ETV Bharat / bharat

রাম মন্দির উদ্বোধনকে ঘিরে কড়া নজরদারি, 10 হাজার সিসিটিভিতে মুড়ল অযোধ্যা

Ayodhya Security Arrangements: অযোধ্যায় রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে আর বাকি মাত্র কয়েকদিন । অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি তুঙ্গে । গোটা অযোধ্যাকে মুড়ে ফেলা হয়েছে কড়া নিরাপত্তার চাদরে ।

Ayodhya Security Arrangements
রাম মন্দিরের উদ্বোধন
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Jan 13, 2024, 5:12 PM IST

Updated : Jan 13, 2024, 6:32 PM IST

অযোধ্যা, 13 জানুয়ারি: 22 জানুয়ারি অযোধ্যায় রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠান হবে । এই অনুষ্ঠানে সাত হাজারেরও বেশি অতিথি আসার সম্ভাবনা রয়েছে । এমন পরিস্থিতিতে কোনওরকম বিশৃঙ্খলা যাতে না ঘটে, তাই অযোধ্যায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করেছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ । 10 হাজার সিসিটিভি ক্যামেরা, হিউম্যান ইন্টেলিজেন্স, কৃত্তিম বৃদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি দিয়ে শহরের প্রতিটি কোণে নজরদারি করা হচ্ছে । সারাক্ষণ উড়ছে ড্রোন ক্য়ামেরা ৷ এছাড়াও নিরাপত্তার জন্য সশস্ত্র উত্তরপ্রদেশের এটিএস কর্মী এবং 10 হাজারেরও বেশি পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হয়েছে ।

শহরের প্রতিটি কোণে 10 হাজার পুলিশ মোতায়েন

উত্তরপ্রদেশে পুলিশ জানিয়েছে, 22 জানুয়ারি নিরাপত্তা কর্মীদের দ্বারা মুড়ে ফেলা হবে অযোধ্যা শহরকে । এর জন্য আধাসামরিক বাহিনী, উত্তরপ্রদেশের এটিএস, এসটিএফ ছাড়াও 10 হাজার পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হয়েছে । আধুনিক অস্ত্র ছাড়াও এই বাহিনীদের অ্যান্টি-ড্রোন প্রযুক্তি এবং দশ হাজার সিসিটিভি ক্যামেরা ও ড্রোনের সাহায্যও দেওয়া হবে । যাতে তারা শহরের প্রতিটি কোণে নজর রাখতে পারে । ডিজিপি সদর দফতর থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে, অযোধ্যায় 100টিরও বেশি ডেপুটি এসপি, 325 ইন্সপেক্টর এবং 800 সাব ইন্সপেক্টর মোতায়েন করা হচ্ছে ৷ এছাড়া পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনীর 10 হাজার কর্মী মোতায়েন করা হবে । স্থল, আকাশ ও জলের দিকে নজর রাখবে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সংস্থাগুলি । এর জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে অ্যান্টি-ড্রোন সিস্টেম ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন কমান্ড কন্ট্রোল সিস্টেম ।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে মানব বুদ্ধিমত্তা

অযোধ্যা রেঞ্জের আইজি প্রবীণ কুমার জানান, অযোধ্যায় আসা-যাওয়া প্রত্যেক ব্যক্তির শারীরিক পরীক্ষা করা হচ্ছে । এছাড়া নিরাপত্তার জন্য মানব বুদ্ধিমত্তাও ব্যবহার করছে প্রশাসন । এতে সরায়ু নদীর আশেপাশে বসবাসকারী শহরের ডুবুরি, নাবিক, দোকানদার-সহ স্থানীয় লোকজন মানব বুদ্ধিমত্তার কাজ করছেন । নিরাপত্তার ক্ষেত্রে মানুষের বুদ্ধি সবচেয়ে কার্যকর । স্থানীয় মানুষ যদি নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সহযোগিতা করে এবং তাদের চারপাশের দিকে নজর রাখে, তাহলে তারাও পুলিশের কর্মী হিসেবে কাজ করে । এমনটাই জানালেন আইজি ৷

আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে নজরদারি

10 হাজারেরও বেশি সিসিটিভি ক্যামেরা এবং এক হাজার ড্রোন অযোধ্যায় পুরো শহরের উপর নজর রাখবে । এগুলো সবই হবে এআই প্রযুক্তি নির্ভর ক্যামেরা । এআই ক্যামেরার সাহায্যে প্রতিটি সন্দেহজনক কার্যকলাপ, ব্যক্তি, সন্দেহজনক বস্তু সহজেই নজরদারি করা হবে । এছাড়া ড্রোন সরায়ু নদী ও প্রতিটি রাস্তার আশেপাশে ঘোরাফেরা করবে এবং আকাশ থেকে নজর রাখবে । সন্দেহজনক কিছু দেখা গেলে সঙ্গে সঙ্গে নিরাপত্তা কর্মীদের সতর্ক করা হবে ।

হোটেল, বাসস্ট্যান্ড এবং রেলস্টেশনে প্রতিটি যাত্রীর যাচাইকরণ

22 জানুয়ারি শুধুমাত্র আমন্ত্রিত ব্যক্তিদের অযোধ্যায় আসতে দেওয়া হবে ৷ তবে তার আগে এখানে আসা প্রতিটি রাম ভক্তকে ভালো করে তল্লাশি করা হচ্ছে । স্থানীয় গোয়েন্দা ও পুলিশ সেখানে গিয়ে পরিচয় যাচাই করে দেখছে । এছাড়া তাদের 17 জানুয়ারির আগে অযোধ্যা ছেড়ে যেতে বলা হচ্ছে ৷ পাশাপাশি নিরাপত্তা কর্মীরা বম্ব স্কোয়াডের সঙ্গে বাসস্ট্যান্ডে সময়ে সময়ে তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে । অযোধ্যা রেলস্টেশনে নিরাপত্তার জন্য 150 সিআইএসএফ কর্মী মোতায়েন করা হবে ।

নিরাপত্তা গম্বুজ তৈরি করা হয়েছে

সূত্রের খবর, রাম মন্দির চত্বরে একটি নিরাপত্তা গম্বুজ তৈরি করা হচ্ছে, যা 4.5 কিলোমিটার মধ্যে নজর রাখবে । মিসাইল বা সন্দেহজনক ড্রোনের মতো কোনও সন্দেহজনক বস্তু উড়তে দেখা গেলে তা খুঁজে বের করে নিরাপত্তা আধিকারিকদের সতর্ক করা হবে । শুধু তাই নয়, নিরাপত্তা আধিকারিকদের নির্দেশে এই গম্বুজটি আকাশে সন্দেহভাজন কিছু দেখলে সেটিকে ধ্বংস করবে । সূত্রের খবর, শুধু রাম মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষেই নয়, এই গম্বুজটি সর্বদা এখানে থাকবে ।

নেপাল সীমান্ত এলাকায় নজরদারি

রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানের বিষয়ে একটি বিশেষ গোয়েন্দা সেল গঠন করা হয়েছে, যা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নিরাপত্তা সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেবে । নিরাপত্তা সংস্থা আইএসআইও বিশেষ সেলের ইনপুটে নেপালের সঙ্গে সীমান্ত এলাকায় নজর রাখছে । এসব এলাকায় নেপাল থেকে আসা কাঁচা সড়কে টহল বাড়ানো হয়েছে । সন্ত্রাসী ঘটনা মোকাবিলা করার জন্য ইউপি এটিএস টিম নেপালের সমস্ত সীমান্তে 24 ঘণ্টা নজর রাখছে ।

সোশাল মিডিয়ায় নজরদারি

অযোধ্যায় অনুষ্ঠানের জন্য ডিজিপি সদর দফতরে উপস্থিত সোশাল মিডিয়া সেলও 24 ঘণ্টা সক্রিয় রয়েছে । বিভিন্ন সোশাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের পোস্টগুলিতে নজর রাখা হচ্ছে । রাম মন্দির, মসজিদ, বদলা, কোরবানি, বাবরি মসজিদের মতো ট্যাগ শব্দগুলিতে নজর রাখা হচ্ছে । সোশাল মিডিয়া ফোর্স যদি কোনও সন্দেহজনক পোস্ট দেখে তবে তা অবিলম্বে মুছে ফেলা হচ্ছে এবং পোস্ট করা ব্যক্তিকে খুঁজে বের করা হচ্ছে। সোশাল মিডিয়া বাহিনী অযোধ্যা-সহ উত্তরপ্রদেশের যে কোনও জায়গায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে বিঘ্নিত করতে পারে এমন সমস্ত পোস্টের উপর নজর রাখছে ।

আরও পড়ুন:

