ETV Bharat / bharat

আরও 3 শ্রমিকের দেহ উদ্ধার অসমের খনি থেকে, এখনও আটকে পাঁচ - ASSAM MINING TRAGEDY

অসমের কয়লা খনিতে গত সোমবার 9 জন শ্রমিক আটকে পড়েন ৷ বুধবার দেহ উদ্ধার হয় একজনের ৷ শনিবার আরও 3 জনের দেহ উদ্ধার হল ৷

ASSAM MINING TRAGEDY
শ্রমিকের দেহ উদ্ধার অসমের খনি থেকে (ইটিভি ভারত)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Jan 11, 2025, 9:09 PM IST

গুয়াহাটি, 11 জানুয়ারি: অসমের পার্বত্য জেলা ডিমা হাসাওয়ের একটি কয়লা খনিতে কাজ করছিলেন কয়েকজন শ্রমিক ৷ গত সোমবার ওই পরিত্যক্ত খনিতে আচমকাই জল ঢুকতে শুরু করে। তাতেই আটকে পড়েন 9 জন ৷ এক শ্রমিকের দেহ উদ্ধার হয় গত বুধবার ৷ আর শনিবার উদ্ধার হল আরও 3 জনের দেহ ৷ মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল 4 ৷ এখনও পর্যন্ত বাকি পাঁচজনের কোনও খবর পাওয়া যায়নি ৷

শনিবার ছিল উদ্ধার অভিযানের ষষ্ঠ দিন। তবে কয়লা খনির ভিতরে শ্রমিকেরা কী অবস্থায় রয়েছেন, তাও জানা যাচ্ছে না। সময় যত এগোচ্ছে আটকে পড়া শ্রমিকদের নিয়ে উদ্বেগ তত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে উমরাংয়োর অধীনে টিনকিলো এলাকায় অবস্থিত প্রায় 340 ফুট গভীর ওই কয়লা খনিতে উদ্ধারকার্জে নিয়োজিত রয়েছে, সেনাবাহিনী, অসম রাইফেলস, রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী, জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (এনডিআরএফ), ভারতীয় নৌবাহিনী এবং কোল ইন্ডিয়া লিমিটেড ৷

বুধবার যাঁর মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে তিনি নেপালের বাসিন্দা ৷ নাম গঙ্গাবাহাদুর শ্রেষ্ঠা ৷ শনিবার যাঁদের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে তাঁদের মধ্য়ে একজনের পরিচয় পাওয়া গিয়েছে ৷ তিনি ডিমা হাসাওয়ের বাসিন্দা, লিজেন মাগার ৷ অন্য দু'জনের পরিচয় পাওয়া যায়নি ৷ উদ্ধারকারীরা প্রতিনিয়ত পাম্প চালিয়ে খনির জল বের করছেন ৷ এনডিআরএফ-এর এক আধিকারিক জানান, খনির ভিতরে জলের স্তর হ্রাস পাচ্ছে কারণ বড় পাম্পগুলি ব্যবহার করা হচ্ছে ৷ কোনওরকমে আমরা আজ 3টি মৃতদেহ উদ্ধার করেছি।"

ডিমা হাসাওয়ের খনিটি বারবার অবৈধ বলেও দাবি করা হলেও, অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার দাবি, অবৈধ নয়, কয়লা খনিটি পরিত্যক্ত । তিনি জানান, 12 বছর আগে খনিটি অসম খনিজ উন্নয়ন কর্পোরেশন লিমিটেডের মালিকানাধীন ছিল ৷ তারপর থেকে খনিটি পরিত্যক্ত ৷

গুয়াহাটি, 11 জানুয়ারি: অসমের পার্বত্য জেলা ডিমা হাসাওয়ের একটি কয়লা খনিতে কাজ করছিলেন কয়েকজন শ্রমিক ৷ গত সোমবার ওই পরিত্যক্ত খনিতে আচমকাই জল ঢুকতে শুরু করে। তাতেই আটকে পড়েন 9 জন ৷ এক শ্রমিকের দেহ উদ্ধার হয় গত বুধবার ৷ আর শনিবার উদ্ধার হল আরও 3 জনের দেহ ৷ মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল 4 ৷ এখনও পর্যন্ত বাকি পাঁচজনের কোনও খবর পাওয়া যায়নি ৷

শনিবার ছিল উদ্ধার অভিযানের ষষ্ঠ দিন। তবে কয়লা খনির ভিতরে শ্রমিকেরা কী অবস্থায় রয়েছেন, তাও জানা যাচ্ছে না। সময় যত এগোচ্ছে আটকে পড়া শ্রমিকদের নিয়ে উদ্বেগ তত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে উমরাংয়োর অধীনে টিনকিলো এলাকায় অবস্থিত প্রায় 340 ফুট গভীর ওই কয়লা খনিতে উদ্ধারকার্জে নিয়োজিত রয়েছে, সেনাবাহিনী, অসম রাইফেলস, রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী, জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (এনডিআরএফ), ভারতীয় নৌবাহিনী এবং কোল ইন্ডিয়া লিমিটেড ৷

বুধবার যাঁর মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে তিনি নেপালের বাসিন্দা ৷ নাম গঙ্গাবাহাদুর শ্রেষ্ঠা ৷ শনিবার যাঁদের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে তাঁদের মধ্য়ে একজনের পরিচয় পাওয়া গিয়েছে ৷ তিনি ডিমা হাসাওয়ের বাসিন্দা, লিজেন মাগার ৷ অন্য দু'জনের পরিচয় পাওয়া যায়নি ৷ উদ্ধারকারীরা প্রতিনিয়ত পাম্প চালিয়ে খনির জল বের করছেন ৷ এনডিআরএফ-এর এক আধিকারিক জানান, খনির ভিতরে জলের স্তর হ্রাস পাচ্ছে কারণ বড় পাম্পগুলি ব্যবহার করা হচ্ছে ৷ কোনওরকমে আমরা আজ 3টি মৃতদেহ উদ্ধার করেছি।"

ডিমা হাসাওয়ের খনিটি বারবার অবৈধ বলেও দাবি করা হলেও, অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার দাবি, অবৈধ নয়, কয়লা খনিটি পরিত্যক্ত । তিনি জানান, 12 বছর আগে খনিটি অসম খনিজ উন্নয়ন কর্পোরেশন লিমিটেডের মালিকানাধীন ছিল ৷ তারপর থেকে খনিটি পরিত্যক্ত ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.