ETV Bharat / bharat

শোনা হবে সবার বক্তব্য, তাড়া নেই; অযোধ্যা মামলায় বললেন প্রধান বিচারপতি - Ram Temple Case

তাড়াহুড়োর কোনও ব্যাপার নেই ৷ সব পক্ষকেই স্পষ্ট ও দৃঢ়ভাবে বক্তব্য পেশ করতে হবে ৷ মঙ্গলবার অযোধ্যা মামলার শুনানি চলাকালীন এ কথা জানালেন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ ৷

সুপ্রিম কোর্ট
author img

By

Published : Aug 13, 2019, 7:34 PM IST

দিল্লি, 13 অগাস্ট : সোম থেকে শুক্র, সপ্তাহে পাঁচ দিনই অযোধ্যার রাম জন্মভূমি-বাবরি মসজিদ মামলার শুনানি চলছে সুপ্রিম কোর্টে ৷ ধীরে ধীরে সবার বক্তব্যই শোনা হবে ৷ তাড়াহুড়োর কোনও ব্যাপার নেই ৷ সব পক্ষকেই স্পষ্ট ও দৃঢ়ভাবে বক্তব্য পেশ করতে হবে ৷ মঙ্গলবার অযোধ্যা মামলার শুনানি চলাকালীন এ কথা জানালেন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ ৷ প্রধান বিচারপতি আগে জানিয়েছিলেন, তাঁর নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে ‘নিয়মিত’ অর্থাৎ পাঁচ দিনই মামলার শুনানি হবে । সেই মতোই চলছে শুনানি ৷ রামকে ঐতিহাসিক চরিত্র প্রমাণে রামলালার আইনজীবী সিএস বৈদ্যনাথন পৌরাণিক বিশ্বাসের নানা উদাহরণ শুনানিতে তুলে ধরেন আজ ৷

বৈদ্যনাথন বলেন, "দেবতার তিনটি ধারণা হয় ৷ মূর্তি, সম্পত্তি, স্থান মাহাত্ম্য বিশেষে সেটিও দেবত্ব লাভ করে ৷" তিনি বলেন, "অযোধ্যার ওই বিশেষ স্থানটিই তো স্বয়ং দেবতা ৷ তাই যৌথ অধিকারের কোনও ব্যাপারই নেই ৷" এর পরিপ্রেক্ষিতে, ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, "স্থানটিই যে দেবতা, এটি বৈদ্যনাথনের দৃষ্টিতে চিরন্তন সত্য ৷ আবার, দেবতার স্থান বললে সেক্ষেত্রে অধিকারের প্রশ্ন আসে ৷ দু' রকম দৃষ্টিভঙ্গি তো থাকতে পারে না ৷

বৈদ্যনাথন বলেন, "দেবতা তো দেবতাই ৷ একে ভাগ করা যায় না ৷ মানুষের বিশ্বাস বা পবিত্র স্থান নিয়ে বিশ্বাসে আঘাত দেওয়া যায় না৷" এর পরিপ্রেক্ষিতে আইনজীবী এসএ বোবদের তরফে বলা হয়, "এখানে মন্দির ছিল, সেটা নেই ৷ কিন্তু দেবতা রয়ে গিয়েছেন ?" তখন বৈদ্যনাথনের যুক্তি ছিল, বিশ্বাসী ভক্তরা রয়েছেন ৷ এই প্রসঙ্গে কার্নেগির রিপোর্টের কথাও উল্লেখ করে 'ইসলাম সম্প্রদায়ের মক্কার সমান হিন্দু অযোধ্যা' বলেও মন্তব্য করেন বৈদ্যনাথন ৷ সুপ্রিম কোর্টে শুনানি চলাকালীন সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডের আইনজীবী রাজীব ধাওয়ান বলেন, "বৈদ্যনাথনের মন্তব্যের স্বপক্ষে কোনও প্রমাণ নেই ৷" তখন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ বলেন, "যখন রাজীবকে প্রশ্ন করা হবে, তখন যেন তিনি একথা বলেন, প্রমাণও পেশ করেন যথাযথ ৷"

বৈদ্যনাথনকে প্রধান বিচারপতি বলেন, "কোনও তাড়াহুড়োর ব্যাপার নেই ৷ যা বলার বৈদ্যনাথন ধীরে ধীরে বলতে পারেন ৷"