  1. রাম মন্দিরের উদ্বোধন উপলক্ষ্যে হিন্দু কর্মীদের বিশেষ ছুটি ঘোষণা মরিশাস সরকারের
  2. কনকনের শীতের সঙ্গে লড়াই, পানিপথ থেকে লক্ষ কম্বল যাচ্ছে অযোধ্যায়
  3. কর্ণাটকের শিল্পীর রামলালার মূর্তিই বসছে অযোধ্যায়, দেখে নিন সেই ভাস্কর্য

অযোধ্যা, 13 জানুয়ারি: 22 জানুয়ারি অযোধ্যায় রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠান হবে । এই অনুষ্ঠানে সাত হাজারেরও বেশি অতিথি আসার সম্ভাবনা রয়েছে । এমন পরিস্থিতিতে কোনওরকম বিশৃঙ্খলা যাতে না ঘটে, তাই অযোধ্যায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করেছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ । 10 হাজার সিসিটিভি ক্যামেরা, হিউম্যান ইন্টেলিজেন্স, কৃত্তিম বৃদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি দিয়ে শহরের প্রতিটি কোণে নজরদারি করা হচ্ছে । সারাক্ষণ উড়ছে ড্রোন ক্য়ামেরা ৷ এছাড়াও নিরাপত্তার জন্য সশস্ত্র উত্তরপ্রদেশের এটিএস কর্মী এবং 10 হাজারেরও বেশি পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হয়েছে ।

শহরের প্রতিটি কোণে 10 হাজার পুলিশ মোতায়েন

উত্তরপ্রদেশে পুলিশ জানিয়েছে, 22 জানুয়ারি নিরাপত্তা কর্মীদের দ্বারা মুড়ে ফেলা হবে অযোধ্যা শহরকে । এর জন্য আধাসামরিক বাহিনী, উত্তরপ্রদেশের এটিএস, এসটিএফ ছাড়াও 10 হাজার পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হয়েছে । আধুনিক অস্ত্র ছাড়াও এই বাহিনীদের অ্যান্টি-ড্রোন প্রযুক্তি এবং দশ হাজার সিসিটিভি ক্যামেরা ও ড্রোনের সাহায্যও দেওয়া হবে । যাতে তারা শহরের প্রতিটি কোণে নজর রাখতে পারে । ডিজিপি সদর দফতর থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে, অযোধ্যায় 100টিরও বেশি ডেপুটি এসপি, 325 ইন্সপেক্টর এবং 800 সাব ইন্সপেক্টর মোতায়েন করা হচ্ছে ৷ এছাড়া পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনীর 10 হাজার কর্মী মোতায়েন করা হবে । স্থল, আকাশ ও জলের দিকে নজর রাখবে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সংস্থাগুলি । এর জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে অ্যান্টি-ড্রোন সিস্টেম ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন কমান্ড কন্ট্রোল সিস্টেম ।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে মানব বুদ্ধিমত্তা

অযোধ্যা রেঞ্জের আইজি প্রবীণ কুমার জানান, অযোধ্যায় আসা-যাওয়া প্রত্যেক ব্যক্তির শারীরিক পরীক্ষা করা হচ্ছে । এছাড়া নিরাপত্তার জন্য মানব বুদ্ধিমত্তাও ব্যবহার করছে প্রশাসন । এতে সরায়ু নদীর আশেপাশে বসবাসকারী শহরের ডুবুরি, নাবিক, দোকানদার-সহ স্থানীয় লোকজন মানব বুদ্ধিমত্তার কাজ করছেন । নিরাপত্তার ক্ষেত্রে মানুষের বুদ্ধি সবচেয়ে কার্যকর । স্থানীয় মানুষ যদি নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সহযোগিতা করে এবং তাদের চারপাশের দিকে নজর রাখে, তাহলে তারাও পুলিশের কর্মী হিসেবে কাজ করে । এমনটাই জানালেন আইজি ৷

আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে নজরদারি

10 হাজারেরও বেশি সিসিটিভি ক্যামেরা এবং এক হাজার ড্রোন অযোধ্যায় পুরো শহরের উপর নজর রাখবে । এগুলো সবই হবে এআই প্রযুক্তি নির্ভর ক্যামেরা । এআই ক্যামেরার সাহায্যে প্রতিটি সন্দেহজনক কার্যকলাপ, ব্যক্তি, সন্দেহজনক বস্তু সহজেই নজরদারি করা হবে । এছাড়া ড্রোন সরায়ু নদী ও প্রতিটি রাস্তার আশেপাশে ঘোরাফেরা করবে এবং আকাশ থেকে নজর রাখবে । সন্দেহজনক কিছু দেখা গেলে সঙ্গে সঙ্গে নিরাপত্তা কর্মীদের সতর্ক করা হবে ।

