ETV Bharat / bharat

প্রৌঢ়াকে নগ্ন করে দৌড়-মারধরের অভিযোগ প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে - Sexual Assault - SEXUAL ASSAULT

Sexual Assault Case: প্রতিবেশীর মেয়ের সঙ্গে প্রেম করে বিয়ে করেছিলেন এক যুবক ৷ আর সেই কারণে, যুবকের মাকে নগ্ন করে মারধর এবং রাস্তায় দৌড় করানোর অভিযোগ উঠল সেই প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধেই ৷ ঘটনায় পুলিশে পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে ৷

ETV BHARAT
ETV BHARAT
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Apr 6, 2024, 3:50 PM IST

তারন তারান (পঞ্জাব), 6 এপ্রিল: পঞ্জাবের তারন তারানে এক প্রৌঢ়াকে নগ্ন করে মারধর এবং রাস্তায় দৌড় করানোর অভিযোগ প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে ৷ জানা গিয়েছে, তাঁর ছেলে একমাস আগে প্রতিবেশীর মেয়েকে বিয়ে করেছিলেন ৷ সেই রাগে প্রৌঢ়াকে গত রবিবার সন্ধ্যায় বাড়িতে একা পেয়ে মারধর ও জামাকাপড় ছিঁড়ে রাস্তায় দৌড় করাল তাঁর পুত্রবধূর পরিবারের সদস্যরা ৷ ঘটনায় 2 অজ্ঞাত পরিচয়-সহ 5 জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয়েছে ৷

পুলিশ সূত্রে খবর, প্রায় একমাস আগে প্রতিবেশীর মেয়ের সঙ্গে প্রেম করে বিয়ে করেছিলেন যুবক ৷ তাঁরা রেজিস্ট্রি করে বিয়ে করেছিলেন ৷ অভিযোগ কয়েক সপ্তাহ পরে 31 মার্চ সন্ধ্যায় যুবকের শ্বশুরবাড়ির লোকজন তাঁর বাড়ির সামনে এসে চিৎকার করতে শুরু করেন ৷ সেই সময় বাড়িতে ওই যুবক এবং তাঁর স্ত্রী কেউ ছিলেন না ৷ বাড়িতে যুবকের মা একা ছিলেন ৷ তিনি চিৎকার শুনে বাইরে বেরিয়ে আসেন ৷

অভিযোগ, প্রৌঢ়া বাইরে আসতেই তাঁর উপর চড়াও হয় মেয়েটির ভাই এবং মা ৷ তাঁরা প্রৌঢ়াকে মারধর করতে থাকে ৷ তাদের সঙ্গে অপরিচিত আরও দু’জন ছিলেন ৷ মারধরের পাশাপাশি প্রৌঢ়ার পোশাক ছিঁড়ে দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ ৷ সম্ভ্রম রক্ষায় প্রৌঢ়া বিবস্ত্র অবস্থায় রাস্তা দিয়ে দৌড়াতে শুরু করেন ৷ অভিযোগ সেই সময় অভিযুক্তরা তাঁর ভিডিয়ো করছিলেন ৷ তিনি সম্মান বাঁচাতে একটি দোকানের ভিতরে লুকিয়ে পড়েন ৷

পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনার পরপরই সোশাল মিডিয়ায় প্রৌঢ়ার সেই ভিডিয়ো পোস্ট করে দেয় অভিযুক্তরা ৷ সম্প্রতি নির্যাতিতা প্রৌঢ়া তাঁর পত্রবধূর পরিবারের তিনজন এবং অপরিচিত 2 ব্যক্তির বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ জানিয়েছেন ৷ পুলিশ সোশাল মিডিয়া থেকে সেই ভিডিয়োটি সরিয়ে দিয়েছে ৷ সেই সঙ্গে ঘটনায় তদন্ত শুরু হয়েছে ৷ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির 354, 354বি, 354ডি ও 149 নম্বর ধারায় মামলা রুজু হয়েছে ৷

আরও পড়ুন:

