দুবাই, 15 নভেম্বর :হোক না ভিন্ন ফর্ম্যাট, ক্রিকেটারদের কাছে যে কোনও বিশ্বজয়ই সবসময় স্পেশ্য়াল ৷ রয়ে যায় হৃদয়ের মণিকোঠায় ৷ রবিবাসরীয় দুবাইয়ে বিশ্বক্রিকেটে আবারও ফিরল হলুদ জার্সির ঔদ্ধত্য ৷ টি-20তে বিশ্বজয় করে অজিরা বোঝাল টুর্নামেন্টের আগে যে অবস্থানেই থাকুক না কেন, বেশিদিন ওয়ার্ল্ড কাপ না জিতে তারা থাকতে পারে না ৷ ধর্তব্যে না থেকেও কীভাবে বিশ্বকাপ জিততে হয় অজিদের থেকে তার পাঠ নিতেই পারে ফেভারিট হিসেবে বিশ্বকাপে প্রবেশ করা রোহিত-কোহলিরা ৷ অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চ ম্য়াচের পর জানিয়েছেন ভাগ্য় সহায় ছিল তাদের ৷ তবে সেটা নেহাতই কথার কথা ৷ কারণ যে কোনও বিশ্বকাপ জিততে লাক ছাড়াও প্রয়োজন আরও অনেক কিছু ৷
বাঁধনহারা উচ্ছ্বাস, জুতোয় মদ ঢেলে বিয়ার পান ৷ ষষ্ঠবার বিশ্বজয় করে ওয়ার্নার-ফিঞ্চদের সেলিব্রেশন ছিল নজরকাড়া ৷ আর 50 বলে 77 রানের ম্য়াচের সেরা ইনিংস খেলার পাশে রবিবার আরেকটি উল্লেখযোগ্য কাণ্ড ঘটিয়ে ফেললেন মিচেল মার্শ ৷ অবশ্য বিরল সেই কাণ্ডের সমান ভাগীদার তাঁর বাবা জিওফ মার্শও ৷ পিতা-পুত্র হিসেবে দু'জনেরই দেশের জার্সিতে বিশ্বকাপ জয় ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার ৷ 2015 বিশ্বজয়ী দলের স্কোয়াডে ছিলেন মিচেল ৷ কিন্তু ফাইনালে অংশ নেননি তিনি ৷ সেদিক থেকে দেখতে গেলে বাপ-ব্য়াটার এই বিরল দৃষ্টান্ত পূর্ণতা পেল এদিন ৷