ETV Bharat / bharat

দীপাবলিতে আতসবাজি পোড়ানো বন্ধ রাখুন, অনুরোধ দিল্লির পরিবেশমন্ত্রীর

author img

By

Published : Nov 4, 2020, 2:38 AM IST

দিল্লির পরিবেশমন্ত্রী গোপাল রাই দিল্লিবাসীদের জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশের স্বার্থে এই দেওয়ালিতে যতটা সম্ভব পটকা ফাটাতে বন্ধ রাখতে অনুরোধ করেছেন।মন্ত্রী একটি "অ্যান্টি-ক্র্যাকার" প্রচারে এসে এই বার্তা দেন ।

Delhi
দিল্লি

দিল্লি, 3 নভেম্বর : সামনে দীপাবলি ।কোরোনা আবহে আতসবাজি পোড়ানোর উপর সতর্কতার বার্তা দিলেন দিল্লির পরিবেশমন্ত্রী গোপাল রাই । আগেভাগেই রাজস্থান সরকারও কোরোনা রুখতে আতসবাজি পোড়ানোর উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে । তবে শুধু কোরোনার প্রকোপই নয়, দিল্লিতে লাগামছাড়া পরিবেশ দূষণ রুখতে আতসবাজি পোড়ানোর ক্ষেত্রে 2018 সালে সুপ্রিম কোর্ট নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে । মঙ্গলবার দিল্লির পরিবেশমন্ত্রী গোপাল রাই দিল্লিবাসীদের জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশের স্বার্থে এই দেওয়ালিতে যতটা সম্ভব পটকা ফাটাতে বন্ধ রাখতে অনুরোধ করেছেন।


মন্ত্রী একটি "অ্যান্টি-ক্র্যাকার" প্রচারে এসে এই বার্তা দেন । তিনি কেবলমাত্র "সবুজ" আতশবাজি দিল্লিতে তৈরি ও বিক্রি করা যায় তা নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেন।

রাই সাংবাদিকদের বলেন, "কেবলমাত্র 'সবুজ' 'আতশবাজি তৈরি করা, বিক্রি ও তা দিল্লিতে ব্যবহার করা যেতে পারে । 2018 সালে জারি করা সুপ্রিম কোর্টের আদেশ অনুসারে,কেবলমাত্র 'সবুজ' 'আতশবাজি পোড়ানোর অধিকার আছে , তবুও আমি সবাইকে যতটা সম্ভব পটকা ফাটানো বন্ধ রাখতে অনুরোধ করছি" ।

রাই সাংবাদিকদের বলেন, দিল্লি দূষণ নিয়ন্ত্রণ কমিটি (DPCC), সমস্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং দিল্লি পুলিশকে কেবল "সবুজ" ক্র্যাকার বিক্রি করা নিশ্চিত করতে বলেছে।


এনফোর্সমেন্ট দলগুলিও নজর রাখবে যে ব্যবসায়ীরা অনুমোদিত নির্মাতাদের কাছ থেকে সবুজ পটকাবাজি কেনে। 2018 সালে, সুপ্রিম কোর্ট বায়ু দূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য দূষণকারী পটকাবাজি ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছিল এবং "সবুজ" আতসবাজি বিক্রির অনুমতি দিয়েছিল।"সবুজ ক্র্যাকারস" প্রচলিত ধরণের আতসবাজির মতো দূষিত নয় এবং এগুলিতে সালফার ডাই অক্সাইড এবং নাইট্রোজেন অক্সাইডের মতো ক্ষতিকারক কমপক্ষে 30 শতাংশ কম উপাদান রয়েছে।

CSIR-ন্যাশনাল এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটকে(CSIR-National Environmental Engineering Research Institute) "সবুজ ক্র্যাকারস" তৈরিতে কর্মসংস্থান করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু লাইসেন্স সংক্রান্ত নানা অসুবিদার কারণে প্রয়োজনের থেকে অনেক কম লোক এই কাজে নিয়োগ হয় ।এছাড়া গত বছর বাজারে কেবল কয়েক রকমের সবুজ আতসবাজি পাওয়া গিয়েছিল । দিল্লি দূষণ নিয়ন্ত্রণ কমিটি (DPCC) আগেই জানিয়েছে, রাত 8টা থেকে 10টা পর্য়ন্ত দীপাবলি ও গুরপুরাবের সময় আতসবাজি ফাটাতে পারবে । বড়দিন ও নিউ ইয়ার্স ইভের সময় রাত 11.55 থেকে 12.30টা পর্য়ন্ত আতসবাজি পোড়ানোর অনুমতি দেওয়া হয়েছে ।