হোটেল, বাসস্ট্যান্ড এবং রেলস্টেশনে প্রতিটি যাত্রীর যাচাইকরণ

22 জানুয়ারি শুধুমাত্র আমন্ত্রিত ব্যক্তিদের অযোধ্যায় আসতে দেওয়া হবে ৷ তবে তার আগে এখানে আসা প্রতিটি রাম ভক্তকে ভালো করে তল্লাশি করা হচ্ছে । স্থানীয় গোয়েন্দা ও পুলিশ সেখানে গিয়ে পরিচয় যাচাই করে দেখছে । এছাড়া তাদের 17 জানুয়ারির আগে অযোধ্যা ছেড়ে যেতে বলা হচ্ছে ৷ পাশাপাশি নিরাপত্তা কর্মীরা বম্ব স্কোয়াডের সঙ্গে বাসস্ট্যান্ডে সময়ে সময়ে তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে । অযোধ্যা রেলস্টেশনে নিরাপত্তার জন্য 150 সিআইএসএফ কর্মী মোতায়েন করা হবে ।

নিরাপত্তা গম্বুজ তৈরি করা হয়েছে

সূত্রের খবর, রাম মন্দির চত্বরে একটি নিরাপত্তা গম্বুজ তৈরি করা হচ্ছে, যা 4.5 কিলোমিটার মধ্যে নজর রাখবে । মিসাইল বা সন্দেহজনক ড্রোনের মতো কোনও সন্দেহজনক বস্তু উড়তে দেখা গেলে তা খুঁজে বের করে নিরাপত্তা আধিকারিকদের সতর্ক করা হবে । শুধু তাই নয়, নিরাপত্তা আধিকারিকদের নির্দেশে এই গম্বুজটি আকাশে সন্দেহভাজন কিছু দেখলে সেটিকে ধ্বংস করবে । সূত্রের খবর, শুধু রাম মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষেই নয়, এই গম্বুজটি সর্বদা এখানে থাকবে ।

নেপাল সীমান্ত এলাকায় নজরদারি

রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানের বিষয়ে একটি বিশেষ গোয়েন্দা সেল গঠন করা হয়েছে, যা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নিরাপত্তা সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেবে । নিরাপত্তা সংস্থা আইএসআইও বিশেষ সেলের ইনপুটে নেপালের সঙ্গে সীমান্ত এলাকায় নজর রাখছে । এসব এলাকায় নেপাল থেকে আসা কাঁচা সড়কে টহল বাড়ানো হয়েছে । সন্ত্রাসী ঘটনা মোকাবিলা করার জন্য ইউপি এটিএস টিম নেপালের সমস্ত সীমান্তে 24 ঘণ্টা নজর রাখছে ।

সোশাল মিডিয়ায় নজরদারি

অযোধ্যায় অনুষ্ঠানের জন্য ডিজিপি সদর দফতরে উপস্থিত সোশাল মিডিয়া সেলও 24 ঘণ্টা সক্রিয় রয়েছে । বিভিন্ন সোশাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের পোস্টগুলিতে নজর রাখা হচ্ছে । রাম মন্দির, মসজিদ, বদলা, কোরবানি, বাবরি মসজিদের মতো ট্যাগ শব্দগুলিতে নজর রাখা হচ্ছে । সোশাল মিডিয়া ফোর্স যদি কোনও সন্দেহজনক পোস্ট দেখে তবে তা অবিলম্বে মুছে ফেলা হচ্ছে এবং পোস্ট করা ব্যক্তিকে খুঁজে বের করা হচ্ছে। সোশাল মিডিয়া বাহিনী অযোধ্যা-সহ উত্তরপ্রদেশের যে কোনও জায়গায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে বিঘ্নিত করতে পারে এমন সমস্ত পোস্টের উপর নজর রাখছে ।

আরও পড়ুন:

  1. রাম মন্দিরের উদ্বোধন উপলক্ষ্যে হিন্দু কর্মীদের বিশেষ ছুটি ঘোষণা মরিশাস সরকারের
  2. কনকনের শীতের সঙ্গে লড়াই, পানিপথ থেকে লক্ষ কম্বল যাচ্ছে অযোধ্যায়
  3. কর্ণাটকের শিল্পীর রামলালার মূর্তিই বসছে অযোধ্যায়, দেখে নিন সেই ভাস্কর্য
Last Updated : Jan 13, 2024, 6:32 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.