ETV Bharat / bharat

ইজ়রায়েলের লেজ়ার প্রযুক্তি কার্গিল যুদ্ধের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিল - tiger hill

20 বছর আগে আজকের দিনে একটি মিরাজ 2000 যুদ্ধবিমান টাইগার হিলের উপর থাকা পাকিস্তানি সেনার ঘাঁটি গুড়িয়ে দিয়েছিল । সেটি ছিল যুদ্ধক্ষেত্রে ভারতীয় বায়ুসেনার তরফে প্রথম লেজ়ার প্রযুক্তির প্রয়োগ ।

ইজ়রায়েলের লেজ়ার প্রযুক্তি কার্গিল যুদ্ধের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিল
author img

By

Published : Jun 24, 2019, 9:27 PM IST

দিল্লি, 24 জুন : 20 বছর আগে আজকের দিনে একটি মিরাজ 2000 যুদ্ধবিমান টাইগার হিলের উপর থাকা পাকিস্তানি সেনার ঘাঁটি গুড়িয়ে দিয়েছিল । বিমানের পাইলট রঘুনাথ নমবিয়ার সেই আঘাত হানতে ব্যবহার করেছিলেন লেজ়ার প্রযুক্তি । সেটি ছিল যুদ্ধক্ষেত্রে ভারতীয় বায়ুসেনার তরফে প্রথম লেজ়ার প্রযুক্তির প্রয়োগ ।

বর্তমানে এয়ার মার্শাল রঘুনাথ নমবিয়ার ভারতীয় বায়ুসেনার ওয়েস্টার্ন কমান্ডের দায়িত্বে আছেন । তিনি জানান, লেজ়ার লাইটিং পড এবং 1000 পাউন্ড লেজ়ার পরিচালিত বোমা একত্রিত করতে বারো দিন সময় লাগে । তা করা হয়েছিল ইজ়রায়েলের সাহায্যে ।

কারগিল যুদ্ধের দু'বছর আগে ইজ়রায়েলের সঙ্গে লেজ়ার প্রযুক্তি সংক্রান্ত একটি চুক্তি সই করে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক । মোট ২০টি বিমানে এই প্রযুক্তি ব্যবহারের কথা ছিল । তবে এই প্রযুক্তির জন্য অ্যামেরিকার কাছ থেকে বিশেষ ফিউজ় কেনার কথা ছিল প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের । তবে 1998 সালে পোখরানে পরমাণু পরীক্ষার জেরে অ্যামেরিকা ভারতের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে । সেই কারণে অ্যামেরিকা থেকে ফিউজ়গুলি ভারত পায়নি ।

রঘুনাথ নমবিয়ার বলেন, "আমাদের সামনে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অনেকগুলি সমস্যা ছিল । এর আগে আমরা কখনও এই প্রযুক্তি ব্যবহার করিনি । পাশাপাশি আমাদের কাছে সঠিক ফিউজ়ও ছিল না ।"

তবে এই সমস্যা কাটাতে সাহায্য করেছিল ইজ়রায়েলের টেকনিকাল বিশেষজ্ঞরা । এয়ার মার্শাল রঘুনাথ জানান, সেই সময় ইজ়রায়েলের টেকনিকাল বিশেষজ্ঞরা ভারতীয় বায়ুসেনার সঙ্গে কাজ করে সেই লেজ়ার প্রযুক্তি ব্যবহার করার জন্য প্রয়োজনীয় ফিউজ় তৈরি করে দেয় । বেঙ্গালুরু ও গোয়ালিরের ঘাঁটিতে এই কাজ হয় ।

লেজ়ার প্রযুক্তির ব্যবহার কার্গিল যুদ্ধের মোড় ঘুরিয়ে দেয় । 24 জুন, 1999 । সকাল সাড়ে ছ'টায় পঞ্জাবের আদমপুর থেকে উড়ে যায় রঘুনাথ নমবিয়ারের মিরাজ । 50 কিলোমিটার দূর থেকেই টাইগার হিল দেখতে পান রঘুনাথ । বিমানটি যখন 28 কিলোমিটার দূরে, তখন লেজ়ার প্রযুক্তির ব্যবহার করে বোমা ফেলেন তিনি । এইভাবে কার্গিল যুদ্ধে টাইগার হিল ফের দখল করে ভারত ।