দিল্লি, 3 নভেম্বর : সামনে দীপাবলি ।কোরোনা আবহে আতসবাজি পোড়ানোর উপর সতর্কতার বার্তা দিলেন দিল্লির পরিবেশমন্ত্রী গোপাল রাই । আগেভাগেই রাজস্থান সরকারও কোরোনা রুখতে আতসবাজি পোড়ানোর উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে । তবে শুধু কোরোনার প্রকোপই নয়, দিল্লিতে লাগামছাড়া পরিবেশ দূষণ রুখতে আতসবাজি পোড়ানোর ক্ষেত্রে 2018 সালে সুপ্রিম কোর্ট নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে । মঙ্গলবার দিল্লির পরিবেশমন্ত্রী গোপাল রাই দিল্লিবাসীদের জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশের স্বার্থে এই দেওয়ালিতে যতটা সম্ভব পটকা ফাটাতে বন্ধ রাখতে অনুরোধ করেছেন।


মন্ত্রী একটি "অ্যান্টি-ক্র্যাকার" প্রচারে এসে এই বার্তা দেন । তিনি কেবলমাত্র "সবুজ" আতশবাজি দিল্লিতে তৈরি ও বিক্রি করা যায় তা নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেন।

রাই সাংবাদিকদের বলেন, "কেবলমাত্র 'সবুজ' 'আতশবাজি তৈরি করা, বিক্রি ও তা দিল্লিতে ব্যবহার করা যেতে পারে । 2018 সালে জারি করা সুপ্রিম কোর্টের আদেশ অনুসারে,কেবলমাত্র 'সবুজ' 'আতশবাজি পোড়ানোর অধিকার আছে , তবুও আমি সবাইকে যতটা সম্ভব পটকা ফাটানো বন্ধ রাখতে অনুরোধ করছি" ।

রাই সাংবাদিকদের বলেন, দিল্লি দূষণ নিয়ন্ত্রণ কমিটি (DPCC), সমস্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং দিল্লি পুলিশকে কেবল "সবুজ" ক্র্যাকার বিক্রি করা নিশ্চিত করতে বলেছে।


এনফোর্সমেন্ট দলগুলিও নজর রাখবে যে ব্যবসায়ীরা অনুমোদিত নির্মাতাদের কাছ থেকে সবুজ পটকাবাজি কেনে। 2018 সালে, সুপ্রিম কোর্ট বায়ু দূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য দূষণকারী পটকাবাজি ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছিল এবং "সবুজ" আতসবাজি বিক্রির অনুমতি দিয়েছিল।"সবুজ ক্র্যাকারস" প্রচলিত ধরণের আতসবাজির মতো দূষিত নয় এবং এগুলিতে সালফার ডাই অক্সাইড এবং নাইট্রোজেন অক্সাইডের মতো ক্ষতিকারক কমপক্ষে 30 শতাংশ কম উপাদান রয়েছে।

CSIR-ন্যাশনাল এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটকে(CSIR-National Environmental Engineering Research Institute) "সবুজ ক্র্যাকারস" তৈরিতে কর্মসংস্থান করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু লাইসেন্স সংক্রান্ত নানা অসুবিদার কারণে প্রয়োজনের থেকে অনেক কম লোক এই কাজে নিয়োগ হয় ।এছাড়া গত বছর বাজারে কেবল কয়েক রকমের সবুজ আতসবাজি পাওয়া গিয়েছিল । দিল্লি দূষণ নিয়ন্ত্রণ কমিটি (DPCC) আগেই জানিয়েছে, রাত 8টা থেকে 10টা পর্য়ন্ত দীপাবলি ও গুরপুরাবের সময় আতসবাজি ফাটাতে পারবে । বড়দিন ও নিউ ইয়ার্স ইভের সময় রাত 11.55 থেকে 12.30টা পর্য়ন্ত আতসবাজি পোড়ানোর অনুমতি দেওয়া হয়েছে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.