  1. খাস কলকাতায় তরুণীকে গাড়িতে তুলে গণধর্ষণ, গ্রেফতার পরিচিত দুই যুবক
  2. 45 বছর বয়সি আদিবাসী মহিলাকে গণধর্ষণ, গ্রেফতার তিন
  3. ছাত্রীকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগে শিক্ষককে লাইট পোস্টে বেঁধে গণপ্রহার

তারন তারান (পঞ্জাব), 6 এপ্রিল: পঞ্জাবের তারন তারানে এক প্রৌঢ়াকে নগ্ন করে মারধর এবং রাস্তায় দৌড় করানোর অভিযোগ প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে ৷ জানা গিয়েছে, তাঁর ছেলে একমাস আগে প্রতিবেশীর মেয়েকে বিয়ে করেছিলেন ৷ সেই রাগে প্রৌঢ়াকে গত রবিবার সন্ধ্যায় বাড়িতে একা পেয়ে মারধর ও জামাকাপড় ছিঁড়ে রাস্তায় দৌড় করাল তাঁর পুত্রবধূর পরিবারের সদস্যরা ৷ ঘটনায় 2 অজ্ঞাত পরিচয়-সহ 5 জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয়েছে ৷

পুলিশ সূত্রে খবর, প্রায় একমাস আগে প্রতিবেশীর মেয়ের সঙ্গে প্রেম করে বিয়ে করেছিলেন যুবক ৷ তাঁরা রেজিস্ট্রি করে বিয়ে করেছিলেন ৷ অভিযোগ কয়েক সপ্তাহ পরে 31 মার্চ সন্ধ্যায় যুবকের শ্বশুরবাড়ির লোকজন তাঁর বাড়ির সামনে এসে চিৎকার করতে শুরু করেন ৷ সেই সময় বাড়িতে ওই যুবক এবং তাঁর স্ত্রী কেউ ছিলেন না ৷ বাড়িতে যুবকের মা একা ছিলেন ৷ তিনি চিৎকার শুনে বাইরে বেরিয়ে আসেন ৷

অভিযোগ, প্রৌঢ়া বাইরে আসতেই তাঁর উপর চড়াও হয় মেয়েটির ভাই এবং মা ৷ তাঁরা প্রৌঢ়াকে মারধর করতে থাকে ৷ তাদের সঙ্গে অপরিচিত আরও দু’জন ছিলেন ৷ মারধরের পাশাপাশি প্রৌঢ়ার পোশাক ছিঁড়ে দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ ৷ সম্ভ্রম রক্ষায় প্রৌঢ়া বিবস্ত্র অবস্থায় রাস্তা দিয়ে দৌড়াতে শুরু করেন ৷ অভিযোগ সেই সময় অভিযুক্তরা তাঁর ভিডিয়ো করছিলেন ৷ তিনি সম্মান বাঁচাতে একটি দোকানের ভিতরে লুকিয়ে পড়েন ৷

পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনার পরপরই সোশাল মিডিয়ায় প্রৌঢ়ার সেই ভিডিয়ো পোস্ট করে দেয় অভিযুক্তরা ৷ সম্প্রতি নির্যাতিতা প্রৌঢ়া তাঁর পত্রবধূর পরিবারের তিনজন এবং অপরিচিত 2 ব্যক্তির বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ জানিয়েছেন ৷ পুলিশ সোশাল মিডিয়া থেকে সেই ভিডিয়োটি সরিয়ে দিয়েছে ৷ সেই সঙ্গে ঘটনায় তদন্ত শুরু হয়েছে ৷ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির 354, 354বি, 354ডি ও 149 নম্বর ধারায় মামলা রুজু হয়েছে ৷

আরও পড়ুন:

  1. খাস কলকাতায় তরুণীকে গাড়িতে তুলে গণধর্ষণ, গ্রেফতার পরিচিত দুই যুবক
  2. 45 বছর বয়সি আদিবাসী মহিলাকে গণধর্ষণ, গ্রেফতার তিন
  3. ছাত্রীকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগে শিক্ষককে লাইট পোস্টে বেঁধে গণপ্রহার
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.