দিল্লি, 13 অগাস্ট : সোম থেকে শুক্র, সপ্তাহে পাঁচ দিনই অযোধ্যার রাম জন্মভূমি-বাবরি মসজিদ মামলার শুনানি চলছে সুপ্রিম কোর্টে ৷ ধীরে ধীরে সবার বক্তব্যই শোনা হবে ৷ তাড়াহুড়োর কোনও ব্যাপার নেই ৷ সব পক্ষকেই স্পষ্ট ও দৃঢ়ভাবে বক্তব্য পেশ করতে হবে ৷ মঙ্গলবার অযোধ্যা মামলার শুনানি চলাকালীন এ কথা জানালেন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ ৷ প্রধান বিচারপতি আগে জানিয়েছিলেন, তাঁর নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে ‘নিয়মিত’ অর্থাৎ পাঁচ দিনই মামলার শুনানি হবে । সেই মতোই চলছে শুনানি ৷ রামকে ঐতিহাসিক চরিত্র প্রমাণে রামলালার আইনজীবী সিএস বৈদ্যনাথন পৌরাণিক বিশ্বাসের নানা উদাহরণ শুনানিতে তুলে ধরেন আজ ৷

বৈদ্যনাথন বলেন, "দেবতার তিনটি ধারণা হয় ৷ মূর্তি, সম্পত্তি, স্থান মাহাত্ম্য বিশেষে সেটিও দেবত্ব লাভ করে ৷" তিনি বলেন, "অযোধ্যার ওই বিশেষ স্থানটিই তো স্বয়ং দেবতা ৷ তাই যৌথ অধিকারের কোনও ব্যাপারই নেই ৷" এর পরিপ্রেক্ষিতে, ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, "স্থানটিই যে দেবতা, এটি বৈদ্যনাথনের দৃষ্টিতে চিরন্তন সত্য ৷ আবার, দেবতার স্থান বললে সেক্ষেত্রে অধিকারের প্রশ্ন আসে ৷ দু' রকম দৃষ্টিভঙ্গি তো থাকতে পারে না ৷

বৈদ্যনাথন বলেন, "দেবতা তো দেবতাই ৷ একে ভাগ করা যায় না ৷ মানুষের বিশ্বাস বা পবিত্র স্থান নিয়ে বিশ্বাসে আঘাত দেওয়া যায় না৷" এর পরিপ্রেক্ষিতে আইনজীবী এসএ বোবদের তরফে বলা হয়, "এখানে মন্দির ছিল, সেটা নেই ৷ কিন্তু দেবতা রয়ে গিয়েছেন ?" তখন বৈদ্যনাথনের যুক্তি ছিল, বিশ্বাসী ভক্তরা রয়েছেন ৷ এই প্রসঙ্গে কার্নেগির রিপোর্টের কথাও উল্লেখ করে 'ইসলাম সম্প্রদায়ের মক্কার সমান হিন্দু অযোধ্যা' বলেও মন্তব্য করেন বৈদ্যনাথন ৷ সুপ্রিম কোর্টে শুনানি চলাকালীন সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডের আইনজীবী রাজীব ধাওয়ান বলেন, "বৈদ্যনাথনের মন্তব্যের স্বপক্ষে কোনও প্রমাণ নেই ৷" তখন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ বলেন, "যখন রাজীবকে প্রশ্ন করা হবে, তখন যেন তিনি একথা বলেন, প্রমাণও পেশ করেন যথাযথ ৷"

বৈদ্যনাথনকে প্রধান বিচারপতি বলেন, "কোনও তাড়াহুড়োর ব্যাপার নেই ৷ যা বলার বৈদ্যনাথন ধীরে ধীরে বলতে পারেন ৷"

Hyderabad, Aug 13 (ANI): The Telangana Police registered a case in Hyderabad against a man who had allegedly murdered his wife by slitting her throat on August 12. The deceased was identified as Sameera and she was the second wife of the accused named Basheer. While speaking to media, Golconda Police officials said, "After receiving an input from the parents of the deceased, we reached the spot and found her with a slit throat. A case under section 302 (murder) has been registered against the accused." A team has been formed to nab the accused. Body of accused has been shifted to Osmania General Hospital for autopsy.
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.