লুইস গেট বিকল থাকায় শহরের জল নদীতে নামতে পারেনি। আজ স্লুইস গেটমেরামেতির কাজে হাত লাগান সেচ দপ্তর।স্লুইস গেট সচল হবার পর শক্তিনগর এলাকার জলখুব সামান্য নামতে শুরু করেছে।

আজকুলিক নদী বাধ এলাকা পরিদর্শনে যান রায়গঞ্জের বিধায়ক মোহিত সেনগুপ্ত। বিধায়কেরঅভিযোগ খরা মরশুমে সেচ দপ্তরের আধিকারিকদের সঙ্গে নিয়ে স্লুইজ গেট,বাধের সার্বিক অবস্থা পর্যবেক্ষন করাউচিত ছিল পৌরসভার।পৌরসভা সেই কাজ না করার কারনেই এই এলাকার মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতেহচ্ছে।গতকাল তিনি জেলা শাসক এবং সেচ দপ্তরের আধিকারিককে স্লুইজ গেট মেরামতির জন্যলিখিত দাবি করা হয়েছিল।সেচ দপ্তর দ্রুততার সঙ্গে স্লুইস গেট মেরামতির কাজে হাতলাগিয়েছে।

বিধায়কের অভিযোগ মানতে চাননিরায়গঞ্জ পৌরসভার পৌরপতি সন্দীপ বিশ্বাস।তিনি জানিয়েছেন, এ বছর অনেক আগে বর্ষা ঢুকেছে। পৌরসভার সঙ্গে সেচদপ্তর,জেলা প্রশাসনের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হয়। ছুটিরদিনে কেউ বাঁধে গিয়ে পৌরসভার বিরুদ্ধে অভিযোগ করতেই পারেন। গতকাল পৌরসভার প্রতিনিধিরাযেভাবে মানুষকে সহায়তা করেছেন তখন তো তাকে দেখা যায়।তবে দুর্গত মানুষ পৌরসভারকাউন্সিলর বরুণ ব্যানার্জীর প্রশংসা করেন।

রায়গঞ্জ, 4জুলাই : একটানা বৃষ্টিতে রায়গঞ্জ পৌরএলাকার তিনটি ওয়ার্ড জলমগ্ন । ওই এলাকা গুলির মানুষেরা এখন ঘরছাড়া। যদিওপ্রশাসনিক আধিকারিকরা নিকাশি ব্যবস্থার অবহেলার কারণ হিসেবে একে অপরকে দোষারোপকরছেন। রায়গঞ্জের বিধায়ক মোহিত সেনগুপ্ত অভিযোগ করে বলেন পৌরপ্রধান সন্দীপ বিশ্বাসএই ঘটনার দোষী । অপরদিকে সন্দীপ বিশ্বাস মোহিত সেনগুপ্তর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনেন। আজস্লুইস গেট মেরামেতির কাজে হাত লাগান সেচ দপ্তর।

শুক্রবারভোর থেকে প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে রায়গঞ্জ পৌরসভার সাত নম্বর ওয়ার্ড শক্তিনগর, আট নম্বর রমেন্দ্রপল্লী এবং নয় নম্বরওয়ার্ড কুমারডাঙ্গির একাংশ জলমগ্ন হয়ে যায়।বাড়ি ঘরে জল ঢোকায় এই এলাকার বাসিন্দারারেল লাইন থেকে বেশ কিছু স্কুলে আশ্রয় নেন। রায়গঞ্জ কুলিক নদীর জল সামান্য কমলেওনদী বাঁধের স্লুইস গেট বিকল থাকায় শহরের জল নদীতে নামতে পারেনি। আজ স্লুইস গেটমেরামেতির কাজে হাত লাগান সেচ দপ্তর।স্লুইস গেট সচল হবার পর শক্তিনগর এলাকার জলখুব সামান্য নামতে শুরু করেছে।

আজকুলিক নদী বাধ এলাকা পরিদর্শনে যান রায়গঞ্জের বিধায়ক মোহিত সেনগুপ্ত। বিধায়কেরঅভিযোগ খরা মরশুমে সেচ দপ্তরের আধিকারিকদের সঙ্গে নিয়ে স্লুইজ গেট,বাধের সার্বিক অবস্থা পর্যবেক্ষন করাউচিত ছিল পৌরসভার।পৌরসভা সেই কাজ না করার কারনেই এই এলাকার মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতেহচ্ছে।গতকাল তিনি জেলা শাসক এবং সেচ দপ্তরের আধিকারিককে স্লুইজ গেট মেরামতির জন্যলিখিত দাবি করা হয়েছিল।সেচ দপ্তর দ্রুততার সঙ্গে স্লুইস গেট মেরামতির কাজে হাতলাগিয়েছে।

বিধায়কের অভিযোগ মানতে চাননিরায়গঞ্জ পৌরসভার পৌরপতি সন্দীপ বিশ্বাস।তিনি জানিয়েছেন, এ বছর অনেক আগে বর্ষা ঢুকেছে। পৌরসভার সঙ্গে সেচদপ্তর,জেলা প্রশাসনের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হয়। ছুটিরদিনে কেউ বাঁধে গিয়ে পৌরসভার বিরুদ্ধে অভিযোগ করতেই পারেন। গতকাল পৌরসভার প্রতিনিধিরাযেভাবে মানুষকে সহায়তা করেছেন তখন তো তাকে দেখা যায়।তবে দুর্গত মানুষ পৌরসভারকাউন্সিলর বরুণ ব্যানার্জীর প্রশংসা করেন।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.