দিল্লি, 6 ফেব্রুয়ারি : দিল্লির বিভিন্ন সীমান্তে দু'মাস ধরে চলা কৃষক আন্দোলন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে ৷ কৃষক আন্দোলনকে সমর্থন করে পপ তারকা রিয়ানা, পরিবেশকর্মী গ্রেটা থুনবার্গদের টুইট সেই কাজ করেছে ৷ এবার কৃষক আন্দোলন নিয়ে আসরে নামল রাষ্ট্রসংঘ ৷ কৃষক আন্দোলনের ক্ষেত্রে সরকার এবং আন্দোলনকারী উভয় পক্ষের সর্বোচ্চ পর্যায়ের সংযম আশা করছে রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার কমিশন ৷
রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার দপ্তর থেকে এই বিষয়ে একটি টুইট করা হয় ৷ যেখানে বলা হয়েছে, "চলতি কৃষক আন্দোলনে সরকার এবং আন্দোলনকারী উভয় পক্ষের সর্বোচ্চ পর্যায়ের সংযম আশা করছি ৷ অনলাইন এবং অফলাইনে শান্তিপূর্ণ জমায়েত এবং মতপ্রকাশের অধিকার সুরক্ষিত থাকা উচিত ৷ মানবাধিকারের স্বার্থে এর সমাধান খুঁজে বের করা গুরুত্বপূর্ণ ৷"
-
#India: We call on the authorities and protesters to exercise maximum restraint in ongoing #FarmersProtests. The rights to peaceful assembly & expression should be protected both offline & online. It's crucial to find equitable solutions with due respect to #HumanRights for all.
— UN Human Rights (@UNHumanRights) February 5, 2021 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
">#India: We call on the authorities and protesters to exercise maximum restraint in ongoing #FarmersProtests. The rights to peaceful assembly & expression should be protected both offline & online. It's crucial to find equitable solutions with due respect to #HumanRights for all.
— UN Human Rights (@UNHumanRights) February 5, 2021#India: We call on the authorities and protesters to exercise maximum restraint in ongoing #FarmersProtests. The rights to peaceful assembly & expression should be protected both offline & online. It's crucial to find equitable solutions with due respect to #HumanRights for all.
— UN Human Rights (@UNHumanRights) February 5, 2021
আরও পড়ুন : শান্তিপূর্ণ ভাবেই হবে কৃষকদের চাক্কা জ্যাম কর্মসূচি : রাকেশ টিকাইট
কৃষক আন্দোলন নিয়ে সোশাল মিডিয়ায় একের পর এক আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব মন্তব্য শুরু করেছে ৷ যার চরম বিরোধিতা করেছে দেশের বিদেশ মন্ত্রক, রাজনীতিবিদ, প্রাক্তন ক্রিকেটার থেকে সিনে জগতের মানুষরা ৷ হ্যাশট্যাগ ইন্ডিয়া টুগেদার-এর মাধ্যমে তাঁরা বুঝিয়ে দিয়েছেন, ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানো একেবারেই বরদাস্ত করা হবে না ৷ যদিও এভাবে ঝাঁকে ঝাঁকে সেলিব্রিটি সরকারের পক্ষ নিয়ে টুইট করায় ক্ষুব্ধ নেটিজেনরা ৷ সচিন তেন্ডুলকর, লতা মঙ্গেশকরের মতো ব্যক্তিত্বরা এর জন্য ব্যপক ট্রোলের মুখে পড়েছেন ৷