জয়পুর, 16 ডিসেম্বর: হঠাৎ কোচিং সেন্টারের নয় পড়ুয়া-সহ 10 জন জ্ঞান হারালেন ৷ রবিবার ঘটনাটি ঘটেছে রাজস্থানের রাজধানী জয়পুরের মহেশ নগর থানা এলাকার একটি প্রাইভেট কোচিং সেন্টারে ৷ এদিন সন্ধ্যায় ক্লাসের মধ্যেই পড়ুয়াদের শ্বাসকষ্ট শুরু হয় এবং তাঁরা জ্ঞান হারান ৷ এরপরই তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ৷ খবর পেয়ে পুলিশের আধিকারিক ঘটনাস্থলে পৌঁছন ৷
সূত্রে জানা গিয়েছে, কোচিংয়ে ক্লাস চলাকালীন এসি মেশিন থেকে গ্যাস লিক করেছিল ৷ সেই গন্ধেই অচেতন হয়ে পড়েন পড়ুয়ারা ৷ এখন সবার অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানা গিয়েছে ৷
देखिए किस प्रकार जयपुर में गांव ढाणी के बच्चों से मोटी रकम वसूलने के बाद बहन बेटियों की जान से खिलवाड़ करते कोचिंग संस्थानों की अगुवाई करने पहुंच जाती है पुलिस.
— Nirmal Choudhary (@NirmlChoudhary) December 15, 2024
आखिर यह आम छात्र शक्ति की आवाज को दबाने का प्रयास क्यों किया जा रहा है.
मैं सरकार और प्रशासन को बताना चाहूंगा कि अगर… pic.twitter.com/4se8a48VL8
মহেশ নগর থানার আধিকারিক কবিতা শর্মা বলেন যে রিদ্ধি সিদ্ধি তিহারের কাছে একটি প্রাইভেট কোচিং সেন্টারে পড়ুয়ারা জ্ঞান হারান ৷ রবিবার কোচিংয়ের দ্বিতলে ক্লাস চলছিল ৷ 7টা নাগাদ ক্লাসঘর থেকে অদ্ভুত গন্ধ বেরতে শুরু করে ৷ ফলে 10 জন জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন ৷ তাঁদের সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ৷ এখন সবার শারীরিক পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে ৷ 10 জনের মধ্যে 8 জন ছাত্রী, একজন রাঁধুনি এবং একজন ছাত্র ৷ দু'জনকে সোমানী হাসপাতালে রেফার করা হয় ৷
ঘটনার খবর পেয়ে প্রশাসনিক স্তরে শোরগোল পড়ে যায় ৷ পড়ুয়াদের সঙ্গে তাঁদের পরিবারের লোকজনও হাসপাতালে যান ৷ ছাত্রনেতা নির্মল চৌধরী নিজের সমর্থকদের নিয়ে ধরনায় বসে পড়েন ৷ পুলিশের সঙ্গে এনিয়ে ঝামেলা বাধে ৷ ছাত্রনেতা জানান, কোচিং সংস্থার অবহেলায় এই ঘটনা ঘটেছে ৷ এই ঘটনায় তদন্তের দাবি তুলেছেন ৷ পুলিশের সঙ্গে গণ্ডগোলের পর কয়েকজন ছাত্রনেতাকে পুলিশ হেফাজতে নেয় ৷ কোচিং সেন্টারের সামনে মানুষের ভিড় সরানোর চেষ্টা করতে থাকে পুলিশ ৷