কলকাতা,26 মে : মানুষকে বলব যে 1000 কোটি টাকা আসছে কেন্দ্র থেকে । সাধারণ মানুষ যেন ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে বুঝে নেন। নাম না করে মুখ্যমন্ত্রী কে তীব্র ভাষায় আক্রমণ BJP-র কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহুল সিনহা। আজ BJP-র সদর কার্যালয়ে সাংবাদিক বৈঠকে তিনি এই অভিযোগ করেন।
রাহুল সিনহা বলেন," আমরা বলেছিলাম ত্রাণ চুরি হয়ে যেতে পারে। মুখ্যমন্ত্রী রেগে যান। তারপর নিজেই বলছেন মানুষকে সরাসরি টাকা দিতে হবে। পঞ্চায়েতের মাধ্যমে যাবে না। নিজেদের পরিচালিত পঞ্চায়েতের উপর তাঁর ভরসা নেই।''
এখনও কলকাতার অনেক জায়গায় বিদ্যুৎ ও পানীয় জল নেই। এই বিষয়ে রাহুল সিনহা বলেন, “আমফানের 6 দিন পরেও কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের অবস্থায় সরকারের অপারগতা প্রমাণিত। জল নেই, আলো নেই। আমি পৌরকর্মী ও বিদ্যুৎ কর্মীদের বাহবা দিচ্ছি, তাদের নিরলস প্রচেষ্টার জন্য। ব্যর্থতা সরকারের । উদ্যোগের অভাবের জন্য এই কষ্ট মানুষের। কোরোনা ও আমফান পরবর্তী পরিস্থিতিতে দুমাসের বিদ্যুৎ নিখরচায় করতে হবে কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে। ব্যয়ভার সরকার নেবে।”
দুমাসের বিদ্যুৎ নিখরচায় করতে হবে কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে : রাহুল সিনহা
রাহুল সিনহা বলেন, “আমফানের 6 দিন পরেও কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের অবস্থায় সরকারের অপারগতা প্রমাণিত। জল নেই, আলো নেই। আমি পৌরকর্মী ও বিদ্যুৎ কর্মীদের বাহবা দিচ্ছি, তাদের নিরলস প্রচেষ্টার জন্য। ব্যর্থতা সরকারের । উদ্যোগের অভাবের জন্য এই কষ্ট মানুষের। কোরোনা ও আমফান পরবর্তী পরিস্থিতিতে দুমাসের বিদ্যুৎ নিখরচায় করতে হবে কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে। ব্যয়ভার সরকার নেবে।”
তিনি বলেন, সরকারের কাছে দাবি জানাতে চাই যে অবিলম্বে বিনামূল্যে জলের ব্যবস্থা করতে হবে। রাহুলের অভিযোগ, আমফান মোকাবিলায় রাজ্যের পর্যাপ্ত পরিকাঠামো নেই। বেসরকারি পরিকাঠামোর সাহায্য নেওয়ার কথা তিনি বলেন।তিনি বলেন," মুখ্যমন্ত্রীকে বলব সেনার আরও সাহায্য নিন,। পশ্চিম বাংলার 15 শতাংশ জায়গাও আমফানের জন্য প্রভাবিত হয়নি। তারপরেও আপনারা সামলাতে পারলেন না।"
রাহুল সিনহা বলেন," CESC দোষারোপ করলেই তো চলবে না। গ্রাম বাংলার দিকে কী হচ্ছে? সেখানে তো সরকার বিদ্যুৎ দেয়। সেখানে তো এক মাসেও ফিরবে না বিদ্যুৎ। CESC বাম আমলে জন্মেছে বলে ঘাড়ে দোষ দিচ্ছেন। তাহলে তো তৃণমূলও সেই আমলে জন্মেছে। তাহলে নাটের গুরু আপনারাই।"