ETV Bharat / bharat

চিন-ভারত সীমান্ত পরিস্থিতির বিষয়ে কেন্দ্রের স্পষ্ট জানানো উচিত : রাহুল

author img

By

Published : May 29, 2020, 1:44 PM IST

চিন-ভারত পরিস্থিতিতে সরকারের ভূমিকা ও পদক্ষেপের বিষয় মন্তব্য করে একটি টুইট করেন রাহুল। টুইটে লেখেন, “সরকারের নীরবতা এই কঠিন পরিস্থিতিতে জল্পনা এবং অনিশ্চয়তা তৈরি করছে। চিন-ভারত সীমান্তের পরিস্থিতি নিয়ে স্পষ্টভাবে জানানো উচিত ভারত সরকারের ।”

rahul
rahul

দিল্লি, ২৯ মে : চিন-ভারত সীমান্তের পরিস্থিতি বিষয়ে স্পষ্ট করে জানাতে কেন্দ্রকে অনুরোধ করলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধি। সরকারের নীরবতা এই কঠিন পরিস্থিতিতে আরও জল্পনা এবং অনিশ্চয়তা তৈরি করছে বলে অভিযোগ তোলেন তিনি।

চিন-ভারত পরিস্থিতিতে সরকারের ভূমিকা ও পদক্ষেপের বিষয় মন্তব্য করে একটি টুইট করেন রাহুল। টুইটে লেখেন, “সরকারের নীরবতা এই কঠিন পরিস্থিতিতে জল্পনা এবং অনিশ্চয়তা তৈরি করছে। চিন-ভারত সীমান্তের পরিস্থিতি নিয়ে স্পষ্টভাবে জানানো উচিত ভারত সরকারের ।”

5 মে পূর্ব লাদাখে চিন ও ভারত সেনার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয় । এরপরেই দু'দেশের সম্পর্কে অবনতি হয় । এই সংঘর্ষে 100-র বেশি ভারতীয় ও চিন সেনার জওয়ান জখম হন । 9 মে উত্তর সিকিমেও একই ঘটনা ঘটে । 3488 কিলোমিটার দীর্ঘ নিয়ন্ত্রণরেখায় ভারত-চিন সীমান্ত বিতর্ক রয়েছে । চিনের দাবি, অরুণাচলপ্রদেশ দক্ষিণ তিব্বতের অংশ । অন্যদিকে ভারত এর বিরোধী ।

বুধবার ভারত-চিন পরিস্থিতির মধ্যস্থতা করার প্রস্তাবও দেন ডোনাল্ড ট্রাম্প । দুই দেশকে উল্লেখ করে একটি টুইট করেন । লেখেন, "আমরা ভারত ও চিন দুই দেশকেই জানিয়েছি ,তাদের বর্তমান সীমান্ত পরিস্থিতির মধ্যস্থতা করতে অ্যামেরিকা প্রস্তুত, ইচ্ছুক এবং সক্ষম । ধন্যবাদ ।"

গতকাল ফের মধ্যস্থতার প্রস্তাব দেন ট্রাম্প । এবং আজ সকালে সাংবাদিকদের জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মেজাজ ঠিক নেই । তার কিছুক্ষণের মধ্যেই ভারতের তরফে উত্তর দেওয়া হয় । স্পষ্ট জানানো হয়, মোদির সঙ্গে ট্রাম্পের 4 এপ্রিলের পর কোনও কথাই হয়নি । প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে শেষ কথা হয়েছিল 4 এপ্রিল । মূলত, হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন নিয়েই কথা হয়েছিল তাঁদের, এই বিষয়টিও স্পষ্ট করে কেন্দ্রীয় সরকার ।

কেন্দ্রের তরফে আরও জানানো হয়, “গতকাল বিদেশমন্ত্রকের তরফে এ কথাও জানানো হয় যে, যা হচ্ছে সেই বিষয়ে আলোচনার জন্য চিনের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ রয়েছে । সমস্যা সমাধানে সামরিক ও কূটনৈতিক স্তরে দু'পক্ষই ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ।”

দিল্লি, ২৯ মে : চিন-ভারত সীমান্তের পরিস্থিতি বিষয়ে স্পষ্ট করে জানাতে কেন্দ্রকে অনুরোধ করলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধি। সরকারের নীরবতা এই কঠিন পরিস্থিতিতে আরও জল্পনা এবং অনিশ্চয়তা তৈরি করছে বলে অভিযোগ তোলেন তিনি।

চিন-ভারত পরিস্থিতিতে সরকারের ভূমিকা ও পদক্ষেপের বিষয় মন্তব্য করে একটি টুইট করেন রাহুল। টুইটে লেখেন, “সরকারের নীরবতা এই কঠিন পরিস্থিতিতে জল্পনা এবং অনিশ্চয়তা তৈরি করছে। চিন-ভারত সীমান্তের পরিস্থিতি নিয়ে স্পষ্টভাবে জানানো উচিত ভারত সরকারের ।”

5 মে পূর্ব লাদাখে চিন ও ভারত সেনার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয় । এরপরেই দু'দেশের সম্পর্কে অবনতি হয় । এই সংঘর্ষে 100-র বেশি ভারতীয় ও চিন সেনার জওয়ান জখম হন । 9 মে উত্তর সিকিমেও একই ঘটনা ঘটে । 3488 কিলোমিটার দীর্ঘ নিয়ন্ত্রণরেখায় ভারত-চিন সীমান্ত বিতর্ক রয়েছে । চিনের দাবি, অরুণাচলপ্রদেশ দক্ষিণ তিব্বতের অংশ । অন্যদিকে ভারত এর বিরোধী ।

বুধবার ভারত-চিন পরিস্থিতির মধ্যস্থতা করার প্রস্তাবও দেন ডোনাল্ড ট্রাম্প । দুই দেশকে উল্লেখ করে একটি টুইট করেন । লেখেন, "আমরা ভারত ও চিন দুই দেশকেই জানিয়েছি ,তাদের বর্তমান সীমান্ত পরিস্থিতির মধ্যস্থতা করতে অ্যামেরিকা প্রস্তুত, ইচ্ছুক এবং সক্ষম । ধন্যবাদ ।"

গতকাল ফের মধ্যস্থতার প্রস্তাব দেন ট্রাম্প । এবং আজ সকালে সাংবাদিকদের জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মেজাজ ঠিক নেই । তার কিছুক্ষণের মধ্যেই ভারতের তরফে উত্তর দেওয়া হয় । স্পষ্ট জানানো হয়, মোদির সঙ্গে ট্রাম্পের 4 এপ্রিলের পর কোনও কথাই হয়নি । প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে শেষ কথা হয়েছিল 4 এপ্রিল । মূলত, হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন নিয়েই কথা হয়েছিল তাঁদের, এই বিষয়টিও স্পষ্ট করে কেন্দ্রীয় সরকার ।

কেন্দ্রের তরফে আরও জানানো হয়, “গতকাল বিদেশমন্ত্রকের তরফে এ কথাও জানানো হয় যে, যা হচ্ছে সেই বিষয়ে আলোচনার জন্য চিনের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ রয়েছে । সমস্যা সমাধানে সামরিক ও কূটনৈতিক স্তরে দু'পক্ষই ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ।”

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.