উদয়পুর, 1 জুলাই : হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আগেই সামনে এসেছিল পাকিস্তানি জঙ্গি-যোগ ৷ এই জঙ্গিগোষ্ঠীই কি 26/11 মুম্বই হামলার চক্রী ? উদয়পুরের ঘটনার তদন্তে সাম্প্রতিকতম যে তথ্য তদন্তকারীদের সামনে এসেছে, তাতে সেই সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না একেবারেই ৷ কারণ, নূপুর শর্মার বক্তব্যের সমর্থনে পোস্ট করায় দরজিকে হত্যার পর যে বাইকে করে দুই অভিযুক্ত পালিয়েছিল, তার নম্বর প্লেটে জ্বলজ্বল করছে 2611 সংখ্যাটি (Udaipur murder accused fled in bike with 2611 as number plate) ৷ শুধু তাই নয়, 2611 নম্বরটি রেজিস্ট্রেশনের জন্য দুই অভিযুক্ত রিজিওনাল ট্রান্সপোর্ট অফিসে অতিরিক্ত 5 হাজার টাকা দিয়েছিল বলেও জানতে পেরেছেন এনআইএ তদন্তকারীরা ৷
কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসারেরা জানিয়েছেন, দুই অভিযুক্তের মধ্যে একজন মহম্মদ রিয়াজের বাইকের নম্বর RJ 27 AS 2611 ৷ হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত সংশ্লিষ্ট বাইকের রেজিস্ট্রেশনের যাবতীয় নথি শীঘ্র্রই খতিয়ে দেখা শুরু করবেন তদন্তকারীরা ৷ যাতে বাইকের নম্বর প্লেটের সংখ্যা কী কারণে 2611 রাখা হয়েছিল, তার উৎসে পৌঁছতে পারেন তাঁরা ৷ তবে প্রাথমিক তদন্তে সামনে এসেছে, 2013 একটি বেসরকারি ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়ে বাইকটি কিনেছিল ওই অভিযুক্ত। তদন্ত আরও গভীর হলে প্রকাশ্যে আসবে উদয়পুরের ঘটনায় দুই অভিযুক্তের সঙ্গে আদৌ মুম্বই-হামলার যোগ আছে কি না ৷ তবে এই হত্যাকাণ্ডে পাকিস্তানি যোগের সম্ভাবনা এই ঘটনায় আরও স্পষ্ট হল বলা যায় ৷
-
Udaipur beheading case: Accused paid extra money to get bike number '2611'
— ANI Digital (@ani_digital) July 1, 2022 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
Read @ANI Story | https://t.co/tQKGcBWhZo#Udaipur #Udaipurbeheading pic.twitter.com/SEPzgtFrxZ
">Udaipur beheading case: Accused paid extra money to get bike number '2611'
— ANI Digital (@ani_digital) July 1, 2022
Read @ANI Story | https://t.co/tQKGcBWhZo#Udaipur #Udaipurbeheading pic.twitter.com/SEPzgtFrxZUdaipur beheading case: Accused paid extra money to get bike number '2611'
— ANI Digital (@ani_digital) July 1, 2022
Read @ANI Story | https://t.co/tQKGcBWhZo#Udaipur #Udaipurbeheading pic.twitter.com/SEPzgtFrxZ
গত মঙ্গলবার রাজস্থানের উদয়পুরে কানহাইয়া লাল নামে এক দরজির দোকানে ঢুকে পোশাক তৈরি করতে দেওয়ার অছিলায় তাঁকে গলায় ধারাল অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে রিয়াজ এবং তাঁর আরেক সঙ্গী গোস মহম্মদ ৷ দরজির অপরাধ তিনি বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য বিজেপি থেকে সাসপেন্ড হওয়া নূপুর শর্মার সমর্থনে সামাজিক মাধ্যমে একটি লেখা পোস্ট করেছিলেন ৷ হত্যার পর সেই ভিডিয়ো সোশাল মিডিয়াতে পোস্টও করা হয় ৷ যা ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হয় ৷ কয়েকঘণ্টা পরেই দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয় ৷ আপাতত 14 দিনের বিচারবিভাগীয় হেফাজতে রয়েছে তারা ৷