ETV Bharat / bharat

তৃতীয় ঢেউয়ে বাচ্চারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে এমন তথ্য নেই, বললেন এইমস ডিরেক্টর

দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের তৃতীয় ঢেউ নিয়ে ইতিমধ্যেই নানা কথা শোনা যাচ্ছে ৷ আশঙ্কা করা হচ্ছে, আসন্ন এই ঢেউয়ে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাচ্চারা ৷ কিন্তু সেই আশঙ্কাকে উড়িয়ে দিলেন এইমস ডিরেক্টর রণদীপ গুলেরিয়া ৷ কী বললেন তিনি ?

বাচ্চাদের আক্রান্ত হওয়ার তথ্য প্রমাণ নেই
বাচ্চাদের আক্রান্ত হওয়ার তথ্য প্রমাণ নেই
author img

By

Published : Jun 9, 2021, 9:20 AM IST

নয়া দিল্লি, 9 জুন : পরবর্তী কোভিড-19-এর ধাক্কায় দেশের বাচ্চাদের মধ্যে সংক্রমণ গুরুতর আকার ধারণ করবে, এমন কোনও তথ্য প্রকাশিত হয়নি ভারতে বা আন্তজার্তিক স্তরে ৷ রাজধানীতে কোভিড-19-এর বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে একটি সাংবাদিক সম্মেলনে এই কথা জানালেন এইমস ডিরেক্টর রণদীপ গুলেরিয়া ৷

তিনি বলেন, দেশে দ্বিতীয় কোভিড-19 ঢেউয়ে 60-70 শতাংশ করোনাভাইরাসে সংক্রামিত বাচ্চাদের হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে ৷ তাদের হয় কোমর্বিডিটি ছিল নয়তো রোগপ্রতিরোধক ক্ষমতা কম ছিল ৷ আর যে সব বাচ্চাদের শারীরিক অবস্থা ভাল তারা হাসপাতালে যায়নি, সামান্য অসুস্থতা বাড়িতেই কাটিয়ে উঠেছে ৷

আরও পড়ুন : বেসরকারি হাসপাতালে করোনা টিকার দাম বেঁধে দিল কেন্দ্র

সংক্রমণ ছড়ানো প্রসঙ্গে এইমস ডিরেক্টর বলেন, "শ্বাসপ্রশ্বাসে আক্রমণকারী ভাইরাসের কারণেই কোনও প্যানডেমিকের ঢেউ তৈরি হয় ৷ যেমন 1918-র স্প্যানিশ ফ্লু, এইচ1এন1 (সোয়াইন) ফ্লু ৷ 1918-র স্প্যানিশ ফ্লু সবচেয়ে বড় আকারে হয়েছিল, পরে তৃতীয় ঢেউটি তুলনায় ছোট ছিল ৷"

প্যানডেমিকে একের পর এক ঢেউয়ের কারণ প্রসঙ্গে তিনি ব্যাখ্যা দেন, "কোনও জায়গার মানুষ সংবেদনশীল হলে বহুস্তরীয় ঢেউ তৈরি হয় ৷ জনসংখ্যার একটা বড় অংশের মধ্যে রোগপ্রতিরোধক ক্ষমতা তৈরি হলে সেই ভাইরাসটা আঞ্চলিক বা ঋতুকালীন হয়ে যায় ৷ যেমন এইচ1এন1 ভাইরাস সাধারণত বৃষ্টি বা শীতেই ছড়িয়ে পড়ে ৷ তবে ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়্যান্ট তৈরি হলেও ঢেউ তৈরি হতে পারে ৷ যখন নতুন মিউটেশনগুলো আরও বেশি সংক্রামক হয়ে ওঠে, তখন ভাইরাস ছড়ানোর সম্ভাবনাও বেড়ে যায় ৷"

নয়া দিল্লি, 9 জুন : পরবর্তী কোভিড-19-এর ধাক্কায় দেশের বাচ্চাদের মধ্যে সংক্রমণ গুরুতর আকার ধারণ করবে, এমন কোনও তথ্য প্রকাশিত হয়নি ভারতে বা আন্তজার্তিক স্তরে ৷ রাজধানীতে কোভিড-19-এর বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে একটি সাংবাদিক সম্মেলনে এই কথা জানালেন এইমস ডিরেক্টর রণদীপ গুলেরিয়া ৷

তিনি বলেন, দেশে দ্বিতীয় কোভিড-19 ঢেউয়ে 60-70 শতাংশ করোনাভাইরাসে সংক্রামিত বাচ্চাদের হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে ৷ তাদের হয় কোমর্বিডিটি ছিল নয়তো রোগপ্রতিরোধক ক্ষমতা কম ছিল ৷ আর যে সব বাচ্চাদের শারীরিক অবস্থা ভাল তারা হাসপাতালে যায়নি, সামান্য অসুস্থতা বাড়িতেই কাটিয়ে উঠেছে ৷

আরও পড়ুন : বেসরকারি হাসপাতালে করোনা টিকার দাম বেঁধে দিল কেন্দ্র

সংক্রমণ ছড়ানো প্রসঙ্গে এইমস ডিরেক্টর বলেন, "শ্বাসপ্রশ্বাসে আক্রমণকারী ভাইরাসের কারণেই কোনও প্যানডেমিকের ঢেউ তৈরি হয় ৷ যেমন 1918-র স্প্যানিশ ফ্লু, এইচ1এন1 (সোয়াইন) ফ্লু ৷ 1918-র স্প্যানিশ ফ্লু সবচেয়ে বড় আকারে হয়েছিল, পরে তৃতীয় ঢেউটি তুলনায় ছোট ছিল ৷"

প্যানডেমিকে একের পর এক ঢেউয়ের কারণ প্রসঙ্গে তিনি ব্যাখ্যা দেন, "কোনও জায়গার মানুষ সংবেদনশীল হলে বহুস্তরীয় ঢেউ তৈরি হয় ৷ জনসংখ্যার একটা বড় অংশের মধ্যে রোগপ্রতিরোধক ক্ষমতা তৈরি হলে সেই ভাইরাসটা আঞ্চলিক বা ঋতুকালীন হয়ে যায় ৷ যেমন এইচ1এন1 ভাইরাস সাধারণত বৃষ্টি বা শীতেই ছড়িয়ে পড়ে ৷ তবে ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়্যান্ট তৈরি হলেও ঢেউ তৈরি হতে পারে ৷ যখন নতুন মিউটেশনগুলো আরও বেশি সংক্রামক হয়ে ওঠে, তখন ভাইরাস ছড়ানোর সম্ভাবনাও বেড়ে যায় ৷"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.