ETV Bharat / state

প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় স্বচ্ছতার অভাব! রাজ্যের কাছে রিপোর্ট চাইল হাইকোর্ট - Awas Yojana Scam

Calcutta High Court: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় অচ্ছ্বতার অভিযোগ নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল মামলাকারী ৷ সেই মামলার শুনানিতে বৃহস্পতিবার রাজ্যের কাছ থেকে রিপোর্ট চেয়ে পাঠাল হাইকোর্ট ৷

Cal High Court
কলকাতা হাইকোর্ট (ফাইল ছবি)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Aug 1, 2024, 3:20 PM IST

কলকাতা, 1 অগস্ট: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় অস্বচ্ছতার অভিযোগ ! রাজ্যের রিপোর্ট তলব কলকাতা হাইকোর্টের । 6 সপ্তাহের মধ্যে রিপোর্ট জমা দিতে হবে রাজ্যকে। নির্দেশ প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরন্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের।

অভিযোগ উঠেছে, মগরাহাটের 1 নম্বর ব্লকের উত্তর কুসুম গ্রাম পঞ্চায়েতে 2013 থেকে 2023 সাল পর্যন্ত বাড়ি বানানোর টাকার অপব্যবহার করেছেন পঞ্চায়েতের প্রধান ৷ অভিযোগ নিয়ে নোয়ার হোসেন লস্কর নামে এক ব্যক্তি মামলা করেছিলেন হাইকোর্টে। তাঁর বক্তব্য, "প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। গরীব মানুষের বাড়ি বানানোর জন্য টাকা দেওয়া হয়। কিন্তু আমার এলাকার পঞ্চায়েত প্রধান ভুয়ো নথির মাধ্যমে স্বজনপোষণ ও সেই টাকার অপব্যবহার করে চলেছেন।"

মামলাকারীর তরফে আইনজীবী মৃত্যুঞ্জয় চট্টোপাধ্যায় ও আইনজীবী মানস দাস আদালতে বলেন, "নিয়ম অনুয়ায়ী আবাস যোজনার অর্থ ব্যয়ের সময় যে নাগরিক ওই প্রকল্পের সুবিধা ভোগ করছেন তাঁর ছবি-সহ ওই বাড়ির ছবি দিতে হয়। সেখানে দেখা যাচ্ছে, যিনি পরিষেবা প্রাপক তাঁর নাম জাহানারা বিবি ৷ বয়স 72 বছর। কিন্তু তার বদলে ছবি রয়েছে একটি বাচ্চা মেয়ের ৷ এর থেকেই প্রমাণিত যে, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পের টাকা নিয়ে স্বজনপোষণ করেছন ওই পঞ্চায়েত প্রধান। কারণ, এই প্রকল্পের নিয়ম অনুযায়ী সমাজের দরিদ্র মানুষরাই এই প্রকল্পের সুবিধা ভোগ করতে পারবেন ৷

ওয়েবসাইটের দেওয়া তথ্যে আরও দেখা যাচ্ছে, সেরিনা বিবির নামে 29টি শৌচাগার বানানোর টাকা দেওয়া হয়েছে । প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্যকে তদন্ত করে আগামী 6 সপ্তাহ পরে রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। উল্লেখ্য়, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার তথ্য খতিয়ে দেখতে রাজ্যে একাধিকবার এসেছে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল ৷

কলকাতা, 1 অগস্ট: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় অস্বচ্ছতার অভিযোগ ! রাজ্যের রিপোর্ট তলব কলকাতা হাইকোর্টের । 6 সপ্তাহের মধ্যে রিপোর্ট জমা দিতে হবে রাজ্যকে। নির্দেশ প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরন্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের।

অভিযোগ উঠেছে, মগরাহাটের 1 নম্বর ব্লকের উত্তর কুসুম গ্রাম পঞ্চায়েতে 2013 থেকে 2023 সাল পর্যন্ত বাড়ি বানানোর টাকার অপব্যবহার করেছেন পঞ্চায়েতের প্রধান ৷ অভিযোগ নিয়ে নোয়ার হোসেন লস্কর নামে এক ব্যক্তি মামলা করেছিলেন হাইকোর্টে। তাঁর বক্তব্য, "প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। গরীব মানুষের বাড়ি বানানোর জন্য টাকা দেওয়া হয়। কিন্তু আমার এলাকার পঞ্চায়েত প্রধান ভুয়ো নথির মাধ্যমে স্বজনপোষণ ও সেই টাকার অপব্যবহার করে চলেছেন।"

মামলাকারীর তরফে আইনজীবী মৃত্যুঞ্জয় চট্টোপাধ্যায় ও আইনজীবী মানস দাস আদালতে বলেন, "নিয়ম অনুয়ায়ী আবাস যোজনার অর্থ ব্যয়ের সময় যে নাগরিক ওই প্রকল্পের সুবিধা ভোগ করছেন তাঁর ছবি-সহ ওই বাড়ির ছবি দিতে হয়। সেখানে দেখা যাচ্ছে, যিনি পরিষেবা প্রাপক তাঁর নাম জাহানারা বিবি ৷ বয়স 72 বছর। কিন্তু তার বদলে ছবি রয়েছে একটি বাচ্চা মেয়ের ৷ এর থেকেই প্রমাণিত যে, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পের টাকা নিয়ে স্বজনপোষণ করেছন ওই পঞ্চায়েত প্রধান। কারণ, এই প্রকল্পের নিয়ম অনুযায়ী সমাজের দরিদ্র মানুষরাই এই প্রকল্পের সুবিধা ভোগ করতে পারবেন ৷

ওয়েবসাইটের দেওয়া তথ্যে আরও দেখা যাচ্ছে, সেরিনা বিবির নামে 29টি শৌচাগার বানানোর টাকা দেওয়া হয়েছে । প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্যকে তদন্ত করে আগামী 6 সপ্তাহ পরে রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। উল্লেখ্য়, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার তথ্য খতিয়ে দেখতে রাজ্যে একাধিকবার এসেছে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.