দিল্লি, 24 জুন : 20 বছর আগে আজকের দিনে একটি মিরাজ 2000 যুদ্ধবিমান টাইগার হিলের উপর থাকা পাকিস্তানি সেনার ঘাঁটি গুড়িয়ে দিয়েছিল । বিমানের পাইলট রঘুনাথ নমবিয়ার সেই আঘাত হানতে ব্যবহার করেছিলেন লেজ়ার প্রযুক্তি । সেটি ছিল যুদ্ধক্ষেত্রে ভারতীয় বায়ুসেনার তরফে প্রথম লেজ়ার প্রযুক্তির প্রয়োগ ।

বর্তমানে এয়ার মার্শাল রঘুনাথ নমবিয়ার ভারতীয় বায়ুসেনার ওয়েস্টার্ন কমান্ডের দায়িত্বে আছেন । তিনি জানান, লেজ়ার লাইটিং পড এবং 1000 পাউন্ড লেজ়ার পরিচালিত বোমা একত্রিত করতে বারো দিন সময় লাগে । তা করা হয়েছিল ইজ়রায়েলের সাহায্যে ।

কারগিল যুদ্ধের দু'বছর আগে ইজ়রায়েলের সঙ্গে লেজ়ার প্রযুক্তি সংক্রান্ত একটি চুক্তি সই করে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক । মোট ২০টি বিমানে এই প্রযুক্তি ব্যবহারের কথা ছিল । তবে এই প্রযুক্তির জন্য অ্যামেরিকার কাছ থেকে বিশেষ ফিউজ় কেনার কথা ছিল প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের । তবে 1998 সালে পোখরানে পরমাণু পরীক্ষার জেরে অ্যামেরিকা ভারতের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে । সেই কারণে অ্যামেরিকা থেকে ফিউজ়গুলি ভারত পায়নি ।

রঘুনাথ নমবিয়ার বলেন, "আমাদের সামনে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অনেকগুলি সমস্যা ছিল । এর আগে আমরা কখনও এই প্রযুক্তি ব্যবহার করিনি । পাশাপাশি আমাদের কাছে সঠিক ফিউজ়ও ছিল না ।"

তবে এই সমস্যা কাটাতে সাহায্য করেছিল ইজ়রায়েলের টেকনিকাল বিশেষজ্ঞরা । এয়ার মার্শাল রঘুনাথ জানান, সেই সময় ইজ়রায়েলের টেকনিকাল বিশেষজ্ঞরা ভারতীয় বায়ুসেনার সঙ্গে কাজ করে সেই লেজ়ার প্রযুক্তি ব্যবহার করার জন্য প্রয়োজনীয় ফিউজ় তৈরি করে দেয় । বেঙ্গালুরু ও গোয়ালিরের ঘাঁটিতে এই কাজ হয় ।

লেজ়ার প্রযুক্তির ব্যবহার কার্গিল যুদ্ধের মোড় ঘুরিয়ে দেয় । 24 জুন, 1999 । সকাল সাড়ে ছ'টায় পঞ্জাবের আদমপুর থেকে উড়ে যায় রঘুনাথ নমবিয়ারের মিরাজ । 50 কিলোমিটার দূর থেকেই টাইগার হিল দেখতে পান রঘুনাথ । বিমানটি যখন 28 কিলোমিটার দূরে, তখন লেজ়ার প্রযুক্তির ব্যবহার করে বোমা ফেলেন তিনি । এইভাবে কার্গিল যুদ্ধে টাইগার হিল ফের দখল করে ভারত ।

Birmingham, United Kingdom, June 24, 2019: - A number of Kashmiri political activists and leaders from across Europe and the United Kingdom recently gathered in Birmingham for the 'International Kashmir conference on Peace, Human Rights and Counter Terrorism.' The discussions in the conference primarily focused at the appalling living standards of locals in the illegally occupied regions of PoK and Gilgit-Baltistan and deliberations were made to find an immediate solution to the prevailing crisis. The talks also highlighted the suppressive designs of Pakistan that were aimed at further subjugating the locals while plundering their resources with impunity. Activists highlighted that the territory of PoK was being exploited by Pakistan through its multi-pronged designs. While on one side, it was regularly plundering Kashmir's natural resources; on other, it was using the land to carry out its terror activities.

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.