দিল্লি, 14 জুন : চিন-ভারত সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে আবার প্রশ্ন করল কংগ্রেস । কেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে নীরব সেই নিয়েই মূলত প্রশ্ন করে কংগ্রেস । পাশাপাশি চিন জোর করে ভারতের অঞ্চল অধিকৃত করছে বলেও অভিযোগ কংগ্রেসের ।
ভারতীয় সেনাপ্রধান এম এম নারাভানে জানিয়েছিলেন, চিনের সঙ্গে ভারতের সীমান্ত পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে । ভারত এবং চিনের সেনাদের মধ্যে পরিস্থিতি শান্ত হচ্ছে ।
-
चीन द्वारा भारत माँ की सरजमीं पर जबरन क़ब्ज़ा करने बारे “लाल आँख” मोदी सरकार ने तो “रहस्यमयी मौन” साध रखा है पर आर्मी चीफ़ ने ये साफ़ शब्दों में कह ही दिया।
— Randeep Singh Surjewala (@rssurjewala) June 14, 2020 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
क्या अब 56 इँच बताएँगे की पँगोंग की चौटियों से चीन का क़ब्ज़ा कब और कैसे छुड़वाएँगे?https://t.co/qbTckBKBZO
">चीन द्वारा भारत माँ की सरजमीं पर जबरन क़ब्ज़ा करने बारे “लाल आँख” मोदी सरकार ने तो “रहस्यमयी मौन” साध रखा है पर आर्मी चीफ़ ने ये साफ़ शब्दों में कह ही दिया।
— Randeep Singh Surjewala (@rssurjewala) June 14, 2020
क्या अब 56 इँच बताएँगे की पँगोंग की चौटियों से चीन का क़ब्ज़ा कब और कैसे छुड़वाएँगे?https://t.co/qbTckBKBZOचीन द्वारा भारत माँ की सरजमीं पर जबरन क़ब्ज़ा करने बारे “लाल आँख” मोदी सरकार ने तो “रहस्यमयी मौन” साध रखा है पर आर्मी चीफ़ ने ये साफ़ शब्दों में कह ही दिया।
— Randeep Singh Surjewala (@rssurjewala) June 14, 2020
क्या अब 56 इँच बताएँगे की पँगोंग की चौटियों से चीन का क़ब्ज़ा कब और कैसे छुड़वाएँगे?https://t.co/qbTckBKBZO
সেনা প্রধানের এই বক্তব্যের পরেই আজ প্রশ্ন তোলেন কংগ্রেস নেতা রণদীপ সুরজেওয়ালা । তিনি এই বিষয়ে একটি টুইট করেন । টুইটে তিনি লেখেন, “চিন ভারতের অঞ্চল জোর করে দখল করেছে । কিন্তু মোদি সরকার সেই বিষয়ে চুপ ।”
প্রসঙ্গত, এইবারই প্রথম নয় । এর আগেও চিন-ভারত পরিস্থিতি নিয়ে মোদি সরকারকে আক্রমণ করেছিল কংগ্রেস । প্রায় একই প্রশ্ন তুলেছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধিও । আজ আবারও কেন্দ্রকে আক্র্মণ করল কংগ্রেস ।