ETV Bharat / bharat

বিশাখাপটনম গুপ্তচর কেসে গ্রেপ্তার আরও এক চক্রান্তকারী

author img

By

Published : Jun 7, 2020, 2:41 PM IST

বিশাখাপটনম গুপ্তচর কেসে জড়িত আরও এক মূলচক্রীকে গ্রেপ্তার করল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (NIA) । জানা গিয়েছে, সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে আর্থিক সাহায্যের সঙ্গে জড়িত ছিল আবদুল রহমান আবদুল জব্বর শেখ।

NIA
NIA

দিল্লি, 7 জুন : বিশাখাপটনম গুপ্তচর কেসে সন্ত্রাসবাদে অর্থ সাহায্যকারী এক চক্রান্তকারীকে গতকাল মুম্বই থেকে গ্রেপ্তার করে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (NIA)।

সরকারি মুখপাত্র জানান, মুম্বাইয়ের বাসিন্দা আবদুল রহমান আবদুল জব্বর শেখ (53) সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে আর্থিক সাহায্যের সঙ্গে জড়িত। তার স্ত্রী সইস্তা কাসের ও অন্যান্য আরও কয়েকজনও এই কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত। তাদের সকলকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে বেশ কয়েকটি ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি ও তথ্যপ্রমাণ উদ্ধার করা হয়, যা ওই কেসের সঙ্গে সম্পর্কিত।

গত বছর ডিসেম্বর মাসে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত গুপ্তচরবৃত্তির ঘটনাটি ফাঁস করে ইন্ডিয়ান ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি, কেসটির তদন্তভার নেয় NIA।

গত মাসেই মুম্বই থেকে NIA মহম্মদ হারুন হাজি আবদুল রহমান লাকদাওয়ালাকে গ্রেপ্তার করে। তদন্তে জানা যায়, প্রধান চক্রান্তকারীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন মহম্মদ হারুন হাজি।

আবদুল শেখের গ্রেপ্তারি মিলিয়ে এখনও অবধি মোট 15 জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যার মধ্যে 11 জন নৌবাহিনী কর্মচারী এবং ভারতীয় বংশোদ্ভূত কাসের ও তার সহযোগীরা রয়েছে।

পাকিস্তানের একটি গুপ্তচর সংস্থা তাদের এজেন্টদের নিয়োগ করে ভারতীয় নৌ-জাহাজ ও সাবমেরিনের অবস্থান এবং চলাচল এবং অন্যান্য প্রতিরক্ষা প্রতিষ্ঠানের গোপন ও সংবেদনশীল তথ্য সংগ্রহের জন্য।

গত মাসে NIA-র তরফ থেকে জানানো হয়, " তদন্তে জানা গিয়েছে, ভারতীয় নৌবাহিনীর কয়েকজন কর্মচারী ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে পাকিস্তানের কয়েকজনের সঙ্গে যোগাযোগে আসে এবং অর্থের বদলে গোপন তথ্য লেনদেন করে। পাকিস্তানে ভারতীয়দের ব্যবসা রয়েছে, এমন কয়েকজনের মাধ্যমেই নৌবাহিনীর কর্মচারীদের অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো হত। "

দিল্লি, 7 জুন : বিশাখাপটনম গুপ্তচর কেসে সন্ত্রাসবাদে অর্থ সাহায্যকারী এক চক্রান্তকারীকে গতকাল মুম্বই থেকে গ্রেপ্তার করে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (NIA)।

সরকারি মুখপাত্র জানান, মুম্বাইয়ের বাসিন্দা আবদুল রহমান আবদুল জব্বর শেখ (53) সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে আর্থিক সাহায্যের সঙ্গে জড়িত। তার স্ত্রী সইস্তা কাসের ও অন্যান্য আরও কয়েকজনও এই কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত। তাদের সকলকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে বেশ কয়েকটি ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি ও তথ্যপ্রমাণ উদ্ধার করা হয়, যা ওই কেসের সঙ্গে সম্পর্কিত।

গত বছর ডিসেম্বর মাসে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত গুপ্তচরবৃত্তির ঘটনাটি ফাঁস করে ইন্ডিয়ান ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি, কেসটির তদন্তভার নেয় NIA।

গত মাসেই মুম্বই থেকে NIA মহম্মদ হারুন হাজি আবদুল রহমান লাকদাওয়ালাকে গ্রেপ্তার করে। তদন্তে জানা যায়, প্রধান চক্রান্তকারীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন মহম্মদ হারুন হাজি।

আবদুল শেখের গ্রেপ্তারি মিলিয়ে এখনও অবধি মোট 15 জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যার মধ্যে 11 জন নৌবাহিনী কর্মচারী এবং ভারতীয় বংশোদ্ভূত কাসের ও তার সহযোগীরা রয়েছে।

পাকিস্তানের একটি গুপ্তচর সংস্থা তাদের এজেন্টদের নিয়োগ করে ভারতীয় নৌ-জাহাজ ও সাবমেরিনের অবস্থান এবং চলাচল এবং অন্যান্য প্রতিরক্ষা প্রতিষ্ঠানের গোপন ও সংবেদনশীল তথ্য সংগ্রহের জন্য।

গত মাসে NIA-র তরফ থেকে জানানো হয়, " তদন্তে জানা গিয়েছে, ভারতীয় নৌবাহিনীর কয়েকজন কর্মচারী ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে পাকিস্তানের কয়েকজনের সঙ্গে যোগাযোগে আসে এবং অর্থের বদলে গোপন তথ্য লেনদেন করে। পাকিস্তানে ভারতীয়দের ব্যবসা রয়েছে, এমন কয়েকজনের মাধ্যমেই নৌবাহিনীর কর্মচারীদের অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো হত। "

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.