ETV Bharat / bharat

Varun Gandhi : লখিমপুরের ঘটনাকে হিন্দু-শিখ লড়াই হিসাবে ব্যখ্যার চেষ্টা ভয়ঙ্কর, সরব বরুণ গান্ধি

লখিমপুর খেরির ঘটনাকে হিন্দু-শিখ লড়াই হিসাবে ব্যখ্যা করার একটা ভয়ঙ্কর চেষ্টা চলছে ৷ যা একেবারেই অনভিপ্রেত ৷ টুইটারে এ নিয়ে সরব হলেন বিজেপি সাংসদ বরুণ গান্ধি ৷ তাঁর আশঙ্কা, এর ফলে দেশের সংহতি নষ্ট হবে ৷

Varun Gandhi slams attempts to turn Lakhimpur Kheri violence case into Hindu vs Sikh battle
Varun Gandhi : লখিমপুর খেরির ঘটনাকে হিন্দু-শিখ লড়াই হিসাবে ব্যখ্যা করার চেষ্টা ভয়ঙ্কর, টুইটারে সরব বরুণ গান্ধি
author img

By

Published : Oct 10, 2021, 4:24 PM IST

নয়াদিল্লি, 10 অক্টোবর : লখিমপুর খেরির (Lakhimpur Kheri) ঘটনাকে যেভাবে হিন্দু-শিখ লড়াই হিসাবে ব্যখ্যা করার চেষ্টা চলছে, তা নিন্দনীয় ৷ রবিবার ঠিক এভাবেই এই ঘটনার কড়া সমালোচনা করলেন বিজেপি নেতা তথা পিলিভিটের সাংসদ বরুণ গান্ধি (Varun Gandhi) ৷ তাঁর মতে, কোনও রাজনৈতিক দলেরই নেতাদের এমন অপচেষ্টাকে প্রশ্রয় দেওয়া উচিত নয় ৷ কারণ, দেশের ঐক্য ও সংহতি যাবতীয় রাজনৈতিক লড়াই ও লাভ-ক্ষতির হিসাবের থেকে অনেক উপরে ৷ তবে ঠিক কাদের তরফে এই অপচেষ্টা করা হচ্ছে, সেই বিষয়ে কারও নাম উল্লেখে করেননি বরুণ ৷

আরও পড়ুন : Lakhimpur Kheri Violence Case : 14 দিনের জেল হেফাজতে আশিস মিশ্র

রবিবার এই প্রসঙ্গে একটি টুইট করেন বরুণ ৷ তিনি লেখেন, ‘‘লখিমপুর খেরির ঘটনা হিন্দু-শিখ লড়াই হিসাবে দেখানোর চেষ্টা চলছে ৷ এটা শুধুমাত্র অনৈতিক এবং ভুল ব্যাখ্যা নয়, আদতে এই ধরনের বিচ্যূতিরেখা অত্যন্ত ভয়ঙ্কর ৷ যে ক্ষত মেরামত করতে কয়েক প্রজন্ম লেগে গিয়েছিল, এই ধরনের ঘটনা আবারও তাকে উন্মুক্ত করে দেবে ৷ আমাদের কখনই রাজনৈতিক মুনাফাকে জাতীয় স্বার্থের উপরে তোলা উচিত নয় ৷’’

প্রসঙ্গত, এর আগে গত বৃহস্পতিবারই দলের জাতীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ ঘোষণা করেছে বিজেপি ৷ তাতে অতি প্রবীণ লালকৃষ্ণ আদবানি এবং মুরলী মনোহর যোশির মতো নেতাদের ঠাঁই দেওয়া হলেও শিকে ছেঁড়েনি বয়সে তরুণ বরুণ গান্ধির ভাগ্যে ৷ অথচ মোদি-শাহ জুটি বরাবর তারুণ্যকেই প্রাধান্য দিয়ে এসেছেন ৷ এমনকী, বরুণের মা মানেকা গান্ধির নামও জাতীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যদের তালিকায় নেই ৷ বস্তুত, মা-ছেলে দু’জনকেই জাতীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে ৷

  • An attempt to turn #LakhimpurKheri into a Hindu vs Sikh battle is being made. Not only is this an immoral & false narrative, it is dangerous to create these fault-lines & reopen wounds that have taken a generation to heal.We must not put petty political gains above national unity

    — Varun Gandhi (@varungandhi80) October 10, 2021 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data=" ">

আরও পড়ুন : Lakhimpur Kheri Violence : লখিমপুর কাণ্ড নিয়ে রাষ্ট্রপতির সাক্ষাৎ চেয়ে চিঠি দিল কংগ্রেস

ওয়াকিবহাল মহলের অনুমান, বরুণের উপর ক্ষুব্ধ হয়েই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মোদি-শাহ ৷ উল্লেখ্য, লখিমপুর খেরির ঘটনার পরই বিষয়টি নিয়ে সরব হন বরুণ গান্ধি ৷ তিনি ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তও দাবি করেন ৷ সূত্রের খবর, বরুণের এই তৎপরতা পছন্দ হয়নি নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi), অমিত শাহদের (Amit Shah) ৷ আর সেই কারণেই বরুণ এবং তাঁর মাকে জাতীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের বাইরে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ৷ এই প্রেক্ষাপটে বরুণের এদিনের টুইট নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ ৷ প্রশ্ন উঠছে, তবে কি দলের শীর্ষ নেতৃত্বের তোয়াক্কা না করেই নিজের মতামত স্পষ্ট ভাষায় প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বরুণ ?

