ETV Bharat / bharat

সব বুথে ইন্টারনেটের ব্যবস্থা করা যাবে তো ? চিন্তায় কমিশন - shadow zone

প্রতিকূল পরিবেশে সব বুথে ইন্টারনেটের ব্যবস্থা করা যাবে তো ? যদি না করা যায় তবে সেই সব বুথে যোগাযোগের মাধ্যম কী হবে, তা নিয়ে চিন্তায় মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তরের কর্তারা।

ফাইল ফোটো
author img

By

Published : Feb 15, 2019, 6:20 AM IST

কলকাতা, ১৫ ফেব্রুয়ারি : আসন্ন লোকসভা ভোটে সবকটি বুথে ইন্টারনেটের সংযোগ চায় নির্বাচন কমিশন। এরাজ্যেও যাতে সেই ব্যবস্থা করা যায় তার জন্য বহু আগে থেকেই সচেষ্ট হয়েছিল মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর। এতে ইন্টারনেটহীন বুথ সংখ্যা কমিয়ে আনা গেছে অনেকটাই। নির্বাচনের দিন ঘোষণার দোরগোড়ায় দাঁড়িয়েও সংখ্যাটা শূন্যতে নামিয়ে আনা সম্ভব হয়নি। কমিশনের ভাষায় এগুলোকে বলা হয় “শ্যাডো জোন"। তবে, সংখ্যাটা যতটা সম্ভব কমিয়ে আনার তৎপরতা থাকলেও মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরের আধিকারিকদের কপালে ভাঁজ। প্রতিকূল পরিবেশে সব বুথে ইন্টারনেটের ব্যবস্থা করা যাবে তো ? যদি না করা যায় তবে সেই সব বুথে যোগাযোগের মাধ্যম কী হবে, তা নিয়ে চিন্তায় মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তরের কর্তারা।

মুখ্য নির্বাচন আধিকারিককের দপ্তর সূত্রে খবর, ভোটের দিন দপ্তরের সঙ্গে ভোট কর্মীদের যোগাযোগের মাধ্যম হল SMS বেসড ভোট মনিটরিং সিস্টেম। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, SMS বেসড ভোট মনিটরিং সিস্টেম ১০০ শতাংশ কার্যকরী হয় না। ফলে ভোটের শতাংশের হিসেব আসতেও সমস্যা হয়ে যায়। কারণ নানা সমস্যার কারণে অনেক সময় প্রিজ়াইডিং অফিসারের SMS মুখ্য নির্বাচনী কমিশনের আধিকারিকের দপ্তরে পৌঁছায় না। আর তাই বুথস্তরের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ রাখার জন্য একটি অ্যাপ আনছে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তর। যার মাধ্যমে বুথস্তরের ভোট কর্মীরা সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরে। দিতে পারবেন রিপোর্ট। জানাতে পারবেন অভিযোগ। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তর সূত্রে এই খবরই মিলেছে। পাশাপাশি শুধুমাত্র SMS বেসড ভোট মনিটরিং সিস্টেমের উপর ভরসা রাখতে চাইছেন না দপ্তরের কর্তারা। সেটিও অ্যাপ তৈরির অন্যতম কারণ বলে সূত্রের খবর। এই অ্যাপটি কার্যকরী হওয়ার জন্য ইন্টারনেট সংযোগ দরকার। পাশাপাশি নির্বাচনে সুরক্ষার অন্যতম ব্যবস্থা ওয়েব কাস্টিংয়ের জন্যও প্রয়োজন ইন্টারনেট সংযোগ। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে বুথের সব ছবি ঘরে বসেই দেখতে পান কমিশনের কর্তারা।

undefined

রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর সূত্রে খবর, আগে রাজ্যের বহু বুথেই ইন্টারনেট সংযোগ ছিল না। কমিশনের নির্দেশ আসার পর সক্রিয় হয় রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর। দফায় দফায় বৈঠক হয় ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারদের সঙ্গে। জানিয়ে দেওয়া হয় সব বুথেই থাকতে হবে ইন্টারনেট সংযোগের ব্যবস্থা।

সূত্রের খবর, এরপরও রাজ্যে প্রায় এক হাজার বুথে ইন্টারনেট সংযোগ পাওয়া যায়নি। মূলত, দার্জিলিঙের পার্বত্য অঞ্চল, পশ্চিমাঞ্চলের দুর্গম কয়েকটি এলাকা ও দক্ষিণ ২৪ পরগনার বেশ কিছু এলাকায় এখনও ইন্টারনেটের ব্যবস্থা করা যায়নি। আর তা নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন রাজ্যে মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরের আধিকারিকরা। দপ্তরের এক আধিকারিক বলেন, "আমরা শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাব। দেখা যাক কী হয়।"

কলকাতা, ১৫ ফেব্রুয়ারি : আসন্ন লোকসভা ভোটে সবকটি বুথে ইন্টারনেটের সংযোগ চায় নির্বাচন কমিশন। এরাজ্যেও যাতে সেই ব্যবস্থা করা যায় তার জন্য বহু আগে থেকেই সচেষ্ট হয়েছিল মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর। এতে ইন্টারনেটহীন বুথ সংখ্যা কমিয়ে আনা গেছে অনেকটাই। নির্বাচনের দিন ঘোষণার দোরগোড়ায় দাঁড়িয়েও সংখ্যাটা শূন্যতে নামিয়ে আনা সম্ভব হয়নি। কমিশনের ভাষায় এগুলোকে বলা হয় “শ্যাডো জোন"। তবে, সংখ্যাটা যতটা সম্ভব কমিয়ে আনার তৎপরতা থাকলেও মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরের আধিকারিকদের কপালে ভাঁজ। প্রতিকূল পরিবেশে সব বুথে ইন্টারনেটের ব্যবস্থা করা যাবে তো ? যদি না করা যায় তবে সেই সব বুথে যোগাযোগের মাধ্যম কী হবে, তা নিয়ে চিন্তায় মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তরের কর্তারা।

মুখ্য নির্বাচন আধিকারিককের দপ্তর সূত্রে খবর, ভোটের দিন দপ্তরের সঙ্গে ভোট কর্মীদের যোগাযোগের মাধ্যম হল SMS বেসড ভোট মনিটরিং সিস্টেম। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, SMS বেসড ভোট মনিটরিং সিস্টেম ১০০ শতাংশ কার্যকরী হয় না। ফলে ভোটের শতাংশের হিসেব আসতেও সমস্যা হয়ে যায়। কারণ নানা সমস্যার কারণে অনেক সময় প্রিজ়াইডিং অফিসারের SMS মুখ্য নির্বাচনী কমিশনের আধিকারিকের দপ্তরে পৌঁছায় না। আর তাই বুথস্তরের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ রাখার জন্য একটি অ্যাপ আনছে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তর। যার মাধ্যমে বুথস্তরের ভোট কর্মীরা সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরে। দিতে পারবেন রিপোর্ট। জানাতে পারবেন অভিযোগ। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তর সূত্রে এই খবরই মিলেছে। পাশাপাশি শুধুমাত্র SMS বেসড ভোট মনিটরিং সিস্টেমের উপর ভরসা রাখতে চাইছেন না দপ্তরের কর্তারা। সেটিও অ্যাপ তৈরির অন্যতম কারণ বলে সূত্রের খবর। এই অ্যাপটি কার্যকরী হওয়ার জন্য ইন্টারনেট সংযোগ দরকার। পাশাপাশি নির্বাচনে সুরক্ষার অন্যতম ব্যবস্থা ওয়েব কাস্টিংয়ের জন্যও প্রয়োজন ইন্টারনেট সংযোগ। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে বুথের সব ছবি ঘরে বসেই দেখতে পান কমিশনের কর্তারা।

undefined

রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর সূত্রে খবর, আগে রাজ্যের বহু বুথেই ইন্টারনেট সংযোগ ছিল না। কমিশনের নির্দেশ আসার পর সক্রিয় হয় রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর। দফায় দফায় বৈঠক হয় ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারদের সঙ্গে। জানিয়ে দেওয়া হয় সব বুথেই থাকতে হবে ইন্টারনেট সংযোগের ব্যবস্থা।

সূত্রের খবর, এরপরও রাজ্যে প্রায় এক হাজার বুথে ইন্টারনেট সংযোগ পাওয়া যায়নি। মূলত, দার্জিলিঙের পার্বত্য অঞ্চল, পশ্চিমাঞ্চলের দুর্গম কয়েকটি এলাকা ও দক্ষিণ ২৪ পরগনার বেশ কিছু এলাকায় এখনও ইন্টারনেটের ব্যবস্থা করা যায়নি। আর তা নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন রাজ্যে মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরের আধিকারিকরা। দপ্তরের এক আধিকারিক বলেন, "আমরা শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাব। দেখা যাক কী হয়।"


Mumbai, Feb 15 (ANI): Reacting to the Pulwama terror attack which claimed lives of more than 40 CRPF personnel, Maharashtra Chief Minister Devendra Fadnavis said the Indian Army will give a "befitting" reply for the "cowardly act". Fadnavis, who had met Shiv Sena chief Uddhav Thackeray for the discussions on pre-poll alliance, kept the meeting short due to the military tragedy in Jammu and Kashmir. "The attack was a cowardly actandIndia will give a befitting reply to it. We condemn this incident. I met Shiv Sena chief Uddhav Thackeray to discuss alliance but due to Pulwama attack we kept our discussion short," Fadnavis told media in Mumbai. On Thursday, a suicide bomber with around 350 kg of IED blast in his car rammed the vehicle to a CRPF convoy, which led to the killing of more than 40 soldiers. The terror attack is one of the biggest in decades.
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.