নয়াদিল্লি, 10 অক্টোবর : লখিমপুর খেরির (Lakhimpur Kheri) ঘটনাকে যেভাবে হিন্দু-শিখ লড়াই হিসাবে ব্যখ্যা করার চেষ্টা চলছে, তা নিন্দনীয় ৷ রবিবার ঠিক এভাবেই এই ঘটনার কড়া সমালোচনা করলেন বিজেপি নেতা তথা পিলিভিটের সাংসদ বরুণ গান্ধি (Varun Gandhi) ৷ তাঁর মতে, কোনও রাজনৈতিক দলেরই নেতাদের এমন অপচেষ্টাকে প্রশ্রয় দেওয়া উচিত নয় ৷ কারণ, দেশের ঐক্য ও সংহতি যাবতীয় রাজনৈতিক লড়াই ও লাভ-ক্ষতির হিসাবের থেকে অনেক উপরে ৷ তবে ঠিক কাদের তরফে এই অপচেষ্টা করা হচ্ছে, সেই বিষয়ে কারও নাম উল্লেখে করেননি বরুণ ৷

আরও পড়ুন : Lakhimpur Kheri Violence Case : 14 দিনের জেল হেফাজতে আশিস মিশ্র

রবিবার এই প্রসঙ্গে একটি টুইট করেন বরুণ ৷ তিনি লেখেন, ‘‘লখিমপুর খেরির ঘটনা হিন্দু-শিখ লড়াই হিসাবে দেখানোর চেষ্টা চলছে ৷ এটা শুধুমাত্র অনৈতিক এবং ভুল ব্যাখ্যা নয়, আদতে এই ধরনের বিচ্যূতিরেখা অত্যন্ত ভয়ঙ্কর ৷ যে ক্ষত মেরামত করতে কয়েক প্রজন্ম লেগে গিয়েছিল, এই ধরনের ঘটনা আবারও তাকে উন্মুক্ত করে দেবে ৷ আমাদের কখনই রাজনৈতিক মুনাফাকে জাতীয় স্বার্থের উপরে তোলা উচিত নয় ৷’’

প্রসঙ্গত, এর আগে গত বৃহস্পতিবারই দলের জাতীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ ঘোষণা করেছে বিজেপি ৷ তাতে অতি প্রবীণ লালকৃষ্ণ আদবানি এবং মুরলী মনোহর যোশির মতো নেতাদের ঠাঁই দেওয়া হলেও শিকে ছেঁড়েনি বয়সে তরুণ বরুণ গান্ধির ভাগ্যে ৷ অথচ মোদি-শাহ জুটি বরাবর তারুণ্যকেই প্রাধান্য দিয়ে এসেছেন ৷ এমনকী, বরুণের মা মানেকা গান্ধির নামও জাতীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যদের তালিকায় নেই ৷ বস্তুত, মা-ছেলে দু’জনকেই জাতীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে ৷

  • An attempt to turn #LakhimpurKheri into a Hindu vs Sikh battle is being made. Not only is this an immoral & false narrative, it is dangerous to create these fault-lines & reopen wounds that have taken a generation to heal.We must not put petty political gains above national unity

    — Varun Gandhi (@varungandhi80) October 10, 2021 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data=" ">

আরও পড়ুন : Lakhimpur Kheri Violence : লখিমপুর কাণ্ড নিয়ে রাষ্ট্রপতির সাক্ষাৎ চেয়ে চিঠি দিল কংগ্রেস

ওয়াকিবহাল মহলের অনুমান, বরুণের উপর ক্ষুব্ধ হয়েই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মোদি-শাহ ৷ উল্লেখ্য, লখিমপুর খেরির ঘটনার পরই বিষয়টি নিয়ে সরব হন বরুণ গান্ধি ৷ তিনি ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তও দাবি করেন ৷ সূত্রের খবর, বরুণের এই তৎপরতা পছন্দ হয়নি নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi), অমিত শাহদের (Amit Shah) ৷ আর সেই কারণেই বরুণ এবং তাঁর মাকে জাতীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের বাইরে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ৷ এই প্রেক্ষাপটে বরুণের এদিনের টুইট নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ ৷ প্রশ্ন উঠছে, তবে কি দলের শীর্ষ নেতৃত্বের তোয়াক্কা না করেই নিজের মতামত স্পষ্ট ভাষায় প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বরুণ ?

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.